আল মুওয়াত্তা - ইমাম মালিক রহঃ
كتاب الموطأ للإمام مالك
২২. শপথ ও মান্নতের অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ২ টি
অনুসন্ধান করুন...
হাদীস নং:১০২০
৮. কসমের কাফফারা
রেওয়ায়ত ১২. নাফি’ (রাহঃ) হইতে বর্ণিত, আব্দুল্লাহ ইবনে উমর (রাযিঃ) বলিলেনঃ কেহ যদি কসম করে ও পরে আরও কসম দ্বারা উহাকে জোরালো করে এবং পরে উহা ভাঙ্গিয়া ফেলে তবে তাহার উপর একটি গোলাম আযাদ করা অথবা দশজনকে কাপড় দেওয়া জরুরী হইবে। আর যদি তাকীদযুক্ত নয় এমন কসম করিয়া ভাঙ্গিয়া ফেলে তবে দশজন মিসকীনের প্রত্যেককে এক মুদ পরিমাণ গম দিবে আর তাহা না পারিলে তিন দিন রোযা রাখিবে।
بَاب الْعَمَلِ فِي كَفَّارَةِ الْيَمِينِ
حَدَّثَنِي يَحْيَى عَنْ مَالِك عَنْ نَافِعٍ عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عُمَرَ أَنَّهُ كَانَ يَقُولُ مَنْ حَلَفَ بِيَمِينٍ فَوَكَّدَهَا ثُمَّ حَنِثَ فَعَلَيْهِ عِتْقُ رَقَبَةٍ أَوْ كِسْوَةُ عَشَرَةِ مَسَاكِينَ وَمَنْ حَلَفَ بِيَمِينٍ فَلَمْ يُؤَكِّدْهَا ثُمَّ حَنِثَ فَعَلَيْهِ إِطْعَامُ عَشَرَةِ مَسَاكِينَ لِكُلِّ مِسْكِينٍ مُدٌّ مِنْ حِنْطَةٍ فَمَنْ لَمْ يَجِدْ فَصِيَامُ ثَلَاثَةِ أَيَّامٍ

তাহকীক:
তাহকীক চলমান

বর্ণনাকারী:
হাদীস নং:১০২১
৮. কসমের কাফফারা
রেওয়ায়ত ১৩. নাফি’ (রাহঃ) হইতে বর্ণিত, আব্দুল্লাহ ইবনে উমর (রাযিঃ) যখন স্বীয় কসমের কাফফারা দিতেন তখন দশজন মিসকীনকে আহার করাইতেন এবং প্রতিজনকে এক মুদ পরিমাণ গম দিতেন, আর কসম যত তাকীদযুক্ত করিতেন তত সংখ্যক গোলাম আযাদ করিতেন।
ইয়াহইয়া ইবনে সাঈদ (রাহঃ) হইতে বর্ণিত, সুলায়মান ইবনে ইয়াসার (রাহঃ) বলিলেন, আমি লোকদিগকে পাইয়াছি তাহারা যখন কসমের কাফফারা দিতেন তখন প্রত্যেক মিসকীনকে ছোট মুদের এক মুদ পরিমাণ গম দিতেন এবং উহাই যথেষ্ট বলিয়া মনে করিতেন।
মালিক (রাহঃ) বলেনঃ কসমের কাফফারা কাপড় দিতে চাহিলে পুরুষ মিসকীনকে একটি কাপড় দিলেই চলিবে, আর মিসকীন নারী হইলে অন্তত দুইটি করিয়া কাপড় দিতে হইবে। একটি জামা আরেকটি ওড়না। কেননা এতটুকুর কমে নামায হয় না।
ইয়াহইয়া ইবনে সাঈদ (রাহঃ) হইতে বর্ণিত, সুলায়মান ইবনে ইয়াসার (রাহঃ) বলিলেন, আমি লোকদিগকে পাইয়াছি তাহারা যখন কসমের কাফফারা দিতেন তখন প্রত্যেক মিসকীনকে ছোট মুদের এক মুদ পরিমাণ গম দিতেন এবং উহাই যথেষ্ট বলিয়া মনে করিতেন।
মালিক (রাহঃ) বলেনঃ কসমের কাফফারা কাপড় দিতে চাহিলে পুরুষ মিসকীনকে একটি কাপড় দিলেই চলিবে, আর মিসকীন নারী হইলে অন্তত দুইটি করিয়া কাপড় দিতে হইবে। একটি জামা আরেকটি ওড়না। কেননা এতটুকুর কমে নামায হয় না।
بَاب الْعَمَلِ فِي كَفَّارَةِ الْيَمِينِ
وَحَدَّثَنِي عَنْ مَالِك عَنْ نَافِعٍ عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عُمَرَ أَنَّهُ كَانَ يُكَفِّرُ عَنْ يَمِينِهِ بِإِطْعَامِ عَشَرَةِ مَسَاكِينَ لِكُلِّ مِسْكِينٍ مُدٌّ مِنْ حِنْطَةٍ وَكَانَ يَعْتِقُ الْمِرَارَ إِذَا وَكَّدَ الْيَمِينَ
وَحَدَّثَنِي عَنْ مَالِك عَنْ يَحْيَى بْنِ سَعِيدٍ عَنْ سُلَيْمَانَ بْنِ يَسَارٍ أَنَّهُ قَالَ أَدْرَكْتُ النَّاسَ وَهُمْ إِذَا أَعْطَوْا فِي كَفَّارَةِ الْيَمِينِ أَعْطَوْا مُدًّا مِنْ حِنْطَةٍ بِالْمُدِّ الْأَصْغَرِ وَرَأَوْا ذَلِكَ مُجْزِئًا عَنْهُمْ
قَالَ مَالِك أَحْسَنُ مَا سَمِعْتُ فِي الَّذِي يُكَفِّرُ عَنْ يَمِينِهِ بِالْكِسْوَةِ أَنَّهُ إِنْ كَسَا الرِّجَالَ كَسَاهُمْ ثَوْبًا ثَوْبًا وَإِنْ كَسَا النِّسَاءَ كَسَاهُنَّ ثَوْبَيْنِ ثَوْبَيْنِ دِرْعًا وَخِمَارًا وَذَلِكَ أَدْنَى مَا يُجْزِئُ كُلًّا فِي صَلَاتِهِ
وَحَدَّثَنِي عَنْ مَالِك عَنْ يَحْيَى بْنِ سَعِيدٍ عَنْ سُلَيْمَانَ بْنِ يَسَارٍ أَنَّهُ قَالَ أَدْرَكْتُ النَّاسَ وَهُمْ إِذَا أَعْطَوْا فِي كَفَّارَةِ الْيَمِينِ أَعْطَوْا مُدًّا مِنْ حِنْطَةٍ بِالْمُدِّ الْأَصْغَرِ وَرَأَوْا ذَلِكَ مُجْزِئًا عَنْهُمْ
قَالَ مَالِك أَحْسَنُ مَا سَمِعْتُ فِي الَّذِي يُكَفِّرُ عَنْ يَمِينِهِ بِالْكِسْوَةِ أَنَّهُ إِنْ كَسَا الرِّجَالَ كَسَاهُمْ ثَوْبًا ثَوْبًا وَإِنْ كَسَا النِّسَاءَ كَسَاهُنَّ ثَوْبَيْنِ ثَوْبَيْنِ دِرْعًا وَخِمَارًا وَذَلِكَ أَدْنَى مَا يُجْزِئُ كُلًّا فِي صَلَاتِهِ

তাহকীক:
তাহকীক চলমান

বর্ণনাকারী: