আল মুওয়াত্তা - ইমাম মালিক রহঃ

كتاب الموطأ للإمام مالك

৭. রাত্রে নফল নামায - এর পরিচ্ছেদসমূহ

মোট হাদীস ১০ টি

অনুসন্ধান করুন...

হাদীস নং:২৬০
৩. বিতর (নামায)-এর নির্দেশ
রেওয়ায়ত ১৩. আব্দুল্লাহ ইবনে উমর (রাযিঃ) হইতে বর্ণিত, এক ব্যক্তি রাসূলুল্লাহ (ﷺ)কে সালাতুল লায়ল (তাহাজ্জুদের নামায) সম্বন্ধে প্রশ্ন করিলেন। রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ফরমাইলেনঃ সালাতুল-লায়ল’ দুই-দুই রাক'আত। অতঃপর যদি প্রভাত হওয়ার আশঙ্কা হয় তবে এক রাক'আত পড়িবে, ইহা আদায়কৃত নামাযগুলিকে তাহার জন্য বিতর-এ (বিজোড়) পরিণত করবে।
بَاب الْأَمْرِ بِالْوِتْرِ
حَدَّثَنِي يَحْيَى عَنْ مَالِك عَنْ نَافِعٍ وَعَبْدِ اللَّهِ بْنِ دِينَارٍ عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عُمَرَ أَنَّ رَجُلًا سَأَلَ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَنْ صَلَاةِ اللَّيْلِ فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ صَلَاةُ اللَّيْلِ مَثْنَى مَثْنَى فَإِذَا خَشِيَ أَحَدُكُمْ الصُّبْحَ صَلَّى رَكْعَةً وَاحِدَةً تُوتِرُ لَهُ مَا قَدْ صَلَّى
tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নং:২৬১
৩. বিতর (নামায)-এর নির্দেশ
রেওয়ায়ত ১৪. আব্দুল্লাহ ইবনে মুহায়রীয (রাহঃ) হইতে বর্ণিত, কেনানা গোত্রের এক ব্যক্তি, যাহাকে মুখদাজী বলা হইত, তিনি শাম দেশের এক ব্যক্তিকে (যাহার উপনাম আবু মুহাম্মাদ) বলিতে শুনিয়াছেন যে, বিতর-এর নামায ওয়াজিব। মুখদাজী বলিলেনঃ আমি উবাদা ইবনে সামিত (রাযিঃ)-এর নিকট গেলাম, তিনি তখন মসজিদে গমন করিতেছিলেন। আমি তাহার পথ আটকাইয়া দাঁড়াইলাম। অতঃপর আবু মুহাম্মাদ যাহা বলিয়াছেন তাহাকে উহার খবর দিলাম। উবাদা (রাযিঃ) বলিলেনঃ আবু মুহাম্মাদ অসত্য বলিয়াছে। আমি রাসূলুল্লাহ (ﷺ)কে বলিতে শুনিয়াছিঃ আল্লাহ তাআলা বান্দাদের উপর পাঁচ ওয়াক্ত নামায ফরয করিয়াছেন। যে ব্যক্তি উহা আদায় করিবে এবং তুচ্ছ ধারণা করিয়া উহার কোন প্রকার হক নষ্ট করিবে না, তাহার জন্য আল্লাহর নিকট এই প্রতিজ্ঞা রহিল যে, তিনি তাহাকে বেহেশতে প্রবেশ করাইবেন। আর যে উহা আদায় করিবে না, তাহার প্রতি আল্লাহর কোন অঙ্গীকার থাকিবে না। তিনি ইচ্ছা করিলে তাহাকে শাস্তি দিবেন এবং ইচ্ছা করিলে তাহাকে জান্নাতেও দাখিল করিতে পারেন।
بَاب الْأَمْرِ بِالْوِتْرِ
وَحَدَّثَنِي عَنْ مَالِك عَنْ يَحْيَى بْنِ سَعِيدٍ عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ يَحْيَى بْنِ حَبَّانَ عَنْ ابْنِ مُحَيْرِيزٍ أَنَّ رَجُلًا مِنْ بَنِي كِنَانَةَ يُدْعَى الْمُخْدَجِيَّ سَمِعَ رَجُلًا بِالشَّامِ يُكَنَّى أَبَا مُحَمَّدٍ يَقُولُ إِنَّ الْوِتْرَ وَاجِبٌ فَقَالَ الْمُخْدَجِيُّ فَرُحْتُ إِلَى عُبَادَةَ بْنِ الصَّامِتِ فَاعْتَرَضْتُ لَهُ وَهُوَ رَائِحٌ إِلَى الْمَسْجِدِ فَأَخْبَرْتُهُ بِالَّذِي قَالَ أَبُو مُحَمَّدٍ فَقَالَ عُبَادَةُ كَذَبَ أَبُو مُحَمَّدٍ سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُولُ خَمْسُ صَلَوَاتٍ كَتَبَهُنَّ اللَّهُ عَزَّ وَجَلَّ عَلَى الْعِبَادِ فَمَنْ جَاءَ بِهِنَّ لَمْ يُضَيِّعْ مِنْهُنَّ شَيْئًا اسْتِخْفَافًا بِحَقِّهِنَّ كَانَ لَهُ عِنْدَ اللَّهِ عَهْدٌ أَنْ يُدْخِلَهُ الْجَنَّةَ وَمَنْ لَمْ يَأْتِ بِهِنَّ فَلَيْسَ لَهُ عِنْدَ اللَّهِ عَهْدٌ إِنْ شَاءَ عَذَّبَهُ وَإِنْ شَاءَ أَدْخَلَهُ الْجَنَّةَ
tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নং:২৬২
৩. বিতর (নামায)-এর নির্দেশ
রেওয়ায়ত ১৫. সাঈদ ইবনে ইয়াসার (রাহঃ) বলিয়াছেনঃ আমি আব্দুল্লাহ ইবনে উমর (রাযিঃ)-এর সঙ্গে মক্কার পথে ভ্রমণ করিতেছিলাম। সাঈদ (রাহঃ) বর্ণনা করিলেনঃ যখন প্রভাত হওয়ার আশঙ্কা করিলাম, তখন বিতর পড়িলাম এবং (তাড়াতাড়ি) আসিয়া তাহার সাথে একত্র হইলাম। আব্দুল্লাহ্ ইবনে উমর (রাযিঃ) জিজ্ঞাসা করিলেনঃ তুমি (এতক্ষণ) কোথায় ছিলে ? আমি (উত্তরে) তাহাকে বলিলামঃ ভোর হইতেছে আশঙ্কা করিয়া নীচে নামিয়া বিতর পড়িয়ছি। ইহা (শুনিয়া) আব্দুল্লাহ্ (রাযিঃ) বললেনঃ তোমার জন্য রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর (কাজের মধ্যে) আদর্শ নাই কি ? আমি বলিলামঃ আল্লাহর কসম, হ্যাঁ আছে। তিনি বলিলেনঃ (মনে রাখ) রাসূলুল্লাহ (ﷺ) উটের উপর বিতর পড়িতেন।
بَاب الْأَمْرِ بِالْوِتْرِ
وَحَدَّثَنِي عَنْ مَالِك عَنْ أَبِي بَكْرِ بْنِ عُمَرَ عَنْ سَعِيدِ بْنِ يَسَارٍ قَالَ كُنْتُ أَسِيرُ مَعَ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عُمَرَ بِطَرِيقِ مَكَّةَ قَالَ سَعِيدٌ فَلَمَّا خَشِيتُ الصُّبْحَ نَزَلْتُ فَأَوْتَرْتُ ثُمَّ أَدْرَكْتُهُ فَقَالَ لِي عَبْدُ اللَّهِ بْنُ عُمَرَ أَيْنَ كُنْتَ فَقُلْتُ لَهُ خَشِيتُ الصُّبْحَ فَنَزَلْتُ فَأَوْتَرْتُ فَقَالَ عَبْدُ اللَّهِ أَلَيْسَ لَكَ فِي رَسُولِ اللَّهِ أُسْوَةٌ فَقُلْتُ بَلَى وَاللَّهِ فَقَالَ إِنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانَ يُوتِرُ عَلَى الْبَعِيرِ
tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নং:২৬৩
৩. বিতর (নামায)-এর নির্দেশ
রেওয়ায়ত ১৬. সাঈদ ইবনে মুসায়্যাব (রাহঃ) বর্ণনা করিয়াছেন- আবু বকর সিদ্দীক (রাযিঃ) শয্যা গ্রহণের ইচ্ছা করিলে বিতর পড়িয়া লইতেন। আর উমর (রাযিঃ) শেষ রাত্রে বিতর পড়িতেন। সাঈদ ইবনে মুসায়্যাব বলেন, (আমার অভ্যাস হইল এই) আমি যখন শয্যা গ্রহণ করিতে আসি তখন বিতর পড়িয়া লই।
بَاب الْأَمْرِ بِالْوِتْرِ
وَحَدَّثَنِي عَنْ مَالِك عَنْ يَحْيَى بْنِ سَعِيدٍ عَنْ سَعِيدِ بْنِ الْمُسَيَّبِ أَنَّهُ قَالَ كَانَ أَبُو بَكْرٍ الصِّدِّيقُ إِذَا أَرَادَ أَنْ يَأْتِيَ فِرَاشَهُ أَوْتَرَ وَكَانَ عُمَرُ بْنُ الْخَطَّابِ يُوتِرُ آخِرَ اللَّيْلِ قَالَ سَعِيدُ بْنُ الْمُسَيَّبِ فَأَمَّا أَنَا فَإِذَا جِئْتُ فِرَاشِي أَوْتَرْتُ
tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নং:২৬৪
৩. বিতর (নামায)-এর নির্দেশ
রেওয়ায়ত ১৭. মালিক (রাহঃ) হইতে বর্ণিত, তাহার নিকট বর্ণনা পৌঁছিয়াছে যে, এক ব্যক্তি আব্দুল্লাহ্ ইবনে উমর (রাযিঃ)-কে বিতর (নামায) ওয়াজিব কিনা জিজ্ঞাসা করিলেন। (উত্তরে) তিনি বলিলেনঃ রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বিতর পড়িয়াছেন এবং মুসলমানগণও বিতর পড়িয়াছেন। বর্ণনাকারী বলেনঃ (প্রশ্নকারী) সেই ব্যক্তিটি বারবার তাহাকে জিজ্ঞাসা করিতেছিলেনঃ বিতর ওয়াজিব কি না? (উত্তরে) আব্দুল্লাহ (রাযিঃ) বারবার ইহাই বলিয়াছেন।
بَاب الْأَمْرِ بِالْوِتْرِ
وَحَدَّثَنِي عَنْ مَالِك أَنَّهُ بَلَغَهُ أَنَّ رَجُلًا سَأَلَ عَبْدَ اللَّهِ بْنَ عُمَرَ عَنْ الْوِتْرِ أَوَاجِبٌ هُوَ فَقَالَ عَبْدُ اللَّهِ بْنُ عُمَرَ قَدْ أَوْتَرَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَأَوْتَرَ الْمُسْلِمُونَ فَجَعَلَ الرَّجُلُ يُرَدِّدُ عَلَيْهِ وَعَبْدُ اللَّهِ بْنُ عُمَرَ يَقُولُ أَوْتَرَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَأَوْتَرَ الْمُسْلِمُونَ
tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নং:২৬৫
৩. বিতর (নামায)-এর নির্দেশ
রেওয়ায়ত ১৮. মালিক (রাহঃ) হইতে বর্ণিত- তাহার নিকট রেওয়ায়ত পৌছিয়াছে যে, নবী করীম (ﷺ) এর সহধর্মিণী আয়েশা (রাযিঃ) বলিয়াছেনঃ যাহার এই আশঙ্কা থাকে যে, সে ভোর হওয়া পর্যন্ত ঘুমাইবে, তবে সে ঘুমের পূর্বেই বিতর পড়িয়া লইবে। আর যে ব্যক্তি শেষ রাত্রে জাগিবার ভরসা রাখে সে বিতর পরে (শেষ রাত্রে) পড়িবে।
بَاب الْأَمْرِ بِالْوِتْرِ
وَحَدَّثَنِي عَنْ مَالِك أَنَّهُ بَلَغَهُ أَنَّ عَائِشَةَ زَوْجَ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانَتْ تَقُولُ مَنْ خَشِيَ أَنْ يَنَامَ حَتَّى يُصْبِحَ فَلْيُوتِرْ قَبْلَ أَنْ يَنَامَ وَمَنْ رَجَا أَنْ يَسْتَيْقِظَ آخِرَ اللَّيْلِ فَلْيُؤَخِّرْ وِتْرَهُ
tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নং:২৬৬
৩. বিতর (নামায)-এর নির্দেশ
রেওয়ায়ত ১৯. মালিক (রাহঃ) হইতে বর্ণিত, নাফি (রাহঃ) বলিয়াছেনঃ তিনি মক্কার পথে আব্দুল্লাহ ইবনে উমর (রাযিঃ)-এর সঙ্গে ছিলেন। তখন আকাশ ছিল মেঘাচ্ছন্ন। তাই আব্দুল্লাহ (ইবনে উমর) (রাযিঃ) ভোর হওয়ার আশঙ্কা করিলেন এবং এক রাক'আত বিতর পড়িয়া লইলেন। অতঃপর মেঘ দূরীভূত হইলে তিনি দেখিলেন এখনও রাত্রি কিছু অবশিষ্ট আছে। তখন তিনি আর এক রাক'আত দ্বারা জোড় (নামায) করিয়া নিলেন। অতঃপর দুই-দুই রাক'আত করিয়া আরও নামায পড়িলেন। যখন প্রভাত নিকটবর্তী মনে করিলেন তখন এক রাক'আত বিতর পড়িয়া লইলেন।
بَاب الْأَمْرِ بِالْوِتْرِ
وَحَدَّثَنِي عَنْ مَالِك عَنْ نَافِعٍ أَنَّهُ قَالَ كُنْتُ مَعَ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عُمَرَ بِمَكَّةَ وَالسَّمَاءُ مُغِيمَةٌ فَخَشِيَ عَبْدُ اللَّهِ الصُّبْحَ فَأَوْتَرَ بِوَاحِدَةٍ ثُمَّ انْكَشَفَ الْغَيْمُ فَرَأَى أَنَّ عَلَيْهِ لَيْلًا فَشَفَعَ بِوَاحِدَةٍ ثُمَّ صَلَّى بَعْدَ ذَلِكَ رَكْعَتَيْنِ رَكْعَتَيْنِ فَلَمَّا خَشِيَ الصُّبْحَ أَوْتَرَ بِوَاحِدَةٍ
tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নং:২৬৭
৩. বিতর (নামায)-এর নির্দেশ
রেওয়ায়ত ২০. নাফি (রাহঃ) হইতে বর্ণিত, আব্দুল্লাহ ইবনে উমর (রাযিঃ) বিতর-এর এক রাক'আত এবং তৎপূর্বের দুই রাক'আতের মাঝখানে সালাম ফিরাইতেন। এমন কি তাহার প্রয়োজনীয় বিষয়ে নির্দেশও প্রদান করিতেন।
بَاب الْأَمْرِ بِالْوِتْرِ
وَحَدَّثَنِي عَنْ مَالِكٍ، عَنْ نَافِعٍ، أَنَّ عَبْدَ اللَّهِ بْنَ عُمَرَ، كَانَ يُسَلِّمُ بَيْنَ الرَّكْعَتَيْنِ وَالرَّكْعَةِ فِي الْوِتْرِ حَتَّى يَأْمُرَ بِبَعْضِ حَاجَتِهِ
tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

rabi
বর্ণনাকারী:
হাদীস নং:২৬৮
৩. বিতর (নামায)-এর নির্দেশ
রেওয়ায়ত ২১. ইবনে শিহাব (রাহঃ) হইতে বর্ণিত, সাদ ইবনে আবি ওয়াক্কাস (রাযিঃ) ইশার পর এক রাক'আত বিতর পড়িতেন।

মালিক (রাহঃ) বলেন, ইহার (এক রাক'আত বিতরের) উপর আমাদের আমল নাই। বরং সর্বনিম্ন বিতর-এর সংখ্যা তিন রাক'আত।
بَاب الْأَمْرِ بِالْوِتْرِ
وَحَدَّثَنِي عَنْ مَالِكٍ، عَنِ ابْنِ شِهَابٍ، أَنَّ سَعْدَ بْنَ أَبِي وَقَّاصٍ، كَانَ يُوتِرُ بَعْدَ الْعَتَمَةِ بِوَاحِدَةٍ . قَالَ مَالِكٌ وَلَيْسَ عَلَى هَذَا الْعَمَلُ عِنْدَنَا وَلَكِنْ أَدْنَى الْوِتْرِ ثَلاَثٌ
tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নং:২৬৯
৩. বিতর (নামায)-এর নির্দেশ
রেওয়ায়ত ২২. আব্দুল্লাহ ইবনে দীনার (রাহঃ) হইতে বর্ণিত, আব্দুল্লাহ ইবনে উমর (রাযিঃ) বলিতেন, মাগরিবের নামায হইল দিনের বিতর।

মালিক (রাহঃ) বলিয়াছেনঃ যে ব্যক্তি রাত্রির প্রথমভাগে বিতর পড়িয়া ঘুমাইয়াছেন, অতঃপর জাগিয়াছেন, তখন তাহার নামায পড়িবার ইচ্ছা হইল। তবে তিনি দুই দুই রাক'আত করিয়া পড়িবেন। আমি (এই নামায সম্বন্ধে) যাহা শুনিয়াছি তন্মধ্যে ইহাই আমার পছন্দনীয়।
بَاب الْأَمْرِ بِالْوِتْرِ
وَحَدَّثَنِي عَنْ مَالِك عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ دِينَارٍ أَنَّ عَبْدَ اللَّهِ بْنَ عُمَرَ كَانَ يَقُولُ صَلَاةُ الْمَغْرِبِ وِتْرُ صَلَاةِ النَّهَارِ
قَالَ مَالِك مَنْ أَوْتَرَ أَوَّلَ اللَّيْلِ ثُمَّ نَامَ ثُمَّ قَامَ فَبَدَا لَهُ أَنْ يُصَلِّيَ فَلْيُصَلِّ مَثْنَى مَثْنَى فَهُوَ أَحَبُّ مَا سَمِعْتُ إِلَيَّ
tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান