আল মুওয়াত্তা - ইমাম মালিক রহঃ

كتاب الموطأ للإمام مالك

১৮. রোযার অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ

মোট হাদীস টি

অনুসন্ধান করুন...

হাদীস নং:৬৪৮
১০. রোযাদারের সিঙ্গি লাগান প্রসঙ্গ
রেওয়ায়ত ৩০. নাফি’ (রাহঃ) বলেনঃ আব্দুল্লাহ ইবনে উমর (রাযিঃ) সিঙ্গি লাগাইতেন অথচ তিনি রোযাদার। তিনি বলেনঃ অতঃপর তিনি উহা ছাড়িয়া দেন। তৎপর তিনি যখন রোযা রাখিতেন, ইফতার না করা পর্যন্ত সিঙ্গি* লাগাইতেন না।

* সিঙ্গি - শরীর হইতে রক্ত বাহির করার একটি যন্ত্র বিশেষ।
بَاب مَا جَاءَ فِي حِجَامَةِ الصَّائِمِ
حَدَّثَنِي يَحْيَى عَنْ مَالِك عَنْ نَافِعٍ عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عُمَرَ أَنَّهُ كَانَ يَحْتَجِمُ وَهُوَ صَائِمٌ قَالَ ثُمَّ تَرَكَ ذَلِكَ بَعْدُ فَكَانَ إِذَا صَامَ لَمْ يَحْتَجِمْ حَتَّى يُفْطِرَ
tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

rabi
বর্ণনাকারী:
হাদীস নং:৬৪৯
১০. রোযাদারের সিঙ্গি লাগান প্রসঙ্গ
রেওয়ায়ত ৩১. ইবনে শিহাব (রাহঃ) হইতে বর্ণিত, সা’দ ইবনে আবি ওয়াক্কাস ও আব্দুল্লাহ ইবনে উমর (রাযিঃ) উভয়ে সিঙ্গি লাগাইতেন অথচ তাহারা রোযাদার।
بَاب مَا جَاءَ فِي حِجَامَةِ الصَّائِمِ
وَحَدَّثَنِي عَنْ مَالِك عَنْ ابْنِ شِهَابٍ أَنَّ سَعْدَ بْنَ أَبِي وَقَّاصٍ وَعَبْدَ اللَّهِ بْنَ عُمَرَ كَانَا يَحْتَجِمَانِ وَهُمَا صَائِمَانِ
tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নং:৬৫০
১০. রোযাদারের সিঙ্গি লাগান প্রসঙ্গ
রেওয়ায়ত ৩২. হিশাম ইবনে উরওয়াহ (রাহঃ) তাহার পিতা হইতে বর্ণনা করেন যে, তিনি সিঙ্গি লাগাইতেন অথচ তিনি রোযাদার। অতঃপর এই কারণে রোযা ভঙ্গ করিতেন না। হিশাম বলেন, আমি তাহাকে রোযাদার অবস্থা ছাড়া কখনো সিঙ্গি লাগাইতে দেখি নাই।

মালিক (রাহঃ) বলেনঃ রোযাদারের সিঙ্গি লাগান মাকরূহ নহে কিন্তু দুর্বল হইয়া পড়ার ভয় হইলে মাকরূহ, দুর্বল না হইলে ইহা মাকরূহ হইবে না। আর যদি কোন ব্যক্তি রমযানে সিঙ্গি লাগায়, অতঃপর রোযা ভঙ্গ করা হইতে বিরত থাকে, আমি তাহার জন্য কোন কিছু (লাগিবে বলিয়া) মনে করি না এবং যেদিন সিঙ্গি লাগাইয়াছে সেই দিনের রোযা কাযা করার হুকুমও করি না। কেননা রোযার ক্ষতির আশঙ্কায় রোযাদারের জন্য সিঙ্গি লাগান মাকরূহ করা হইয়াছে। ফলে যে ব্যক্তি লাগাইয়াছে, সন্ধ্যা পর্যন্ত রোযা ইফতার করা হইতে বিরত রহিয়াছে আমি তাহার জন্য কোন দোষ মনে করি না এবং তাহার উপর সেই দিনের (রোযার) কাযাও প্রয়োজন হইবে না।
بَاب مَا جَاءَ فِي حِجَامَةِ الصَّائِمِ
وَحَدَّثَنِي عَنْ مَالِك عَنْ هِشَامِ بْنِ عُرْوَةَ عَنْ أَبِيهِ أَنَّهُ كَانَ يَحْتَجِمُ وَهُوَ صَائِمٌ ثُمَّ لَا يُفْطِرُ قَالَ وَمَا رَأَيْتُهُ احْتَجَمَ قَطُّ إِلَّا وَهُوَ صَائِمٌ
قَالَ مَالِك لَا تُكْرَهُ الْحِجَامَةُ لِلصَّائِمِ إِلَّا خَشْيَةً مِنْ أَنْ يَضْعُفَ وَلَوْلَا ذَلِكَ لَمْ تُكْرَهْ وَلَوْ أَنَّ رَجُلًا احْتَجَمَ فِي رَمَضَانَ ثُمَّ سَلِمَ مِنْ أَنْ يُفْطِرَ لَمْ أَرَ عَلَيْهِ شَيْئًا وَلَمْ آمُرْهُ بِالْقَضَاءِ لِذَلِكَ الْيَوْمِ الَّذِي احْتَجَمَ فِيهِ لِأَنَّ الْحِجَامَةَ إِنَّمَا تُكْرَهُ لِلصَّائِمِ لِمَوْضِعِ التَّغْرِيرِ بِالصِّيَامِ فَمَنْ احْتَجَمَ وَسَلِمَ مِنْ أَنْ يُفْطِرَ حَتَّى يُمْسِيَ فَلَا أَرَى عَلَيْهِ شَيْئًا وَلَيْسَ عَلَيْهِ قَضَاءُ ذَلِكَ الْيَوْمِ
tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান