আল জামিউস সহীহ- ইমাম বুখারী রহঃ
১৮- তাহাজ্জুদ - নফল নামাযের অধ্যায়
হাদীস নং:
আন্তর্জাতিক নং: ১১৭২
৭৪৩. ফরয নামাযের পর নফল নামায ।
১১০৩। মুসাদ্দাদ (রাহঃ) ......... ইবনে উমর (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী (ﷺ) এর অনুসরণে আমি যোহরের আগে দু’রাকআত, যোহরের পর দু’রাকআত, মাগরিবের পর দু’রাকআত, ইশার পর দু’রাকআত এবং জুম’আর পর দু’রাকআত নামায আদায় করেছি। তবে মাগরিবের ও ইশার পরের নামায তিনি তাঁর ঘরে আদায় করতেন।
ইবনে উমর (রাযিঃ) আরও বলেন, আমার বোন (উম্মুল মু’মিনীন) হাফসা (রাযিঃ) আমাকে হাদীস শুনিয়েছেন যে, নবী (ﷺ) ফজর হওয়ার পর সংক্ষিপ্ত দু’রাকআত নামায আদায় করতেন। [ইবনে উমর (রাযিঃ) বলেন,] এটি ছিল এমন একটি সময়, যখন আমরা কেউ নবী করীম (ﷺ) এর খিদমতে হাজির হতাম না। (তাই সে সময়ের আমল সম্পর্কে উম্মাহাতুল মু’মিনীন অধিক জানতেন)।
ইবনে আবুয যিনাদ (রাহঃ) বলেছেন, মুসা ইবনে উকবা (রাহঃ) নাফি’ (রাহঃ) থেকে ইশার পরে তাঁর পরিজনের মধ্যে কথাটি বর্ণনা করেন। কাসীর ইবনে ফারকাদ ও আইয়ুব (রাহঃ) নাফি’ (রাহঃ) থেকে হাদীস বর্ণনায় উবাইদুল্লাহ (রাহঃ) এর অনুসরণ করেছেন।
ইবনে উমর (রাযিঃ) আরও বলেন, আমার বোন (উম্মুল মু’মিনীন) হাফসা (রাযিঃ) আমাকে হাদীস শুনিয়েছেন যে, নবী (ﷺ) ফজর হওয়ার পর সংক্ষিপ্ত দু’রাকআত নামায আদায় করতেন। [ইবনে উমর (রাযিঃ) বলেন,] এটি ছিল এমন একটি সময়, যখন আমরা কেউ নবী করীম (ﷺ) এর খিদমতে হাজির হতাম না। (তাই সে সময়ের আমল সম্পর্কে উম্মাহাতুল মু’মিনীন অধিক জানতেন)।
ইবনে আবুয যিনাদ (রাহঃ) বলেছেন, মুসা ইবনে উকবা (রাহঃ) নাফি’ (রাহঃ) থেকে ইশার পরে তাঁর পরিজনের মধ্যে কথাটি বর্ণনা করেন। কাসীর ইবনে ফারকাদ ও আইয়ুব (রাহঃ) নাফি’ (রাহঃ) থেকে হাদীস বর্ণনায় উবাইদুল্লাহ (রাহঃ) এর অনুসরণ করেছেন।
