আল মুসনাদুস সহীহ- ইমাম মুসলিম রহঃ
৩৩- জিহাদের বিধানাবলী ও নবীজীর যুদ্ধাভিযানসমূহ
হাদীস নং: ৪৪৪৯
আন্তর্জাতিক নং: ১৭৬৯-৪
২২. যারা অঙ্গীকার ভঙ্গ করে তাদের হত্যা করা বৈধ হওয়া এবং দুর্গের অধিবাসীদের কোন ন্যায়পরায়ণ বিচারিক যোগ্যতা সম্পন্ন বিচারকের ফায়সালার উপরে আত্মসমর্পণ বৈধ
৪৪৪৯। আলী ইবনে হাসান ইবনে সুলাইমান কুফী ......... হিশাম (রাহঃ) থেকে একই সূত্রে উল্লেখিত হাদীসের অনুরূপ বর্ণনা করেন। তবে তিনি এইটুকু ব্যতিক্রম বলেছেন যে, “সেই রাত থেকেই রক্ত প্রবাহিত হতে লাগলো। এভাবে অনবরত রক্ত প্রবাহিত হচ্ছিল। অবশেষে তিনি মারা যান। তিনি তার হাদীসে অরো কিছু অতিরিক্ত বর্ণনা করেছেন। এ সম্পকে (সা’দ (রাযিঃ) কে ভৎর্সনা করে) একজন কবি বলেনঃ
হে সা’দ ইবনু মুআয! বনু কুরায়যা
এবং বনু নাযীর এর খবর কি? তোমার জীবনের শপথ! সা’দ
ইবনে মুআযকে যে প্রভাতে বহন করে আনা হয়েছিল, তিনি
অবশ্যই অতি সহনশীল (হওয়ার পরিচয় দিয়েছেন)। (হে আউস সম্প্রদায়)
তোমরা তোমাদের ডেগগুলো (অর্থাৎ তোমাদের মিত্রদের) খালি রেখে দিয়েছ,
তাতে আজ কোন কিছু নেই। (অর্থাৎ তোমাদের মিত্ররা তোমাদের দ্বারা
কোন সহায়তা লাভ করেনি) হয়েছে। অথচ তোমাদের বিপক্ষের (খাযরাজ সম্প্রদায়ের)
ডেগগুলো গরম, তা টগবগ করছে (অর্থাৎ তারা তাদের মিত্ররদের উপকার করেছে)
সম্ভ্রান্ত আবু হুবাব (আব্দুল্লাহ ইবন উবাই) বলেছিলেন, তোমরা হে
বনু কায়নূকা গোত্র! অবস্থান করে চলে যেও না।
আর তারা তাদের শহরে ভারী পাথর।
যে রূপে ময়তানে (পাহাড়ে) পাথরগুলো ভারী হয়েছে।
হে সা’দ ইবনু মুআয! বনু কুরায়যা
এবং বনু নাযীর এর খবর কি? তোমার জীবনের শপথ! সা’দ
ইবনে মুআযকে যে প্রভাতে বহন করে আনা হয়েছিল, তিনি
অবশ্যই অতি সহনশীল (হওয়ার পরিচয় দিয়েছেন)। (হে আউস সম্প্রদায়)
তোমরা তোমাদের ডেগগুলো (অর্থাৎ তোমাদের মিত্রদের) খালি রেখে দিয়েছ,
তাতে আজ কোন কিছু নেই। (অর্থাৎ তোমাদের মিত্ররা তোমাদের দ্বারা
কোন সহায়তা লাভ করেনি) হয়েছে। অথচ তোমাদের বিপক্ষের (খাযরাজ সম্প্রদায়ের)
ডেগগুলো গরম, তা টগবগ করছে (অর্থাৎ তারা তাদের মিত্ররদের উপকার করেছে)
সম্ভ্রান্ত আবু হুবাব (আব্দুল্লাহ ইবন উবাই) বলেছিলেন, তোমরা হে
বনু কায়নূকা গোত্র! অবস্থান করে চলে যেও না।
আর তারা তাদের শহরে ভারী পাথর।
যে রূপে ময়তানে (পাহাড়ে) পাথরগুলো ভারী হয়েছে।
باب جَوَازِ قِتَالِ مَنْ نَقَضَ الْعَهْدَ وَجَوَازِ إِنْزَالِ أَهْلِ الْحِصْنِ عَلَى حُكْمِ حَاكِمٍ عَدْلٍ أَهْلٍ لِلْحُكْمِ
وَحَدَّثَنَا عَلِيُّ بْنُ الْحُسَيْنِ بْنِ سُلَيْمَانَ الْكُوفِيُّ، حَدَّثَنَا عَبْدَةُ، عَنْ هِشَامٍ، بِهَذَا الإِسْنَادِ نَحْوَهُ غَيْرَ أَنَّهُ قَالَ فَانْفَجَرَ مِنْ لَيْلَتِهِ فَمَازَالَ يَسِيلُ حَتَّى مَاتَ وَزَادَ فِي الْحَدِيثِ قَالَ فَذَاكَ حِينَ يَقُولُ الشَّاعِرُ أَلاَ يَا سَعْدُ سَعْدَ بَنِي مُعَاذٍ فَمَا فَعَلَتْ قُرَيْظَةُ وَالنَّضِيرُ لَعَمْرُكَ إِنَّ سَعْدَ بَنِي مُعَاذٍ غَدَاةَ تَحَمَّلُوا لَهُوَ الصَّبُورُ تَرَكْتُمْ قِدْرَكُمْ لاَ شَىْءَ فِيهَا وَقِدْرُ الْقَوْمِ حَامِيَةٌ تَفُورُ وَقَدْ قَالَ الْكَرِيمُ أَبُو حُبَابٍ أَقِيمُوا قَيْنُقَاعُ وَلاَ تَسِيرُوا وَقَدْ كَانُوا بِبَلْدَتِهِمْ ثِقَالاً كَمَا ثَقُلَتْ بِمَيْطَانَ الصُّخُورُ


বর্ণনাকারী: