আল মুসনাদুস সহীহ- ইমাম মুসলিম রহঃ
১৬- হজ্ব - উমরার অধ্যায়
হাদীস নং: ৩০৪৭
আন্তর্জাতিক নং: ১৩১৫-১
৫৬. আয়্যামে তাশরীকের রাতগুলো মিনায় অতিবাহিত করা ওয়াজিব। পানি বিতরনকারীগণ এই নির্দেশের বহির্ভূত
৩০৪৭। আবু বকর ইবনে আবি শাঈবা ও ইবনে নুমাইর (রাহঃ) ......... ইবনে উমর (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। আব্বাস ইবনে আব্দুল মুত্তালিব (রাযিঃ) মিনার রাতগুলো মক্কায় অতিবাহিত করার জন্য রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর নিকট অনুমতি প্রার্থনা করলেন। কারণ পানি সরবরাহের দায়িত্ব তার উপর ন্যস্ত ছিল। তিনি তাকে অনুমতি দিলেন।*
১. ভাওয়াফে ইফাযা শেষে মিনায় ফিরে আসা, এখানে দুই বা তিন রাত অবস্থা। ওয়াজিব। এটা হজ্জের অনুষ্ঠানের অন্তর্ভুক্ত এবং এ ব্যাপারে ফিকহবিদগণের ঐকমত্য রয়েছে। সূরা বাকারার ২০০ নং আয়াত থেকেও এর সমর্থন পাওয়া যায়। ইমাম শাফিঈর সর্বাধিক সহীহ মত অনুযায়ী এখানে রাত যাপন করা ওয়াজিব। ইমাম মালিক এবং আহমদেরও এই মত। কিন্তু ইবনে আব্বাস (রাযিঃ), হাসান বসরী ও ইমাম আবু হানীফার মতে এখানে রাত যাপন সুন্নত। পানি সরবরাহকারীগণের জন্যে এখানে রাত যাপন বাধ্যতামূলক নয় (নববীর শরাহ, মুসলিম, ১ খ, পৃ. ৪২৩)। কেউ এখানে রাত যাপন না করলে তিন ইমামের মতে তার উপর একটি পশু কুরবানী করা ওয়াজিব (পৃ. গ্রন্থ)। কিন্তু ইমাম আৰু হানীফার মতে তা ওয়াজিব নয় এবং ক্ষতিপূরণ স্বরূপ কুরবানী করতে হবে না। তার মতের সমর্থনে নিম্নোক্ত হাদীস রয়েছে : ইবনে আব্বাস (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ - বলেন : “জামরাতুর আকাবায় পাথর নিক্ষেপের পর তুমি যেখানে ইচ্ছা করে কাটাতে পার।” (শায়খ আহমদ আব্দুর রহমান আল-বান্না, আল ফাতহুর রাব্বাণী, ১২খ. পৃ. ২২০)
১. ভাওয়াফে ইফাযা শেষে মিনায় ফিরে আসা, এখানে দুই বা তিন রাত অবস্থা। ওয়াজিব। এটা হজ্জের অনুষ্ঠানের অন্তর্ভুক্ত এবং এ ব্যাপারে ফিকহবিদগণের ঐকমত্য রয়েছে। সূরা বাকারার ২০০ নং আয়াত থেকেও এর সমর্থন পাওয়া যায়। ইমাম শাফিঈর সর্বাধিক সহীহ মত অনুযায়ী এখানে রাত যাপন করা ওয়াজিব। ইমাম মালিক এবং আহমদেরও এই মত। কিন্তু ইবনে আব্বাস (রাযিঃ), হাসান বসরী ও ইমাম আবু হানীফার মতে এখানে রাত যাপন সুন্নত। পানি সরবরাহকারীগণের জন্যে এখানে রাত যাপন বাধ্যতামূলক নয় (নববীর শরাহ, মুসলিম, ১ খ, পৃ. ৪২৩)। কেউ এখানে রাত যাপন না করলে তিন ইমামের মতে তার উপর একটি পশু কুরবানী করা ওয়াজিব (পৃ. গ্রন্থ)। কিন্তু ইমাম আৰু হানীফার মতে তা ওয়াজিব নয় এবং ক্ষতিপূরণ স্বরূপ কুরবানী করতে হবে না। তার মতের সমর্থনে নিম্নোক্ত হাদীস রয়েছে : ইবনে আব্বাস (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ - বলেন : “জামরাতুর আকাবায় পাথর নিক্ষেপের পর তুমি যেখানে ইচ্ছা করে কাটাতে পার।” (শায়খ আহমদ আব্দুর রহমান আল-বান্না, আল ফাতহুর রাব্বাণী, ১২খ. পৃ. ২২০)
باب وُجُوبِ الْمَبِيتِ بِمِنًى لَيَالِيَ أَيَّامِ التَّشْرِيقِ وَالتَّرْخِيصِ فِي تَرْكِهِ لأَهْلِ السِّقَايَةِ
حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، حَدَّثَنَا ابْنُ نُمَيْرٍ، وَأَبُو أُسَامَةَ قَالاَ حَدَّثَنَا عُبَيْدُ اللَّهِ، عَنْ نَافِعٍ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ، ح. وَحَدَّثَنَا ابْنُ نُمَيْرٍ، - وَاللَّفْظُ لَهُ - حَدَّثَنَا أَبِي، حَدَّثَنَا عُبَيْدُ اللَّهِ، حَدَّثَنِي نَافِعٌ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ، أَنَّ الْعَبَّاسَ بْنَ عَبْدِ الْمُطَّلِبِ، اسْتَأْذَنَ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم أَنْ يَبِيتَ بِمَكَّةَ لَيَالِيَ مِنًى مِنْ أَجْلِ سِقَايَتِهِ فَأَذِنَ لَهُ .
