আল জামিউল কাবীর- ইমাম তিরমিযী রহঃ
الجامع الكبير للترمذي
৪৬. কুরআনের তাফসীর অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ৬ টি
অনুসন্ধান করুন...
হাদীস নং:৩১২২
আন্তর্জাতিক নং: ৩১২২
সূরা আল-হিজর
৩১২২. কুতায়বা (রাহঃ) ..... ইবনে আব্বাস (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেনঃ মানুষের মাঝে সবচেয়ে সুন্দরী এক মহীলা নবী (ﷺ) এর পেছনে নামায আদায় করত। মুসল্লীদের কেউ সামনে অগ্রসর হয়ে প্রথম কাতারে থাকত যাতে এই মহিলার প্রতি দৃষ্টি না পড়ে আর কেউ পেছনে (পুরুষদের) শেষ কাতারে থাকত যখন রুকু করত তখন বগলের ফাঁক দিয়ে ঐ মহিলাকে দেখত। এ প্রসঙ্গে আল্লাহ্ তাআলা নাযিল করেনঃ (وَلَقَدْ عَلِمْنَا الْمُسْتَقْدِمِينَ مِنْكُمْ وَلَقَدْ عَلِمْنَا الْمُسْتَأْخِرِينَ) তোমাদের পূর্বে যারা গত হয়েছে আমি তাদের জানি এবং পরে যারা আসবে তাদেরও জানি (১৫ঃ ২৪)।
জা’ফর ইবনে সুলাইমান (রাহঃ) -এ হাদীসটি’ আমর ইবনে মালিক-আবুল জাওযা (রাহঃ) এর সূত্রে অনুরূপ বর্ণনা করেছেন। এতে ইবনে আব্বাস (রাযিঃ)-এর উল্লেখ নেই। এটি নূহ (রাহঃ) এর রিওয়ায়াত অপেক্ষা অধিক সহীহ হওয়ার মত।
জা’ফর ইবনে সুলাইমান (রাহঃ) -এ হাদীসটি’ আমর ইবনে মালিক-আবুল জাওযা (রাহঃ) এর সূত্রে অনুরূপ বর্ণনা করেছেন। এতে ইবনে আব্বাস (রাযিঃ)-এর উল্লেখ নেই। এটি নূহ (রাহঃ) এর রিওয়ায়াত অপেক্ষা অধিক সহীহ হওয়ার মত।
بَابٌ: وَمِنْ سُورَةِ الحِجْرِ
حَدَّثَنَا قُتَيْبَةُ، حَدَّثَنَا نُوحُ بْنُ قَيْسٍ الْحُدَّانِيُّ، عَنْ عَمْرِو بْنِ مَالِكٍ، عَنْ أَبِي الْجَوْزَاءِ، عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ، قَالَ كَانَتِ امْرَأَةٌ تُصَلِّي خَلْفَ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم - حَسْنَاءُ مِنْ أَحْسَنِ النَّاسِ فَكَانَ بَعْضُ الْقَوْمِ يَتَقَدَّمُ حَتَّى يَكُونَ فِي الصَّفِّ الأَوَّلِ لِئَلاَّ يَرَاهَا وَيَسْتَأْخِرُ بَعْضُهُمْ حَتَّى يَكُونَ فِي الصَّفِّ الْمُؤَخَّرِ فَإِذَا رَكَعَ نَظَرَ مِنْ تَحْتِ إِبْطَيْهِ فَأَنْزَلَ اللَّهُ : ( وَلَقَدْ عَلِمْنَا الْمُسْتَقْدِمِينَ مِنْكُمْ وَلَقَدْ عَلِمْنَا الْمُسْتَأْخِرِينَ ) . قَالَ أَبُو عِيسَى وَرَوَى جَعْفَرُ بْنُ سُلَيْمَانَ هَذَا الْحَدِيثَ عَنْ عَمْرِو بْنِ مَالِكٍ عَنْ أَبِي الْجَوْزَاءِ نَحْوَهُ وَلَمْ يَذْكُرْ فِيهِ عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ وَهَذَا أَشْبَهُ أَنْ يَكُونَ أَصَحَّ مِنْ حَدِيثِ نُوحٍ .

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নং:৩১২৩
আন্তর্জাতিক নং: ৩১২৩
সূরা আল-হিজর
৩১২৩. আব্দ ইবনে হুমায়দ (রাহঃ) ...... ইবনে উমর (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। নবী (ﷺ) বলেছেনঃ জাহান্নামের দরজা হল সাতটি। একটি দরজা যে ব্যক্তি আমার উম্মতের বিরুদ্ধে তলোয়ার উন্মক্ত করে।
এ হাদীসটি গারীব। মালিক ইবনে মিগওয়াল (রাহঃ) এর রিওয়ায়াত ছাড়া এটি সম্পর্কে আমাদের কিছূ জানা নেই।
এ হাদীসটি গারীব। মালিক ইবনে মিগওয়াল (রাহঃ) এর রিওয়ায়াত ছাড়া এটি সম্পর্কে আমাদের কিছূ জানা নেই।
بَابٌ: وَمِنْ سُورَةِ الحِجْرِ
حَدَّثَنَا عَبْدُ بْنُ حُمَيْدٍ، حَدَّثَنَا عُثْمَانُ بْنُ عُمَرَ، عَنْ مَالِكِ بْنِ مِغْوَلٍ، عَنْ جُنَيْدٍ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ " لِجَهَنَّمَ سَبْعَةُ أَبْوَابٍ بَابٌ مِنْهَا لِمَنْ سَلَّ السَّيْفَ عَلَى أُمَّتِي أَوْ قَالَ عَلَى أُمَّةِ مُحَمَّدٍ صلى الله عليه وسلم - " . قَالَ أَبُو عِيسَى هَذَا حَدِيثٌ غَرِيبٌ لاَ نَعْرِفُهُ إِلاَّ مِنْ حَدِيثِ مَالِكِ بْنِ مِغْوَلٍ .

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নং:৩১২৪
আন্তর্জাতিক নং: ৩১২৪
সূরা আল-হিজর
৩১২৪. আব্দ ইবনে হুমায়দ (রাহঃ) ...... আবু হুরায়রা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলেছেনঃ আল হামদুলিল্লাহ্ হল, উম্মুল কুরআন, উম্মুল কিতাব ও সাবউল মাছানী (বারংবার পঠিত সাতটি আয়াত বিশিষ্ট)। আবু দাউদ, বুখারি
(আবু ঈসা বলেন)এ হাদীসটি হাসান-সহীহ।
(আবু ঈসা বলেন)এ হাদীসটি হাসান-সহীহ।
بَابٌ: وَمِنْ سُورَةِ الحِجْرِ
حَدَّثَنَا عَبْدُ بْنُ حُمَيْدٍ، حَدَّثَنَا أَبُو عَلِيٍّ الْحَنَفِيُّ، عَنِ ابْنِ أَبِي ذِئْبٍ، عَنِ الْمَقْبُرِيِّ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " الْحَمْدُ لِلَّهِ أُمُّ الْقُرْآنِ وَأُمُّ الْكِتَابِ وَالسَّبْعُ الْمَثَانِي " . قَالَ أَبُو عِيسَى هَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ صَحِيحٌ .

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নং:৩১২৫
আন্তর্জাতিক নং: ৩১২৫
সূরা আল-হিজর
৩১২৫. হুসাইন ইবনে হুরায়ছ (রাহঃ) ...... উবাই ইবনে কা’ব (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলেছেনঃ আল্লাহ্ তাআলা তাওরাত ও ইনজীনে উম্মুল কুরআন-এর মত যা হল সাবউল মাছানী কিছু নাযিল করেন নি। এটি আমার এবং আমার বান্দার মাঝে ভাগাভাগী। আমার বান্দা যা চাইবে তা-ই তার।
কুতায়বা (রাহঃ) ......... আবু হুরায়রা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। নবী (ﷺ) উবাই (রাযিঃ)-এর উদ্দেশ্যে বের হলেন। তখন তিনি নামায রত ছিলেন। এরপর রাবী এ মর্মে অনুরূপ বর্ণনা করেছেন। আব্দুল আযীয ইবনে মুহাম্মাদ (রাহঃ)-এর রিওয়ায়াতটি পরিপূর্ণ এবং দীর্ঘতর। আব্দুল হামীদ ইবনে জা’ফর (রাহঃ) এর হাদীসের তুলনায় এটি অধিক সহীহ। একাধিক রাবী আলা ইবনে আব্দুর রহমান থেকে অনুরূপ বর্ণনা করেছেন।
কুতায়বা (রাহঃ) ......... আবু হুরায়রা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। নবী (ﷺ) উবাই (রাযিঃ)-এর উদ্দেশ্যে বের হলেন। তখন তিনি নামায রত ছিলেন। এরপর রাবী এ মর্মে অনুরূপ বর্ণনা করেছেন। আব্দুল আযীয ইবনে মুহাম্মাদ (রাহঃ)-এর রিওয়ায়াতটি পরিপূর্ণ এবং দীর্ঘতর। আব্দুল হামীদ ইবনে জা’ফর (রাহঃ) এর হাদীসের তুলনায় এটি অধিক সহীহ। একাধিক রাবী আলা ইবনে আব্দুর রহমান থেকে অনুরূপ বর্ণনা করেছেন।
بَابٌ: وَمِنْ سُورَةِ الحِجْرِ
حَدَّثَنَا الْحُسَيْنُ بْنُ حُرَيْثٍ، حَدَّثَنَا الْفَضْلُ بْنُ مُوسَى، عَنْ عَبْدِ الْحَمِيدِ بْنِ جَعْفَرٍ، عَنِ الْعَلاَءِ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، عَنْ أُبَىِّ بْنِ كَعْبٍ، قَالَ قَالَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم " مَا أَنْزَلَ اللَّهُ فِي التَّوْرَاةِ وَلاَ فِي الإِنْجِيلِ مِثْلَ أُمِّ الْقُرْآنِ وَهِيَ السَّبْعُ الْمَثَانِي وَهِيَ مَقْسُومَةٌ بَيْنِي وَبَيْنَ عَبْدِي وَلِعَبْدِي مَا سَأَلَ " .
حَدَّثَنَا قُتَيْبَةُ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الْعَزِيزِ بْنُ مُحَمَّدٍ، عَنِ الْعَلاَءِ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، أَنَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم خَرَجَ عَلَى أُبَىٍّ وَهُوَ يُصَلِّي فَذَكَرَ نَحْوَهُ بِمَعْنَاهُ . قَالَ أَبُو عِيسَى حَدِيثُ عَبْدِ الْعَزِيزِ بْنِ مُحَمَّدٍ أَطْوَلُ وَأَتَمُّ وَهَذَا أَصَحُّ مِنْ حَدِيثِ عَبْدِ الْحَمِيدِ بْنِ جَعْفَرٍ هَكَذَا رَوَى غَيْرُ وَاحِدٍ عَنِ الْعَلاَءِ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ .
حَدَّثَنَا قُتَيْبَةُ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الْعَزِيزِ بْنُ مُحَمَّدٍ، عَنِ الْعَلاَءِ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، أَنَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم خَرَجَ عَلَى أُبَىٍّ وَهُوَ يُصَلِّي فَذَكَرَ نَحْوَهُ بِمَعْنَاهُ . قَالَ أَبُو عِيسَى حَدِيثُ عَبْدِ الْعَزِيزِ بْنِ مُحَمَّدٍ أَطْوَلُ وَأَتَمُّ وَهَذَا أَصَحُّ مِنْ حَدِيثِ عَبْدِ الْحَمِيدِ بْنِ جَعْفَرٍ هَكَذَا رَوَى غَيْرُ وَاحِدٍ عَنِ الْعَلاَءِ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ .

তাহকীক:
তাহকীক চলমান

বর্ণনাকারী:
হাদীস নং:৩১২৬
আন্তর্জাতিক নং: ৩১২৬
সূরা আল-হিজর
৩১২৬. আহমদ ইবনে আব্দা যাব্বী (রাহঃ) ..... আনাস ইবনে মালিক (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত যে, (ولَنَسْأَلَنَّهُمْ أَجْمَعِينَ عَمَّا كَانُوا يَعْمَلُونَ) আমি তাদের সকলকে প্রশ্ন করবই, সে বিষয়ে যা তারা করে (১৫ঃ ৯২) সম্পর্কে নবী (ﷺ) বলেছেনঃ আল্লাহ্ ছাড়া কোন ইলাহ নেই- এ বিশ্বাস প্রসঙ্গে জিজ্ঞাসা করা হবে।
এ হাদীসটি গারীব। লায়ছ ইবনে আবু সুলায়ম (রাহঃ) সূত্রেই কেবল এটি সম্পর্কে আমরা জানি। আব্দুল্লাহ্ ইবনে ইদারীস (রাহঃ) এটি লায়ছ ইবনে আবু সুলায়ম ......... বিশর-আনাস ইবনে মালিক (রাযিঃ) থেকে অনুরূপ বর্ণনা করেছেন। কিন্তু তিনি এটি মারফূ’ রূপে বর্ণনা করেন নি।
এ হাদীসটি গারীব। লায়ছ ইবনে আবু সুলায়ম (রাহঃ) সূত্রেই কেবল এটি সম্পর্কে আমরা জানি। আব্দুল্লাহ্ ইবনে ইদারীস (রাহঃ) এটি লায়ছ ইবনে আবু সুলায়ম ......... বিশর-আনাস ইবনে মালিক (রাযিঃ) থেকে অনুরূপ বর্ণনা করেছেন। কিন্তু তিনি এটি মারফূ’ রূপে বর্ণনা করেন নি।
بَابٌ: وَمِنْ سُورَةِ الحِجْرِ
حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ عَبْدَةَ الضَّبِّيُّ، حَدَّثَنَا مُعْتَمِرُ بْنُ سُلَيْمَانَ، عَنْ لَيْثِ بْنِ أَبِي سُلَيْمٍ، عَنْ بِشْرٍ، عَنْ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم فِي قَوْلِهِ : (ولَنَسْأَلَنَّهُمْ أَجْمَعِينَ * عَمَّا كَانُوا يَعْمَلُونَ ) قَالَ " عَنْ قَوْلِ لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ " . قَالَ أَبُو عِيسَى هَذَا حَدِيثٌ غَرِيبٌ إِنَّمَا نَعْرِفُهُ مِنْ حَدِيثِ لَيْثِ بْنِ أَبِي سُلَيْمٍ . وَقَدْ رَوَى عَبْدُ اللَّهِ بْنُ إِدْرِيسَ عَنْ لَيْثِ بْنِ أَبِي سُلَيْمٍ عَنْ بِشْرٍ عَنْ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ نَحْوَهُ وَلَمْ يَرْفَعْهُ .

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নং:৩১২৭
আন্তর্জাতিক নং: ৩১২৭
সূরা আল-হিজর
৩১২৭. মুাহাম্মাদ ইবনে ইসমাঈল (রাহঃ) .... আবু সাঈদ খুদরী (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলেছেনঃ মুমিনের অন্তর্দৃষ্টি সম্পর্কে সতর্ক থাকবে। কেননা সে আল্লাহর নূর দেখে। এরপর তিনি পাঠ করলেনঃ (إِنَّ فِي ذَلِكَ لآيَاتٍ لِلْمُتَوَسِّمِينَ) অবশ্যই এতে নিদর্শন রয়েছে পর্যবেক্ষণ শক্তি সম্পন্ন ব্যক্তিদের জন্য (১৫ঃ ৭৫)।
(আবু ঈসা বলেন)এ হাদীসটি গারীব। এ সূত্র ছাড়া এটি সম্পর্কে আমাদের কিছু জানা নেই। কোন কোন আলিম থেকে এ আয়াতটির তাফসীর প্রসঙ্গে বর্ণনা করা হয়েছে যেঃ (إِنَّ فِي ذَلِكَ لآيَاتٍ لِلْمُتَوَسِّمِينَ) অর্থ অর্ন্তদৃষ্টি সম্পন্ন।
(আবু ঈসা বলেন)এ হাদীসটি গারীব। এ সূত্র ছাড়া এটি সম্পর্কে আমাদের কিছু জানা নেই। কোন কোন আলিম থেকে এ আয়াতটির তাফসীর প্রসঙ্গে বর্ণনা করা হয়েছে যেঃ (إِنَّ فِي ذَلِكَ لآيَاتٍ لِلْمُتَوَسِّمِينَ) অর্থ অর্ন্তদৃষ্টি সম্পন্ন।
بَابٌ: وَمِنْ سُورَةِ الحِجْرِ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ إِسْمَاعِيلَ، حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ أَبِي الطَّيِّبِ، حَدَّثَنَا مُصْعَبُ بْنُ سَلاَّمٍ، عَنْ عَمْرِو بْنِ قَيْسٍ، عَنْ عَطِيَّةَ، عَنْ أَبِي سَعِيدٍ الْخُدْرِيِّ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " اتَّقُوا فِرَاسَةَ الْمُؤْمِنِ فَإِنَّهُ يَنْظُرُ بِنُورِ اللَّهِ " . ثُمَّ قَرَأَ : ( إِنَّ فِي ذَلِكَ لآيَاتٍ لِلْمُتَوَسِّمِينَ ) . قَالَ أَبُو عِيسَى هَذَا حَدِيثٌ غَرِيبٌ إِنَّمَا نَعْرِفُهُ مِنْ هَذَا الْوَجْهِ وَقَدْ رُوِيَ عَنْ بَعْضِ أَهْلِ الْعِلْمِ فِي تَفْسِيرِ هَذِهِ الآيَةِ : ( إِنَّ فِي ذَلِكَ لآيَاتٍ لِلْمُتَوَسِّمِينَ ) قَالَ لِلْمُتَفَرِّسِينَ .

তাহকীক:
তাহকীক চলমান

বর্ণনাকারী: