আল মুওয়াত্তা - ইমাম মালিক রহঃ
كتاب الموطأ للإمام مالك
৪১. শরীআত বিধিত দন্ডের অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ২ টি
অনুসন্ধান করুন...
হাদীস নং:১৫৭৭
১০. হস্ত কর্তনের বিভিন্ন মাসায়েল
রেওয়ায়ত ৩০. কাসিম ইবনে মুহাম্মাদ (রাহঃ) হইতে বর্ণিত, এক ব্যক্তি ইয়ামান হইতে মদীনায় আগমন করিল, যাহার এক হাত এক পা কাটা ছিল।* আবু বকর (রাযিঃ)-এর নিকট উপস্থিত হইয়া সে বলিতে লাগিল, বিচারক আমার উপর অত্যাচার করিয়াছে। এই ইয়ামানী ব্যক্তি রাত্রে নামায পড়িত। আবু বকর (রাযিঃ) তাহাকে বলিলেনঃ আল্লাহর কসম, তোমার রাত চোরের রাত নহে। ঘটনাক্রমে আসমা (রাযিঃ)-এর একখানা হার হারাইয়া গেল, অন্যান্য লোকের সহিত ঐ পঙ্গু লোকটিও উহা তালাশ করিতেছিল আর বলিতেছিল, হে আল্লাহ! যে ব্যক্তি এই সম্ভ্রান্ত পরিবারের হার চুরি করিয়াছে তাহাকে ধ্বংস কর। অবশেষে এক স্বর্ণকারের দোকানে উক্ত হার পাওয়া গেল। স্বর্ণকার বলিলঃ ইহা তো আমাকে ঐ পঙ্গু লোকটি দিয়াছে। অতঃপর ঐ পঙ্গু লোকটি হয় স্বীকার করিয়াছে অথবা সাক্ষীর সাক্ষ্য দ্বারা সাব্যস্ত হইয়াছে যে, এ কাজ ঐ ব্যক্তিরই। আবু বকর (রাযিঃ)-এর আদেশে ঐ পঙ্গু লোকটির বাম হাত কাটা গেল।** আবু বকর (রাযিঃ) বললেনঃ আল্লাহর কসম, এই লোকটি যে নিজের উপর বদ দোয়া করিতেছিল উহা তাহার চুরি হইতেও আমার নিকট কঠিন মনে হইতেছিল।
মালিক (রাহঃ) বলিয়াছেন, যদি কোন ব্যক্তি কয়েকবার চুরি করে, তৎপর সে ধৃত হয়, তবে এই কয়েক বারের পরিবর্তে শুধু এক হাতই কাটা যাইবে।
মালিক (রাহঃ) বলিয়াছেন, যদি কোন ব্যক্তি কয়েকবার চুরি করে, তৎপর সে ধৃত হয়, তবে এই কয়েক বারের পরিবর্তে শুধু এক হাতই কাটা যাইবে।
باب جَامِعِ الْقَطْعِ
حَدَّثَنِي يَحْيَى عَنْ مَالِك عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ الْقَاسِمِ عَنْ أَبِيهِ أَنَّ رَجُلًا مِنْ أَهْلِ الْيَمَنِ أَقْطَعَ الْيَدِ وَالرِّجْلِ قَدِمَ فَنَزَلَ عَلَى أَبِي بَكْرٍ الصِّدِّيقِ فَشَكَا إِلَيْهِ أَنَّ عَامِلَ الْيَمَنِ قَدْ ظَلَمَهُ فَكَانَ يُصَلِّ مِنْ اللَّيْلِ فَيَقُولُ أَبُو بَكْرٍ وَأَبِيكَ مَا لَيْلُكَ بِلَيْلِ سَارِقٍ ثُمَّ إِنَّهُمْ فَقَدُوا عِقْدًا لِأَسْمَاءَ بِنْتِ عُمَيْسٍ امْرَأَةِ أَبِي بَكْرٍ الصِّدِّيقِ فَجَعَلَ الرَّجُلُ يَطُوفُ مَعَهُمْ وَيَقُولُ اللَّهُمَّ عَلَيْكَ بِمَنْ بَيَّتَ أَهْلَ هَذَا الْبَيْتِ الصَّالِحِ فَوَجَدُوا الْحُلِيَّ عِنْدَ صَائِغٍ زَعَمَ أَنَّ الْأَقْطَعَ جَاءَهُ بِهِ فَاعْتَرَفَ بِهِ الْأَقْطَعُ أَوْ شُهِدَ عَلَيْهِ بِهِ فَأَمَرَ بِهِ أَبُو بَكْرٍ الصِّدِّيقُ فَقُطِعَتْ يَدُهُ الْيُسْرَى وَقَالَ أَبُو بَكْرٍ وَاللَّهِ لَدُعَاؤُهُ عَلَى نَفْسِهِ أَشَدُّ عِنْدِي عَلَيْهِ مِنْ سَرِقَتِهِ
قَالَ يَحْيَى قَالَ مَالِك الْأَمْرُ عِنْدَنَا فِي الَّذِي يَسْرِقُ مِرَارًا ثُمَّ يُسْتَعْدَى عَلَيْهِ إِنَّهُ لَيْسَ عَلَيْهِ إِلَّا أَنْ تُقْطَعَ يَدُهُ لِجَمِيعِ مَنْ سَرَقَ مِنْهُ إِذَا لَمْ يَكُنْ أُقِيمَ عَلَيْهِ الْحَدُّ فَإِنْ كَانَ قَدْ أُقِيمَ عَلَيْهِ الْحَدُّ قَبْلَ ذَلِكَ ثُمَّ سَرَقَ مَا يَجِبُ فِيهِ الْقَطْعُ قُطِعَ أَيْضًا
قَالَ يَحْيَى قَالَ مَالِك الْأَمْرُ عِنْدَنَا فِي الَّذِي يَسْرِقُ مِرَارًا ثُمَّ يُسْتَعْدَى عَلَيْهِ إِنَّهُ لَيْسَ عَلَيْهِ إِلَّا أَنْ تُقْطَعَ يَدُهُ لِجَمِيعِ مَنْ سَرَقَ مِنْهُ إِذَا لَمْ يَكُنْ أُقِيمَ عَلَيْهِ الْحَدُّ فَإِنْ كَانَ قَدْ أُقِيمَ عَلَيْهِ الْحَدُّ قَبْلَ ذَلِكَ ثُمَّ سَرَقَ مَا يَجِبُ فِيهِ الْقَطْعُ قُطِعَ أَيْضًا

তাহকীক:
তাহকীক চলমান

বর্ণনাকারী:
হাদীস নং:১৫৭৮
১০. হস্ত কর্তনের বিভিন্ন মাসায়েল
রেওয়ায়ত ৩১. আবু যিনাদ (রাহঃ) হইতে বর্ণিত, উমর ইবনে আব্দুল আযীয (রাহঃ)-এর একজন কর্মচারী ডাকাতির দায়ে কয়েকজনকে গ্রেফতার করিলেন। কিন্তু কাহাকেও হত্যা করেন নাই। এ কর্মচারী ইচ্ছা করিলেন তাহাদের হস্ত কর্তন করিতে অথবা তাহাদেরকে হত্যা করিতে। কিন্তু কোনটি করা ঠিক হইবে সাব্যস্ত করিয়া অবশেষে এ ব্যাপারটি উমর (রাযিঃ)-কে লিখিয়া জানাইলেন। উমর (রাযিঃ) উত্তরে লিখিলেন, যদি তুমি সহজ শাস্তি প্রদান কর তবে তাহাই উত্তম হইবে।*
মালিক (রাহঃ) বলেনঃ আমাদের মতে যদি কোন ব্যক্তি বাজারের সামগ্ৰী হইতে এক-চতুর্থাংশ দীনারের সমমানের মাল চুরি করে যাহা উহার মালিক একটি পাত্রে রাখিয়াছে এবং একটিকে অন্যটির সহিত মিলাইয়া রাখিয়াছে, তবে চোরের হাত কাটা যাইবে, ঐ মালের মালিক তথায় উপস্থিত থাকুক অথবা না থাকুক, দিনে চুরি হইয়া থাকুক অথবা রাত্রে।
মালিক (রাহঃ) বলেন, যদি কোন ব্যক্তি চুরি করে এমন কিছু যাহার মূল্য দীনারের এক-চতুর্থাংশ। অতঃপর সে ধরা পড়ে উহা মালের প্রকৃত মালিককে প্রত্যর্পণ করে, তবুও তাহার হাত কাটা যাইবে। ইহার উদাহরণ এইরূপঃ যেমন কোন ব্যক্তি কোন মাদক দ্রব্য পান করিল, যাহার গন্ধ তাহার মুখ হইতে নিঃসৃত হইতেছে, কিন্তু মাতাল হইতেছে না, তবে তাহার উপর শাস্তির আদেশ জারি হইবে। কেননা সে ব্যক্তি উহা মাদকতার জন্যই খাইয়াছিল যদিও সে মাতাল হয় নাই। তদ্রূপ চোরও মাল লইয়া যাওয়ার জন্যই চুরি করিয়াছিল, যদিও লইয়া যাইতে সক্ষম হয় নাই।
মালিক (রাহঃ) বলিয়াছেনঃ যদি কতিপয় ব্যক্তি কোন ঘরে চুরি করার নিমিত্তে প্রবেশ করে আর তথা হইতে একটি বাক্স বা কাষ্ঠ অথবা টুকরি সকলে মিলিয়া উঠাইয়া লয় যদি উহার মূল্য এক দীনারের এক-চতুর্থাংশ পরিমাণ হয় তাহা হইলে ঐ সকল ব্যক্তির হাত কাটিতে হইবে। যদি প্রত্যেকে পৃথক পৃথক মাল লইয়া বাহির হয়, তবে যাহার এক-চতুর্থাংশ দীনারের পরিমাণ হয় তাহার হাত কাটা যাইবে। আর যাহার মাল এই পরিমাণের না হইবে তাহার হাত কাটা যাইবে না।
মালিক (রাহঃ) বলেনঃ আমাদের মত এই যে, যদি কোন ঘরে শুধু একজন লোকই থাকে আর ঐ ঘর হইতে চোর কোন দ্রব্য চুরি করে, কিন্তু ঘরের বাহিরে লইয়া যাইতে সক্ষম না হয় তবে তাহার হাত কর্তন করা হইবে না, যতক্ষণ না ঐ মাল ঘরের বাহিরে লইয়া যায়। যদি ঘরে পৃথক পৃথক কয়েকটি কামরা থাকে আর প্রতি কামরায় লোক থাকে, এমতাবস্থায় যদি চোর কোন কামরা হইতে কাহারও মাল চুরি করিয়া কামরার বাহিরে লইয়া যায়, কিন্তু ঘরের বাহিরে লইয়া যায় নাই, তবুও তাহার হাত কাটা হইবে।
মালিক (রাহঃ) বলেনঃ আমাদের মতে যে দাস-দাসী ঘরে যাতায়াত করে আর তাহার প্রভু তাহার উপর পূর্ণ নির্ভরশীল থাকে, যদি সে স্বীয় প্রভুর কোন মাল চুরি করে তাহা হইলে তাহার হাত কাটিতে হইবে না। এইরূপে যে দাস বা দাসী ঘরে যাতায়াত করে না, আর প্রভু তাহার উপর নির্ভরও করে না, সেও যদি স্বীয় প্রভুর মাল চুরি করিয়া থাকে তবে তাহার হাত কাটিতে হইবে না। যদি ঐ দাস বা দাসী স্বীয় প্রভুর স্ত্রীর মাল অথবা স্বীয় প্রভুর স্বামীর মাল চুরি করে তাহা হইলেও তাহার হাত কাটিতে হইবে।
মালিক (রাহঃ) বলেনঃ অনুরূপভাবে যদি স্বামী স্ত্রীর এমন মাল চুরি করে যাহা যেই ঘরে তাহারা উভয়ে অবস্থান করে সেই ঘরে রক্ষিত নহে, বরং অন্য কোন ঘরে রক্ষিত অথবা স্ত্রী স্বীয় স্বামীর এমন মাল চুরি করে যাহা অন্য ঘরে রহিয়াছে তাহা হইলে হাত কাটিতে হইবে।
মালিক (রাহঃ) বলেনঃ বালক-বালিকা অথবা কোন বিদেশী ব্যক্তি যে এই দেশের কথা বলিতে পারে না যদি কোন চোর ইহাদের ঘর হইতে চুরি করে তাহা হইলে হাত কাটিতে হইবে। যদি রাস্তা হইতে অথবা ঘরের বাহির হইতে লইয়া যায় তাহা হইলে হাত কাটিতে হইবে না। ইহাদের হুকুম পাহাড়ের ছাগল ও গাছের লটকানো ফলের মতো হইবে।
মালিক (রাহঃ) বলেনঃ যদি কেহ কবর খুলিয়া দীনারের চতুর্থাংশ পরিমাণ মাল চুরি করিয়া নেয় তবে চোরের হাত কাটা হইবে। কেননা কবরও ঘরের মতো একটি রক্ষিত স্থান। কিন্তু যতক্ষণ না কাফন কবর হইতে বাহির করিয়া আনিবে ততক্ষণ হাত কাটিতে হইবে না।
মালিক (রাহঃ) বলেনঃ আমাদের মতে যদি কোন ব্যক্তি বাজারের সামগ্ৰী হইতে এক-চতুর্থাংশ দীনারের সমমানের মাল চুরি করে যাহা উহার মালিক একটি পাত্রে রাখিয়াছে এবং একটিকে অন্যটির সহিত মিলাইয়া রাখিয়াছে, তবে চোরের হাত কাটা যাইবে, ঐ মালের মালিক তথায় উপস্থিত থাকুক অথবা না থাকুক, দিনে চুরি হইয়া থাকুক অথবা রাত্রে।
মালিক (রাহঃ) বলেন, যদি কোন ব্যক্তি চুরি করে এমন কিছু যাহার মূল্য দীনারের এক-চতুর্থাংশ। অতঃপর সে ধরা পড়ে উহা মালের প্রকৃত মালিককে প্রত্যর্পণ করে, তবুও তাহার হাত কাটা যাইবে। ইহার উদাহরণ এইরূপঃ যেমন কোন ব্যক্তি কোন মাদক দ্রব্য পান করিল, যাহার গন্ধ তাহার মুখ হইতে নিঃসৃত হইতেছে, কিন্তু মাতাল হইতেছে না, তবে তাহার উপর শাস্তির আদেশ জারি হইবে। কেননা সে ব্যক্তি উহা মাদকতার জন্যই খাইয়াছিল যদিও সে মাতাল হয় নাই। তদ্রূপ চোরও মাল লইয়া যাওয়ার জন্যই চুরি করিয়াছিল, যদিও লইয়া যাইতে সক্ষম হয় নাই।
মালিক (রাহঃ) বলিয়াছেনঃ যদি কতিপয় ব্যক্তি কোন ঘরে চুরি করার নিমিত্তে প্রবেশ করে আর তথা হইতে একটি বাক্স বা কাষ্ঠ অথবা টুকরি সকলে মিলিয়া উঠাইয়া লয় যদি উহার মূল্য এক দীনারের এক-চতুর্থাংশ পরিমাণ হয় তাহা হইলে ঐ সকল ব্যক্তির হাত কাটিতে হইবে। যদি প্রত্যেকে পৃথক পৃথক মাল লইয়া বাহির হয়, তবে যাহার এক-চতুর্থাংশ দীনারের পরিমাণ হয় তাহার হাত কাটা যাইবে। আর যাহার মাল এই পরিমাণের না হইবে তাহার হাত কাটা যাইবে না।
মালিক (রাহঃ) বলেনঃ আমাদের মত এই যে, যদি কোন ঘরে শুধু একজন লোকই থাকে আর ঐ ঘর হইতে চোর কোন দ্রব্য চুরি করে, কিন্তু ঘরের বাহিরে লইয়া যাইতে সক্ষম না হয় তবে তাহার হাত কর্তন করা হইবে না, যতক্ষণ না ঐ মাল ঘরের বাহিরে লইয়া যায়। যদি ঘরে পৃথক পৃথক কয়েকটি কামরা থাকে আর প্রতি কামরায় লোক থাকে, এমতাবস্থায় যদি চোর কোন কামরা হইতে কাহারও মাল চুরি করিয়া কামরার বাহিরে লইয়া যায়, কিন্তু ঘরের বাহিরে লইয়া যায় নাই, তবুও তাহার হাত কাটা হইবে।
মালিক (রাহঃ) বলেনঃ আমাদের মতে যে দাস-দাসী ঘরে যাতায়াত করে আর তাহার প্রভু তাহার উপর পূর্ণ নির্ভরশীল থাকে, যদি সে স্বীয় প্রভুর কোন মাল চুরি করে তাহা হইলে তাহার হাত কাটিতে হইবে না। এইরূপে যে দাস বা দাসী ঘরে যাতায়াত করে না, আর প্রভু তাহার উপর নির্ভরও করে না, সেও যদি স্বীয় প্রভুর মাল চুরি করিয়া থাকে তবে তাহার হাত কাটিতে হইবে না। যদি ঐ দাস বা দাসী স্বীয় প্রভুর স্ত্রীর মাল অথবা স্বীয় প্রভুর স্বামীর মাল চুরি করে তাহা হইলেও তাহার হাত কাটিতে হইবে।
মালিক (রাহঃ) বলেনঃ অনুরূপভাবে যদি স্বামী স্ত্রীর এমন মাল চুরি করে যাহা যেই ঘরে তাহারা উভয়ে অবস্থান করে সেই ঘরে রক্ষিত নহে, বরং অন্য কোন ঘরে রক্ষিত অথবা স্ত্রী স্বীয় স্বামীর এমন মাল চুরি করে যাহা অন্য ঘরে রহিয়াছে তাহা হইলে হাত কাটিতে হইবে।
মালিক (রাহঃ) বলেনঃ বালক-বালিকা অথবা কোন বিদেশী ব্যক্তি যে এই দেশের কথা বলিতে পারে না যদি কোন চোর ইহাদের ঘর হইতে চুরি করে তাহা হইলে হাত কাটিতে হইবে। যদি রাস্তা হইতে অথবা ঘরের বাহির হইতে লইয়া যায় তাহা হইলে হাত কাটিতে হইবে না। ইহাদের হুকুম পাহাড়ের ছাগল ও গাছের লটকানো ফলের মতো হইবে।
মালিক (রাহঃ) বলেনঃ যদি কেহ কবর খুলিয়া দীনারের চতুর্থাংশ পরিমাণ মাল চুরি করিয়া নেয় তবে চোরের হাত কাটা হইবে। কেননা কবরও ঘরের মতো একটি রক্ষিত স্থান। কিন্তু যতক্ষণ না কাফন কবর হইতে বাহির করিয়া আনিবে ততক্ষণ হাত কাটিতে হইবে না।
باب جَامِعِ الْقَطْعِ
وَحَدَّثَنِي عَنْ مَالِك أَنَّ أَبَا الزِّنَادِ أَخْبَرَهُ أَنَّ عَامِلًا لِعُمَرَ بْنِ عَبْدِ الْعَزِيزِ أَخَذَ نَاسًا فِي حِرَابَةٍ وَلَمْ يَقْتُلُوا أَحَدًا فَأَرَادَ أَنْ يَقْطَعَ أَيْدِيَهُمْ أَوْ يَقْتُلَ فَكَتَبَ إِلَى عُمَرَ بْنِ عَبْدِ الْعَزِيزِ فِي ذَلِكَ فَكَتَبَ إِلَيْهِ عُمَرُ بْنُ عَبْدِ الْعَزِيزِ لَوْ أَخَذْتَ بِأَيْسَرِ ذَلِكَ
قَالَ يَحْيَى وَسَمِعْت مَالِك يَقُولُ الْأَمْرُ عِنْدَنَا فِي الَّذِي يَسْرِقُ أَمْتِعَةَ النَّاسِ الَّتِي تَكُونُ مَوْضُوعَةً بِالْأَسْوَاقِ مُحْرَزَةً قَدْ أَحْرَزَهَا أَهْلُهَا فِي أَوْعِيَتِهِمْ وَضَمُّوا بَعْضَهَا إِلَى بَعْضٍ إِنَّهُ مَنْ سَرَقَ مِنْ ذَلِكَ شَيْئًا مِنْ حِرْزِهِ فَبَلَغَ قِيمَتُهُ مَا يَجِبُ فِيهِ الْقَطْعُ فَإِنَّ عَلَيْهِ الْقَطْعَ سَوَاءٌ كَانَ صَاحِبُ الْمَتَاعِ عِنْدَ مَتَاعِهِ أَوْ لَمْ يَكُنْ لَيْلًا ذَلِكَ أَوْ نَهَارًا قَالَ مَالِك فِي الَّذِي يَسْرِقُ مَا يَجِبُ عَلَيْهِ فِيهِ الْقَطْعُ ثُمَّ يُوجَدُ مَعَهُ مَا سَرَقَ فَيُرَدُّ إِلَى صَاحِبِهِ إِنَّهُ تُقْطَعُ يَدُهُ قَالَ مَالِك فَإِنْ قَالَ قَائِلٌ كَيْفَ تُقْطَعُ يَدُهُ وَقَدْ أُخِذَ الْمَتَاعُ مِنْهُ وَدُفِعَ إِلَى صَاحِبِهِ فَإِنَّمَا هُوَ بِمَنْزِلَةِ الشَّارِبِ يُوجَدُ مِنْهُ رِيحُ الشَّرَابِ الْمُسْكِرِ وَلَيْسَ بِهِ سُكْرٌ فَيُجْلَدُ الْحَدَّ قَالَ وَإِنَّمَا يُجْلَدُ الْحَدَّ فِي الْمُسْكِرِ إِذَا شَرِبَهُ وَإِنْ لَمْ يُسْكِرْهُ وَذَلِكَ أَنَّهُ إِنَّمَا شَرِبَهُ لِيُسْكِرَهُ فَكَذَلِكَ تُقْطَعُ يَدُ السَّارِقِ فِي السَّرِقَةِ الَّتِي أُخِذَتْ مِنْهُ وَلَوْ لَمْ يَنْتَفِعْ بِهَا وَرَجَعَتْ إِلَى صَاحِبِهَا وَإِنَّمَا سَرَقَهَا حِينَ سَرَقَهَا لِيَذْهَبَ بِهَا قَالَ مَالِك فِي الْقَوْمِ يَأْتُونَ إِلَى الْبَيْتِ فَيَسْرِقُونَ مِنْهُ جَمِيعًا فَيَخْرُجُونَ بِالْعِدْلِ يَحْمِلُونَهُ جَمِيعًا أَوْ الصُّنْدُوقِ أَوْ الْخَشَبَةِ أَوْ بِالْمِكْتَلِ أَوْ مَا أَشْبَهَ ذَلِكَ مِمَّا يَحْمِلُهُ الْقَوْمُ جَمِيعًا إِنَّهُمْ إِذَا أَخْرَجُوا ذَلِكَ مِنْ حِرْزِهِ وَهُمْ يَحْمِلُونَهُ جَمِيعًا فَبَلَغَ ثَمَنُ مَا خَرَجُوا بِهِ مِنْ ذَلِكَ مَا يَجِبُ فِيهِ الْقَطْعُ وَذَلِكَ ثَلَاثَةُ دَرَاهِمَ فَصَاعِدًا فَعَلَيْهِمْ الْقَطْعُ جَمِيعًا قَالَ وَإِنْ خَرَجَ كُلُّ وَاحِدٍ مِنْهُمْ بِمَتَاعٍ عَلَى حِدَتِهِ فَمَنْ خَرَجَ مِنْهُمْ بِمَا تَبْلُغُ قِيمَتُهُ ثَلَاثَةَ دَرَاهِمَ فَصَاعِدًا فَعَلَيْهِ الْقَطْعُ وَمَنْ لَمْ يَخْرُجْ مِنْهُمْ بِمَا تَبْلُغُ قِيمَتُهُ ثَلَاثَةَ دَرَاهِمَ فَلَا قَطْعَ عَلَيْهِ قَالَ يَحْيَى قَالَ مَالِك الْأَمْرُ عِنْدَنَا أَنَّهُ إِذَا كَانَتْ دَارُ رَجُلٍ مُغْلَقَةً عَلَيْهِ لَيْسَ مَعَهُ فِيهَا غَيْرُهُ فَإِنَّهُ لَا يَجِبُ عَلَى مَنْ سَرَقَ مِنْهَا شَيْئًا الْقَطْعُ حَتَّى يَخْرُجَ بِهِ مِنْ الدَّارِ كُلِّهَا وَذَلِكَ أَنَّ الدَّارَ كُلَّهَا هِيَ حِرْزُهُ فَإِنْ كَانَ مَعَهُ فِي الدَّارِ سَاكِنٌ غَيْرُهُ وَكَانَ كُلُّ إِنْسَانٍ مِنْهُمْ يُغْلِقُ عَلَيْهِ بَابَهُ وَكَانَتْ حِرْزًا لَهُمْ جَمِيعًا فَمَنْ سَرَقَ مِنْ بُيُوتِ تِلْكَ الدَّارِ شَيْئًا يَجِبُ فِيهِ الْقَطْعُ فَخَرَجَ بِهِ إِلَى الدَّارِ فَقَدْ أَخْرَجَهُ مِنْ حِرْزِهِ إِلَى غَيْرِ حِرْزِهِ وَوَجَبَ عَلَيْهِ فِيهِ الْقَطْعُ قَالَ مَالِك وَالْأَمْرُ عِنْدَنَا فِي الْعَبْدِ يَسْرِقُ مِنْ مَتَاعِ سَيِّدِهِ أَنَّهُ إِنْ كَانَ لَيْسَ مِنْ خَدَمِهِ وَلَا مِمَّنْ يَأْمَنُ عَلَى بَيْتِهِ ثُمَّ دَخَلَ سِرًّا فَسَرَقَ مِنْ مَتَاعِ سَيِّدِهِ مَا يَجِبُ فِيهِ الْقَطْعُ فَلَا قَطْعَ عَلَيْهِ وَكَذَلِكَ الْأَمَةُ إِذَا سَرَقَتْ مِنْ مَتَاعِ سَيِّدِهَا لَا قَطْعَ عَلَيْهَا وَقَالَ فِي الْعَبْدِ لَا يَكُونُ مِنْ خَدَمِهِ وَلَا مِمَّنْ يَأْمَنُ عَلَى بَيْتِهِ فَدَخَلَ سِرًّا فَسَرَقَ مِنْ مَتَاعِ امْرَأَةِ سَيِّدِهِ مَا يَجِبُ فِيهِ الْقَطْعُ إِنَّهُ تُقْطَعُ يَدُهُ قَالَ وَكَذَلِكَ أَمَةُ الْمَرْأَةِ إِذَا كَانَتْ لَيْسَتْ بِخَادِمٍ لَهَا وَلَا لِزَوْجِهَا وَلَا مِمَّنْ تَأْمَنُ عَلَى بَيْتِهَا فَدَخَلَتْ سِرًّا فَسَرَقَتْ مِنْ مَتَاعِ سَيِّدَتِهَا مَا يَجِبُ فِيهِ الْقَطْعُ فَلَا قَطْعَ عَلَيْهَا قَالَ مَالِك وَكَذَلِكَ أَمَةُ الْمَرْأَةِ الَّتِي لَا تَكُونُ مِنْ خَدَمِهَا وَلَا مِمَّنْ تَأْمَنُ عَلَى بَيْتِهَا فَدَخَلَتْ سِرًّا فَسَرَقَتْ مِنْ مَتَاعِ زَوْجِ سَيِّدَتِهَا مَا يَجِبُ فِيهِ الْقَطْعُ أَنَّهَا تُقْطَعُ يَدُهَا قَالَ مَالِك وَكَذَلِكَ الرَّجُلُ يَسْرِقُ مِنْ مَتَاعِ امْرَأَتِهِ أَوْ الْمَرْأَةُ تَسْرِقُ مِنْ مَتَاعِ زَوْجِهَا مَا يَجِبُ فِيهِ الْقَطْعُ إِنْ كَانَ الَّذِي سَرَقَ كُلُّ وَاحِدٍ مِنْهُمَا مِنْ مَتَاعِ صَاحِبِهِ فِي بَيْتٍ سِوَى الْبَيْتِ الَّذِي يُغْلِقَانِ عَلَيْهِمَا وَكَانَ فِي حِرْزٍ سِوَى الْبَيْتِ الَّذِي هُمَا فِيهِ فَإِنَّ مَنْ سَرَقَ مِنْهُمَا مِنْ مَتَاعِ صَاحِبِهِ مَا يَجِبُ فِيهِ الْقَطْعُ فَعَلَيْهِ الْقَطْعُ فِيهِ قَالَ مَالِك فِي الصَّبِيِّ الصَّغِيرِ وَالْأَعْجَمِيِّ الَّذِي لَا يُفْصِحُ أَنَّهُمَا إِذَا سُرِقَا مِنْ حِرْزِهِمَا أَوْ غَلْقِهِمَا فَعَلَى مَنْ سَرَقَهُمَا الْقَطْعُ وَإِنْ خَرَجَا مِنْ حِرْزِهِمَا وَغَلْقِهِمَا فَلَيْسَ عَلَى مَنْ سَرَقَهُمَا قَطْعٌ قَالَ وَإِنَّمَا هُمَا بِمَنْزِلَةِ حَرِيسَةِ الْجَبَلِ وَالثَّمَرِ الْمُعَلَّقِ قَالَ مَالِك وَالْأَمْرُ عِنْدَنَا فِي الَّذِي يَنْبِشُ الْقُبُورَ أَنَّهُ إِذَا بَلَغَ مَا أَخْرَجَ مِنْ الْقَبْرِ مَا يَجِبُ فِيهِ الْقَطْعُ فَعَلَيْهِ فِيهِ الْقَطْعُ وَقَالَ مَالِك وَذَلِكَ أَنَّ الْقَبْرَ حِرْزٌ لِمَا فِيهِ كَمَا أَنَّ الْبُيُوتَ حِرْزٌ لِمَا فِيهَا قَالَ وَلَا يَجِبُ عَلَيْهِ الْقَطْعُ حَتَّى يَخْرُجَ بِهِ مِنْ الْقَبْرِ
قَالَ يَحْيَى وَسَمِعْت مَالِك يَقُولُ الْأَمْرُ عِنْدَنَا فِي الَّذِي يَسْرِقُ أَمْتِعَةَ النَّاسِ الَّتِي تَكُونُ مَوْضُوعَةً بِالْأَسْوَاقِ مُحْرَزَةً قَدْ أَحْرَزَهَا أَهْلُهَا فِي أَوْعِيَتِهِمْ وَضَمُّوا بَعْضَهَا إِلَى بَعْضٍ إِنَّهُ مَنْ سَرَقَ مِنْ ذَلِكَ شَيْئًا مِنْ حِرْزِهِ فَبَلَغَ قِيمَتُهُ مَا يَجِبُ فِيهِ الْقَطْعُ فَإِنَّ عَلَيْهِ الْقَطْعَ سَوَاءٌ كَانَ صَاحِبُ الْمَتَاعِ عِنْدَ مَتَاعِهِ أَوْ لَمْ يَكُنْ لَيْلًا ذَلِكَ أَوْ نَهَارًا قَالَ مَالِك فِي الَّذِي يَسْرِقُ مَا يَجِبُ عَلَيْهِ فِيهِ الْقَطْعُ ثُمَّ يُوجَدُ مَعَهُ مَا سَرَقَ فَيُرَدُّ إِلَى صَاحِبِهِ إِنَّهُ تُقْطَعُ يَدُهُ قَالَ مَالِك فَإِنْ قَالَ قَائِلٌ كَيْفَ تُقْطَعُ يَدُهُ وَقَدْ أُخِذَ الْمَتَاعُ مِنْهُ وَدُفِعَ إِلَى صَاحِبِهِ فَإِنَّمَا هُوَ بِمَنْزِلَةِ الشَّارِبِ يُوجَدُ مِنْهُ رِيحُ الشَّرَابِ الْمُسْكِرِ وَلَيْسَ بِهِ سُكْرٌ فَيُجْلَدُ الْحَدَّ قَالَ وَإِنَّمَا يُجْلَدُ الْحَدَّ فِي الْمُسْكِرِ إِذَا شَرِبَهُ وَإِنْ لَمْ يُسْكِرْهُ وَذَلِكَ أَنَّهُ إِنَّمَا شَرِبَهُ لِيُسْكِرَهُ فَكَذَلِكَ تُقْطَعُ يَدُ السَّارِقِ فِي السَّرِقَةِ الَّتِي أُخِذَتْ مِنْهُ وَلَوْ لَمْ يَنْتَفِعْ بِهَا وَرَجَعَتْ إِلَى صَاحِبِهَا وَإِنَّمَا سَرَقَهَا حِينَ سَرَقَهَا لِيَذْهَبَ بِهَا قَالَ مَالِك فِي الْقَوْمِ يَأْتُونَ إِلَى الْبَيْتِ فَيَسْرِقُونَ مِنْهُ جَمِيعًا فَيَخْرُجُونَ بِالْعِدْلِ يَحْمِلُونَهُ جَمِيعًا أَوْ الصُّنْدُوقِ أَوْ الْخَشَبَةِ أَوْ بِالْمِكْتَلِ أَوْ مَا أَشْبَهَ ذَلِكَ مِمَّا يَحْمِلُهُ الْقَوْمُ جَمِيعًا إِنَّهُمْ إِذَا أَخْرَجُوا ذَلِكَ مِنْ حِرْزِهِ وَهُمْ يَحْمِلُونَهُ جَمِيعًا فَبَلَغَ ثَمَنُ مَا خَرَجُوا بِهِ مِنْ ذَلِكَ مَا يَجِبُ فِيهِ الْقَطْعُ وَذَلِكَ ثَلَاثَةُ دَرَاهِمَ فَصَاعِدًا فَعَلَيْهِمْ الْقَطْعُ جَمِيعًا قَالَ وَإِنْ خَرَجَ كُلُّ وَاحِدٍ مِنْهُمْ بِمَتَاعٍ عَلَى حِدَتِهِ فَمَنْ خَرَجَ مِنْهُمْ بِمَا تَبْلُغُ قِيمَتُهُ ثَلَاثَةَ دَرَاهِمَ فَصَاعِدًا فَعَلَيْهِ الْقَطْعُ وَمَنْ لَمْ يَخْرُجْ مِنْهُمْ بِمَا تَبْلُغُ قِيمَتُهُ ثَلَاثَةَ دَرَاهِمَ فَلَا قَطْعَ عَلَيْهِ قَالَ يَحْيَى قَالَ مَالِك الْأَمْرُ عِنْدَنَا أَنَّهُ إِذَا كَانَتْ دَارُ رَجُلٍ مُغْلَقَةً عَلَيْهِ لَيْسَ مَعَهُ فِيهَا غَيْرُهُ فَإِنَّهُ لَا يَجِبُ عَلَى مَنْ سَرَقَ مِنْهَا شَيْئًا الْقَطْعُ حَتَّى يَخْرُجَ بِهِ مِنْ الدَّارِ كُلِّهَا وَذَلِكَ أَنَّ الدَّارَ كُلَّهَا هِيَ حِرْزُهُ فَإِنْ كَانَ مَعَهُ فِي الدَّارِ سَاكِنٌ غَيْرُهُ وَكَانَ كُلُّ إِنْسَانٍ مِنْهُمْ يُغْلِقُ عَلَيْهِ بَابَهُ وَكَانَتْ حِرْزًا لَهُمْ جَمِيعًا فَمَنْ سَرَقَ مِنْ بُيُوتِ تِلْكَ الدَّارِ شَيْئًا يَجِبُ فِيهِ الْقَطْعُ فَخَرَجَ بِهِ إِلَى الدَّارِ فَقَدْ أَخْرَجَهُ مِنْ حِرْزِهِ إِلَى غَيْرِ حِرْزِهِ وَوَجَبَ عَلَيْهِ فِيهِ الْقَطْعُ قَالَ مَالِك وَالْأَمْرُ عِنْدَنَا فِي الْعَبْدِ يَسْرِقُ مِنْ مَتَاعِ سَيِّدِهِ أَنَّهُ إِنْ كَانَ لَيْسَ مِنْ خَدَمِهِ وَلَا مِمَّنْ يَأْمَنُ عَلَى بَيْتِهِ ثُمَّ دَخَلَ سِرًّا فَسَرَقَ مِنْ مَتَاعِ سَيِّدِهِ مَا يَجِبُ فِيهِ الْقَطْعُ فَلَا قَطْعَ عَلَيْهِ وَكَذَلِكَ الْأَمَةُ إِذَا سَرَقَتْ مِنْ مَتَاعِ سَيِّدِهَا لَا قَطْعَ عَلَيْهَا وَقَالَ فِي الْعَبْدِ لَا يَكُونُ مِنْ خَدَمِهِ وَلَا مِمَّنْ يَأْمَنُ عَلَى بَيْتِهِ فَدَخَلَ سِرًّا فَسَرَقَ مِنْ مَتَاعِ امْرَأَةِ سَيِّدِهِ مَا يَجِبُ فِيهِ الْقَطْعُ إِنَّهُ تُقْطَعُ يَدُهُ قَالَ وَكَذَلِكَ أَمَةُ الْمَرْأَةِ إِذَا كَانَتْ لَيْسَتْ بِخَادِمٍ لَهَا وَلَا لِزَوْجِهَا وَلَا مِمَّنْ تَأْمَنُ عَلَى بَيْتِهَا فَدَخَلَتْ سِرًّا فَسَرَقَتْ مِنْ مَتَاعِ سَيِّدَتِهَا مَا يَجِبُ فِيهِ الْقَطْعُ فَلَا قَطْعَ عَلَيْهَا قَالَ مَالِك وَكَذَلِكَ أَمَةُ الْمَرْأَةِ الَّتِي لَا تَكُونُ مِنْ خَدَمِهَا وَلَا مِمَّنْ تَأْمَنُ عَلَى بَيْتِهَا فَدَخَلَتْ سِرًّا فَسَرَقَتْ مِنْ مَتَاعِ زَوْجِ سَيِّدَتِهَا مَا يَجِبُ فِيهِ الْقَطْعُ أَنَّهَا تُقْطَعُ يَدُهَا قَالَ مَالِك وَكَذَلِكَ الرَّجُلُ يَسْرِقُ مِنْ مَتَاعِ امْرَأَتِهِ أَوْ الْمَرْأَةُ تَسْرِقُ مِنْ مَتَاعِ زَوْجِهَا مَا يَجِبُ فِيهِ الْقَطْعُ إِنْ كَانَ الَّذِي سَرَقَ كُلُّ وَاحِدٍ مِنْهُمَا مِنْ مَتَاعِ صَاحِبِهِ فِي بَيْتٍ سِوَى الْبَيْتِ الَّذِي يُغْلِقَانِ عَلَيْهِمَا وَكَانَ فِي حِرْزٍ سِوَى الْبَيْتِ الَّذِي هُمَا فِيهِ فَإِنَّ مَنْ سَرَقَ مِنْهُمَا مِنْ مَتَاعِ صَاحِبِهِ مَا يَجِبُ فِيهِ الْقَطْعُ فَعَلَيْهِ الْقَطْعُ فِيهِ قَالَ مَالِك فِي الصَّبِيِّ الصَّغِيرِ وَالْأَعْجَمِيِّ الَّذِي لَا يُفْصِحُ أَنَّهُمَا إِذَا سُرِقَا مِنْ حِرْزِهِمَا أَوْ غَلْقِهِمَا فَعَلَى مَنْ سَرَقَهُمَا الْقَطْعُ وَإِنْ خَرَجَا مِنْ حِرْزِهِمَا وَغَلْقِهِمَا فَلَيْسَ عَلَى مَنْ سَرَقَهُمَا قَطْعٌ قَالَ وَإِنَّمَا هُمَا بِمَنْزِلَةِ حَرِيسَةِ الْجَبَلِ وَالثَّمَرِ الْمُعَلَّقِ قَالَ مَالِك وَالْأَمْرُ عِنْدَنَا فِي الَّذِي يَنْبِشُ الْقُبُورَ أَنَّهُ إِذَا بَلَغَ مَا أَخْرَجَ مِنْ الْقَبْرِ مَا يَجِبُ فِيهِ الْقَطْعُ فَعَلَيْهِ فِيهِ الْقَطْعُ وَقَالَ مَالِك وَذَلِكَ أَنَّ الْقَبْرَ حِرْزٌ لِمَا فِيهِ كَمَا أَنَّ الْبُيُوتَ حِرْزٌ لِمَا فِيهَا قَالَ وَلَا يَجِبُ عَلَيْهِ الْقَطْعُ حَتَّى يَخْرُجَ بِهِ مِنْ الْقَبْرِ

তাহকীক:
তাহকীক চলমান

বর্ণনাকারী: