কিতাবুস সুনান - ইমাম আবু দাউদ রহঃ
كتاب السنن للإمام أبي داود
৩. যাকাতের অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ১ টি
হাদীস নং: ১৫৯১
আন্তর্জাতিক নং: ১৫৯১
যাকাতের অধ্যায়
পরিচ্ছেদঃ ৭. উটের বয়স সম্পর্কে
ইমাম আবু দাউদ (রাহঃ) বলেন, আমি রায়্যাশী, আবু হাতীম ও অন্যুদের নিকট হতে এই বর্ণনা শুনেছি এবং নাদর ইবনে শুমায়েল ও আবু উবাইদের গ্রন্থে পেয়েছি, কোন কোন কথা তাদের একজনেই বলেছেন। তাঁরা বলেন, উটের বাচ্চাকে (যতকক্ষণ মাতৃগর্ভে থেকে) ’আল-হাওয়্যার’, আল-ফাসীল (যখন ভূমিষ্ঠ হয়) ও বিনত মাখাদ (যে বাচ্চা দ্বিতীয় বছরে পদার্পন করেছে), আর তিন বছর বয়সে পদার্পণকারী বাচ্চাকে 'বিনতে লাবূন’ বলা হয়। অতঃপর উটের বয়স পূর্ণ তিন বছর হতে চার বছর পূর্ণ হওয়া পর্যন্ত বলা হয়, হিক্ক ও হিককাহ। কেননা তখন হিক্কাহ বাহনের যোগ্য হয় বাচ্চা ধারণের উপযুক্ত হয় এবং যৌবনে পৌঁছে। কিন্তু হিক্কাহ ছয় বছরে না পৌঁছা পর্যন্ত প্রাপ্তবয়ষ্ক হয় না এবং হিককাহকে 'তুরুকাতুল ফাহল’ও বলা হয়। কেননা ঐ সময় পুরুষ উট এর উপর কুঁদে পড়ে।
অতঃপর যখন তার বয়স পাঁচ বছর পড়ে তখন তাকে জাযাআহ বলে এবং পাঁচ বছর পূর্ণ হওয়া পর্যন্ত তাকে এই নামেই অখ্যায়িত করা হয়। অতঃপর যখন তা ছয় বছরে পদার্পণ করে এবং সামনের দাঁত উঠে তখন তাকে ‘ছানা’ বলে - ছয় বছর পূর্ণ হওয়া পর্যন্ত। অতঃপর যখন তার বয়স সাত শুরু হয় তখন হতে সাত বছর পূর্ণ হওয়া পর্যন্ত পুরুষ উটকে বলা হয় ‘রুবাঈ’ এবং স্ত্রী উটকে বলা হয় ‘রুবাইয়া'। অতঃপর তা যখন আট বছরে পদার্পণ করে তখন থেকে তাকে ‘সাদীস' বলে আট পূর্ণ হওয়া পর্যন্ত। যখন তা নয় বছরে পদার্পণ করে তখন তাকে ‘বাযিল’ বলা হয়। কারণ তখন তাঁর কুঁজ নির্গত হতে থাকে।
অতঃপর উট যখন দশ বছরে পদার্পণ করে তখন তাকে ‘মুখলিফা’ বলে। এর পরে উটের আর কোন নামকরণ নাই। অবশ্য এর পরে তাকে এক বছরের বাযিল, দুই বছরের বাযিল; এক বছরে মুখলিফ, দুই বছরের মুখলিফ, তিন বছরের মুখলিফ, চার বছরের মুখলিফ এবং পাঁচ বছরের মুখলিফ বলা হয়ে থাকে। গর্ভবতী উটকে 'হালাফা’ বলে। আবু হাতেম বলেন, জুযূআহ হল কাল প্রবাহের একটি সময়, কোন দাঁতের নাম নয়। উটের বয়সের পরিবর্তে হয় সুহাইল (Canopus) তারকা উদিত হওয়ার সাথে সাথে। আবু দাউদ (রাহঃ) বলেন, আর-রিয়াশী আমাদেরকে নিম্নোক্ত কবিতা আবৃত্তি করে শুনানঃ (অর্থ)
“রাতের প্রথম প্রহরে যখন সুহাইল তারকা উদিত হয়, তখন ইবনে লাবূন হিক্কা হয়ে গেলে এবং হিক্কাহ জাযাআহ হয়ে গেল। হুবা ছাড়া এমন কোন বয়স নাই যা (সুহাইল তারকা উদয় থেকে) গণনা করা যায় না, হুবা সেই উট শাবককে বলা হয় যা সুহাইল তারকা উদয়কালে ভুমিষ্ঠ হয় না, বরং অন্য সময় ভূমিষ্ঠ হয়।
পরিচ্ছেদ ৮. যাকাত আদায়কারী যাকাতদাতাদের নিকট কোন স্থানে যাকাত গ্রহণ করবে।
ইমাম আবু দাউদ (রাহঃ) বলেন, আমি রায়্যাশী, আবু হাতীম ও অন্যুদের নিকট হতে এই বর্ণনা শুনেছি এবং নাদর ইবনে শুমায়েল ও আবু উবাইদের গ্রন্থে পেয়েছি, কোন কোন কথা তাদের একজনেই বলেছেন। তাঁরা বলেন, উটের বাচ্চাকে (যতকক্ষণ মাতৃগর্ভে থেকে) ’আল-হাওয়্যার’, আল-ফাসীল (যখন ভূমিষ্ঠ হয়) ও বিনত মাখাদ (যে বাচ্চা দ্বিতীয় বছরে পদার্পন করেছে), আর তিন বছর বয়সে পদার্পণকারী বাচ্চাকে 'বিনতে লাবূন’ বলা হয়। অতঃপর উটের বয়স পূর্ণ তিন বছর হতে চার বছর পূর্ণ হওয়া পর্যন্ত বলা হয়, হিক্ক ও হিককাহ। কেননা তখন হিক্কাহ বাহনের যোগ্য হয় বাচ্চা ধারণের উপযুক্ত হয় এবং যৌবনে পৌঁছে। কিন্তু হিক্কাহ ছয় বছরে না পৌঁছা পর্যন্ত প্রাপ্তবয়ষ্ক হয় না এবং হিককাহকে 'তুরুকাতুল ফাহল’ও বলা হয়। কেননা ঐ সময় পুরুষ উট এর উপর কুঁদে পড়ে।
অতঃপর যখন তার বয়স পাঁচ বছর পড়ে তখন তাকে জাযাআহ বলে এবং পাঁচ বছর পূর্ণ হওয়া পর্যন্ত তাকে এই নামেই অখ্যায়িত করা হয়। অতঃপর যখন তা ছয় বছরে পদার্পণ করে এবং সামনের দাঁত উঠে তখন তাকে ‘ছানা’ বলে - ছয় বছর পূর্ণ হওয়া পর্যন্ত। অতঃপর যখন তার বয়স সাত শুরু হয় তখন হতে সাত বছর পূর্ণ হওয়া পর্যন্ত পুরুষ উটকে বলা হয় ‘রুবাঈ’ এবং স্ত্রী উটকে বলা হয় ‘রুবাইয়া'। অতঃপর তা যখন আট বছরে পদার্পণ করে তখন থেকে তাকে ‘সাদীস' বলে আট পূর্ণ হওয়া পর্যন্ত। যখন তা নয় বছরে পদার্পণ করে তখন তাকে ‘বাযিল’ বলা হয়। কারণ তখন তাঁর কুঁজ নির্গত হতে থাকে।
অতঃপর উট যখন দশ বছরে পদার্পণ করে তখন তাকে ‘মুখলিফা’ বলে। এর পরে উটের আর কোন নামকরণ নাই। অবশ্য এর পরে তাকে এক বছরের বাযিল, দুই বছরের বাযিল; এক বছরে মুখলিফ, দুই বছরের মুখলিফ, তিন বছরের মুখলিফ, চার বছরের মুখলিফ এবং পাঁচ বছরের মুখলিফ বলা হয়ে থাকে। গর্ভবতী উটকে 'হালাফা’ বলে। আবু হাতেম বলেন, জুযূআহ হল কাল প্রবাহের একটি সময়, কোন দাঁতের নাম নয়। উটের বয়সের পরিবর্তে হয় সুহাইল (Canopus) তারকা উদিত হওয়ার সাথে সাথে। আবু দাউদ (রাহঃ) বলেন, আর-রিয়াশী আমাদেরকে নিম্নোক্ত কবিতা আবৃত্তি করে শুনানঃ (অর্থ)
“রাতের প্রথম প্রহরে যখন সুহাইল তারকা উদিত হয়, তখন ইবনে লাবূন হিক্কা হয়ে গেলে এবং হিক্কাহ জাযাআহ হয়ে গেল। হুবা ছাড়া এমন কোন বয়স নাই যা (সুহাইল তারকা উদয় থেকে) গণনা করা যায় না, হুবা সেই উট শাবককে বলা হয় যা সুহাইল তারকা উদয়কালে ভুমিষ্ঠ হয় না, বরং অন্য সময় ভূমিষ্ঠ হয়।
পরিচ্ছেদ ৮. যাকাত আদায়কারী যাকাতদাতাদের নিকট কোন স্থানে যাকাত গ্রহণ করবে।
১৫৯১. কুতায়বা ইবনে সাঈদ (রাহঃ) .... আমর ইবনে শুআয়েব (রাহঃ) থেকে পর্যায়ক্রমে তাঁর পিতা ও পিতামহের সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী করীম (ﷺ) ইরশাদ করেছেনঃ যাকাত আদায়কারী (যাকাত প্রদানকারীকে) দূরে টেনে নিবে না এবং যাকাতদাতা নিজের মাল দূরে সরিয়ে রাখবে না (যাতে লেনদেনে কষ্ট না হয়); আর তাদের যাকাতের মাল, তাদের ঘর-বাড়ি ব্যতীত অন্য কোথাও হতে গ্রহণ করা চলবে না।
كتاب الزكاة
بَابُ تَفْسِيرِ أَسْنَانِ الإِبِلِ.
قَالَ أَبُو دَاوُدَ: سَمِعْتُهُ مِنَ الرِّيَاشِيِّ, وَأَبِي حَاتِمٍ, وَغَيْرِهِمَا, [وَمِنْ كِتَابِ النَّضْرِ بْنِ شُمَيْلٍ, وَمِنْ كِتَابِ أَبِي عُبَيْدٍ, وَرُبَّمَا ذَكَرَ أَحَدُهُمُ الْكَلِمَةَ قَالُوا: يُسَمَّى الْحُوَارُ, ثُمَّ الْفَصِيلُ, إِذَا فَصَلَ, ثُمَّ تَكُونُ بِنْتُ مَخَاضٍ] لِسَنَةٍ, إِلَى تَمَامِ سَنَتَيْنِ, فَإِذَا دَخَلَتْ فِي الثَّالِثَةِ, فَهِيَ ابْنَةُ لَبُونٍ, فَإِذَا تَمَّتْ لَهُ ثَلاَثُ سِنِينَ, فَهُوَ حِقٌّ وَحِقَّةٌ إِلَى تَمَامِ أَرْبَعِ سِنِينَ, لأَنَّهَا اسْتَحَقَّتْ أَنْ تُرْكَبَ, وَيُحْمَلَ عَلَيْهَا الْفَحْلُ, وَهِيَ تَلْقَحُ, وَلاَ يُلْقِحُ الذَّكَرُ حَتَّى يُثَنِّيَ, وَيُقَالُ لِلْحِقَّةِ: طَرُوقَةُ الْفَحْلِ, لأَنَّ الْفَحْلَ يَطْرُقُهَا إِلَى تَمَامِ أَرْبَعِ سِنِينَ, فَإِذَا طَعَنَتْ فِي الْخَامِسَةِ, فَهِيَ جَذَعَةٌ حَتَّى يَتِمَّ لَهَا خَمْسُ سِنِينَ, فَإِذَا دَخَلَتْ فِي السَّادِسَةِ, وَأَلْقَى ثَنِيَّتَهُ, فَهُوَ حِينَئِذٍ ثَنِيٌّ, حَتَّى يَسْتَكْمِلَ سِتًّا, فَإِذَا طَعَنَ فِي السَّابِعَةِ, سُمِّيَ الذَّكَرُ رَبَاعِيًا, وَالأُنْثَى رَبَاعِيَةً إِلَى تَمَامِ السَّابِعَةِ, فَإِذَا دَخَلَ فِي الثَّامِنَةِ, وَأَلْقَى السِّنَّ السَّدِيسَ الَّذِي بَعْدَ الرَّبَاعِيَةِ, فَهُوَ سَدِيسٌ وَسَدِسٌ إِلَى تَمَامِ الثَّامِنَةِ, فَإِذَا دَخَلَ فِي التِّسْعِ وَطَلَعَ نَابُهُ, فَهُوَ بَازِلٌ, أَيْ بَزَلَ نَابُهُ, يَعْنِي طَلَعَ, حَتَّى يَدْخُلَ فِي الْعَاشِرَةِ, فَهُوَ حِينَئِذٍ مُخْلِفٌ, ثُمَّ لَيْسَ لَهُ اسْمٌ, وَلَكِنْ يُقَالُ: بَازِلُ عَامٍ, وَبَازِلُ عَامَيْنِ, وَمُخْلِفُ عَامٍ, وَمُخْلِفُ عَامَيْنِ, وَمُخْلِفُ ثَلاَثَةِ أَعْوَامٍ إِلَى خَمْسِ سِنِينَ, وَالْخَلِفَةُ: الْحَامِلُ.
قَالَ أَبُو حَاتِمٍ: وَالْجُذُوعَةُ: وَقْتٌ مِنَ الزَّمَنِ لَيْسَ بِسِنٍّ, وَفُصُولُ الأَسْنَانِ عِنْدَ طُلُوعِ سُهَيْلٍ.
قَالَ أَبُو دَاوُدَ: وَأَنْشَدَنَا الرِّيَاشِيُّ.
إِذَا سُهَيْلٌ أول اللَّيْلِ طَلَعْ ... فَابْنُ اللَّبُونِ الْحِقُّ, وَالْحِقُّ جَذَعْ.
لَمْ يَبْقَ مِنْ أَسْنَانِهَا غَيْرُ الْهُبَعْ.
وَالْهُبَعُ: الَّذِي يُولَدُ فِي غَيْرِ حِينِهِ.
باب أَيْنَ تُصَدَّقُ الأَمْوَالُ
قَالَ أَبُو دَاوُدَ: سَمِعْتُهُ مِنَ الرِّيَاشِيِّ, وَأَبِي حَاتِمٍ, وَغَيْرِهِمَا, [وَمِنْ كِتَابِ النَّضْرِ بْنِ شُمَيْلٍ, وَمِنْ كِتَابِ أَبِي عُبَيْدٍ, وَرُبَّمَا ذَكَرَ أَحَدُهُمُ الْكَلِمَةَ قَالُوا: يُسَمَّى الْحُوَارُ, ثُمَّ الْفَصِيلُ, إِذَا فَصَلَ, ثُمَّ تَكُونُ بِنْتُ مَخَاضٍ] لِسَنَةٍ, إِلَى تَمَامِ سَنَتَيْنِ, فَإِذَا دَخَلَتْ فِي الثَّالِثَةِ, فَهِيَ ابْنَةُ لَبُونٍ, فَإِذَا تَمَّتْ لَهُ ثَلاَثُ سِنِينَ, فَهُوَ حِقٌّ وَحِقَّةٌ إِلَى تَمَامِ أَرْبَعِ سِنِينَ, لأَنَّهَا اسْتَحَقَّتْ أَنْ تُرْكَبَ, وَيُحْمَلَ عَلَيْهَا الْفَحْلُ, وَهِيَ تَلْقَحُ, وَلاَ يُلْقِحُ الذَّكَرُ حَتَّى يُثَنِّيَ, وَيُقَالُ لِلْحِقَّةِ: طَرُوقَةُ الْفَحْلِ, لأَنَّ الْفَحْلَ يَطْرُقُهَا إِلَى تَمَامِ أَرْبَعِ سِنِينَ, فَإِذَا طَعَنَتْ فِي الْخَامِسَةِ, فَهِيَ جَذَعَةٌ حَتَّى يَتِمَّ لَهَا خَمْسُ سِنِينَ, فَإِذَا دَخَلَتْ فِي السَّادِسَةِ, وَأَلْقَى ثَنِيَّتَهُ, فَهُوَ حِينَئِذٍ ثَنِيٌّ, حَتَّى يَسْتَكْمِلَ سِتًّا, فَإِذَا طَعَنَ فِي السَّابِعَةِ, سُمِّيَ الذَّكَرُ رَبَاعِيًا, وَالأُنْثَى رَبَاعِيَةً إِلَى تَمَامِ السَّابِعَةِ, فَإِذَا دَخَلَ فِي الثَّامِنَةِ, وَأَلْقَى السِّنَّ السَّدِيسَ الَّذِي بَعْدَ الرَّبَاعِيَةِ, فَهُوَ سَدِيسٌ وَسَدِسٌ إِلَى تَمَامِ الثَّامِنَةِ, فَإِذَا دَخَلَ فِي التِّسْعِ وَطَلَعَ نَابُهُ, فَهُوَ بَازِلٌ, أَيْ بَزَلَ نَابُهُ, يَعْنِي طَلَعَ, حَتَّى يَدْخُلَ فِي الْعَاشِرَةِ, فَهُوَ حِينَئِذٍ مُخْلِفٌ, ثُمَّ لَيْسَ لَهُ اسْمٌ, وَلَكِنْ يُقَالُ: بَازِلُ عَامٍ, وَبَازِلُ عَامَيْنِ, وَمُخْلِفُ عَامٍ, وَمُخْلِفُ عَامَيْنِ, وَمُخْلِفُ ثَلاَثَةِ أَعْوَامٍ إِلَى خَمْسِ سِنِينَ, وَالْخَلِفَةُ: الْحَامِلُ.
قَالَ أَبُو حَاتِمٍ: وَالْجُذُوعَةُ: وَقْتٌ مِنَ الزَّمَنِ لَيْسَ بِسِنٍّ, وَفُصُولُ الأَسْنَانِ عِنْدَ طُلُوعِ سُهَيْلٍ.
قَالَ أَبُو دَاوُدَ: وَأَنْشَدَنَا الرِّيَاشِيُّ.
إِذَا سُهَيْلٌ أول اللَّيْلِ طَلَعْ ... فَابْنُ اللَّبُونِ الْحِقُّ, وَالْحِقُّ جَذَعْ.
لَمْ يَبْقَ مِنْ أَسْنَانِهَا غَيْرُ الْهُبَعْ.
وَالْهُبَعُ: الَّذِي يُولَدُ فِي غَيْرِ حِينِهِ.
باب أَيْنَ تُصَدَّقُ الأَمْوَالُ
حَدَّثَنَا قُتَيْبَةُ بْنُ سَعِيدٍ، حَدَّثَنَا ابْنُ أَبِي عَدِيٍّ، عَنِ ابْنِ إِسْحَاقَ، عَنْ عَمْرِو بْنِ شُعَيْبٍ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ جَدِّهِ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ " لاَ جَلَبَ وَلاَ جَنَبَ وَلاَ تُؤْخَذُ صَدَقَاتُهُمْ إِلاَّ فِي دُورِهِمْ " .
তাহকীক: