আল মুসনাদুস সহীহ- ইমাম মুসলিম রহঃ
১৮- দুগ্ধপান সংক্রান্ত আহকাম
হাদীস নং: ৩৫০৭
৮. কুমারী বিবাহ করা মুস্তাহাব
৩৫০৭। ইয়াহয়া ইবনে ইয়াহয়া ও আবুর রাবী যাহরানী (রাহঃ) ......... জাবির ইবনে আব্দুল্লাহ (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত যে, আব্দুল্লাহ (রাযিঃ) মৃত্যু (শাহাদাত) বরণ করলেন এবং নয়টি (কিংবা তিনি বলেছেন, সাতটি) কন্যা রেখে গেলেন। পরে আমি (জাবির) এক বিধবা মহিলাকে বিয়ে করলাম। তখন রাসূলুল্লাহ (ﷺ) আমাকে বললেন, হে জাবির! তুমি বিয়ে করেছ? জাবির (রাযিঃ) বলেন, আমি বললামঃ হ্যাঁ। তিনি বললেন, তা কুমারী কিংবা বিধবা? জাবির (রাযিঃ) বলেন, আমি বললামঃ বরং বিধবা ইয়া রাসুলাল্লাহ! তিনি বললেন, তবে তা কোন তরূনী (কুমারী) কেন নয় যে, (ইয়াহয়া রিওযায়াতে) তুমি তাঁর সঙ্গে আনন্দ-স্ফূর্তি করতে সেও তোমার সঙ্গে আনন্দ-স্ফূর্তি করত কিংবা তিনি বলেছিলেন, তুমি তার সঙ্গে হাস্য-রস করতে সেও তোমার সঙ্গে হাস্য-রস করত।
জাবির (রাযিঃ) বলেন, আমি তাকে বললাম, (আমার পিতা) আব্দুল্লাহ নয়টি (কিংবা সাতটি) মেয়ে রেখে মৃত্যু বরণ করেছেন এবং আমি তাদের মাঝে তাদের মত একজনকে নিয়ে আসা অপছন্দ করলাম। তাই আমি এমন একটি মহিলাকে নিয়ে আসা পছন্দ করলাম যে তাদের দেখাশুনা করবে এবং তাদের শুধরে দিবে ও গড়ে তুলবে। নবী (ﷺ) বললেন, তবে আল্লাহ তোমাকে বরকত দান করুন। তিনি আমাকে (এ ধরনের) কোন উত্তম কথা বললেন। আবুর রাবী (রাহঃ) এর রিওয়ায়াতে রয়েছে, “তুমি তার সঙ্গে আনন্দ-স্ফূর্তি করতে এবং সেও তোমার সঙ্গে আমোদ-স্ফূর্তি করত, সেও তোমার সঙ্গে হাস্যরস করত।
জাবির (রাযিঃ) বলেন, আমি তাকে বললাম, (আমার পিতা) আব্দুল্লাহ নয়টি (কিংবা সাতটি) মেয়ে রেখে মৃত্যু বরণ করেছেন এবং আমি তাদের মাঝে তাদের মত একজনকে নিয়ে আসা অপছন্দ করলাম। তাই আমি এমন একটি মহিলাকে নিয়ে আসা পছন্দ করলাম যে তাদের দেখাশুনা করবে এবং তাদের শুধরে দিবে ও গড়ে তুলবে। নবী (ﷺ) বললেন, তবে আল্লাহ তোমাকে বরকত দান করুন। তিনি আমাকে (এ ধরনের) কোন উত্তম কথা বললেন। আবুর রাবী (রাহঃ) এর রিওয়ায়াতে রয়েছে, “তুমি তার সঙ্গে আনন্দ-স্ফূর্তি করতে এবং সেও তোমার সঙ্গে আমোদ-স্ফূর্তি করত, সেও তোমার সঙ্গে হাস্যরস করত।
باب اسْتِحْبَابِ نِكَاحِ الْبِكْرِ
حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ يَحْيَى، وَأَبُو الرَّبِيعِ الزَّهْرَانِيُّ، قَالَ يَحْيَى أَخْبَرَنَا حَمَّادُ بْنُ زَيْدٍ، عَنْ عَمْرِو بْنِ دِينَارٍ، عَنْ جَابِرِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ، أَنَّ عَبْدَ اللَّهِ، هَلَكَ وَتَرَكَ تِسْعَ بَنَاتٍ - أَوْ قَالَ سَبْعَ - فَتَزَوَّجْتُ امْرَأَةً ثَيِّبًا فَقَالَ لِي رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " يَا جَابِرُ تَزَوَّجْتَ " . قَالَ قُلْتُ نَعَمْ . قَالَ " فَبِكْرٌ أَمْ ثَيِّبٌ " . قَالَ قُلْتُ بَلْ ثَيِّبٌ يَا رَسُولَ اللَّهِ . قَالَ " فَهَلاَّ جَارِيَةً تُلاَعِبُهَا وَتُلاَعِبُكَ " . أَوْ قَالَ " تُضَاحِكُهَا وَتُضَاحِكُكَ " . قَالَ قُلْتُ لَهُ إِنَّ عَبْدَ اللَّهِ هَلَكَ وَتَرَكَ تِسْعَ بَنَاتٍ - أَوْ سَبْعَ - وَإِنِّي كَرِهْتُ أَنْ آتِيَهُنَّ أَوْ أَجِيئَهُنَّ بِمِثْلِهِنَّ فَأَحْبَبْتُ أَنْ أَجِيءَ بِامْرَأَةٍ تَقُومُ عَلَيْهِنَّ وَتُصْلِحُهُنَّ . قَالَ " فَبَارَكَ اللَّهُ لَكَ " . أَوْ قَالَ لِي خَيْرًا وَفِي رِوَايَةِ أَبِي الرَّبِيعِ " تُلاَعِبُهَا وَتُلاَعِبُكَ وَتُضَاحِكُهَا وَتُضَاحِكُكَ " .
