কিতাবুস সুনান (আলমুজতাবা) - ইমাম নাসায়ী রহঃ

المجتبى من السنن للنسائي

৫১. বিভিন্ন (হালাল-হারাম) পানীয়ের বিধান - এর পরিচ্ছেদসমূহ

মোট হাদীস ১২ টি

অনুসন্ধান করুন...

হাদীস নং:৫৭৩৫
আন্তর্জাতিক নং: ৫৭৩৫
যে সব নাবীয পান করা জায়েয আর যেসব নাবীয পান করা নাজায়েয
৫৭৩৫. আমর ইবনে উসমান (রাহঃ) ......... ফায়রূয দায়লামী (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-কে জিজ্ঞাসা করলামঃ ইয়া রাসূলাল্লাহ্! আমরা আঙুরওয়ালা। আর আল্লাহ্ তাআলা মদ হারাম করার ঘােষণা দিয়ে আয়াত নাযিল করেছেন। আমরা এখন কি করবো? তিনি বললেনঃ তোমরা তা কিশমিশ বানিয়ে ফেলবে। আমি বললাম, কিশমিশ দিয়ে কি করব? তিনি বললেনঃ তা ভোরে ভিজিয়ে বৈকালীক আহারের পর পান করবে। আর সন্ধ্যায় ভিজিয়ে সকালের খাবারের পর পান করবে। আমি বললামঃ তা উথলানো পর্যন্ত কি রেখে দেব না ? তিনি বললেনঃ তা মাটির পাত্রে না রেখে মশকে রাখবে; আর যদি অনেকক্ষণ এভাবে থাকে, তবে তা সিরকা হয়ে যাবে।
ذِكْرُ مَا يَجُوزُ شُرْبُهُ مِنْ الْأَنْبِذَةِ وَمَا لَا يَجُوزُ
أَخْبَرَنِي عَمْرُو بْنُ عُثْمَانَ بْنِ سَعِيدِ بْنِ كَثِيرٍ قَالَ حَدَّثَنَا بَقِيَّةُ قَالَ حَدَّثَنِي الْأَوْزَاعِيُّ عَنْ يَحْيَى بْنِ أَبِي عَمْرٍو عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ الدَّيْلَمِيِّ عَنْ أَبِيهِ فَيْرُوزَ قَالَ قَدِمْتُ عَلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَقُلْتُ يَا رَسُولَ اللَّهِ إِنَّا أَصْحَابُ كَرْمٍ وَقَدْ أَنْزَلَ اللَّهُ عَزَّ وَجَلَّ تَحْرِيمَ الْخَمْرِ فَمَاذَا نَصْنَعُ قَالَ تَتَّخِذُونَهُ زَبِيبًا قُلْتُ فَنَصْنَعُ بِالزَّبِيبِ مَاذَا قَالَ تُنْقِعُونَهُ عَلَى غَدَائِكُمْ وَتَشْرَبُونَهُ عَلَى عَشَائِكُمْ وَتُنْقِعُونَهُ عَلَى عَشَائِكُمْ وَتَشْرَبُونَهُ عَلَى غَدَائِكُمْ قُلْتُ أَفَلَا نُؤَخِّرُهُ حَتَّى يَشْتَدَّ قَالَ لَا تَجْعَلُوهُ فِي الْقُلَلِ وَاجْعَلُوهُ فِي الشِّنَانِ فَإِنَّهُ إِنْ تَأَخَّرَ صَارَ خَلًّا
tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নং:৫৭৩৬
আন্তর্জাতিক নং: ৫৭৩৬
যে সব নাবীয পান করা জায়েয আর যেসব নাবীয পান করা নাজায়েয
৫৭৩৬. ঈসা ইবনে মুহাম্মাদ আবু উমায়র ইবনে নাহহাস (রাহঃ) ......... ফায়রূয দায়লামী (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদা আমরা বললামঃ ইয়া রাসূলাল্লাহ! আমাদের অনেক আঙুর আছে। আমরা তা কি করবো? তিনি বললেন, তোমরা তা কিশমিশ বানিয়ে ফেলবে। আমি বললাম, কিশমিশ দিয়ে কি করব? তিনি বললেন, তোমরা তা দিয়ে নাবীয তৈরী করবে। তা ভোরে ভিজিয়ে বৈকালীক আহারের পর পান করবে এবং সন্ধ্যায় ভিজিয়ে সকালে খাবারের পর পান করবে। আর তা মাটির পাত্রে না রেখে মশকে রাখবে। বেশী দেরী হলে তা সিরকা হয়ে যাবে।
ذِكْرُ مَا يَجُوزُ شُرْبُهُ مِنْ الْأَنْبِذَةِ وَمَا لَا يَجُوزُ
أَخْبَرَنَا عِيسَى بْنُ مُحَمَّدٍ أَبُو عُمَيْرِ بْنِ النَّحَّاسِ عَنْ ضَمْرَةَ عَنْ الشَّيْبَانِيِّ عَنْ ابْنِ الدَّيْلَمِيِّ عَنْ أَبِيهِ قَالَ قُلْنَا يَا رَسُولَ اللَّهِ إِنَّ لَنَا أَعْنَابًا فَمَاذَا نَصْنَعُ بِهَا قَالَ زَبِّبُوهَا قُلْنَا فَمَا نَصْنَعُ بِالزَّبِيبِ قَالَ انْبِذُوهُ عَلَى غَدَائِكُمْ وَاشْرَبُوهُ عَلَى عَشَائِكُمْ وَانْبِذُوهُ عَلَى عَشَائِكُمْ وَاشْرَبُوهُ عَلَى غَدَائِكُمْ وَانْبِذُوهُ فِي الشِّنَانِ وَلَا تَنْبِذُوهُ فِي الْقِلَالِ فَإِنَّهُ إِنْ تَأَخَّرَ صَارَ خَلًّا
tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নং:৫৭৩৭
আন্তর্জাতিক নং: ৫৭৩৭
যে সব নাবীয পান করা জায়েয আর যেসব নাবীয পান করা নাজায়েয
৫৭৩৭. আবু দাউদ (রাহঃ) ......... ইবনে আব্বাস (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর জন্য নাবীয তৈরী করা হতো। তিনি তা দ্বিতীয় ও তৃতীয় দিনেও পান করতেন। আর যদি তৃতীয় দিনেও পাত্রে কিছু অবশিষ্ট থাকতো, তবে তিনি তা ফেলে দিতেন এবং পান করতেন না।
ذِكْرُ مَا يَجُوزُ شُرْبُهُ مِنْ الْأَنْبِذَةِ وَمَا لَا يَجُوزُ
أَخْبَرَنَا أَبُو دَاوُدَ الْحَرَّانِيُّ قَالَ حَدَّثَنَا يَعْلَى بْنُ عُبَيْدٍ قَالَ حَدَّثَنَا مُطِيعٌ عَنْ أَبِي عُثْمَانَ عَنْ ابْنِ عَبَّاسٍ قَالَ كَانَ يُنْبَذُ لِرَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَيَشْرَبُهُ مِنْ الْغَدِ وَمِنْ بَعْدِ الْغَدِ فَإِذَا كَانَ مَسَاءُ الثَّالِثَةِ فَإِنْ بَقِيَ فِي الْإِنَاءِ شَيْءٌ لَمْ يَشْرَبُوهُ أُهَرِيقَ
হাদীস নং:৫৭৩৮
আন্তর্জাতিক নং: ৫৭৩৮
যে সব নাবীয পান করা জায়েয আর যেসব নাবীয পান করা নাজায়েয
৫৭৩৮. ইসহাক ইবনে ইবরাহীম (রাহঃ) ......... ইবনে আব্বাস (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত যে, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর জন্য কিশমিশ ভিজিয়ে রাখা হতো আর তিনি তা সেই দিন, দ্বিতীয় দিন এবং তৃতীয় দিন পান করতেন।
ذِكْرُ مَا يَجُوزُ شُرْبُهُ مِنْ الْأَنْبِذَةِ وَمَا لَا يَجُوزُ
أَخْبَرَنَا إِسْحَقُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ قَالَ حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ آدَمَ قَالَ حَدَّثَنَا شَرِيكٌ عَنْ أَبِي إِسْحَقَ عَنْ يَحْيَى بْنِ عُبَيْدٍ الْبَهْرَانِيِّ عَنْ ابْنِ عَبَّاسٍ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانَ يُنْقَعُ لَهُ الزَّبِيبُ فَيَشْرَبُهُ يَوْمَهُ وَالْغَدَ وَبَعْدَ الْغَد
হাদীস নং:৫৭৩৯
আন্তর্জাতিক নং: ৫৭৩৯
যে সব নাবীয পান করা জায়েয আর যেসব নাবীয পান করা নাজায়েয
৫৭৩৯. ওয়াসিল ইবনে আব্দুল আ’লা (রাহঃ) ......... ইবনে আব্বাস (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) এর জন্য রাতে মুনাক্কা ভিজিয়ে রাখা হতো। পরে তিনি তা একটি মশকে ভরে রাখতেন এবং দ্বিতীয় দিন তা পান করতেন, পরে তৃতীয় দিনেও পান করতেন। তৃতীয় দিনের শেষ সময়ে তিনি তা অন্যদেরকে পান করিয়ে দিতেন এবং নিজেও পান করতেন। যদি তারপরেও ভাের পর্যন্ত কিছু থাকতো, তবে তিনি তা ফেলে দিতেন।
ذِكْرُ مَا يَجُوزُ شُرْبُهُ مِنْ الْأَنْبِذَةِ وَمَا لَا يَجُوزُ
أَخْبَرَنَا وَاصِلُ بْنُ عَبْدِ الْأَعْلَى عَنْ ابْنِ فُضَيْلٍ عَنْ الْأَعْمَشِ عَنْ يَحْيَى بْنِ أَبِي عُمَرَ عَنْ ابْنِ عَبَّاسٍ قَالَ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يُنْبَذُ لَهُ نَبِيذُ الزَّبِيبِ مِنْ اللَّيْلِ فَيَجْعَلُهُ فِي سِقَاءٍ فَيَشْرَبُهُ يَوْمَهُ ذَلِكَ وَالْغَدَ وَبَعْدَ الْغَدِ فَإِذَا كَانَ مِنْ آخِرِ الثَّالِثَةِ سَقَاهُ أَوْ شَرِبَهُ فَإِنْ أَصْبَحَ مِنْهُ شَيْءٌ أَهْرَاقَهُ
হাদীস নং:৫৭৪০
আন্তর্জাতিক নং: ৫৭৪০
যে সব নাবীয পান করা জায়েয আর যেসব নাবীয পান করা নাজায়েয
৫৭৪০. সুওয়ায়দ (রাহঃ) ......... ইবনে উমর (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত যে, তার জন্য ভােরে মশকে আঙুর ভেজানাে হতো, তিনি তা রাত্রে পান করতেন, যদি রাতে ভেজানাে হতো, তিনি তা ভােরে পান করতেন। আর মশক ধুয়ে ফেলতেন এবং তা তীব্র করার জন্য তাতে তলানী বা অন্য কোন বস্তু মিশাতেন না। নাফে (রাহঃ) বলেন, আমরা তা মধুর মত পান করেছি।
ذِكْرُ مَا يَجُوزُ شُرْبُهُ مِنْ الْأَنْبِذَةِ وَمَا لَا يَجُوزُ
أَخْبَرَنَا سُوَيْدٌ قَالَ أَنْبَأَنَا عَبْدُ اللَّهِ عَنْ عُبَيْدِ اللَّهِ عَنْ نَافِعٍ عَنْ ابْنِ عُمَرَ أَنَّهُ كَانَ يُنْبَذُ لَهُ فِي سِقَاءٍ الزَّبِيبُ غُدْوَةً فَيَشْرَبُهُ مِنْ اللَّيْلِ وَيُنْبَذُ لَهُ عَشِيَّةً فَيَشْرَبُهُ غُدْوَةً وَكَانَ يَغْسِلُ الْأَسْقِيَةَ وَلَا يَجْعَلُ فِيهَا دُرْدِيًّا وَلَا شَيْئًا قَالَ نَافِعٌ فَكُنَّا نَشْرَبُهُ مِثْلَ الْعَسَلِ
tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নং:৫৭৪১
আন্তর্জাতিক নং: ৫৭৪১
যে সব নাবীয পান করা জায়েয আর যেসব নাবীয পান করা নাজায়েয
৫৭৪১. সুওয়ায়দ (রাহঃ) ......... বাসসাম (রাহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি আবু জাফর (রাহঃ)-কে নাবীয সম্বন্ধে জিজ্ঞাসা করলে তিনি বললেনঃ আলী ইবনে হুসায়ন (রাযিঃ)-এর জন্য রাত্রে নাবীয ভেজানাে হতো, তিনি তা ভোরে পান করতেন। আর ভোরে ভেজানাে হতো, তিনি তা সন্ধ্যায় পান করতেন।
ذِكْرُ مَا يَجُوزُ شُرْبُهُ مِنْ الْأَنْبِذَةِ وَمَا لَا يَجُوزُ
أَخْبَرَنَا سُوَيْدٌ قَالَ أَنْبَأَنَا عَبْدُ اللَّهِ عَنْ بَسَّامٍ قَالَ سَأَلْتُ أَبَا جَعْفَرٍ عَنْ النَّبِيذِ قَالَ كَانَ عَلِيُّ بْنُ حُسَيْنٍ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ يُنْبَذُ لَهُ مِنْ اللَّيْلِ فَيَشْرَبُهُ غُدْوَةً وَيُنْبَذُ لَهُ غُدْوَةً فَيَشْرَبُهُ مِنْ اللَّيْلِ
tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নং:৫৭৪২
আন্তর্জাতিক নং: ৫৭৪২
যে সব নাবীয পান করা জায়েয আর যেসব নাবীয পান করা নাজায়েয
৫৭৪২. সুওয়ায়দ (রাহঃ) ......... আব্দুল্লাহ (রাহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি শুনেছি, সুফিয়ানকে নাবীয সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বললেনঃ তা সন্ধ্যায় ভিজিয়ে রেখে ভোরে পান করবে।
ذِكْرُ مَا يَجُوزُ شُرْبُهُ مِنْ الْأَنْبِذَةِ وَمَا لَا يَجُوزُ
أَخْبَرَنَا سُوَيْدٌ قَالَ أَنْبَأَنَا عَبْدُ اللَّهِ قَالَ سَمِعْتُ سُفْيَانَ سُئِلَ عَنْ النَّبِيذِ قَالَ انْتَبِذْ عَشِيًّا وَاشْرَبْهُ غُدْوَةً
tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নং:৫৭৪৩
আন্তর্জাতিক নং: ৫৭৪৩
যে সব নাবীয পান করা জায়েয আর যেসব নাবীয পান করা নাজায়েয
৫৭৪৩. সুওয়ায়দ (রাহঃ) ......... আবু উসমান (রাহঃ), ইনি আবু উসমান নাহদী নন, বলেন, উম্মুল ফযল আনাস ইবনে মালিক (রাযিঃ)-এর নিকট লোক পাঠিয়ে জিজ্ঞাসা করলেন যে, মাটির কলসের নাবীয পান করা কেমন? তিনি তার পুত্র নযর সম্পর্কে বর্ণনা করলেন যে, সে মাটির পাত্রে নাবীয বানাত। ভোরে নাবীয ভেজাত আর তা সন্ধ্যায় পান করত (অর্থাৎ তা হালাল, অন্যথায় তার ঘরে এটা করা হতো না)।
ذِكْرُ مَا يَجُوزُ شُرْبُهُ مِنْ الْأَنْبِذَةِ وَمَا لَا يَجُوزُ
أَخْبَرَنَا سُوَيْدٌ قَالَ أَنْبَأَنَا عَبْدُ اللَّهِ عَنْ سُلَيْمَانَ التَّيْمِيِّ عَنْ أَبِي عُثْمَانَ وَلَيْسَ بِالنَّهْدِيِّ أَنَّ أُمَّ الْفَضْلِ أَرْسَلَتْ إِلَى أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ تَسْأَلُهُ عَنْ نَبِيذِ الْجَرِّ فَحَدَّثَهَا عَنْ النَّضْرِ ابْنِهِ أَنَّهُ كَانَ يَنْبِذُ فِي جَرٍّ يُنْبَذُ غَدْوَةً وَيَشْرَبُهُ عَشِيَّةً
tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নং:৫৭৪৪
আন্তর্জাতিক নং: ৫৭৪৪
যে সব নাবীয পান করা জায়েয আর যেসব নাবীয পান করা নাজায়েয
৫৭৪৪. সুওয়ায়দ (রাহঃ) ......... সাঈদ ইবনে মুসায়্যিব (রাহঃ) নাবীযকে শক্তিশালী করার জন্য (পুরানো) নাবীযের তলানী (নতুন) নাবীযে মেশানো মাকরুহ মনে করতেন।
ذِكْرُ مَا يَجُوزُ شُرْبُهُ مِنْ الْأَنْبِذَةِ وَمَا لَا يَجُوزُ
أَخْبَرَنَا سُوَيْدٌ قَالَ أَنْبَأَنَا عَبْدُ اللَّهِ عَنْ مَعْمَرٍ عَنْ قَتَادَةَ عَنْ سَعِيدِ بْنِ الْمُسَيَّبِ أَنَّهُ كَانَ يَكْرَهُ أَنْ يَجْعَلَ نَطْلَ النَّبِيذِ فِي النَّبِيذِ لِيَشْتَدَّ بِالنَّطْلِ
tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নং:৫৭৪৫
আন্তর্জাতিক নং: ৫৭৪৫
যে সব নাবীয পান করা জায়েয আর যেসব নাবীয পান করা নাজায়েয
৫৭৪৫. সুওয়ায়দ (রাহঃ) ......... সাঈদ ইবনে মুসায়্যিব (রাহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি নাবীয সম্পর্কে বলেন, এর তলানী মদ।
ذِكْرُ مَا يَجُوزُ شُرْبُهُ مِنْ الْأَنْبِذَةِ وَمَا لَا يَجُوزُ
أَخْبَرَنَا سُوَيْدٌ قَالَ أَنْبَأَنَا عَبْدُ اللَّهِ عَنْ سُفْيَانَ عَنْ دَاوُدَ بْنِ أَبِي هِنْدٍ عَنْ سَعِيدِ بْنِ الْمُسَيَّبِ أَنَّهُ قَالَ فِي النَّبِيذِ خَمْرُهُ دُرْدِيُّهُ
tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নং:৫৭৪৬
আন্তর্জাতিক নং: ৫৭৪৬
যে সব নাবীয পান করা জায়েয আর যেসব নাবীয পান করা নাজায়েয
৫৭৪৬. সুওয়ায়দ (রাহঃ) ......... সাঈদ ইবনে মুসায়্যিব (রাহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, খামর (মদ)-কে খামর এজন্য বলা হয় যে, একে রেখে দেয়া হয়, ফলে এর স্বচ্ছতা দূর হয়ে যায় এবং এর ময়লা অবশিষ্ট থাকে। আর তিনি এরূপ নাবীযকে মাকরূহ মনে করতেন যাতে তলানী মেশানাে হয়।
ذِكْرُ مَا يَجُوزُ شُرْبُهُ مِنْ الْأَنْبِذَةِ وَمَا لَا يَجُوزُ
أَخْبَرَنَا سُوَيْدٌ قَالَ أَنْبَأَنَا عَبْدُ اللَّهِ عَنْ شُعْبَةَ عَنْ قَتَادَةَ عَنْ سَعِيدِ بْنِ الْمُسَيَّبِ قَالَ إِنَّمَا سُمِّيَتْ الْخَمْرُ لِأَنَّهَا تُرِكَتْ حَتَّى مَضَى صَفْوُهَا وَبَقِيَ كَدَرُهَا وَكَانَ يَكْرَهُ كُلَّ شَيْءٍ يُنْبَذُ عَلَى عَكَرٍ
tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান