১৮৪১. আল কা‘নবী (রাহঃ) ..... নুবাইহ্ ইবনে ওয়াহব (রাহঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, উমর ইবনে উবাইদুল্লাহ্ (রাহঃ) এক ব্যক্তিকে আবান ইবনে উসমান ইবনে আফফানের নিকট এতদসম্পর্কে (মুহরিম ব্যক্তির বিবাহ) জিজ্ঞাসা করার জন্য প্রেরণ করেন। আবান (রাহঃ) সে সময় আমীরুল হজ্জ্ ছিলেন। তাঁরা উভয়েই ইহরাম অবস্থায় ছিলেন। আমি তালহা ইবনে উমরের সাথে শায়বা ইবনে যুবাইরের কন্যাকে বিবাহ দিতে চাই। আমি আশা করি আপনি অনুষ্ঠানে হাযির থাকবেন। আবান (রাহঃ) তাতে অস্বীকৃতি জ্ঞাপন করেন এবং বলেন, আমি আমার পিতা উসমান ইবনে আফফান (রাযিঃ)-কে বলতে শুনেছি, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) ইরশাদ করেছেনঃ মুহরিম অবস্থায় কোন ব্যক্তি বিবাহও করতে পারবে না এবং (কাউকে) বিবাহ দিতেও পারবে না।

১৮৪২. কুতায়বা ইবনে সাঈদ (রাহঃ) ..... উসমান ইবনে আফফান (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেন ......... পূর্বোক্ত হাদীসের অনুরূপ। এ বর্ণনায় আরো আছে, মুহরিম ব্যক্তি বিবাহের প্রস্তাবও দিতে পারবে না।

১৮৪৩. মুসা ইবনে ইসমাঈল (রাহঃ) ..... মায়মুনা (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসুল (ﷺ) আমাকে সারিফ নামক স্থানে বিবাহ করেন এবংএই সময় আমরা উভয়েই হালাল অবস্থায় ছিলাম।

১৮৪৪. মুসাদ্দাদ (রাহঃ) .... ইবনে আব্বাস (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। নবী করীম (ﷺ) মায়মুনা (রাযিঃ)-কে ইহরাম অবস্থায় বিবাহ করেন।

১৮৪৫. ইবনে বাশশার (রাহঃ) ..... সাঈদ ইবনুল মুস্যায়্যাব (রাহঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) কর্তৃক মায়মুনা (রাযিঃ)-কে ইহরাম অবস্থায় বিয়ে হওয়ার বিষয়ে ইবনে আব্বাস (রাযিঃ) সন্দেহে পড়েছেন।