আল মুওয়াত্তা - ইমাম মালিক রহঃ

كتاب الموطأ للإمام مالك

১. নামাযের সময়সূচী - এর পরিচ্ছেদসমূহ

মোট হাদীস ১১ টি

অনুসন্ধান করুন...

হাদীস নং:
১. পাঁচ ওয়াক্তের সময়
রেওয়ায়ত ২. উরওয়াহ (রাহঃ) বলিলেনঃ নবী করীম (ﷺ) এর সহধর্মিণী আয়েশা (রাযিঃ) আমার নিকট হাদীস বর্ণনা করিয়াছেনঃ রাসূলুল্লাহ (ﷺ) যখন আসর পড়িতেন তখনও সূর্যের আলো আয়েশার হুজরাতে থাকিত, আলো ঘরের মেঝে হইতে প্রাচীরে উঠার পূর্বে।
باب وقوت الصلاة
قَالَ عُرْوَةُ وَلَقَدْ حَدَّثَتْنِي عَائِشَةُ زَوْجُ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم كَانَ يُصَلِّي الْعَصْرَ وَالشَّمْسُ فِي حُجْرَتِهَا قَبْلَ أَنْ تَظْهَرَ
হাদীস নং:
১. পাঁচ ওয়াক্তের সময়
রেওয়ায়ত ৩. আতা ইবনে ইয়াসার (রাহঃ) বলেনঃ এক ব্যক্তি রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) এর নিকট আসিল এবং ফজর নামাযের সময় সম্পর্কে প্রশ্ন করিল। রাসূলুল্লাহ (ﷺ) সেই লোকের প্রশ্নের উত্তরদানে বিরত রহিলেন । দ্বিতীয় দিন ফজর (সূবহ-এ সাদিক) হইলে পর তিনি ফজরের নামায পড়িলেন। তারপরের দিন ফজর পড়িলেন (ভোরের আলো) পূর্ণাঙ্গ প্রকাশিত হওয়ার পর। অতঃপর তিনি বলিলেনঃ নামাযের সময় সম্পর্কে প্রশ্নকারী কোথায়? (সেইলোক) বলিলঃ আমিই সেই ব্যক্তি ইয়া রাসূলাল্লাহ। তিনি বলিলেনঃ এতদুভয়ের মধ্যবর্তী মুহুর্তগুলিই ফজর নামাযের সময়।
وَحَدَّثَنِي يَحْيَى عَنْ مَالِك عَنْ زَيْدِ بْنِ أَسْلَمَ عَنْ عَطَاءِ بْنِ يَسَارٍ أَنَّهُ قَالَ جَاءَ رَجُلٌ إِلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَسَأَلَهُ عَنْ وَقْتِ صَلَاةِ الصُّبْحِ قَالَ فَسَكَتَ عَنْهُ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ حَتَّى إِذَا كَانَ مِنْ الْغَدِ صَلَّى الصُّبْحَ حِينَ طَلَعَ الْفَجْرُ ثُمَّ صَلَّى الصُّبْحَ مِنْ الْغَدِ بَعْدَ أَنْ أَسْفَرَ ثُمَّ قَالَ أَيْنَ السَّائِلُ عَنْ وَقْتِ الصَّلَاةِ قَالَ هَأَنَذَا يَا رَسُولَ اللَّهِ فَقَالَ مَا بَيْنَ هَذَيْنِ وَقْتٌ
tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নং:
১. পাঁচ ওয়াক্তের সময়
রেওয়ায়ত ৪. নবী করীম (ﷺ) এর সহধর্মিণী আয়েশা (রাযিঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) যখন ফজর পড়িতেন তখন মেয়েলোকেরা নামায আদায়ের পর তাহদের চাদর মুড়ি দিয়া (ঘরের দিকে) ফিরিতেন, অন্ধকারের জন্য তাহাদিগকে চেনা যাইত না।
وَحَدَّثَنِي يَحْيَى عَنْ مَالِك عَنْ يَحْيَى بْنِ سَعِيدٍ عَنْ عَمْرَةَ بِنْتِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ عَنْ عَائِشَةَ زَوْجِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَنَّهَا قَالَتْ إِنْ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَيُصَلِّي الصُّبْحَ فَيَنْصَرِفُ النِّسَاءُ مُتَلَفِّعَاتٍ بِمُرُوطِهِنَّ مَا يُعْرَفْنَ مِنْ الْغَلَسِ
হাদীস নং:
১. পাঁচ ওয়াক্তের সময়
রেওয়ায়ত ৫. আবু হুরায়রা (রাযিঃ) হইতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলিয়াছেন, যে ব্যক্তি সূর্য ওঠার পূর্বে ফজরের এক রাকআত পাইয়াছে সে ফজর নামায পাইয়াছে। আর যে ব্যক্তি সূর্য ডুবার পূর্বে আসরের এক রাকআত পাইয়াছে সে আসর নামায পাইয়াছে।
وَحَدَّثَنِي عَنْ مَالِك عَنْ زَيْدِ بْنِ أَسْلَمَ عَنْ عَطَاءِ بْنِ يَسَارٍ وَعَنْ بُسْرِ بْنِ سَعِيدٍ وَعَنْ الْأَعْرَجِ كُلُّهُمْ يُحَدِّثُونَهُ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ مَنْ أَدْرَكَ رَكْعَةً مِنْ الصُّبْحِ قَبْلَ أَنْ تَطْلُعَ الشَّمْسُ فَقَدْ أَدْرَكَ الصُّبْحَ وَمَنْ أَدْرَكَ رَكْعَةً مِنْ الْعَصْرِ قَبْلَ أَنْ تَغْرُبَ الشَّمْسُ فَقَدْ أَدْرَكَ الْعَصْرَ
tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নং:
১. পাঁচ ওয়াক্তের সময়
রেওয়ায়ত ৬. নাফি’ (রাহঃ) হইতে বর্ণিত, উমর ইবনে খাত্তাব (রাযিঃ) তাহার (অধীনস্থ) কর্মকর্তাদের নিকট লিখিয়াছেনঃ আমার মতে তোমাদের সর্বাপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ কাজ হইতেছে নামায, তাই যে উহার রক্ষণাবেক্ষণ করিল এবং (নিষ্ঠার সহিত) বরাবর আঞ্জাম দিল সে নিজের দ্বীনের হিফাজত করিল, আর যে নামাযকে নষ্ট করিল, সে নামায ছাড়া অন্যান্য ধর্মীয় দীনি কাজেরও অধিক নষ্টকারী হইবে। তিনি আরও লিখিলেনঃ তোমরা যোহরের নামায পড়িও যখন ফাই (সূর্য পশ্চিমে হেলিয়া পড়ার পর যে ছায়া হয় তাহা) এক হাত হয়। এই নামাযের সময় তোমাদের প্রত্যেকের ছায়া তাহার সমপরিমাণ হওয়া পর্যন্ত। আর আসরের নামায পড়িও যখন সূর্য উর্ধ্বে উজ্জ্বল ও পরিচ্ছন্ন থাকে। (সেই সময় হইতে) সূর্যাস্তের পূর্বে সওয়ারী ব্যক্তি দুই অথবা তিন ফরসখ চলিতে পারে এতটুকু সময় পর্যন্ত। আর মাগরিব পড়িও যখন সূর্য ডুবিয়া যায়, আর ইশা পড়িও (শফক) (شفق) অদৃশ্য হওয়ার পর হইতে এক-তৃতীয়াংশ রাত পর্যন্ত। আর যে (ঈশা না পড়িয়া) নিদ্রা যায় তাহার চক্ষুর যেন নিদ্রা নসিব না হয়, আর যে নিদ্রা যায় তাহার চক্ষুর যেন নিদ্রা নসিব না হয়, আর যে নিদ্রা যায় তাহার চক্ষুর যেন নিদ্রা নসিব না হয়। আর ফজর (পড়িও) যখন নক্ষত্রসমূহ পরিষ্কারভাবে প্রকাশিত হয় এবং পরস্পর খাপিয়া যায়।
وَحَدَّثَنِي عَنْ مَالِكٍ، عَنْ نَافِعٍ، مَوْلَى عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عُمَرَ أَنَّ عُمَرَ بْنَ الْخَطَّابِ، كَتَبَ إِلَى عُمَّالِهِ إِنَّ أَهَمَّ أَمْرِكُمْ عِنْدِي الصَّلاَةُ فَمَنْ حَفِظَهَا وَحَافَظَ عَلَيْهَا حَفِظَ دِينَهُ وَمَنْ ضَيَّعَهَا فَهُوَ لِمَا سِوَاهَا أَضْيَعُ . ثُمَّ كَتَبَ أَنْ صَلُّوا الظُّهْرَ إِذَا كَانَ الْفَىْءُ ذِرَاعًا إِلَى أَنْ يَكُونَ ظِلُّ أَحَدِكُمْ مِثْلَهُ وَالْعَصْرَ وَالشَّمْسُ مُرْتَفِعَةٌ بَيْضَاءُ نَقِيَّةٌ قَدْرَ مَا يَسِيرُ الرَّاكِبُ فَرْسَخَيْنِ أَوْ ثَلاَثَةً قَبْلَ غُرُوبِ الشَّمْسِ وَالْمَغْرِبَ إِذَا غَرَبَتِ الشَّمْسُ وَالْعِشَاءَ إِذَا غَابَ الشَّفَقُ إِلَى ثُلُثِ اللَّيْلِ فَمَنْ نَامَ فَلاَ نَامَتْ عَيْنُهُ فَمَنْ نَامَ فَلاَ نَامَتْ عَيْنُهُ فَمَنْ نَامَ فَلاَ نَامَتْ عَيْنُهُ وَالصَّبْحَ وَالنُّجُومُ بَادِيَةٌ مُشْتَبِكَةٌ
tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

rabi
বর্ণনাকারী:
হাদীস নং:
১. পাঁচ ওয়াক্তের সময়
রেওয়ায়ত ৭. মালিক ইবনে আসবাহী (রাযিঃ) হইতে বর্ণিত, উমর ইবনে খাত্তাব (রাযিঃ) আবু মুসা আশ’আরী (রাযিঃ)-এর নিকট (পত্র) লিখিয়াছেনঃ সূর্য ঢলিয়া পড়িলে পর তুমি যোহর পড়, আর আসর পড় যখন সূর্য উজ্জ্বল ও পরিচ্ছন্ন থাকে, উহাতে হলুদ বর্ণ প্রকাশ হওয়ার পূর্বে। সূর্যাস্তের পর মাগরিব পড়। আর ইশা পড় নিদ্রার পূর্বে। আর নক্ষত্রসমূহ যখন (ফজরের আলোতে) উদ্ভাসিত হয় এবং একে অপরের সহিত খপিয়া যায় তখন ফজর পড়। আর ফজর নামাযে মুফাছছল (مفصل) হইতে দুইটি দীর্ঘ সূরা পাঠ কর।
وَحَدَّثَنِي عَنْ مَالِكٍ، عَنْ عَمِّهِ أَبِي سُهَيْلٍ، عَنْ أَبِيهِ، أَنَّ عُمَرَ بْنَ الْخَطَّابِ، كَتَبَ إِلَى أَبِي مُوسَى أَنْ صَلِّ الظُّهْرَ، إِذَا زَاغَتِ الشَّمْسُ وَالْعَصْرَ وَالشَّمْسُ بَيْضَاءُ نَقِيَّةٌ قَبْلَ أَنْ يَدْخُلَهَا صُفْرَةٌ وَالْمَغْرِبَ إِذَا غَرَبَتِ الشَّمْسُ وَأَخِّرِ الْعِشَاءَ مَا لَمْ تَنَمْ وَصَلِّ الصُّبْحَ وَالنُّجُومُ بَادِيَةٌ مُشْتَبِكَةٌ وَاقْرَأْ فِيهَا بِسُورَتَيْنِ طَوِيلَتَيْنِ مِنَ الْمُفَصَّلِ
tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নং:
১. পাঁচ ওয়াক্তের সময়
রেওয়ায়ত ৮. উরওয়া ইবনে যুবায়র (রাহঃ) হইতে বর্ণিত, উমর ইবনে খাত্তাব (রাযিঃ) আবু মুসা আশ’আরী (রাযিঃ)-এর নিকট লিখিয়াছেনঃ তুমি আসর পড়িও যখন সূর্য উজ্জ্বল ও পরিষ্কার থাকে; আরোহী তিন ফরসখ পথ চলিতে পারে সেই পরিমাণ সময় পর্যন্ত। আর ইশা পড় তোমার সম্মুখে যখন ইশা উপস্থিত হয় সেই সময় হইতে এক-তৃতীয়াংশ রাত্রি পর্যন্ত। যদি তুমি আরও বিলম্ব কর তবে অর্ধরাত্রি পর্যন্ত করিও। তবে তুমি অলসদের অন্তর্ভুক্ত হইও না।
وَحَدَّثَنِي عَنْ مَالِكٍ، عَنْ هِشَامِ بْنِ عُرْوَةَ، عَنْ أَبِيهِ، أَنَّ عُمَرَ بْنَ الْخَطَّابِ، كَتَبَ إِلَى أَبِي مُوسَى الأَشْعَرِيِّ أَنْ صَلِّ الْعَصْرَ، وَالشَّمْسُ، بَيْضَاءُ نَقِيَّةٌ قَدْرَ مَا يَسِيرُ الرَّاكِبُ ثَلاَثَةَ فَرَاسِخَ وَأَنْ صَلِّ الْعِشَاءَ مَا بَيْنَكَ وَبَيْنَ ثُلُثِ اللَّيْلِ فَإِنْ أَخَّرْتَ فَإِلَى شَطْرِ اللَّيْلِ وَلاَ تَكُنْ مِنَ الْغَافِلِينَ
tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নং:
১. পাঁচ ওয়াক্তের সময়
রেওয়ায়ত ৯. আব্দুল্লাহ্ ইবনে রাফি (রাহঃ) আবু হুরায়রা (রাযিঃ)-এর নিকট নামাযের সময় সম্পর্কে প্রশ্ন করিলেন। উত্তরে আবু হুরায়রা (রাযিঃ) বলিলেনঃ আমি তোমাকে নামাযের সময়ের সংবাদ দিব, যোহর পড় যখন তোমার ছায়া তোমার সমপরিমাণ হয়। আর আসর পড় যখন তোমার ছায়া তোমার দ্বিগুণ হয়। মাগরিব পড় যখন সূর্য অস্ত যায়। আর ইশা পড় তোমার সম্মুখ (অর্থাৎ তোমার সামনে উপস্থিত ইশার প্রথম সময়) হইতে এক তৃতীয়াংশ রাত্রি পর্যন্ত। আর ফজর পড় গাবস অর্থাৎ গলসে-রাত্রির অন্ধকার কিছুটা অবশিষ্ট থাকিতে।
وَحَدَّثَنِي عَنْ مَالِكٍ، عَنْ يَزِيدَ بْنِ زِيَادٍ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ رَافِعٍ، مَوْلَى أُمِّ سَلَمَةَ زَوْجِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم أَنَّهُ سَأَلَ أَبَا هُرَيْرَةَ عَنْ وَقْتِ الصَّلاَةِ فَقَالَ أَبُو هُرَيْرَةَ أَنَا أُخْبِرُكَ صَلِّ الظُّهْرَ إِذَا كَانَ ظِلُّكَ مِثْلَكَ وَالْعَصْرَ إِذَا كَانَ ظِلُّكَ مِثْلَيْكَ وَالْمَغْرِبَ إِذَا غَرَبَتِ الشَّمْسُ وَالْعِشَاءَ مَا بَيْنَكَ وَبَيْنَ ثُلُثِ اللَّيْلِ وَصَلِّ الصُّبْحَ بِغَبَشٍ . يَعْنِي الْغَلَسَ
tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নং:১০
১. পাঁচ ওয়াক্তের সময়
রেওয়ায়ত ১০. আনাস ইবনে মালিক (রাযিঃ) বলিয়াছেনঃ আমরা আসর পড়িতাম, অতঃপর লোকজন বাহির হইতেন (কুবায় অবস্থিত) বনি আমর ইবনে আউফ-এর বস্তির দিকে, তথায় তাহাদিগকে এই অবস্থায় পাইতেন যে, তাহারা আসরের নামায পড়িতেছেন।
وَحَدَّثَنِي عَنْ مَالِكٍ، عَنْ إِسْحَاقَ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ أَبِي طَلْحَةَ، عَنْ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ، أَنَّهُ قَالَ كُنَّا نُصَلِّي الْعَصْرَ ثُمَّ يَخْرُجُ الإِنْسَانُ إِلَى بَنِي عَمْرِو بْنِ عَوْفٍ فَيَجِدُهُمْ يُصَلُّونَ الْعَصْرَ
tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নং:১১
১. পাঁচ ওয়াক্তের সময়
রেওয়ায়ত ১১. আনাস ইবনে মালিক (রাযিঃ) বলেনঃ আমরা আসর পড়িতাম। অতঃপর গমনকারী কুবার দিকে গমন করিতেন এবং তাঁহাদের (কুবাবাসীদের) নিকট আসিয়া পৌছতেন (এমন সময় যে), সূর্য তখনও উঁচুতে।
وَحَدَّثَنِي عَنْ مَالِكٍ، عَنِ ابْنِ شِهَابٍ، عَنْ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ، أَنَّهُ قَالَ كُنَّا نُصَلِّي الْعَصْرَ ثُمَّ يَذْهَبُ الذَّاهِبُ إِلَى قُبَاءٍ فَيَأْتِيهِمْ وَالشَّمْسُ مُرْتَفِعَةٌ
tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নং:১২
১. পাঁচ ওয়াক্তের সময়
রেওয়ায়ত ১২. কাসিম ইবনে মুহাম্মাদ (রাহঃ) বলেন, যোহরের নামায লোকদিগকে সূর্য ঢলার বেশ কিছুক্ষণ পর পড়িতে আমি পাইয়াছি।
وَحَدَّثَنِي عَنْ مَالِكٍ، عَنْ رَبِيعَةَ بْنِ أَبِي عَبْدِ الرَّحْمَنِ، عَنِ الْقَاسِمِ بْنِ مُحَمَّدٍ، أَنَّهُ قَالَ مَا أَدْرَكْتُ النَّاسَ إِلاَّ وَهُمْ يُصَلُّونَ الظُّهْرَ بِعَشِيٍّ
tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

rabi
বর্ণনাকারী: