কিতাবুস সুনান (আলমুজতাবা) - ইমাম নাসায়ী রহঃ
المجتبى من السنن للنسائي
২২. রোযার অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ৫ টি
অনুসন্ধান করুন...
হাদীস নং:২৩৯৭
আন্তর্জাতিক নং: ২৩৯৭
মাসে দশ দিন রোযা পালন করা এবং এ বিষয়ে আব্দুল্লাহ ইবনে আমর (রাযিঃ) এর হাদীস বর্ণনাকারীদের মধ্যে শব্দ বর্ণনায় পার্থক্য
২৩৯৯। মুহাম্মাদ ইবনে উবাইদ (রাহঃ) ......... আব্দুল্লাহ ইবনে আমর (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেনঃ আমার কাছে সংবাদ পৌছেছে যে, তুমি নাকি সারা রাত্র নামায আদায় কর এবং সারা দিন রোযা পালন কর? আমি বললাম, ইয়া রাসুলাল্লাহ! এর দ্বারা তো আমি ভালই আশা করে থাকি। রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বললেন, সর্বদা রোযা পালনকারীর রোযা গ্রহণযোগ্য নয়। তবে আমি তোমাকে সর্বদা রোযা পালন করার নিয়ম বলে দিচ্ছি। তা হল প্রত্যেক মাসে তিন দিন রোযা পালন করা। আমি বললাম, ইয়া রাসুলাল্লাহ! আমি তো এর চেয়েও অধিক রোযা পালন করার সামর্থ্য রাখি।
রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বললেন, তাহলে তুমি পাঁচ দিন রোযা পালন কর। আমি বললাম, আমি তো এর চেয়েও অধিক রোযা পালন করার সামর্থ্য রাখি। রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বললেন, তাহলে তুমি দশ দিন রোযা পালন কর। আমি বললাম, আমি তো এর চেয়েও অধিক রোযা পালন করার সামর্থ্য রাখি। তিনি বললেনঃ তাহলে তুমি দাউদ (আলাইহিস সালাম) এর রোযা পালন কর- তিনি একদিন রোযা পালন করতেন আর একদিন রোযা ভঙ্গ করতেন।
রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বললেন, তাহলে তুমি পাঁচ দিন রোযা পালন কর। আমি বললাম, আমি তো এর চেয়েও অধিক রোযা পালন করার সামর্থ্য রাখি। রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বললেন, তাহলে তুমি দশ দিন রোযা পালন কর। আমি বললাম, আমি তো এর চেয়েও অধিক রোযা পালন করার সামর্থ্য রাখি। তিনি বললেনঃ তাহলে তুমি দাউদ (আলাইহিস সালাম) এর রোযা পালন কর- তিনি একদিন রোযা পালন করতেন আর একদিন রোযা ভঙ্গ করতেন।
باب صَوْمِ عَشْرَةِ أَيَّامٍ مِنَ الشَّهْرِ وَاخْتِلاَفِ أَلْفَاظِ النَّاقِلِينَ لِخَبَرِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَمْرٍو فِيهِ
أَخْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عُبَيْدٍ، عَنْ أَسْبَاطٍ، عَنْ مُطَرِّفٍ، عَنْ حَبِيبِ بْنِ أَبِي ثَابِتٍ، عَنْ أَبِي الْعَبَّاسِ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَمْرٍو، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " إِنَّهُ بَلَغَنِي أَنَّكَ تَقُومُ اللَّيْلَ وَتَصُومُ النَّهَارَ " . قُلْتُ يَا رَسُولَ اللَّهِ مَا أَرَدْتُ بِذَلِكَ إِلاَّ الْخَيْرَ . قَالَ " لاَ صَامَ مَنْ صَامَ الأَبَدَ وَلَكِنْ أَدُلُّكَ عَلَى صَوْمِ الدَّهْرِ ثَلاَثَةُ أَيَّامٍ مِنَ الشَّهْرِ " . قُلْتُ يَا رَسُولَ اللَّهِ إِنِّي أُطِيقُ أَكْثَرَ مِنْ ذَلِكَ . قَالَ " صُمْ خَمْسَةَ أَيَّامٍ " . قُلْتُ إِنِّي أُطِيقُ أَكْثَرَ مِنْ ذَلِكَ . قَالَ " فَصُمْ عَشْرًا " . فَقُلْتُ إِنِّي أُطِيقُ أَكْثَرَ مِنْ ذَلِكَ . قَالَ " صُمْ صَوْمَ دَاوُدَ عَلَيْهِ السَّلاَمُ كَانَ يَصُومُ يَوْمًا وَيُفْطِرُ يَوْمًا " .

তাহকীক:
তাহকীক চলমান

হাদীস নং:২৩৯৮
আন্তর্জাতিক নং: ২৩৯৮
মাসে দশ দিন রোযা পালন করা এবং এ বিষয়ে আব্দুল্লাহ ইবনে আমর (রাযিঃ) এর হাদীস বর্ণনাকারীদের মধ্যে শব্দ বর্ণনায় পার্থক্য
২৪০০। আলী ইবনে হুসাইন (রাহঃ) ......... আব্দুল্লাহ ইবনে আমর (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমাকে রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, তারপর দীর্ঘ হাদীস বর্ণনা করলেন।
باب صَوْمِ عَشْرَةِ أَيَّامٍ مِنَ الشَّهْرِ وَاخْتِلاَفِ أَلْفَاظِ النَّاقِلِينَ لِخَبَرِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَمْرٍو فِيهِ
أَخْبَرَنَا عَلِيُّ بْنُ الْحُسَيْنِ، قَالَ حَدَّثَنَا أُمَيَّةُ، عَنْ شُعْبَةَ، عَنْ حَبِيبٍ، قَالَ حَدَّثَنِي أَبُو الْعَبَّاسِ، - وَكَانَ رَجُلاً مِنْ أَهْلِ الشَّامِ وَكَانَ شَاعِرًا وَكَانَ صَدُوقًا - عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَمْرٍو قَالَ قَالَ لِي رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم وَسَاقَ الْحَدِيثَ .

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নং:২৩৯৯
আন্তর্জাতিক নং: ২৩৯৯
মাসে দশ দিন রোযা পালন করা এবং এ বিষয়ে আব্দুল্লাহ ইবনে আমর (রাযিঃ) এর হাদীস বর্ণনাকারীদের মধ্যে শব্দ বর্ণনায় পার্থক্য
২৪০১. মুহাম্মাদ ইবনে আব্দুল আ’লা (রাহঃ) ......... আব্দুল্লাহ ইবনে আমার (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমাকে রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলেছেন, হে আব্দুল্লাহ ইবনে আমর! তুমি নাকি সর্বদা রোযা পালন কর এবং সারা রাত্রে নামায আদায় কর? তুমি যখন এরূপ করতে থাকবে তখন তোমার চক্ষু কোটেরাগত হয়ে যাবে এবং শরীর দুর্বল হয়ে যাবে। সর্বদা রোযা পালনকারীর রোযা গ্রহণযোগ্য নয়। সারা জীবনের রোযা হল প্রত্যেক মাসে তিন দিন রোযা পালন করা। আমি বললাম, আমি তো এর চেয়েও অধিক রোযাি পালন করার সামর্থ্য রাখি। তিনি বললেন, তাহলে তুমি দাউদ (আলাইহিস সালাম)-এর রোযাি পালন কর- তিনি একদিন রোযা পালন করতেন আর একদিন রোযা ভঙ্গ করতেন। এবং (শত্রুর) মুখোমুখী হলে পলায়ন করতেন না।
باب صَوْمِ عَشْرَةِ أَيَّامٍ مِنَ الشَّهْرِ وَاخْتِلاَفِ أَلْفَاظِ النَّاقِلِينَ لِخَبَرِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَمْرٍو فِيهِ
أَخْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عَبْدِ الْأَعْلَى قَالَ حَدَّثَنَا خَالِدٌ حَدَّثَنَا شُعْبَةُ قَالَ أَخْبَرَنِي حَبِيبُ بْنُ أَبِي ثَابِتٍ قَالَ سَمِعْتُ أَبَا الْعَبَّاسِ هُوَ الشَّاعِرُ يُحَدِّثُ عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَمْرٍو قَالَ قَالَ لِي رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَا عَبْدَ اللَّهِ بْنَ عَمْرٍو إِنَّكَ تَصُومُ الدَّهْرَ وَتَقُومُ اللَّيْلَ وَإِنَّكَ إِذَا فَعَلْتَ ذَلِكَ هَجَمَتْ الْعَيْنُ وَنَفِهَتْ لَهُ النَّفْسُ لَا صَامَ مَنْ صَامَ الْأَبَدَ صَوْمُ الدَّهْرِ ثَلَاثَةُ أَيَّامٍ مِنْ الشَّهْرِ صَوْمُ الدَّهْرِ كُلِّهِ قُلْتُ إِنِّي أُطِيقُ أَكْثَرَ مِنْ ذَلِكَ قَالَ صُمْ صَوْمَ دَاوُدَ كَانَ يَصُومُ يَوْمًا وَيُفْطِرُ يَوْمًا وَلَا يَفِرُّ إِذَا لَاقَى

তাহকীক:
তাহকীক চলমান

হাদীস নং:২৪০০
আন্তর্জাতিক নং: ২৪০০
মাসে দশ দিন রোযা পালন করা এবং এ বিষয়ে আব্দুল্লাহ ইবনে আমর (রাযিঃ) এর হাদীস বর্ণনাকারীদের মধ্যে শব্দ বর্ণনায় পার্থক্য
২৪০২. মুহাম্মাদ ইবনে বাশশার (রাহঃ) ......... আব্দুল্লাহ ইবনে আমার (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমাকে রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বললেনঃ তুমি মাসে একবার কুরআন খতম কর। আমি বললাম, আমি তো এর চেয়েও অধিক পড়তে পারি। আমি তাঁর কাছে আরো বাড়াবার আবেদন করতে থাকলে শেষ পর্যন্ত তিনি আমাকে পাঁচ দিনে কুরআন খতম করতে বললেন। রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) আরো বললেন, তুমি মাসে তিন দিন রোযা পালন কর । আমি বললাম, আমি তো এর চেয়েও অধিক রোযা পালন করার সামর্থ্য রাখি। আমি তার কাছে আরো বাড়াবার আবেদন করতে থাকলে শেষ পর্যন্ত তিনি আমাকে আল্লাহ তাআলার নিকট সবেত্তিম রোযা দাউদ (আলাইহিস সালাম)-এর রোযা পালন করতে বললেন। তিনি একদিন রোযা পালন করতেন। আর একদিন রোযা ভঙ্গ করতেন।
باب صَوْمِ عَشْرَةِ أَيَّامٍ مِنَ الشَّهْرِ وَاخْتِلاَفِ أَلْفَاظِ النَّاقِلِينَ لِخَبَرِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَمْرٍو فِيهِ
أَخْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ بَشَّارٍ قَالَ حَدَّثَنَا مُحَمَّدٌ قَالَ حَدَّثَنَا شُعْبَةُ عَنْ عَمْرِو بْنِ دِينَارٍ عَنْ أَبِي الْعَبَّاسِ عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَمْرٍو قَالَ قَالَ لِي رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اقْرَأْ الْقُرْآنَ فِي شَهْرٍ قُلْتُ إِنِّي أُطِيقُ أَكْثَرَ مِنْ ذَلِكَ فَلَمْ أَزَلْ أَطْلُبُ إِلَيْهِ حَتَّى قَالَ فِي خَمْسَةِ أَيَّامٍ وَقَالَ صُمْ ثَلَاثَةَ أَيَّامٍ مِنْ الشَّهْرِ قُلْتُ إِنِّي أُطِيقُ أَكْثَرَ مِنْ ذَلِكِ فَلَمْ أَزَلْ أَطْلُبُ إِلَيْهِ حَتَّى قَالَ صُمْ أَحَبَّ الصِّيَامِ إِلَى اللَّهِ عَزَّ وَجَلَّ صَوْمَ دَاوُدَ كَانَ يَصُومُ يَوْمًا وَيُفْطِرُ يَوْمًا

তাহকীক:
তাহকীক চলমান

হাদীস নং:২৪০১
আন্তর্জাতিক নং: ২৪০১
মাসে দশ দিন রোযা পালন করা এবং এ বিষয়ে আব্দুল্লাহ ইবনে আমর (রাযিঃ) এর হাদীস বর্ণনাকারীদের মধ্যে শব্দ বর্ণনায় পার্থক্য
২৪০৩. ইবরাহীম ইবনে হাসান (রাহঃ) ......... আব্দুল্লাহ ইবনে আমর ইবনে আস (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ)-এর কাছে সংবাদ পৌঁছলে যে, আমি সর্বদা রোযা পালন করে থাকি এবং সারা রাত্রে নামায আদায় করে থাকি। তখন নবী (ﷺ) তাঁর কাছে সংবাদ পাঠালেন কিংবা তিনি তাঁর সাথে সাক্ষাত করলেন।
নবী (ﷺ) বললেন আমাকে সংবাদ দেওয়া হয়েছে যে, তুমি সর্বদা রোযা পালন কর; রোযা ভঙ্গ কর না এবং সারা রাত্রে নামায আদায় করে থাকে। তুমি এরূপ করবে না। কেননা, তোমার চক্ষুর জন্য তোমার উপর হক রয়েছে। তোমার শরীরের জন্য তোমার উপর হক রয়েছে। তোমার স্ত্রীর জন্য তোমার উপর হক রয়েছে। তুমি কখনো কখনো রোযা পালন করবে। আবার কখনো রোযা ভঙ্গও করে ফেলবে। এবং রাত্রের কিছু সময় নামায আদায় করবে। আর কিছু সময় নিদ্ৰা যাবে। তুমি প্রত্যেক দশ দিনে একদিন রোযা পালন করবে, তাহলে তোমার জন্য অবশিষ্ট নয় দিনের সওয়াবও লেখা হবে।
আমি বললাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ! আমি তো এর চেয়েও অধিক সাত্তম পালন করার সামর্থ্য রাখি। তিনি বলেন, তাহলে তুমি দাউদ (আলাইহিস সালাম)-এর রোযা পালন কর। তিনি বলেন দাউদ (আলাইহিস সালাম)-এর রোযা কিরূপ ছিল। ইয়া রাসূলাল্লাহ? তিনি বলেন, দাউদ (আলাইহিস সালাম) একদিন রোযা পালন করতেন আর তিনি একদিন রোযা ভঙ্গ করতেন। আর তিনি শত্রুর মুখোমুখী হলে পলায়ন করতেন না। তিনি বললেন যে, হে আল্লাহর নবী! আমার সেই শক্তি কোথায়?
নবী (ﷺ) বললেন আমাকে সংবাদ দেওয়া হয়েছে যে, তুমি সর্বদা রোযা পালন কর; রোযা ভঙ্গ কর না এবং সারা রাত্রে নামায আদায় করে থাকে। তুমি এরূপ করবে না। কেননা, তোমার চক্ষুর জন্য তোমার উপর হক রয়েছে। তোমার শরীরের জন্য তোমার উপর হক রয়েছে। তোমার স্ত্রীর জন্য তোমার উপর হক রয়েছে। তুমি কখনো কখনো রোযা পালন করবে। আবার কখনো রোযা ভঙ্গও করে ফেলবে। এবং রাত্রের কিছু সময় নামায আদায় করবে। আর কিছু সময় নিদ্ৰা যাবে। তুমি প্রত্যেক দশ দিনে একদিন রোযা পালন করবে, তাহলে তোমার জন্য অবশিষ্ট নয় দিনের সওয়াবও লেখা হবে।
আমি বললাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ! আমি তো এর চেয়েও অধিক সাত্তম পালন করার সামর্থ্য রাখি। তিনি বলেন, তাহলে তুমি দাউদ (আলাইহিস সালাম)-এর রোযা পালন কর। তিনি বলেন দাউদ (আলাইহিস সালাম)-এর রোযা কিরূপ ছিল। ইয়া রাসূলাল্লাহ? তিনি বলেন, দাউদ (আলাইহিস সালাম) একদিন রোযা পালন করতেন আর তিনি একদিন রোযা ভঙ্গ করতেন। আর তিনি শত্রুর মুখোমুখী হলে পলায়ন করতেন না। তিনি বললেন যে, হে আল্লাহর নবী! আমার সেই শক্তি কোথায়?
باب صَوْمِ عَشْرَةِ أَيَّامٍ مِنَ الشَّهْرِ وَاخْتِلاَفِ أَلْفَاظِ النَّاقِلِينَ لِخَبَرِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَمْرٍو فِيهِ
أَخْبَرَنَا إِبْرَاهِيمُ بْنُ الْحَسَنِ قَالَ حَدَّثَنَا حَجَّاجٌ قَالَ قَالَ ابْنُ جُرَيْجٍ سَمِعْتُ عَطَاءً يَقُولُ إِنَّ أَبَا الْعَبَّاسِ الشَّاعِرَ أَخْبَرَهُ أَنَّهُ سَمِعَ عَبْدَ اللَّهِ بْنَ عَمْرِو بْنِ الْعَاصِ قَالَ بَلَغَ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَنِّي أَصُومُ أَسْرُدُ الصَّوْمَ وَأُصَلِّي اللَّيْلَ فَأَرْسَلَ إِلَيْهِ وَإِمَّا لَقِيَهُ قَالَ أَلَمْ أُخْبَرْ أَنَّكَ تَصُومُ وَلَا تُفْطِرُ وَتُصَلِّي اللَّيْلَ فَلَا تَفْعَلْ فَإِنَّ لِعَيْنِكَ حَظًّا وَلِنَفْسِكَ حَظًّا وَلِأَهْلِكَ حَظًّا وَصُمْ وَأَفْطِرْ وَصَلِّ وَنَمْ وَصُمْ مِنْ كُلِّ عَشَرَةِ أَيَّامٍ يَوْمًا وَلَكَ أَجْرُ تِسْعَةٍ قَالَ إِنِّي أَقْوَى لِذَلِكَ يَا رَسُولَ اللَّهِ قَالَ صُمْ صِيَامَ دَاوُدَ إِذًا قَالَ وَكَيْفَ كَانَ صِيَامُ دَاوُدَ يَا نَبِيَّ اللَّهِ قَالَ كَانَ يَصُومُ يَوْمًا وَيُفْطِرُ يَوْمًا وَلَا يَفِرُّ إِذَا لَاقَى قَالَ وَمَنْ لِي بِهَذَا يَا نَبِيَّ اللَّهِ

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
