আল মুওয়াত্তা - ইমাম মালিক রহঃ
كتاب الموطأ للإمام مالك
২৯. ত্বালাক - বিবাহ বিচ্ছেদ অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ২ টি
অনুসন্ধান করুন...
হাদীস নং:১২২৮
২৫. তালাকের ইদ্দত সম্পৰ্কীয় বিবিধ বর্ণনা
রেওয়ায়ত ৭০. উমর ইবনে খাত্তাব (রাযিঃ) বলিয়াছেনঃ যেই স্ত্রীকে তালাক দেওয়া হইয়াছে তারপর হায়য (মাসিক ঋতু) আসিয়াছে এক হায়য বা দুই হায়য, অতঃপর তাহার ঋতুস্রাব বন্ধ হইয়া গিয়াছে, সেই স্ত্রী নয় মাস যাবত অপেক্ষা করিবে (ইতিমধ্যে) গৰ্ভ প্রকাশ পাইলে, তবে সন্তান প্রসব দ্বারারা ইদ্দত পালন করিবে, নতুবা নয় মাসের পর তিন মাস ইদ্দত পালন করিবে, তারপর সে অন্যের জন্য হালাল হইবে।
মালিক (রাহঃ) হইতে বর্ণিত, সাঈদ ইবনে মুসায়্যিব (রাহঃ) বলতেন, পুরুষের জন্য হইল তালাকের অধিকার আর স্ত্রীদের জন্য হইল ইদ্দত।
মালিক (রাহঃ) হইতে বর্ণিত, সাঈদ ইবনে মুসায়্যিব (রাহঃ) বলতেন, পুরুষের জন্য হইল তালাকের অধিকার আর স্ত্রীদের জন্য হইল ইদ্দত।
بَاب جَامِعِ عِدَّةِ الطَّلَاقِ
حَدَّثَنِي يَحْيَى عَنْ مَالِك عَنْ يَحْيَى بْنِ سَعِيدٍ وَعَنْ يَزِيدَ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ قُسَيْطٍ اللَّيْثِيِّ عَنْ سَعِيدِ بْنِ الْمُسَيَّبِ أَنَّهُ قَالَ قَالَ عُمَرُ بْنُ الْخَطَّابِ أَيُّمَا امْرَأَةٍ طُلِّقَتْ فَحَاضَتْ حَيْضَةً أَوْ حَيْضَتَيْنِ ثُمَّ رَفَعَتْهَا حَيْضَتُهَا فَإِنَّهَا تَنْتَظِرُ تِسْعَةَ أَشْهُرٍ فَإِنْ بَانَ بِهَا حَمْلٌ فَذَلِكَ وَإِلَّا اعْتَدَّتْ بَعْدَ التِّسْعَةِ أَشْهُرٍ ثَلَاثَةَ أَشْهُرٍ ثُمَّ حَلَّتْ
وَحَدَّثَنِي عَنْ مَالِك عَنْ يَحْيَى بْنِ سَعِيدٍ عَنْ سَعِيدِ بْنِ الْمُسَيَّبِ أَنَّهُ كَانَ يَقُولُ الطَّلَاقُ لِلرِّجَالِ وَالْعِدَّةُ لِلنِّسَاءِ
وَحَدَّثَنِي عَنْ مَالِك عَنْ يَحْيَى بْنِ سَعِيدٍ عَنْ سَعِيدِ بْنِ الْمُسَيَّبِ أَنَّهُ كَانَ يَقُولُ الطَّلَاقُ لِلرِّجَالِ وَالْعِدَّةُ لِلنِّسَاءِ

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নং:১২২৯
২৫. তালাকের ইদ্দত সম্পৰ্কীয় বিবিধ বর্ণনা
রেওয়ায়ত ৭১. সাঈদ ইবনে মুসায়্যিব (রাহঃ) বলিয়াছেনঃ মুসতাহাজা (রোগের কারণে যাহার অনিয়মিত স্রাব হয়) ঐ নারীর ইদ্দত হইতেছে এক বৎসর।
মালিক (রাহঃ) বলেনঃ তালাকপ্রাপ্তা স্ত্রীলোক সম্পর্কে আমাদের মাস’আলা হইল, এই তালাকপ্রাপ্ত হওয়ার পর যেই স্ত্রীলোকের রক্তস্রাব বন্ধ হইয়া যায়, সে নয় মাস পর্যন্ত অপেক্ষা করিবে। এই নয় মাসের মধ্যে ঋতুস্রাব না হইলে তবে তিন মাস ইদ্দত পালন করিবে। আর তিন মাস পূর্ণ করার পূর্বে যদি ঋতুস্রাব হয় তবে পুনরায় হায়য-এর ইদ্দত পালন শুরু করবে। কিন্তু যদি হায়য আসার পূর্বে নয় মাস পূর্ণ হইয়া যায় তবে তিন মাস ইদ্দত পালন করবে। আর তৃতীয় মাসে উপনীত হইয়াছে এমন অবস্থায় যদি ঋতুস্রাব হয় তবে সে ইদ্দতের সময় পূর্ণ করিয়াছে। অন্য পক্ষে যদি তাহার ঋতুস্রাব না হয় তবে তিনমাস ইদ্দত পূর্ণ করিবে। তারপর অন্য স্বামীর রুজু করার অধিকার থাকিবে, কিন্তু যদি সে বায়েন তালাক দিয়া থাকে তবে আর রুজু করিতে পারিবে না।
মালিক (রাহঃ) বলেনঃ আমাদের নিকট সুন্নত (নিয়ম হইল) এই যে, যদি কোন লোক তাহার স্ত্রীকে তালাক দেয় এবং সেই স্ত্রীকে পুনরায় গ্রহণ করার (রুজু করা) ইখতিয়ারও তাহার থাকে, এমতাবস্থায় স্ত্রী কিছু ইদ্দত পালন করিয়াছে। অতঃপর স্বামী তাহার প্রতি রুজু করিয়াছে এবং তাহাকে স্পর্শ করার পূর্বে পুনরায় তালাক দিয়াছে। তবে সেই স্ত্রী ইদ্দতের যাহা অতীত হইয়াছে উহার উপর ভিত্তি করিবে না বরং সে তাহাকে (দ্বিতীয়বার) তালাক দেওয়ার দিন হইতে নূতনভাবে ইদ্দত পালন করিবে, তাহার স্বামী এইরূপ করিয়া নিজের ক্ষতি করিয়াছে এবং তাহার আবশ্যক না থাকিলে স্ত্রীর দিকে রুজু করিয়া সে ভুল করিয়াছে।
মালিক (রাহঃ) বলেনঃ স্ত্রী যদি ইসলাম গ্রহণ করে তাহার স্বামী (তখনও) কাফের। তারপর স্বামীও ইসলাম গ্রহণ করিল, তবে আমাদের নিকট ফয়সালা হইতেছে এইঃ ইদ্দতে থাকা পর্যন্ত সময়ের মধ্যে তাহার স্বামী তাহার হকদার হইবে, আর যদি ইদ্দত শেষ হইয়া যায় তবে তাহার জন্য স্ত্রীকে পাওয়ার কোন পথ নাই। আর যদি ইদ্দত সমাপ্তির পর তাহাকে বিবাহ করে তবে পূর্বে প্রদত্ত তালাক তালাক বলিয়া গণ্য হইবে না। এই ঘটনায় স্ত্রীকে বিচ্ছেদ করাইয়াছে ইসলাম গ্রহণ, তালাক নহে।
মালিক (রাহঃ) বলেনঃ তালাকপ্রাপ্তা স্ত্রীলোক সম্পর্কে আমাদের মাস’আলা হইল, এই তালাকপ্রাপ্ত হওয়ার পর যেই স্ত্রীলোকের রক্তস্রাব বন্ধ হইয়া যায়, সে নয় মাস পর্যন্ত অপেক্ষা করিবে। এই নয় মাসের মধ্যে ঋতুস্রাব না হইলে তবে তিন মাস ইদ্দত পালন করিবে। আর তিন মাস পূর্ণ করার পূর্বে যদি ঋতুস্রাব হয় তবে পুনরায় হায়য-এর ইদ্দত পালন শুরু করবে। কিন্তু যদি হায়য আসার পূর্বে নয় মাস পূর্ণ হইয়া যায় তবে তিন মাস ইদ্দত পালন করবে। আর তৃতীয় মাসে উপনীত হইয়াছে এমন অবস্থায় যদি ঋতুস্রাব হয় তবে সে ইদ্দতের সময় পূর্ণ করিয়াছে। অন্য পক্ষে যদি তাহার ঋতুস্রাব না হয় তবে তিনমাস ইদ্দত পূর্ণ করিবে। তারপর অন্য স্বামীর রুজু করার অধিকার থাকিবে, কিন্তু যদি সে বায়েন তালাক দিয়া থাকে তবে আর রুজু করিতে পারিবে না।
মালিক (রাহঃ) বলেনঃ আমাদের নিকট সুন্নত (নিয়ম হইল) এই যে, যদি কোন লোক তাহার স্ত্রীকে তালাক দেয় এবং সেই স্ত্রীকে পুনরায় গ্রহণ করার (রুজু করা) ইখতিয়ারও তাহার থাকে, এমতাবস্থায় স্ত্রী কিছু ইদ্দত পালন করিয়াছে। অতঃপর স্বামী তাহার প্রতি রুজু করিয়াছে এবং তাহাকে স্পর্শ করার পূর্বে পুনরায় তালাক দিয়াছে। তবে সেই স্ত্রী ইদ্দতের যাহা অতীত হইয়াছে উহার উপর ভিত্তি করিবে না বরং সে তাহাকে (দ্বিতীয়বার) তালাক দেওয়ার দিন হইতে নূতনভাবে ইদ্দত পালন করিবে, তাহার স্বামী এইরূপ করিয়া নিজের ক্ষতি করিয়াছে এবং তাহার আবশ্যক না থাকিলে স্ত্রীর দিকে রুজু করিয়া সে ভুল করিয়াছে।
মালিক (রাহঃ) বলেনঃ স্ত্রী যদি ইসলাম গ্রহণ করে তাহার স্বামী (তখনও) কাফের। তারপর স্বামীও ইসলাম গ্রহণ করিল, তবে আমাদের নিকট ফয়সালা হইতেছে এইঃ ইদ্দতে থাকা পর্যন্ত সময়ের মধ্যে তাহার স্বামী তাহার হকদার হইবে, আর যদি ইদ্দত শেষ হইয়া যায় তবে তাহার জন্য স্ত্রীকে পাওয়ার কোন পথ নাই। আর যদি ইদ্দত সমাপ্তির পর তাহাকে বিবাহ করে তবে পূর্বে প্রদত্ত তালাক তালাক বলিয়া গণ্য হইবে না। এই ঘটনায় স্ত্রীকে বিচ্ছেদ করাইয়াছে ইসলাম গ্রহণ, তালাক নহে।
بَاب جَامِعِ عِدَّةِ الطَّلَاقِ
وَحَدَّثَنِي عَنْ مَالِك عَنْ ابْنِ شِهَابٍ عَنْ سَعِيدِ بْنِ الْمُسَيَّبِ أَنَّهُ قَالَ عِدَّةُ الْمُسْتَحَاضَةِ سَنَةٌ
قَالَ مَالِك الْأَمْرُ عِنْدَنَا فِي الْمُطَلَّقَةِ الَّتِي تَرْفَعُهَا حَيْضَتُهَا حِينَ يُطَلِّقُهَا زَوْجُهَا أَنَّهَا تَنْتَظِرُ تِسْعَةَ أَشْهُرٍ فَإِنْ لَمْ تَحِضْ فِيهِنَّ اعْتَدَّتْ ثَلَاثَةَ أَشْهُرٍ فَإِنْ حَاضَتْ قَبْلَ أَنْ تَسْتَكْمِلَ الْأَشْهُرَ الثَّلَاثَةَ اسْتَقْبَلَتْ الْحَيْضَ وَإِنْ مَرَّتْ بِهَا تِسْعَةُ أَشْهُرٍ قَبْلَ أَنْ تَحِيضَ اعْتَدَّتْ ثَلَاثَةَ أَشْهُرٍ فَإِنْ حَاضَتْ الثَّانِيَةَ قَبْلَ أَنْ تَسْتَكْمِلَ الْأَشْهُرَ الثَّلَاثَةَ اسْتَقْبَلَتْ الْحَيْضَ فَإِنْ مَرَّتْ بِهَا تِسْعَةُ أَشْهُرٍ قَبْلَ أَنْ تَحِيضَ اعْتَدَّتْ ثَلَاثَةَ أَشْهُرٍ فَإِنْ حَاضَتْ الثَّالِثَةَ كَانَتْ قَدْ اسْتَكْمَلَتْ عِدَّةَ الْحَيْضِ فَإِنْ لَمْ تَحِضْ اسْتَقْبَلَتْ ثَلَاثَةَ أَشْهُرٍ ثُمَّ حَلَّتْ وَلِزَوْجِهَا عَلَيْهَا فِي ذَلِكَ الرَّجْعَةُ قَبْلَ أَنْ تَحِلَّ إِلَّا أَنْ يَكُونَ قَدْ بَتَّ طَلَاقَهَا قَالَ مَالِك السُّنَّةُ عِنْدَنَا أَنَّ الرَّجُلَ إِذَا طَلَّقَ امْرَأَتَهُ وَلَهُ عَلَيْهَا رَجْعَةٌ فَاعْتَدَّتْ بَعْضَ عِدَّتِهَا ثُمَّ ارْتَجَعَهَا ثُمَّ فَارَقَهَا قَبْلَ أَنْ يَمَسَّهَا أَنَّهَا لَا تَبْنِي عَلَى مَا مَضَى مِنْ عِدَّتِهَا وَأَنَّهَا تَسْتَأْنِفُ مِنْ يَوْمَ طَلَّقَهَا عِدَّةً مُسْتَقْبَلَةً وَقَدْ ظَلَمَ زَوْجُهَا نَفْسَهُ وَأَخْطَأَ إِنْ كَانَ ارْتَجَعَهَا وَلَا حَاجَةَ لَهُ بِهَا قَالَ مَالِك وَالْأَمْرُ عِنْدَنَا أَنَّ الْمَرْأَةَ إِذَا أَسْلَمَتْ وَزَوْجُهَا كَافِرٌ ثُمَّ أَسْلَمَ فَهُوَ أَحَقُّ بِهَا مَا دَامَتْ فِي عِدَّتِهَا فَإِنْ انْقَضَتْ عِدَّتُهَا فَلَا سَبِيلَ لَهُ عَلَيْهَا وَإِنْ تَزَوَّجَهَا بَعْدَ انْقِضَاءِ عِدَّتِهَا لَمْ يُعَدَّ ذَلِكَ طَلَاقًا وَإِنَّمَا فَسَخَهَا مِنْهُ الْإِسْلَامُ بِغَيْرِ طَلَاقٍ
قَالَ مَالِك الْأَمْرُ عِنْدَنَا فِي الْمُطَلَّقَةِ الَّتِي تَرْفَعُهَا حَيْضَتُهَا حِينَ يُطَلِّقُهَا زَوْجُهَا أَنَّهَا تَنْتَظِرُ تِسْعَةَ أَشْهُرٍ فَإِنْ لَمْ تَحِضْ فِيهِنَّ اعْتَدَّتْ ثَلَاثَةَ أَشْهُرٍ فَإِنْ حَاضَتْ قَبْلَ أَنْ تَسْتَكْمِلَ الْأَشْهُرَ الثَّلَاثَةَ اسْتَقْبَلَتْ الْحَيْضَ وَإِنْ مَرَّتْ بِهَا تِسْعَةُ أَشْهُرٍ قَبْلَ أَنْ تَحِيضَ اعْتَدَّتْ ثَلَاثَةَ أَشْهُرٍ فَإِنْ حَاضَتْ الثَّانِيَةَ قَبْلَ أَنْ تَسْتَكْمِلَ الْأَشْهُرَ الثَّلَاثَةَ اسْتَقْبَلَتْ الْحَيْضَ فَإِنْ مَرَّتْ بِهَا تِسْعَةُ أَشْهُرٍ قَبْلَ أَنْ تَحِيضَ اعْتَدَّتْ ثَلَاثَةَ أَشْهُرٍ فَإِنْ حَاضَتْ الثَّالِثَةَ كَانَتْ قَدْ اسْتَكْمَلَتْ عِدَّةَ الْحَيْضِ فَإِنْ لَمْ تَحِضْ اسْتَقْبَلَتْ ثَلَاثَةَ أَشْهُرٍ ثُمَّ حَلَّتْ وَلِزَوْجِهَا عَلَيْهَا فِي ذَلِكَ الرَّجْعَةُ قَبْلَ أَنْ تَحِلَّ إِلَّا أَنْ يَكُونَ قَدْ بَتَّ طَلَاقَهَا قَالَ مَالِك السُّنَّةُ عِنْدَنَا أَنَّ الرَّجُلَ إِذَا طَلَّقَ امْرَأَتَهُ وَلَهُ عَلَيْهَا رَجْعَةٌ فَاعْتَدَّتْ بَعْضَ عِدَّتِهَا ثُمَّ ارْتَجَعَهَا ثُمَّ فَارَقَهَا قَبْلَ أَنْ يَمَسَّهَا أَنَّهَا لَا تَبْنِي عَلَى مَا مَضَى مِنْ عِدَّتِهَا وَأَنَّهَا تَسْتَأْنِفُ مِنْ يَوْمَ طَلَّقَهَا عِدَّةً مُسْتَقْبَلَةً وَقَدْ ظَلَمَ زَوْجُهَا نَفْسَهُ وَأَخْطَأَ إِنْ كَانَ ارْتَجَعَهَا وَلَا حَاجَةَ لَهُ بِهَا قَالَ مَالِك وَالْأَمْرُ عِنْدَنَا أَنَّ الْمَرْأَةَ إِذَا أَسْلَمَتْ وَزَوْجُهَا كَافِرٌ ثُمَّ أَسْلَمَ فَهُوَ أَحَقُّ بِهَا مَا دَامَتْ فِي عِدَّتِهَا فَإِنْ انْقَضَتْ عِدَّتُهَا فَلَا سَبِيلَ لَهُ عَلَيْهَا وَإِنْ تَزَوَّجَهَا بَعْدَ انْقِضَاءِ عِدَّتِهَا لَمْ يُعَدَّ ذَلِكَ طَلَاقًا وَإِنَّمَا فَسَخَهَا مِنْهُ الْإِسْلَامُ بِغَيْرِ طَلَاقٍ

তাহকীক:
তাহকীক চলমান

বর্ণনাকারী: