কিতাবুস সুনান - ইমাম আবু দাউদ রহঃ
كتاب السنن للإمام أبي داود
২. নামাযের অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ৬ টি
অনুসন্ধান করুন...
হাদীস নং:৪২৫
আন্তর্জাতিক নং: ৪২৫
১৩. নামাযসমুহের হিফাযত সম্পর্কে।
৪২৫. মুহাম্মাদ ইবনে হারব ...... আব্দুল্লাহ্ ইবনুস-সুনাবিহী (রাহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আবু মুহাম্মাদের মতানুযায়ী বেতেরের নামায ওয়াজিব (ফরয)। উবাদা ইবনুস-সামিত (রাযিঃ) বলেন, আবু মুহাম্মাদের ধারণা সঠিক নয়। আমি এ ব্যাপারে সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আমি রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ)কে বলতে শুনেছি মহান আল্লাহ্ রাব্বুল আলামীন পাঁচ ওয়াক্তের নামায ফরয করেছেন। অতএব যে ব্যক্তি উত্তমরূপে উযু করে নির্ধারিত সময়ে বিনয়ের সাথে নামায আদায় করবে-তার জন্য আল্লাহর প্রতিশ্রুতি রয়েছে যে, আল্লাহ্ তার সমস্ত পাপ মাফ করবেন। অপরপক্ষে যারা এরূপ করবে না তাদের জন্য আল্লাহর কোন অঙ্গীকার নেই। তিনি ইচ্ছা করলে তাদের ক্ষমা করবেন অন্যথায় শাস্তি দেবেন।
باب فِي الْمُحَافَظَةِ عَلَى وَقْتِ الصَّلَوَاتِ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ حَرْبٍ الْوَاسِطِيُّ، حَدَّثَنَا يَزِيدُ، - يَعْنِي ابْنَ هَارُونَ - حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ مُطَرِّفٍ، عَنْ زَيْدِ بْنِ أَسْلَمَ، عَنْ عَطَاءِ بْنِ يَسَارٍ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ الصُّنَابِحِيِّ، قَالَ زَعَمَ أَبُو مُحَمَّدٍ أَنَّ الْوِتْرَ، وَاجِبٌ، فَقَالَ عُبَادَةُ بْنُ الصَّامِتِ كَذَبَ أَبُو مُحَمَّدٍ أَشْهَدُ أَنِّي سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ " خَمْسُ صَلَوَاتٍ افْتَرَضَهُنَّ اللَّهُ تَعَالَى مَنْ أَحْسَنَ وُضُوءَهُنَّ وَصَلاَّهُنَّ لِوَقْتِهِنَّ وَأَتَمَّ رُكُوعَهُنَّ وَخُشُوعَهُنَّ كَانَ لَهُ عَلَى اللَّهِ عَهْدٌ أَنْ يَغْفِرَ لَهُ وَمَنْ لَمْ يَفْعَلْ فَلَيْسَ لَهُ عَلَى اللَّهِ عَهْدٌ إِنْ شَاءَ غَفَرَ لَهُ وَإِنْ شَاءَ عَذَّبَهُ " .

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নং:৪২৬
আন্তর্জাতিক নং: ৪২৬
১৩. নামাযসমুহের হিফাযত সম্পর্কে।
৪২৬. মুহাম্মাদ ইবনে আব্দুল্লাহ্ ..... উম্মে ফারওয়া (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ)কে উত্তম আমল সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেনঃ ওয়াক্তের প্রথম ভাগে নামায আদায় করা সর্বোত্তম কাজ।
আল-খুযাঈ তাঁর হাদীসে বলেন, তাঁর ফুফু উম্মে ফারওয়া (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত আছে যে, তিনি নবী (ﷺ) এর নিকট বাই’আত হয়েছিলেন।
আল-খুযাঈ তাঁর হাদীসে বলেন, তাঁর ফুফু উম্মে ফারওয়া (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত আছে যে, তিনি নবী (ﷺ) এর নিকট বাই’আত হয়েছিলেন।
باب فِي الْمُحَافَظَةِ عَلَى وَقْتِ الصَّلَوَاتِ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ الْخُزَاعِيُّ، وَعَبْدُ اللَّهِ بْنُ مَسْلَمَةَ، قَالاَ حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ عُمَرَ، عَنِ الْقَاسِمِ بْنِ غَنَّامٍ، عَنْ بَعْضِ، أُمَّهَاتِهِ عَنْ أُمِّ فَرْوَةَ، قَالَتْ سُئِلَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم أَىُّ الأَعْمَالِ أَفْضَلُ قَالَ " الصَّلاَةُ فِي أَوَّلِ وَقْتِهَا " . قَالَ الْخُزَاعِيُّ فِي حَدِيثِهِ عَنْ عَمَّةٍ لَهُ يُقَالُ لَهَا أُمُّ فَرْوَةَ قَدْ بَايَعَتِ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم أَنَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم سُئِلَ .
হাদীস নং:৪২৭
আন্তর্জাতিক নং: ৪২৭
১৩. নামাযসমুহের হিফাযত সম্পর্কে।
৪২৮. মুসাদ্দাদ .... আবু বকর ইবনে উমরা থেকে তার পিতার সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, তাঁকে বসরার এক লোক প্রশ্ন করে, আপনি রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) হতে যা শুনেছেন তা আমাকে কিছু বলুন। তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ)কে বলতে শুনেছিঃ যে ব্যক্তি সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের পূর্বে নামায (ফজর ও আসর) আদায় করবে সে দোযখে প্রবেশ করবে না।
তখন তিনি বলেন, আপনি কি তা রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) হতে শুনেছেন? এরূপ উক্তি তিনি তিনবার করেন। জবাবে উমরা (রাযিঃ) বলেনঃ হ্যাঁ, এর সবটাই আমি আমার দুই কানে শুনেছি এবং অন্তরের সাথে হিফাজত করেছি। তখন ঐ ব্যক্তি (সাহাবী) বলেন, আমিও রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ)-কে এরূপ বলতে শুনেছি।
তখন তিনি বলেন, আপনি কি তা রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) হতে শুনেছেন? এরূপ উক্তি তিনি তিনবার করেন। জবাবে উমরা (রাযিঃ) বলেনঃ হ্যাঁ, এর সবটাই আমি আমার দুই কানে শুনেছি এবং অন্তরের সাথে হিফাজত করেছি। তখন ঐ ব্যক্তি (সাহাবী) বলেন, আমিও রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ)-কে এরূপ বলতে শুনেছি।
باب فِي الْمُحَافَظَةِ عَلَى وَقْتِ الصَّلَوَاتِ
حَدَّثَنَا مُسَدَّدٌ، حَدَّثَنَا يَحْيَى، عَنْ إِسْمَاعِيلَ بْنِ أَبِي خَالِدٍ، حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ عُمَارَةَ بْنِ رُؤَيْبَةَ، عَنْ أَبِيهِ، قَالَ سَأَلَهُ رَجُلٌ مِنْ أَهْلِ الْبَصْرَةِ فَقَالَ أَخْبِرْنِي مَا سَمِعْتَ مِنْ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ " لاَ يَلِجُ النَّارَ رَجُلٌ صَلَّى قَبْلَ طُلُوعِ الشَّمْسِ وَقَبْلَ أَنْ تَغْرُبَ " . قَالَ أَنْتَ سَمِعْتَهُ مِنْهُ ثَلاَثَ مَرَّاتٍ . قَالَ نَعَمْ . كُلَّ ذَلِكَ يَقُولُ سَمِعَتْهُ أُذُنَاىَ وَوَعَاهُ قَلْبِي . فَقَالَ الرَّجُلُ وَأَنَا سَمِعْتُهُ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ ذَلِكَ .

তাহকীক:
তাহকীক চলমান

বর্ণনাকারী:
হাদীস নং:৪২৮
আন্তর্জাতিক নং: ৪২৮
১৩. নামাযসমুহের হিফাযত সম্পর্কে।
৪২৭. আমর ইবনে আওন .... আব্দুল্লাহ্ ইবনে ফাদালা থেকে তাঁর পিতার সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) আমাকে শরীআতের হুকুম-আহকাম সম্পর্কে শিক্ষা দেন। তিনি আমাকে যা শিক্ষা দিয়েছিলেন তন্মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ ছিলঃ পাঁচ ওয়াক্তের নামাযের হিফাযত সঠিকভাবে করবে। আমি বলি, এই সময়ে আমি কর্মব্যস্ত থাকি। অতএব আমাকে এমন একটি পরিপূর্ণ বিষয়ের শিক্ষা দিন যা আমল করলে আমার অন্য কিছু করার প্রয়োজন হবে না। তিনি বলেনঃ তুমি দু’টি আসরের (সময়ের) হিফাযত কর। রাবী বলেন, তা আমাদের পরিভাষায় না থাকায় আমি তাঁকে দু’টি আসর কি সে সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করি। তিনি বলেনঃ সূর্যোদয়ের পূর্বের নামায এবং সূর্যাস্তের পূর্বের নামায (অর্থাৎ ফজর ও আসরের নামায) সঠিক সময়ে আদায় করবে।*
* নবী করীম (ﷺ) উক্ত সাহাবীকে ফজর ও আসরের নামায তার প্রথম ওয়াক্তে আদায় করার জন্য বিশেষভাবে নির্দেশ দেন এবং অন্যান্য নামায তার নির্ধারিত সময়ের মধ্যে আদায় করতে বলেন। সাধারণত দেখা যায় যে, ফজর ও আসরের নামায আদায় করতে মানুষ বেশী অবহেলা করে। কেননা ফজরের সময় লোকেরা ঘুমের মধ্যে থাকে এবং আসরের সময় কর্মব্যস্ত থাকে। সেজন্য উক্ত দুই ওয়াক্তের নামাযের জন্য তিনি অধিক তাকিদ করেছেন। – (অনুবাদক)
* নবী করীম (ﷺ) উক্ত সাহাবীকে ফজর ও আসরের নামায তার প্রথম ওয়াক্তে আদায় করার জন্য বিশেষভাবে নির্দেশ দেন এবং অন্যান্য নামায তার নির্ধারিত সময়ের মধ্যে আদায় করতে বলেন। সাধারণত দেখা যায় যে, ফজর ও আসরের নামায আদায় করতে মানুষ বেশী অবহেলা করে। কেননা ফজরের সময় লোকেরা ঘুমের মধ্যে থাকে এবং আসরের সময় কর্মব্যস্ত থাকে। সেজন্য উক্ত দুই ওয়াক্তের নামাযের জন্য তিনি অধিক তাকিদ করেছেন। – (অনুবাদক)
باب فِي الْمُحَافَظَةِ عَلَى وَقْتِ الصَّلَوَاتِ
حَدَّثَنَا عَمْرُو بْنُ عَوْنٍ، أَخْبَرَنَا خَالِدٌ، عَنْ دَاوُدَ بْنِ أَبِي هِنْدٍ، عَنْ أَبِي حَرْبِ بْنِ أَبِي الأَسْوَدِ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ فَضَالَةَ، عَنْ أَبِيهِ، قَالَ عَلَّمَنِي رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فَكَانَ فِيمَا عَلَّمَنِي " وَحَافِظْ عَلَى الصَّلَوَاتِ الْخَمْسِ " . قَالَ قُلْتُ إِنَّ هَذِهِ سَاعَاتٌ لِي فِيهَا أَشْغَالٌ فَمُرْنِي بِأَمْرٍ جَامِعٍ إِذَا أَنَا فَعَلْتُهُ أَجْزَأَ عَنِّي فَقَالَ " حَافِظْ عَلَى الْعَصْرَيْنِ " . وَمَا كَانَتْ مِنْ لُغَتِنَا فَقُلْتُ وَمَا الْعَصْرَانِ فَقَالَ " صَلاَةٌ قَبْلَ طُلُوعِ الشَّمْسِ وَصَلاَةٌ قَبْلَ غُرُوبِهَا " .

তাহকীক:
তাহকীক চলমান

বর্ণনাকারী:
হাদীস নং:৪২৯
আন্তর্জাতিক নং: ৪২৯
১৩. নামাযসমুহের হিফাযত সম্পর্কে।
৪২৯. মুহাম্মাদ ইবনে আব্দুর রহমান ..... আবুদ-দারদা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলেছেনঃ যে ব্যক্তি পাঁচটি জিনিস ঈমানের সাথে সস্পাদন করবে সে জান্নাতে প্রবেশ করবে। যে ব্যক্তি পাঁচ ওয়াক্ত নামায তার উযু ও রুকু-সিজদা সহকারে এবং ওয়াক্ত মত আদায় করবে, রমযানের রোযা রাখবে, সামর্থ থাকলে বাইতুল্লাহর হজ্জ করবে, মনকে পবিত্র করার উদ্দেশ্যে যাকাত দিবে এবং আমানত আদায় করবে। লোকেরা বলল, হে আবুদ-দারদা! আমানত আদায়ের অর্থ কি? তিনি বলেন, নাপাকীর গোসল।
باب فِي الْمُحَافَظَةِ عَلَى وَقْتِ الصَّلَوَاتِ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ الْعَنْبَرِيُّ، حَدَّثَنَا أَبُو عَلِيٍّ الْحَنَفِيُّ، عُبَيْدُ اللَّهِ بْنُ عَبْدِ الْمَجِيدِ حَدَّثَنَا عِمْرَانُ الْقَطَّانُ، حَدَّثَنَا قَتَادَةُ، وَأَبَانُ، كِلاَهُمَا عَنْ خُلَيْدٍ الْعَصَرِيِّ، عَنْ أُمِّ الدَّرْدَاءِ، عَنْ أَبِي الدَّرْدَاءِ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " خَمْسٌ مَنْ جَاءَ بِهِنَّ مَعَ إِيمَانٍ دَخَلَ الْجَنَّةَ مَنْ حَافَظَ عَلَى الصَّلَوَاتِ الْخَمْسِ عَلَى وُضُوئِهِنَّ وَرُكُوعِهِنَّ وَسُجُودِهِنَّ وَمَوَاقِيتِهِنَّ وَصَامَ رَمَضَانَ وَحَجَّ الْبَيْتَ إِنِ اسْتَطَاعَ إِلَيْهِ سَبِيلاً وَأَعْطَى الزَّكَاةَ طَيِّبَةً بِهَا نَفْسُهُ وَأَدَّى الأَمَانَةَ " . قَالُوا يَا أَبَا الدَّرْدَاءِ وَمَا أَدَاءُ الأَمَانَةِ قَالَ الْغُسْلُ مِنَ الْجَنَابَةِ .

তাহকীক:
তাহকীক চলমান

বর্ণনাকারী:
হাদীস নং:৪৩০
আন্তর্জাতিক নং: ৪৩০
১৩. নামাযসমুহের হিফাযত সম্পর্কে।
৪৩০. হায়ওয়াত ইবনে শুরায়হ্ আল-মিসরী ..... আবু কাতাদা ইবনে রিবঈ (রাযিঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলেছেনঃ মহান আল্লাহ্ বলেন, নিশ্চিত আমি আপনার উম্মতের উপর পাচঁ ওয়াক্ত নামায ফরয করেছি এবং আমি নিজের পক্ষ থেকে প্রতিশ্রুতি দিচ্ছিঃ যে ব্যক্তি তা সঠিক ওয়াক্তসমূহে আদায় করবে; আমি তাকে জান্নাতে প্রবেশ করাব। আর যে ব্যক্তি তার হেফাজত করে না; তার জন্য আমার পক্ষ থেকে কোন প্রতিশ্রুতি নেই।
باب فِي الْمُحَافَظَةِ عَلَى وَقْتِ الصَّلَوَاتِ
حَدَّثَنَا حَيْوَةُ بْنُ شُرَيْحٍ الْمِصْرِيُّ، حَدَّثَنَا بَقِيَّةُ، عَنْ ضُبَارَةَ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ أَبِي سَلِيكٍ الأَلْهَانِيِّ، أَخْبَرَنِي ابْنُ نَافِعٍ، عَنِ ابْنِ شِهَابٍ الزُّهْرِيِّ، قَالَ قَالَ سَعِيدُ بْنُ الْمُسَيَّبِ إِنَّ أَبَا قَتَادَةَ بْنَ رِبْعِيٍّ أَخْبَرَهُ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " قَالَ اللَّهُ تَعَالَى إِنِّي فَرَضْتُ عَلَى أُمَّتِكَ خَمْسَ صَلَوَاتٍ وَعَهِدْتُ عِنْدِي عَهْدًا أَنَّهُ مَنْ جَاءَ يُحَافِظُ عَلَيْهِنَّ لِوَقْتِهِنَّ أَدْخَلْتُهُ الْجَنَّةَ وَمَنْ لَمْ يُحَافِظْ عَلَيْهِنَّ فَلاَ عَهْدَ لَهُ عِنْدِي " .

তাহকীক:
তাহকীক চলমান