কিতাবুস সুনান - ইমাম আবু দাউদ রহঃ
كتاب السنن للإمام أبي داود
১. পাক-পবিত্রতার অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ১২ টি
অনুসন্ধান করুন...
হাদীস নং:৩১৭
আন্তর্জাতিক নং: ৩১৭
১২৩. তায়াম্মুম সম্পর্কে।
৩১৭. আব্দুল্লাহ্ ইবনে মুহাম্মাদ .... হিশাম ইবনে উরওয়া থেকে তাঁর পিতার সূত্রে এবং তিনি আয়িশা (রাযিঃ) এর সূত্রে বর্ণনা করেন। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) উসায়েদ ইবনে হুদায়েরের সাথে আরো কয়েকজনকে আয়িশা (রাযিঃ) এর হারানো হার অনুসন্ধানের জন্য পাঠান। এমন সময় নামাযের ওয়াক্ত হওয়ায় তারা বিনা উযুতে নামায আদায় করেন। অতঃপর তারা নবী (ﷺ)-এর খিদমতে হাযির হয়ে এ বিষয়ে তাকে অবহিত করেন। তখন তায়াম্মুমের আয়াত নাযিল হয়। এ সময় উসায়েদ (রাযিঃ) আয়িশা (রাযিঃ)-কে লক্ষ্য করে বলেন, আপনি মনঃক্ষুণ্ণ হয়েছেন, তার ফলশ্রুতিতে আল্লাহ্ তাআলা আপনার এবং গোটা মুসলিম মিল্লাতের জন্য পথ সুপ্রশস্ত করে দিয়েছেন।
باب التَّيَمُّمِ
حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ مُحَمَّدٍ النُّفَيْلِيُّ، أَخْبَرَنَا أَبُو مُعَاوِيَةَ، ح وَحَدَّثَنَا عُثْمَانُ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، أَخْبَرَنَا عَبْدَةُ، - الْمَعْنَى وَاحِدٌ - عَنْ هِشَامِ بْنِ عُرْوَةَ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ عَائِشَةَ، قَالَتْ بَعَثَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم أُسَيْدَ بْنَ حُضَيْرٍ وَأُنَاسًا مَعَهُ فِي طَلَبِ قِلاَدَةٍ أَضَلَّتْهَا عَائِشَةُ فَحَضَرَتِ الصَّلاَةُ فَصَلَّوْا بِغَيْرِ وُضُوءٍ فَأَتَوُا النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم فَذَكَرُوا ذَلِكَ لَهُ فَأُنْزِلَتْ آيَةُ التَّيَمُّمِ زَادَ ابْنُ نُفَيْلٍ فَقَالَ لَهَا أُسَيْدُ بْنُ حُضَيْرٍ يَرْحَمُكِ اللَّهُ مَا نَزَلَ بِكِ أَمْرٌ تَكْرَهِينَهُ إِلاَّ جَعَلَ اللَّهُ لِلْمُسْلِمِينَ وَلَكِ فِيهِ فَرَجًا .

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নং:৩১৮
আন্তর্জাতিক নং: ৩১৮
১২৩. তায়াম্মুম সম্পর্কে।
৩১৮. আহমাদ ইবনে সালেহ্ ..... উবাইদুল্লাহ্ (রাহঃ) থেকে আম্মার (রাযিঃ) এর সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন একদা তারা ফজরের নামায আদায়ের উদ্দেশ্যে পবিত্র মাটি দ্বারা তায়াম্মুম করেন এবং এ সময় তারা রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ)-এর সাথে ছিলেন। প্রথমে তারা তাদের দুই হাতের তালু পাক মাটির উপর মেরে মুখমণ্ডল একবার মাসাহ্ করেন। অতঃপর পুনরায় দুই হাত মাটির উপর মেরে তাদের উভয় হাতের বগল পর্যন্ত মাসাহ্ করেন।
باب التَّيَمُّمِ
حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ صَالِحٍ، حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ وَهْبٍ، أَخْبَرَنِي يُونُسُ، عَنِ ابْنِ شِهَابٍ، عَنْ عُبَيْدِ اللَّهِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عُتْبَةَ، حَدَّثَهُ عَنْ عَمَّارِ بْنِ يَاسِرٍ، أَنَّهُ كَانَ يُحَدِّثُ أَنَّهُمْ تَمَسَّحُوا وَهُمْ مَعَ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم بِالصَّعِيدِ لِصَلاَةِ الْفَجْرِ فَضَرَبُوا بِأَكُفِّهِمُ الصَّعِيدَ ثُمَّ مَسَحُوا وُجُوهَهُمْ مَسْحَةً وَاحِدَةً ثُمَّ عَادُوا فَضَرَبُوا بِأَكُفِّهِمُ الصَّعِيدَ مَرَّةً أُخْرَى فَمَسَحُوا بِأَيْدِيهِمْ كُلِّهَا إِلَى الْمَنَاكِبِ وَالآبَاطِ مِنْ بُطُونِ أَيْدِيهِمْ .

তাহকীক:
তাহকীক চলমান

বর্ণনাকারী:
হাদীস নং:৩১৯
আন্তর্জাতিক নং: ৩১৯
১২৩. তায়াম্মুম সম্পর্কে।
৩১৯. সুলাইমান ইবনে দাউদ এবং আব্দুল মালিক ইবনে ওয়াহাব থেকে ইবনে ওয়াহব এর সূত্রে পূর্বোক্ত হাদীসের অনুরূপ বর্ণিত আছে। তিনি (আম্মার) বলেন, একদা মুসলমানগণ তায়াম্মুমের উদ্দেশ্যে তাদের হাত মাটির উপর মারেন, তাঁরা মাটি আকড়ে ধরেন নাই। অতঃপর তিনি পূর্বোক্ত হাদীসের অনুরূপ বর্ণনা করেন এবং এই হাদীসে বগল পর্যন্ত হাত মাসাহ্ করা সম্পর্কে উল্লেখ নাই। ইবনুল লায়ছ বলেন, তারা দুই হাতের কনুইয়ের উপরিভাগ পর্যন্ত মাসাহ্ করেন।
باب التَّيَمُّمِ
حَدَّثَنَا سُلَيْمَانُ بْنُ دَاوُدَ الْمَهْرِيُّ، وَعَبْدُ الْمَلِكِ بْنُ شُعَيْبٍ، عَنِ ابْنِ وَهْبٍ، نَحْوَ هَذَا الْحَدِيثِ قَالَ قَامَ الْمُسْلِمُونَ فَضَرَبُوا بِأَكُفِّهِمُ التُّرَابَ وَلَمْ يَقْبِضُوا مِنَ التُّرَابِ شَيْئًا فَذَكَرَ نَحْوَهُ وَلَمْ يَذْكُرِ الْمَنَاكِبَ وَالآبَاطَ . قَالَ ابْنُ اللَّيْثِ إِلَى مَا فَوْقَ الْمِرْفَقَيْنِ .

তাহকীক:
তাহকীক চলমান

বর্ণনাকারী:
হাদীস নং:৩২০
আন্তর্জাতিক নং: ৩২০
১২৩. তায়াম্মুম সম্পর্কে।
৩২০. মুহাম্মাদ ইবনে আহমাদ .... ইবনে আব্বাস (রাযিঃ) থেকে আম্মার ইবনে ইয়াসির (রাযিঃ) এর সূত্রে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বনী মুস্তালিকের অভিযান হতে প্রত্যাবর্তনের সময় “উলাতে জায়েশ” (যাতে জায়েশ অথবা বায়দা) নামক স্থানে রাতের শেষ প্রহরে বিশ্রামের জন্য অবতরণ করেন এবং এই সময় আয়িশা (রাযিঃ) তাঁর সাথে ছিলেন। এই স্থানে তাঁর হারটি যা ইয়ামানের তৈরী ছিল- হারানো যায়। সকলে তাঁর হারের অন্বেষণে ব্যতিব্যস্ত হয়ে পড়েন- এমন কি ফজরের নামাযের সময় উপনীত হয়। তাদের সাথে তখন উযু করার মত পানি ছিল না। এমতাবস্থায় আবু বকর সিদ্দীক (রাযিঃ) তাঁর প্রাণপ্রিয় কন্যা আয়িশা (রাযিঃ) এর উপর রাগান্বিত হয়ে বলেন, তোমার কারণে সকলে এখানে অটকা পড়েছে, অথচ কারও সাথে উযু করার মত পানিও নাই।
এ সময় আল্লাহ্ রাব্বুল আলামীন তার রাসূলের উপর পবিত্রতা অর্জনের ব্যাপারে “রোখসতের” আয়াত যা ছিল উযুর পরিবর্তে বিশেষ অবস্থায় তায়াম্মুম করার নির্দেশ নাযিল করেন। এ সময় মুসলমানরা রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর সাথে পবিত্র মাটির উপর হাত মেরে তা তুলে তাদের মুখমণ্ডল ও দুই হাতের বগল পর্যন্ত মাসাহ্ করেন; তবে তারা হাত দিয়ে মাটি আকড়ে ধরেননি।
এ সময় আল্লাহ্ রাব্বুল আলামীন তার রাসূলের উপর পবিত্রতা অর্জনের ব্যাপারে “রোখসতের” আয়াত যা ছিল উযুর পরিবর্তে বিশেষ অবস্থায় তায়াম্মুম করার নির্দেশ নাযিল করেন। এ সময় মুসলমানরা রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর সাথে পবিত্র মাটির উপর হাত মেরে তা তুলে তাদের মুখমণ্ডল ও দুই হাতের বগল পর্যন্ত মাসাহ্ করেন; তবে তারা হাত দিয়ে মাটি আকড়ে ধরেননি।
باب التَّيَمُّمِ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ أَحْمَدَ بْنِ أَبِي خَلَفٍ، وَمُحَمَّدُ بْنُ يَحْيَى النَّيْسَابُورِيُّ، - فِي آخَرِينَ - قَالُوا حَدَّثَنَا يَعْقُوبُ، أَخْبَرَنَا أَبِي، عَنْ صَالِحٍ، عَنِ ابْنِ شِهَابٍ، حَدَّثَنِي عُبَيْدُ اللَّهِ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ، عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ، عَنْ عَمَّارِ بْنِ يَاسِرٍ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم عَرَّسَ بِأُولاَتِ الْجَيْشِ وَمَعَهُ عَائِشَةُ فَانْقَطَعَ عِقْدٌ لَهَا مِنْ جَزْعِ ظَفَارِ فَحَبَسَ النَّاسَ ابْتِغَاءُ عِقْدِهَا ذَلِكَ حَتَّى أَضَاءَ الْفَجْرُ وَلَيْسَ مَعَ النَّاسِ مَاءٌ فَتَغَيَّظَ عَلَيْهَا أَبُو بَكْرٍ وَقَالَ حَبَسْتِ النَّاسَ وَلَيْسَ مَعَهُمْ مَاءٌ فَأَنْزَلَ اللَّهُ تَعَالَى عَلَى رَسُولِهِ صلى الله عليه وسلم رُخْصَةَ التَّطَهُّرِ بِالصَّعِيدِ الطَّيِّبِ فَقَامَ الْمُسْلِمُونَ مَعَ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فَضَرَبُوا بِأَيْدِيهِمْ إِلَى الأَرْضِ ثُمَّ رَفَعُوا أَيْدِيَهُمْ وَلَمْ يَقْبِضُوا مِنَ التُّرَابِ شَيْئًا فَمَسَحُوا بِهَا وُجُوهَهُمْ وَأَيْدِيَهُمْ إِلَى الْمَنَاكِبِ وَمِنْ بُطُونِ أَيْدِيهِمْ إِلَى الآبَاطِ . زَادَ ابْنُ يَحْيَى فِي حَدِيثِهِ قَالَ ابْنُ شِهَابٍ فِي حَدِيثِهِ وَلاَ يَعْتَبِرُ بِهَذَا النَّاسُ . قَالَ أَبُو دَاوُدَ وَكَذَلِكَ رَوَاهُ ابْنُ إِسْحَاقَ قَالَ فِيهِ عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ وَذَكَرَ ضَرْبَتَيْنِ كَمَا ذَكَرَ يُونُسُ وَرَوَاهُ مَعْمَرٌ عَنِ الزُّهْرِيِّ ضَرْبَتَيْنِ وَقَالَ مَالِكٌ عَنِ الزُّهْرِيِّ عَنْ عُبَيْدِ اللَّهِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ عَنْ أَبِيهِ عَنْ عَمَّارٍ وَكَذَلِكَ قَالَ أَبُو أُوَيْسٍ عَنِ الزُّهْرِيِّ وَشَكَّ فِيهِ ابْنُ عُيَيْنَةَ قَالَ مَرَّةً عَنْ عُبَيْدِ اللَّهِ عَنْ أَبِيهِ أَوْ عَنْ عُبَيْدِ اللَّهِ عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ وَمَرَّةً قَالَ عَنْ أَبِيهِ وَمَرَّةً قَالَ عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ اضْطَرَبَ ابْنُ عُيَيْنَةَ فِيهِ وَفِي سَمَاعِهِ مِنَ الزُّهْرِيِّ وَلَمْ يَذْكُرْ أَحَدٌ مِنْهُمْ فِي هَذَا الْحَدِيثِ الضَّرْبَتَيْنِ إِلاَّ مَنْ سَمَّيْتُ .

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নং:৩২১
আন্তর্জাতিক নং: ৩২১
১২৩. তায়াম্মুম সম্পর্কে।
৩২১. মুহাম্মাদ ইবনে সুলাইমান ..... আমাশ থেকে শাকীকের সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি আব্দুল্লাহ্ (রাযিঃ) ও আবু মুসা (রাযিঃ) এর সাথে একই স্থানে উপস্থিত ছিলাম। তখন আবু মুসা (রাযিঃ) বলেন, হে আবু আব্দুর রহমান (আব্দুল্লাহ্ ইবনে মাসউদ)! যদি কোন ব্যক্তি অপবিত্র হয় (গোসল ফরয হয়) এবং একমাস পর্যন্ত পানি না পায়; তবে সে কি তায়াম্মুম করতে পারবে? তিনি বলেন, না, যদিও সে একমাস পানি না পায়। তখন আবু মুসা (রাযিঃ) তাকে জিজ্ঞাসা করেন, তাহলে সূরা মায়েদার এই আয়াত “পানি দুস্প্রাপ্য হলে তোমরা পবিত্র মাটি দ্বারা তায়াম্মুম করবে” এর অর্থ কি? আব্দুল্লাহ্ ইবনে মাসউদ (রাযিঃ) বলেন, জুনুব (নাপাক) ব্যক্তিকে যদি তায়াম্মুমের অনুমতি দেয়া হয়, তবে তারা অত্যধিক শীতের সময় ঠাণ্ডা পানি ব্যবহারের পরিবর্তে তায়াম্মুম করবে।
তখন আবু মুসা আল-আশআরী (রাযিঃ) বলেন, আপনি কি এই কারণে তা অপছন্দ করেন? উত্তরে তিনি বলেন, হ্যাঁ। তখন আবু মুসা (রাযিঃ) বলেন, আম্মার (রাযিঃ) উমর (রাযিঃ)-কে যা বলেছিলেন তা কি আপনি অবগত আছেন? তিনি বলেন, একদা রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) আমাকে একটি কাজে প্রেরণ করেন। সে সময় আমি অপবিত্র হই, কিন্তু পবিত্রতা অর্জনের জন্য সেখানে পানি না পাওয়ায় আমি চতুষ্পদ জন্তুর মত মাটিতে গড়াগড়ি দেই। অতঃপর আমি নবী (ﷺ)-এর খিদমতে উপস্থিত হয়ে উক্ত ঘটনা বিস্তারিত বর্ণনা করি। তিনি বলেনঃ যদি তুমি এইরূপ করতে তবে তাই যথেষ্ট হত। অতঃপর তিনি তাঁর দুই হাত মাটিতে মেরে তা ঝেড়ে ফেলেন, অতঃপর বাম হাত দিয়ে ডান হাত এবং ডান হাত দিয়ে বাম হাতের কনুই পর্যন্ত মাসাহ্ করেন। অতঃপর তিনি তার মুখমণ্ডল মাসাহ্ করেন। তখন তাকে আব্দুল্লাহ্ (রাযিঃ) বলেন, আপনি কি এ ব্যাপারে অবহিত নন যে উমর (রাযিঃ) আম্মার (রাযিঃ) এর এই বক্তব্য গ্রহণ করেননি?
তখন আবু মুসা আল-আশআরী (রাযিঃ) বলেন, আপনি কি এই কারণে তা অপছন্দ করেন? উত্তরে তিনি বলেন, হ্যাঁ। তখন আবু মুসা (রাযিঃ) বলেন, আম্মার (রাযিঃ) উমর (রাযিঃ)-কে যা বলেছিলেন তা কি আপনি অবগত আছেন? তিনি বলেন, একদা রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) আমাকে একটি কাজে প্রেরণ করেন। সে সময় আমি অপবিত্র হই, কিন্তু পবিত্রতা অর্জনের জন্য সেখানে পানি না পাওয়ায় আমি চতুষ্পদ জন্তুর মত মাটিতে গড়াগড়ি দেই। অতঃপর আমি নবী (ﷺ)-এর খিদমতে উপস্থিত হয়ে উক্ত ঘটনা বিস্তারিত বর্ণনা করি। তিনি বলেনঃ যদি তুমি এইরূপ করতে তবে তাই যথেষ্ট হত। অতঃপর তিনি তাঁর দুই হাত মাটিতে মেরে তা ঝেড়ে ফেলেন, অতঃপর বাম হাত দিয়ে ডান হাত এবং ডান হাত দিয়ে বাম হাতের কনুই পর্যন্ত মাসাহ্ করেন। অতঃপর তিনি তার মুখমণ্ডল মাসাহ্ করেন। তখন তাকে আব্দুল্লাহ্ (রাযিঃ) বলেন, আপনি কি এ ব্যাপারে অবহিত নন যে উমর (রাযিঃ) আম্মার (রাযিঃ) এর এই বক্তব্য গ্রহণ করেননি?
باب التَّيَمُّمِ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ سُلَيْمَانَ الأَنْبَارِيُّ، حَدَّثَنَا أَبُو مُعَاوِيَةَ الضَّرِيرُ، عَنِ الأَعْمَشِ، عَنْ شَقِيقٍ، قَالَ كُنْتُ جَالِسًا بَيْنَ عَبْدِ اللَّهِ وَأَبِي مُوسَى فَقَالَ أَبُو مُوسَى يَا أَبَا عَبْدِ الرَّحْمَنِ أَرَأَيْتَ لَوْ أَنَّ رَجُلاً أَجْنَبَ فَلَمْ يَجِدِ الْمَاءَ شَهْرًا . أَمَا كَانَ يَتَيَمَّمُ فَقَالَ لاَ وَإِنْ لَمْ يَجِدِ الْمَاءَ شَهْرًا فَقَالَ أَبُو مُوسَى فَكَيْفَ تَصْنَعُونَ بِهَذِهِ الآيَةِ الَّتِي فِي سُورَةِ الْمَائِدَةِ ( فَلَمْ تَجِدُوا مَاءً فَتَيَمَّمُوا صَعِيدًا طَيِّبًا ) فَقَالَ عَبْدُ اللَّهِ لَوْ رُخِّصَ لَهُمْ فِي هَذَا لأَوْشَكُوا إِذَا بَرَدَ عَلَيْهِمُ الْمَاءُ أَنْ يَتَيَمَّمُوا بِالصَّعِيدِ . فَقَالَ لَهُ أَبُو مُوسَى وَإِنَّمَا كَرِهْتُمْ هَذَا لِهَذَا قَالَ نَعَمْ فَقَالَ لَهُ أَبُو مُوسَى أَلَمْ تَسْمَعْ قَوْلَ عَمَّارٍ لِعُمَرَ بَعَثَنِي رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فِي حَاجَةٍ فَأَجْنَبْتُ فَلَمْ أَجِدِ الْمَاءَ فَتَمَرَّغْتُ فِي الصَّعِيدِ كَمَا تَتَمَرَّغُ الدَّابَّةُ ثُمَّ أَتَيْتُ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم فَذَكَرْتُ ذَلِكَ لَهُ فَقَالَ " إِنَّمَا كَانَ يَكْفِيكَ أَنْ تَصْنَعَ هَكَذَا " . فَضَرَبَ بِيَدِهِ عَلَى الأَرْضِ فَنَفَضَهَا ثُمَّ ضَرَبَ بِشِمَالِهِ عَلَى يَمِينِهِ وَبِيَمِينِهِ عَلَى شِمَالِهِ عَلَى الْكَفَّيْنِ ثُمَّ مَسَحَ وَجْهَهُ . فَقَالَ لَهُ عَبْدُ اللَّهِ أَفَلَمْ تَرَ عُمَرَ لَمْ يَقْنَعْ بِقَوْلِ عَمَّارٍ
হাদীস নং:৩২২
আন্তর্জাতিক নং: ৩২২
১২৩. তায়াম্মুম সম্পর্কে।
৩২২. মুহাম্মাদ ইবনে কাছীর ..... আব্দুল মালিক থেকে আব্দুর রহমান ইবনে আবযার সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদা আমি উমর (রাযিঃ) এর নিকট উপস্থিত ছিলাম, তখন সেখানে এক ব্যক্তি হাযির হয় এবং বলে- আমরা কোন কোন সময় এক-দুই মাস পর্যন্ত পানিবিহীন স্থানে (নাপাক অবস্থায়) অবস্থান করি (এমতাবস্থায় করণীয় কি)। উমর (রাযিঃ) বলেন, পানি না পাওয়া পর্যন্ত আমি নামায হতে বিরত থাকি। রাবী বর্ণনা করেন, তখন আম্মার (রাযিঃ) বলেন, হে আমীরুল মু'মিনীন! আপনার কি ঐ ঘটনার কথা স্মরণ নাই, যখন আমি এবং আপনি উটের চারণ ভূমিতে ছিলাম, তখন আমরা উভয়েই ‘জুনুব’ (অপবিত্র) হই।
এ সময় আমি পবিত্রতা হাসিলের উদ্দেশ্যে মাটির মধ্যে গড়াগড়ি দেই। অতঃপর নবী (ﷺ)-এর খিদমতে হাযির হয়ে এ সম্পর্কে তাকে অবহিত করি। তিনি বলেন, এরূপ করলেই তোমার জন্য যথেষ্ট হত এবং একথা বলে তিনি তাঁর দুই হাত মাটিতে মারেন। অতঃপর তাতে ফুঁ দিয়ে উভয় হাত মুখমণ্ডল এবং দুই হাতের কনুই পর্যন্ত মাসাহ্ করেন। তখন উমর (রাযিঃ) বলেন, আল্লাহকে ভয় কর। আম্মার (রাযিঃ) বলেন, হে আমীরুল মু'মিনীন! আপনি যদি চান- তবে তা আর কোন দিন উল্লেখ করব না। উমর (রাযিঃ) বলেন, এরূপ কখনই নয়; বরং তুমি চাইলে আমি তা প্রচারের জন্য তোমাকে সুযোগ করে দেব।
এ সময় আমি পবিত্রতা হাসিলের উদ্দেশ্যে মাটির মধ্যে গড়াগড়ি দেই। অতঃপর নবী (ﷺ)-এর খিদমতে হাযির হয়ে এ সম্পর্কে তাকে অবহিত করি। তিনি বলেন, এরূপ করলেই তোমার জন্য যথেষ্ট হত এবং একথা বলে তিনি তাঁর দুই হাত মাটিতে মারেন। অতঃপর তাতে ফুঁ দিয়ে উভয় হাত মুখমণ্ডল এবং দুই হাতের কনুই পর্যন্ত মাসাহ্ করেন। তখন উমর (রাযিঃ) বলেন, আল্লাহকে ভয় কর। আম্মার (রাযিঃ) বলেন, হে আমীরুল মু'মিনীন! আপনি যদি চান- তবে তা আর কোন দিন উল্লেখ করব না। উমর (রাযিঃ) বলেন, এরূপ কখনই নয়; বরং তুমি চাইলে আমি তা প্রচারের জন্য তোমাকে সুযোগ করে দেব।
باب التَّيَمُّمِ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ كَثِيرٍ الْعَبْدِيُّ، حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، عَنْ سَلَمَةَ بْنِ كُهَيْلٍ، عَنْ أَبِي مَالِكٍ، عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ أَبْزَى، قَالَ كُنْتُ عِنْدَ عُمَرَ فَجَاءَهُ رَجُلٌ فَقَالَ إِنَّا نَكُونُ بِالْمَكَانِ الشَّهْرَ وَالشَّهْرَيْنِ . فَقَالَ عُمَرُ أَمَّا أَنَا فَلَمْ أَكُنْ أُصَلِّي حَتَّى أَجِدَ الْمَاءَ . قَالَ فَقَالَ عَمَّارٌ يَا أَمِيرَ الْمُؤْمِنِينَ أَمَا تَذْكُرُ إِذْ كُنْتُ أَنَا وَأَنْتَ فِي الإِبِلِ فَأَصَابَتْنَا جَنَابَةٌ فَأَمَّا أَنَا فَتَمَعَّكْتُ فَأَتَيْنَا النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم فَذَكَرْتُ ذَلِكَ لَهُ فَقَالَ " إِنَّمَا كَانَ يَكْفِيكَ أَنْ تَقُولَ هَكَذَا " . وَضَرَبَ بِيَدَيْهِ إِلَى الأَرْضِ ثُمَّ نَفَخَهُمَا ثُمَّ مَسَحَ بِهِمَا وَجْهَهُ وَيَدَيْهِ إِلَى نِصْفِ الذِّرَاعِ . فَقَالَ عُمَرُ يَا عَمَّارُ اتَّقِ اللَّهَ . فَقَالَ يَا أَمِيرَ الْمُؤْمِنِينَ إِنْ شِئْتَ وَاللَّهِ لَمْ أَذْكُرْهُ أَبَدًا . فَقَالَ عُمَرُ كَلاَّ وَاللَّهِ لَنُوَلِّيَنَّكَ مِنْ ذَلِكَ مَا تَوَلَّيْتَ .

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নং:৩২৩
আন্তর্জাতিক নং: ৩২৩
১২৩. তায়াম্মুম সম্পর্কে।
৩২৩. মুহাম্মাদ ইবনুল আলা .... ইবনে আবযা (রাহঃ) আম্মার ইবনে ইয়াসির (রাযিঃ) হতে এই হাদীসের মধ্যে বলেন, তখন তিনি (নবী (ﷺ)) বলেনঃ হে আম্মার! এরূপ করাই তোমার জন্য যথেষ্ট ছিল। এই বলে তিনি তাঁর উভয় হাত মাটিতে মারেন। অতঃপর তিনি এক হাত অন্য হাতের উপর মারেন, অতঃপর স্বীয় চেহারা মোবারক ও উভয় হাতের অর্ধেক অর্থাৎ কব্জি পর্যন্ত মাসাহ্ করেন এবং একবার মাটিতে হাত স্পর্শ করায় কনুই পর্যন্ত মাসাহ্ করা যায়নি।
باب التَّيَمُّمِ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ الْعَلاَءِ، حَدَّثَنَا حَفْصٌ، حَدَّثَنَا الأَعْمَشُ، عَنْ سَلَمَةَ بْنِ كُهَيْلٍ، عَنِ ابْنِ أَبْزَى، عَنْ عَمَّارِ بْنِ يَاسِرٍ، فِي هَذَا الْحَدِيثِ فَقَالَ " يَا عَمَّارُ إِنَّمَا كَانَ يَكْفِيكَ هَكَذَا " . ثُمَّ ضَرَبَ بِيَدَيْهِ الأَرْضَ ثُمَّ ضَرَبَ إِحْدَاهُمَا عَلَى الأُخْرَى ثُمَّ مَسَحَ وَجْهَهُ وَالذِّرَاعَيْنِ إِلَى نِصْفِ السَّاعِدَيْنِ وَلَمْ يَبْلُغِ الْمِرْفَقَيْنِ ضَرْبَةً وَاحِدَةً . قَالَ أَبُو دَاوُدَ وَرَوَاهُ وَكِيعٌ عَنِ الأَعْمَشِ عَنْ سَلَمَةَ بْنِ كُهَيْلٍ عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ أَبْزَى وَرَوَاهُ جَرِيرٌ عَنِ الأَعْمَشِ عَنْ سَلَمَةَ بْنِ كُهَيْلٍ عَنْ سَعِيدِ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ أَبْزَى يَعْنِي عَنْ أَبِيهِ .

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নং:৩২৪
আন্তর্জাতিক নং: ৩২৪
১২৩. তায়াম্মুম সম্পর্কে।
৩২৪. মুহাম্মাদ ইবনে বাশশার .... আব্দুর রহমান ইবনে আবযা থেকে তাঁর পিতার সূত্রে এবং তিনি আম্মার (রাযিঃ) এর সূত্রে এই ঘটনা বর্ণনা করেন। নবী (ﷺ) বলেনঃ তোমার জন্য এটাই যথেষ্ট ছিল। এই বলে তিনি নিজের হাত মাটিতে মারেন, অতঃপর তাতে ফুঁ দিয়ে মুখমণ্ডল এবং দুই হাতের কব্জি পর্যন্ত মাসাহ্ করেন। এই বলে তিনি নিজের হাত মাটিতে মারেন, অতঃপর তাতে ফুঁ দিয়ে মুখমণ্ডল এবং দুই হাতের কব্জি পর্যন্ত মাসাহ্ করেন। এই বর্ণনায় রাবী সালামা (রাহঃ) সন্দেহে পতিত হয়ে বলেন, নবী (ﷺ) উভয় হাতের কব্জি না কনুই পর্যন্ত মাসাহ্ করেছিলেন তা আমার স্মরণ নাই।
باب التَّيَمُّمِ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ بَشَّارٍ، حَدَّثَنَا مُحَمَّدٌ، - يَعْنِي ابْنَ جَعْفَرٍ - أَخْبَرَنَا شُعْبَةُ، عَنْ سَلَمَةَ، عَنْ ذَرٍّ، عَنِ ابْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ أَبْزَى، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ عَمَّارٍ، بِهَذِهِ الْقِصَّةِ فَقَالَ " إِنَّمَا كَانَ يَكْفِيكَ " . وَضَرَبَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم بِيَدِهِ إِلَى الأَرْضِ ثُمَّ نَفَخَ فِيهَا وَمَسَحَ بِهَا وَجْهَهُ وَكَفَّيْهِ شَكَّ سَلَمَةُ وَقَالَ لاَ أَدْرِي فِيهِ إِلَى الْمِرْفَقَيْنِ . يَعْنِي أَوْ إِلَى الْكَفَّيْنِ .

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নং:৩২৫
আন্তর্জাতিক নং: ৩২৫
১২৩. তায়াম্মুম সম্পর্কে।
৩২৫. আলী ইবনে সাহল ..... শোবা (রাহঃ) এই সনদে পূর্বোক্ত হাদীসের অনুরূপ বর্ণনা করেছেন। তিনি (আম্মার) বলেন, অতঃপর তিনি (নবী (ﷺ)) তাতে তাঁর উভয় হাত দ্বারা মুখমণ্ডল এবং দুই হাতের কনুই পর্যন্ত অথবা বাহু পর্যন্ত মাসাহ্ করেন। শোবা বলেন, সালামা বলতেন, কব্জিদ্বয়, মুখমণ্ডল ও বাহুদ্বয়ে হাত ফিরান। অতএব মনসুর তাকে একদিন বলেন, তুমি কি বলছ তা বুঝেশুনে বল। কারণ তুমি ছাড়া আর কেউ বাহুদ্বয়ের কথা উল্লেখ করেন নি।
باب التَّيَمُّمِ
حَدَّثَنَا عَلِيُّ بْنُ سَهْلٍ الرَّمْلِيُّ، حَدَّثَنَا حَجَّاجٌ، - يَعْنِي الأَعْوَرَ - حَدَّثَنِي شُعْبَةُ، بِإِسْنَادِهِ بِهَذَا الْحَدِيثِ قَالَ ثُمَّ نَفَخَ فِيهَا وَمَسَحَ بِهَا وَجْهَهُ وَكَفَّيْهِ إِلَى الْمِرْفَقَيْنِ أَوْ إِلَى الذِّرَاعَيْنِ . قَالَ شُعْبَةُ كَانَ سَلَمَةُ يَقُولُ الْكَفَّيْنِ وَالْوَجْهَ وَالذِّرَاعَيْنِ فَقَالَ لَهُ مَنْصُورٌ ذَاتَ يَوْمٍ انْظُرْ مَا تَقُولُ فَإِنَّهُ لاَ يَذْكُرُ الذِّرَاعَيْنِ غَيْرُكَ .

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নং:৩২৬
আন্তর্জাতিক নং: ৩২৬
১২৩. তায়াম্মুম সম্পর্কে।
৩২৬. মুসাদ্দাদ .... আব্দুর রহমান ইবনে আবযা থেকে তাঁর পিতার সূত্রে এবং তিনি আম্মার (রাযিঃ) এর সূত্রে এই হাদীস বর্ণনা করেন। তিনি বলেন, অতঃপর নবী (ﷺ) বলেনঃ তোমার জন্য এটাই যথেষ্ট ছিল যে, তুমি তোমার দুই হাত মাটিতে মারতে, অতঃপর তার সাহ্যয্যে তোমার মুখমণ্ডল ও দুই হাতের কব্জি পর্যন্ত মাসাহ্ করতে। হাদীসের অবশিষ্ট বর্ণনা পূর্ববৎ।
باب التَّيَمُّمِ
حَدَّثَنَا مُسَدَّدٌ، حَدَّثَنَا يَحْيَى، عَنْ شُعْبَةَ، حَدَّثَنِي الْحَكَمُ، عَنْ ذَرٍّ، عَنِ ابْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ أَبْزَى، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ عَمَّارٍ، فِي هَذَا الْحَدِيثِ قَالَ فَقَالَ يَعْنِي النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم " إِنَّمَا كَانَ يَكْفِيكَ أَنْ تَضْرِبَ بِيَدَيْكَ إِلَى الأَرْضِ فَتَمْسَحَ بِهِمَا وَجْهَكَ وَكَفَّيْكَ " . وَسَاقَ الْحَدِيثَ . قَالَ أَبُو دَاوُدَ وَرَوَاهُ شُعْبَةُ عَنْ حُصَيْنٍ عَنْ أَبِي مَالِكٍ قَالَ سَمِعْتُ عَمَّارًا يَخْطُبُ بِمِثْلِهِ إِلاَّ أَنَّهُ قَالَ لَمْ يَنْفُخْ . وَذَكَرَ حُسَيْنُ بْنُ مُحَمَّدٍ عَنْ شُعْبَةَ عَنِ الْحَكَمِ فِي هَذَا الْحَدِيثِ قَالَ ضَرَبَ بِكَفَّيْهِ إِلَى الأَرْضِ وَنَفَخَ .

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নং:৩২৭
আন্তর্জাতিক নং: ৩২৭
১২৩. তায়াম্মুম সম্পর্কে।
৩২৭. মুহাম্মাদ ইবনুল মিনহাল .... আব্দুর রহমান ইবনে আবযা থেকে তাঁর পিতার সূত্রে এবং তিনি আম্মার ইবনে ইয়াসির (রাযিঃ) এর সূত্রে বর্ণনা করেছেন। তিনি বলেন, আমি নবী (ﷺ)-এর নিকট তায়াম্মুমের ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করি। তিনি আমাকে নির্দেশ দেন যে, মাটিতে একবার হাত মেরে হাত ও মুখমণ্ডল মাসাহ্ করবে।
باب التَّيَمُّمِ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ الْمِنْهَالِ، حَدَّثَنَا يَزِيدُ بْنُ زُرَيْعٍ، عَنْ سَعِيدٍ، عَنْ قَتَادَةَ، عَنْ عَزْرَةَ، عَنْ سَعِيدِ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ أَبْزَى، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ عَمَّارِ بْنِ يَاسِرٍ، قَالَ سَأَلْتُ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم عَنِ التَّيَمُّمِ فَأَمَرَنِي ضَرْبَةً وَاحِدَةً لِلْوَجْهِ وَالْكَفَّيْنِ .

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নং:৩২৮
আন্তর্জাতিক নং: ৩২৮
১২৩. তায়াম্মুম সম্পর্কে।
৩২৮. মুসা ইবনে ইসমাঈল .... আব্দুর রহমান ইবনে আবযা থেকে আম্মার ইবনে ইয়াসির (রাযিঃ) এর সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলেছেনঃ দুই হাতের কনুই পর্যন্ত মাসাহ্ করতে হবে।
باب التَّيَمُّمِ
حَدَّثَنَا مُوسَى بْنُ إِسْمَاعِيلَ، حَدَّثَنَا أَبَانُ، قَالَ سُئِلَ قَتَادَةُ عَنِ التَّيَمُّمِ، فِي السَّفَرِ فَقَالَ حَدَّثَنِي مُحَدِّثٌ، عَنِ الشَّعْبِيِّ، عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ أَبْزَى، عَنْ عَمَّارِ بْنِ يَاسِرٍ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ " إِلَى الْمِرْفَقَيْنِ " .

তাহকীক:
তাহকীক চলমান