আল জামিউস সহীহ- ইমাম বুখারী রহঃ
১৮- তাহাজ্জুদ - নফল নামাযের অধ্যায়
হাদীস নং:
আন্তর্জাতিক নং: ১২১০
৭৬৬. নামাযে যে কাজ জায়েয।
১১৩৭। মাহমুদ (রাহঃ) ......... আবু হুরায়রা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, নবী (ﷺ) একবার নামায আদায় করার পর বললেনঃ শয়তান আমার সামনে এসে আমার নামায বিনষ্ট করার জন্য আমার উপর আক্রমণ করল। তখন আল্লাহ পাক আমাকে তার উপর ক্ষমতা দান করলেন, আমি তাকে ধাক্কা দিয়ে মাটিতে ফেলে গলা চেপে ধরলাম। আমার ইচ্ছা হয়েছিল, তাকে কোন স্তম্ভের সাথে বেঁধে রাখি। যাতে তোমরা সকাল বেলা উঠে তাকে দেখতে পাও। তখন সুলাইমান (আলাইহিস সালাম) এর এ দুআ আমার মনে পড়ে গেল, ...رَبِّ هَبْ لِي مُلْكً ″ইয়া রব! আমাকে এমন এক রাজ্য দান করুন যার অধিকারী আমার পরে আর কেউ না হয় ″। তখন আল্লাহ তাকে (শয়তানকে) অপমানিত করে দূর করে দিলেন।
নযর ইবনে শুমা’ইল (রাহঃ) বলেন فَذَعَتُّهُ শব্দটি ذال সহ অর্থাৎ তাকে ধাক্কা দিয়ে মাটিতে ফেলে গলা চেপে ধরলাম এবং فَدَعَّتُّهُ আল্লাহর কালাম يَوْمَ يُدَعُّونَ থেকে অর্থাৎ তাদেরকে ধাক্কা মেরে মেরে নিয়ে যাওয়া হবে এবং সঠিক হল فَدَعَتُّهُ তবে ع ও ت অক্ষর দুটি তাশদীদ সহ পাঠ করেছেন।
নযর ইবনে শুমা’ইল (রাহঃ) বলেন فَذَعَتُّهُ শব্দটি ذال সহ অর্থাৎ তাকে ধাক্কা দিয়ে মাটিতে ফেলে গলা চেপে ধরলাম এবং فَدَعَّتُّهُ আল্লাহর কালাম يَوْمَ يُدَعُّونَ থেকে অর্থাৎ তাদেরকে ধাক্কা মেরে মেরে নিয়ে যাওয়া হবে এবং সঠিক হল فَدَعَتُّهُ তবে ع ও ت অক্ষর দুটি তাশদীদ সহ পাঠ করেছেন।
