আল মুওয়াত্তা - ইমাম মালিক রহঃ
كتاب الموطأ للإمام مالك
১৭. যাকাতের অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ১ টি
অনুসন্ধান করুন...
হাদীস নং:৫৯০
১৭. কোন কোন ব্যক্তির জন্য যাকাত গ্রহণ করা জায়েয
রেওয়ায়ত ২৯. আতা ইবনে ইয়াসার (রাহঃ) বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলেনঃ পাঁচ ধরনের ব্যক্তি ব্যতীত অন্য কোন ব্যক্তির জন্য যাকাত গ্রহণ করা হালাল নহে। উক্ত পাঁচ ব্যক্তি হইলেন (এক) আল্লাহর পথে যুদ্ধরত মুজাহিদ, (দুই) সরকার কর্তৃক নিযুক্ত যাকাত উসুলকারী কর্মচারী, (তিন) ঋণগ্রস্ত, (চার) যে ব্যক্তি ইহা দরিদ্র ব্যক্তি হইতে খরিদ করিয়া নেয়, (পাঁচ) প্রতিবেশী কোন দরিদ্র ব্যক্তি যদি তাহাকে ইহা হাদিয়া হিসাবে প্রদান করে তবে সেই ব্যক্তি ধনী হইলেও ইহা গ্রহণ করা তাহার জন্য যায়েয হইবে।
মালিক (রাহঃ) বলেনঃ আমাদের নিকট যাকাতের মাল বণ্টনের বিষয়টি ইসলামী সরকারের বিবেচনার উপর নির্ভরশীল। যাহারা বেশী অভাবী বা সংখ্যায় বেশী- সরকার যতদিন প্রয়োজন মনে করিবেন তাহাদিগকে দিবেন।
কিছুদিন পর অন্য কোন ধরনের লোক বেশী অভাবগ্রস্ত বা সংখ্যায় বেশী হইলে তাহাদিগকেও দিতে পারেন। মোট কথা, এই বিষয়টি হইতেছে অভাব ও সংখ্যার উপর নির্ভরশীল। আস্থাভাজন আলিমগণের নিকট হইতে আমি উল্লিখিত বক্তব্যই শুনিতে পাইয়াছি।
মালিক (রাহঃ) বলেনঃ যাকাত উসুলকারী কর্মচারীর জন্য নির্দিষ্ট কোন অংশ যাকাতে নাই। ইহা ইসলামী শাসনকর্তার ইখতিয়ারাধীন। যতটুকু দেওয়া উপযুক্ত মনে করিবেন তাহাই দিবেন।
মালিক (রাহঃ) বলেনঃ আমাদের নিকট যাকাতের মাল বণ্টনের বিষয়টি ইসলামী সরকারের বিবেচনার উপর নির্ভরশীল। যাহারা বেশী অভাবী বা সংখ্যায় বেশী- সরকার যতদিন প্রয়োজন মনে করিবেন তাহাদিগকে দিবেন।
কিছুদিন পর অন্য কোন ধরনের লোক বেশী অভাবগ্রস্ত বা সংখ্যায় বেশী হইলে তাহাদিগকেও দিতে পারেন। মোট কথা, এই বিষয়টি হইতেছে অভাব ও সংখ্যার উপর নির্ভরশীল। আস্থাভাজন আলিমগণের নিকট হইতে আমি উল্লিখিত বক্তব্যই শুনিতে পাইয়াছি।
মালিক (রাহঃ) বলেনঃ যাকাত উসুলকারী কর্মচারীর জন্য নির্দিষ্ট কোন অংশ যাকাতে নাই। ইহা ইসলামী শাসনকর্তার ইখতিয়ারাধীন। যতটুকু দেওয়া উপযুক্ত মনে করিবেন তাহাই দিবেন।
بَاب أَخْذِ الصَّدَقَةِ وَمَنْ يَجُوزُ لَهُ أَخْذُهَا
حَدَّثَنِي يَحْيَى عَنْ مَالِك عَنْ زَيْدِ بْنِ أَسْلَمَ عَنْ عَطَاءِ بْنِ يَسَارٍ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ لَا تَحِلُّ الصَّدَقَةُ لِغَنِيٍّ إِلَّا لِخَمْسَةٍ لِغَازٍ فِي سَبِيلِ اللَّهِ أَوْ لِعَامِلٍ عَلَيْهَا أَوْ لِغَارِمٍ أَوْ لِرَجُلٍ اشْتَرَاهَا بِمَالِهِ أَوْ لِرَجُلٍ لَهُ جَارٌ مِسْكِينٌ فَتُصُدِّقَ عَلَى الْمِسْكِينِ فَأَهْدَى الْمِسْكِينُ لِلْغَنِيِّ
قَالَ مَالِك الْأَمْرُ عِنْدَنَا فِي قَسْمِ الصَّدَقَاتِ أَنَّ ذَلِكَ لَا يَكُونُ إِلَّا عَلَى وَجْهِ الْاجْتِهَادِ مِنْ الْوَالِي فَأَيُّ الْأَصْنَافِ كَانَتْ فِيهِ الْحَاجَةُ وَالْعَدَدُ أُوثِرَ ذَلِكَ الصِّنْفُ بِقَدْرِ مَا يَرَى الْوَالِي وَعَسَى أَنْ يَنْتَقِلَ ذَلِكَ إِلَى الصِّنْفِ الْآخَرِ بَعْدَ عَامٍ أَوْ عَامَيْنِ أَوْ أَعْوَامٍ فَيُؤْثَرُ أَهْلُ الْحَاجَةِ وَالْعَدَدِ حَيْثُمَا كَانَ ذَلِكَ وَعَلَى هَذَا أَدْرَكْتُ مَنْ أَرْضَى مِنْ أَهْلِ الْعِلْمِ قَالَ مَالِك وَلَيْسَ لِلْعَامِلِ عَلَى الصَّدَقَاتِ فَرِيضَةٌ مُسَمَّاةٌ إِلَّا عَلَى قَدْرِ مَا يَرَى الْإِمَامُ
قَالَ مَالِك الْأَمْرُ عِنْدَنَا فِي قَسْمِ الصَّدَقَاتِ أَنَّ ذَلِكَ لَا يَكُونُ إِلَّا عَلَى وَجْهِ الْاجْتِهَادِ مِنْ الْوَالِي فَأَيُّ الْأَصْنَافِ كَانَتْ فِيهِ الْحَاجَةُ وَالْعَدَدُ أُوثِرَ ذَلِكَ الصِّنْفُ بِقَدْرِ مَا يَرَى الْوَالِي وَعَسَى أَنْ يَنْتَقِلَ ذَلِكَ إِلَى الصِّنْفِ الْآخَرِ بَعْدَ عَامٍ أَوْ عَامَيْنِ أَوْ أَعْوَامٍ فَيُؤْثَرُ أَهْلُ الْحَاجَةِ وَالْعَدَدِ حَيْثُمَا كَانَ ذَلِكَ وَعَلَى هَذَا أَدْرَكْتُ مَنْ أَرْضَى مِنْ أَهْلِ الْعِلْمِ قَالَ مَالِك وَلَيْسَ لِلْعَامِلِ عَلَى الصَّدَقَاتِ فَرِيضَةٌ مُسَمَّاةٌ إِلَّا عَلَى قَدْرِ مَا يَرَى الْإِمَامُ

তাহকীক:
তাহকীক চলমান

বর্ণনাকারী: