কিতাবুস সুনান - ইমাম আবু দাউদ রহঃ
كتاب السنن للإمام أبي داود
৩৪. নিহতের রক্তপণ সংক্রান্ত অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ৩ টি
অনুসন্ধান করুন...
হাদীস নং:৪৪৫৫
আন্তর্জাতিক নং: ৪৫২০
৮. নিহত ব্যক্তির হত্যাকারী পরিচয় না পাওয়া গেলে, মহল্লাবাসীদের কসম গ্রহণ সম্পর্কে।
৪৪৫৫. উবাইদুল্লাহ ইবনে উমর (রাহঃ) ...... সাহল ইবনে আবু হাছমা ও রাফি ইবনে খাদীজ (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তাঁরা বলেনঃ মুহায়য়েসা ইবনে মাসউদ ও আব্দুল্লাহ ইবনে সাহল (রাযিঃ) খায়বরের উদ্দেশ্যে বের হন। কিন্তু তারা একটি খেজুর বাগানে পৌছে বিচ্ছিন্ন হয়ে যান। এ সময় আব্দুল্লাহ ইবনে সাহল নিহত হন। লোকেরা ইয়াহুদীদের দোষারোপ করে। তখন তার ভাই আব্দুর রহমান ইবনে সাহল এবং চাচাতো ভাই হুয়ায়সা ও মুহায়সা (রাযিঃ) নবী করীম (ﷺ)-এর কাছে গমন করেন।
এ সময় আব্দুর রহমান, যিনি তাদের মধ্যে সব চাইতে কম বয়সের ছিলেন, তার ভাইয়ের ব্যাপারটি নবী (ﷺ)-কে বলতে শুরু করেন। তখন তিনি বলেনঃ বড়কে সম্মান কর; অথবা তিনি বলেনঃ বড়কে বলতে দাও। তখন হুয়ায়সা ও মুহায়সা (রাযিঃ) নিহত ব্যক্তি সম্পর্কে বক্তব্য পেশ করেন। তখন রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেনঃ তোমাদের মধ্য থেকে পঞ্চাশ জন কোন ব্যক্তি সম্পর্কে কসম করে বলবেঃ সে হত্যা করেছে। তখন তারা বলেঃ আমরা যা দেখিনি, সে ব্যাপারে আমরা কি ভাবে কসম করবো? তখন নবী (ﷺ) বলেনঃ তাহলে ইয়াহুদীদের পঞ্চাশ ব্যক্তি এ সম্পর্কে কসম করে বলবেঃ তারা এ ব্যাপারে দোষী নয়, বরং দোষ মুক্ত। তখন তারা বলেঃ ইয়া রাসূলাল্লাহ! তারা তো কাফির!
রাবী বলেনঃ তখন রাসূলুল্লাহ (ﷺ) নিজের পক্ষ থেকে তাদের দিয়াত দিয়ে দেন। রাবী সাহল (রাযিঃ) বলেনঃ আমি একদিন তাদের আস্তাবলে গেলে, সে উট থেকে একটি উট আমাকে পদাঘাত করে। রাবী হাম্মাদ (রাহঃ)ও এরূপ বর্ণনা করেছেন।
ইমাম আবু দাউদ (রাহঃ) বলেনঃ বিশর ইবনে মুফাদদাল ও মালিক (রাহঃ) ইয়াহয়া ইবনে সাঈদ (রাহঃ) থেকে বর্ণনা করেছেন, তিনি বলেনঃ তোমরা কি পঞ্চাশটি কসম খেয়ে তোমাদের নিহত ব্যক্তির হকদার হতে চাও?*
* ইমাম আবু হানীফা (রাহঃ) বলেনঃ কোন মহল্লার যে সমস্ত লোকেরা কতলের অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হবে, কেবল তারাই কসম খাবে। আর সে মহল্লার অধিবাসীদের সংখ্যা যদি পঞ্চাশের কম হয়, তা একাধিক কসম দিয়ে পূরণ করতে হবে। এরূপ করাকেই "কাসামা" বলে। কিন্তু কাসামাতে কিসাস ওয়াজিব নয়। অবশ্য কেউ দোষী সাব্যস্ত হলে দিয়াত দিতে হবে। - অনুবাদক
এ সময় আব্দুর রহমান, যিনি তাদের মধ্যে সব চাইতে কম বয়সের ছিলেন, তার ভাইয়ের ব্যাপারটি নবী (ﷺ)-কে বলতে শুরু করেন। তখন তিনি বলেনঃ বড়কে সম্মান কর; অথবা তিনি বলেনঃ বড়কে বলতে দাও। তখন হুয়ায়সা ও মুহায়সা (রাযিঃ) নিহত ব্যক্তি সম্পর্কে বক্তব্য পেশ করেন। তখন রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেনঃ তোমাদের মধ্য থেকে পঞ্চাশ জন কোন ব্যক্তি সম্পর্কে কসম করে বলবেঃ সে হত্যা করেছে। তখন তারা বলেঃ আমরা যা দেখিনি, সে ব্যাপারে আমরা কি ভাবে কসম করবো? তখন নবী (ﷺ) বলেনঃ তাহলে ইয়াহুদীদের পঞ্চাশ ব্যক্তি এ সম্পর্কে কসম করে বলবেঃ তারা এ ব্যাপারে দোষী নয়, বরং দোষ মুক্ত। তখন তারা বলেঃ ইয়া রাসূলাল্লাহ! তারা তো কাফির!
রাবী বলেনঃ তখন রাসূলুল্লাহ (ﷺ) নিজের পক্ষ থেকে তাদের দিয়াত দিয়ে দেন। রাবী সাহল (রাযিঃ) বলেনঃ আমি একদিন তাদের আস্তাবলে গেলে, সে উট থেকে একটি উট আমাকে পদাঘাত করে। রাবী হাম্মাদ (রাহঃ)ও এরূপ বর্ণনা করেছেন।
ইমাম আবু দাউদ (রাহঃ) বলেনঃ বিশর ইবনে মুফাদদাল ও মালিক (রাহঃ) ইয়াহয়া ইবনে সাঈদ (রাহঃ) থেকে বর্ণনা করেছেন, তিনি বলেনঃ তোমরা কি পঞ্চাশটি কসম খেয়ে তোমাদের নিহত ব্যক্তির হকদার হতে চাও?*
* ইমাম আবু হানীফা (রাহঃ) বলেনঃ কোন মহল্লার যে সমস্ত লোকেরা কতলের অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হবে, কেবল তারাই কসম খাবে। আর সে মহল্লার অধিবাসীদের সংখ্যা যদি পঞ্চাশের কম হয়, তা একাধিক কসম দিয়ে পূরণ করতে হবে। এরূপ করাকেই "কাসামা" বলে। কিন্তু কাসামাতে কিসাস ওয়াজিব নয়। অবশ্য কেউ দোষী সাব্যস্ত হলে দিয়াত দিতে হবে। - অনুবাদক
باب الْقَسَامَةِ
حَدَّثَنَا عُبَيْدُ اللَّهِ بْنُ عُمَرَ بْنِ مَيْسَرَةَ، وَمُحَمَّدُ بْنُ عُبَيْدٍ، - الْمَعْنَى - قَالاَ حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ زَيْدٍ، عَنْ يَحْيَى بْنِ سَعِيدٍ، عَنْ بَشِيرِ بْنِ يَسَارٍ، عَنْ سَهْلِ بْنِ أَبِي حَثْمَةَ، وَرَافِعِ بْنِ خَدِيجٍ، أَنَّ مُحَيِّصَةَ بْنَ مَسْعُودٍ، وَعَبْدَ اللَّهِ بْنَ سَهْلٍ، انْطَلَقَا قِبَلَ خَيْبَرَ فَتَفَرَّقَا فِي النَّخْلِ فَقُتِلَ عَبْدُ اللَّهِ بْنُ سَهْلٍ فَاتَّهَمُوا الْيَهُودَ فَجَاءَ أَخُوهُ عَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ سَهْلٍ وَابْنَا عَمِّهِ حُوَيِّصَةُ وَمُحَيِّصَةُ فَأَتَوُا النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم فَتَكَلَّمَ عَبْدُ الرَّحْمَنِ فِي أَمْرِ أَخِيهِ وَهُوَ أَصْغَرُهُمْ فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " الْكُبْرَ الْكُبْرَ " . أَوْ قَالَ " لِيَبْدَإِ الأَكْبَرُ " . فَتَكَلَّمَا فِي أَمْرِ صَاحِبِهِمَا فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " يُقْسِمُ خَمْسُونَ مِنْكُمْ عَلَى رَجُلٍ مِنْهُمْ فَيُدْفَعُ بِرُمَّتِهِ " . قَالُوا أَمْرٌ لَمْ نَشْهَدْهُ كَيْفَ نَحْلِفُ قَالَ " فَتُبَرِّئُكُمْ يَهُودُ بِأَيْمَانِ خَمْسِينَ مِنْهُمْ " . قَالُوا يَا رَسُولَ اللَّهِ قَوْمٌ كُفَّارٌ . قَالَ فَوَدَاهُ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم مِنْ قِبَلِهِ . قَالَ قَالَ سَهْلٌ دَخَلْتُ مِرْبَدًا لَهُمْ يَوْمًا فَرَكَضَتْنِي نَاقَةٌ مِنْ تِلْكَ الإِبِلِ رَكْضَةً بِرِجْلِهَا . قَالَ حَمَّادٌ هَذَا أَوْ نَحْوَهُ . قَالَ أَبُو دَاوُدَ رَوَاهُ بِشْرُ بْنُ الْمُفَضَّلِ وَمَالِكٌ عَنْ يَحْيَى بْنِ سَعِيدٍ قَالَ فِيهِ " أَتَحْلِفُونَ خَمْسِينَ يَمِينًا وَتَسْتَحِقُّونَ دَمَ صَاحِبِكُمْ أَوْ قَاتِلِكُمْ " وَلَمْ يَذْكُرْ بِشْرٌ دَمًا وَقَالَ عَبْدَةُ عَنْ يَحْيَى كَمَا قَالَ حَمَّادٌ وَرَوَاهُ ابْنُ عُيَيْنَةَ عَنْ يَحْيَى فَبَدَأَ بِقَوْلِهِ " تُبَرِّئُكُمْ يَهُودُ بِخَمْسِينَ يَمِينًا يَحْلِفُونَ " . وَلَمْ يَذْكُرِ الاِسْتِحْقَاقَ قَالَ أَبُو دَاوُدَ وَهَذَا وَهَمٌ مِنِ ابْنِ عُيَيْنَةَ .

তাহকীক:
তাহকীক চলমান

হাদীস নং:৪৪৫৬
আন্তর্জাতিক নং: ৪৫২১
৮. নিহত ব্যক্তির হত্যাকারী পরিচয় না পাওয়া গেলে, মহল্লাবাসীদের কসম গ্রহণ সম্পর্কে।
৪৪৫৬. আহমদ ইবনে আমর (রাহঃ) ..... সাহল ইবনে আবু হাছমা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ আব্দুল্লাহ ইবনে সাহল ও মুহায়না (রাযিঃ) বিপদগ্রস্ত হয়ে খায়বরের দিকে রওয়ানা হন। এ সময় মুহায়সা (রাযিঃ)-কে কোন এক ব্যক্তি এরূপ সংবাদ দেয় যে, আব্দুল্লাহ ইবনে সাহল (রাযিঃ)-কে হত্যা করে কূপের মধ্যে নিক্ষেপ করা হয়েছে। এ কথা শুনে তিনি ইয়াহুদীদের কাছে গিয়ে বলেনঃ তারা বলেঃ আল্লাহর কসম আমরা তাকে হত্যা করিনি। এরপর তিনি তার কওমের কাছে ফিরে গিয়ে তাদেরকে এ সম্পর্কে অবহিত করেন। এরপর তিনি, তার বড় ভাই হুয়ায়াসা এবং আব্দুর রহমান ইবনে সাহল (রাযিঃ) নবী (ﷺ)-এর কাছে গমন করেন।
এ সময় মুহায়না (রাযিঃ) যিনি খায়বরের ঘটনার সময় উপস্থিত ছিলেন, তা বর্ণনা করতে শুরু করলে রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেনঃ বড় ভাইয়ের বলা উচিত। এরপর হুয়ায়সা (রাযিঃ) বর্ণনা শেষ করলে, পুনরায় মুহায়সা (রাযিঃ) বর্ণনা করেন। তখন রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেনঃ হয়তো ইয়াহুদীরা দিয়াত প্রদান করবে, নয়তো তাদের বিরুদ্ধে জিহাদ ঘোষণা করা হবে। রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এ ব্যাপারে তাদের কাছে পত্র লিখলে তারা জানায়ঃ আল্লাহর শপথ! আমরা তাকে হত্যা করিনি।
তখন রাসূলুল্লাহ (ﷺ) হুয়ায়সা ও আব্দুর রহমান (রাযিঃ)-কে বলেনঃ তোমরা কি কসম খেয়ে তোমাদের ভাইয়ের কিসাস গ্রহণ করতে পার? তারা বলেঃ না। তখন তিনি বলেনঃ তবে ইয়াহুদীরা তোমাদের জন্য শপথ করে বলুক। তারা বলেঃ তারা তো মুসলমান নয়। তখন রাসূলুল্লাহ (ﷺ) নিজের পক্ষ হতে দিয়াত আদায় করে দেন এবং তিনি তাদের কাছে একশো উট পাঠিয়ে দেন, যা তাদের ঘরে পৌছে যায়। রাবী সাহল (রাযিঃ) বলেনঃ এর থেকে একটা লাল রংের উট আমাকে লাথি মেরেছিল।
এ সময় মুহায়না (রাযিঃ) যিনি খায়বরের ঘটনার সময় উপস্থিত ছিলেন, তা বর্ণনা করতে শুরু করলে রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেনঃ বড় ভাইয়ের বলা উচিত। এরপর হুয়ায়সা (রাযিঃ) বর্ণনা শেষ করলে, পুনরায় মুহায়সা (রাযিঃ) বর্ণনা করেন। তখন রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেনঃ হয়তো ইয়াহুদীরা দিয়াত প্রদান করবে, নয়তো তাদের বিরুদ্ধে জিহাদ ঘোষণা করা হবে। রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এ ব্যাপারে তাদের কাছে পত্র লিখলে তারা জানায়ঃ আল্লাহর শপথ! আমরা তাকে হত্যা করিনি।
তখন রাসূলুল্লাহ (ﷺ) হুয়ায়সা ও আব্দুর রহমান (রাযিঃ)-কে বলেনঃ তোমরা কি কসম খেয়ে তোমাদের ভাইয়ের কিসাস গ্রহণ করতে পার? তারা বলেঃ না। তখন তিনি বলেনঃ তবে ইয়াহুদীরা তোমাদের জন্য শপথ করে বলুক। তারা বলেঃ তারা তো মুসলমান নয়। তখন রাসূলুল্লাহ (ﷺ) নিজের পক্ষ হতে দিয়াত আদায় করে দেন এবং তিনি তাদের কাছে একশো উট পাঠিয়ে দেন, যা তাদের ঘরে পৌছে যায়। রাবী সাহল (রাযিঃ) বলেনঃ এর থেকে একটা লাল রংের উট আমাকে লাথি মেরেছিল।
باب الْقَسَامَةِ
حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ عَمْرِو بْنِ السَّرْحِ، أَخْبَرَنَا ابْنُ وَهْبٍ، أَخْبَرَنِي مَالِكٌ، عَنْ أَبِي لَيْلَى بْنِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ سَهْلٍ، عَنْ سَهْلِ بْنِ أَبِي حَثْمَةَ، أَنَّهُ أَخْبَرَهُ هُوَ، وَرِجَالٌ، مِنْ كُبَرَاءِ قَوْمِهِ أَنَّ عَبْدَ اللَّهِ بْنَ سَهْلٍ وَمُحَيِّصَةَ خَرَجَا إِلَى خَيْبَرَ مِنْ جَهْدٍ أَصَابَهُمْ فَأُتِيَ مُحَيِّصَةُ فَأُخْبِرَ أَنَّ عَبْدَ اللَّهِ بْنَ سَهْلٍ قَدْ قُتِلَ وَطُرِحَ فِي فَقِيرٍ أَوْ عَيْنٍ فَأَتَى يَهُودَ فَقَالَ أَنْتُمْ وَاللَّهِ قَتَلْتُمُوهُ . قَالُوا وَاللَّهِ مَا قَتَلْنَاهُ . فَأَقْبَلَ حَتَّى قَدِمَ عَلَى قَوْمِهِ فَذَكَرَ لَهُمْ ذَلِكَ ثُمَّ أَقْبَلَ هُوَ وَأَخُوهُ حُوَيِّصَةُ - وَهُوَ أَكْبَرُ مِنْهُ - وَعَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ سَهْلٍ فَذَهَبَ مُحَيِّصَةُ لِيَتَكَلَّمَ وَهُوَ الَّذِي كَانَ بِخَيْبَرَ فَقَالَ لَهُ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " كَبِّرْ كَبِّرْ " . يُرِيدُ السِّنَّ فَتَكَلَّمَ حُوَيِّصَةُ ثُمَّ تَكَلَّمَ مُحَيِّصَةُ فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " إِمَّا أَنْ يَدُوا صَاحِبَكُمْ وَإِمَّا أَنْ يُؤْذَنُوا بِحَرْبٍ " . فَكَتَبَ إِلَيْهِمْ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم بِذَلِكَ فَكَتَبُوا إِنَّا وَاللَّهِ مَا قَتَلْنَاهُ . فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم لِحُوَيِّصَةَ وَمُحَيِّصَةَ وَعَبْدِ الرَّحْمَنِ " أَتَحْلِفُونَ وَتَسْتَحِقُّونَ دَمَ صَاحِبِكُمْ " . قَالُوا لاَ . قَالَ " فَتَحْلِفُ لَكُمْ يَهُودُ " . قَالُوا لَيْسُوا مُسْلِمِينَ فَوَدَاهُ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم مِنْ عِنْدِهِ فَبَعَثَ إِلَيْهِمْ مِائَةَ نَاقَةٍ حَتَّى أُدْخِلَتْ عَلَيْهِمُ الدَّارَ . قَالَ سَهْلٌ لَقَدْ رَكَضَتْنِي مِنْهَا نَاقَةٌ حَمْرَاءُ .
হাদীস নং:৪৪৫৭
আন্তর্জাতিক নং: ৪৫২২
৮. নিহত ব্যক্তির হত্যাকারী পরিচয় না পাওয়া গেলে, মহল্লাবাসীদের কসম গ্রহণ সম্পর্কে।
৪৪৫৭. মাহমুদ ইবনে খালিদ (রাহঃ) ..... আমর ইবনে শু’আয়ব (রাহঃ) তার পিতা ও দাদা থেকে বর্ণনা করেন। তিনি বলেনঃ রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বনু নযর ইবনে মালিকের এক ব্যক্তিকে ’বাহরাতির-রিগা’ নামক স্থানে ’লাইয়াতি বাহারের’ পাশে কাসামার কারণে হত্যা করেছিলেন।
باب الْقَسَامَةِ
حَدَّثَنَا مَحْمُودُ بْنُ خَالِدٍ، وَكَثِيرُ بْنُ عُبَيْدٍ، قَالاَ حَدَّثَنَا ح، وَحَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ الصَّبَّاحِ بْنِ سُفْيَانَ، أَخْبَرَنَا الْوَلِيدُ، عَنْ أَبِي عَمْرٍو، عَنْ عَمْرِو بْنِ شُعَيْبٍ، عَنْ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم أَنَّهُ قَتَلَ بِالْقَسَامَةِ رَجُلاً مِنْ بَنِي نَصْرِ بْنِ مَالِكٍ بِبَحْرَةِ الرُّغَاءِ عَلَى شَطِّ لِيَّةِ الْبَحْرَةِ قَالَ الْقَاتِلُ وَالْمَقْتُولُ مِنْهُمْ . وَهَذَا لَفْظُ مَحْمُودٍ بِبَحْرَةٍ أَقَامَهُ مَحْمُودٌ وَحْدَهُ عَلَى شَطِّ لِيَّةِ الْبَحْرَةِ .

তাহকীক:
তাহকীক চলমান

বর্ণনাকারী: