আল জামিউল কাবীর- ইমাম তিরমিযী রহঃ
الجامع الكبير للترمذي
৪২. অনুমতি প্রার্থনা ও বিবিধ শিষ্টাচারের অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ১ টি
অনুসন্ধান করুন...
হাদীস নং:২৬৯৭
আন্তর্জাতিক নং: ২৬৯৭
মেয়েদের সালাম দেওয়া।
২৬৯৭. সুওয়ায়দ (রাহঃ) ..... আসমা বিনতে ইয়াযীদ (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত যে, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) একদিন মসজিদের ভিতর হেঁটে যাচ্ছিলেন। একদল মহিলা সেখানে উপবিষ্ট ছিল। তখন তিনি সালামের সঙ্গে তাঁর হাত দিয়ে ইশারা করলেন। বর্ণনাকারী আব্দুল হামিদ হাত দিয়ে ইশারা করে দেখালেন।
হাদীসটি হাসান। আহমাদ ইবনে হাম্বল (রাহঃ) বলেনঃ আব্দুল হামীদ ইবনে বাহরামের হাদীস, যা শাহর ইবনে হাওশাব থেকে বর্ণিত, (তাতে) কোন দোষ নেই।
মুহাম্মাদ ইবনে ইসমাঈল বুখারী (রাহঃ) বলেন, শাহর হাদীসের ক্ষেত্রে হাসান পর্যায়ের। তিনি তাঁর বর্ণনাকে নির্ভরযোগ্য গণ্য করেছেন এবং বলেছেনঃ ইবনে আওন তাঁর সম্পর্কে সমালোচনা করেছেন। অতঃপর তিনি হিলাল ইবনে আবু যায়নাব সূত্রে শাহর ইবনে হাওশাব (রাহঃ) থেকে হাদীস রিওয়ায়াত করেছেন।
আবু দাউদ (রাহঃ) ......... ইবনে ইবনে আওন (রাহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, শাহরকে হাদীসবিদগণ বর্জন করেছেন। আবু দাউদ বলেন, নযর বলেছেন যে, تَرَكُوهُ অর্থ হল তারা তাঁকে দোষী বলে চিহ্নিত করেছেন।
হাদীসটি হাসান। আহমাদ ইবনে হাম্বল (রাহঃ) বলেনঃ আব্দুল হামীদ ইবনে বাহরামের হাদীস, যা শাহর ইবনে হাওশাব থেকে বর্ণিত, (তাতে) কোন দোষ নেই।
মুহাম্মাদ ইবনে ইসমাঈল বুখারী (রাহঃ) বলেন, শাহর হাদীসের ক্ষেত্রে হাসান পর্যায়ের। তিনি তাঁর বর্ণনাকে নির্ভরযোগ্য গণ্য করেছেন এবং বলেছেনঃ ইবনে আওন তাঁর সম্পর্কে সমালোচনা করেছেন। অতঃপর তিনি হিলাল ইবনে আবু যায়নাব সূত্রে শাহর ইবনে হাওশাব (রাহঃ) থেকে হাদীস রিওয়ায়াত করেছেন।
আবু দাউদ (রাহঃ) ......... ইবনে ইবনে আওন (রাহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, শাহরকে হাদীসবিদগণ বর্জন করেছেন। আবু দাউদ বলেন, নযর বলেছেন যে, تَرَكُوهُ অর্থ হল তারা তাঁকে দোষী বলে চিহ্নিত করেছেন।
باب مَا جَاءَ فِي التَّسْلِيمِ عَلَى النِّسَاءِ
حَدَّثَنَا سُوَيْدٌ، أَخْبَرَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ الْمُبَارَكِ، أَخْبَرَنَا عَبْدُ الْحَمِيدِ بْنُ بَهْرَامَ، أَنَّهُ سَمِعَ شَهْرَ بْنَ حَوْشَبٍ، يَقُولُ سَمِعْتُ أَسْمَاءَ بِنْتَ يَزِيدَ، تُحَدِّثُ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم مَرَّ فِي الْمَسْجِدِ يَوْمًا وَعُصْبَةٌ مِنَ النِّسَاءِ قُعُودٌ فَأَلْوَى بِيَدِهِ بِالتَّسْلِيمِ وَأَشَارَ عَبْدُ الْحَمِيدِ بِيَدِهِ . قَالَ أَبُو عِيسَى هَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ . قَالَ أَحْمَدُ بْنُ حَنْبَلٍ لاَ بَأْسَ بِحَدِيثِ عَبْدِ الْحَمِيدِ بْنِ بَهْرَامَ عَنْ شَهْرِ بْنِ حَوْشَبٍ . وَقَالَ مُحَمَّدُ بْنُ إِسْمَاعِيلَ شَهْرٌ حَسَنُ الْحَدِيثِ وَقَوَّى أَمْرَهُ وَقَالَ إِنَّمَا تَكَلَّمَ فِيهِ ابْنُ عَوْنٍ ثُمَّ رَوَى عَنْ هِلاَلِ بْنِ أَبِي زَيْنَبَ عَنْ شَهْرِ بْنِ حَوْشَبٍ . أَنْبَأَنَا أَبُو دَاوُدَ الْمَصَاحِفِيُّ بَلْخِيٌّ أَخْبَرَنَا النَّضْرُ بْنُ شُمَيْلٍ عَنِ ابْنِ عَوْنٍ قَالَ إِنَّ شَهْرًا نَزَكُوهُ . قَالَ أَبُو دَاوُدَ قَالَ النَّضْرُ تَرَكُوهُ أَىْ طَعَنُوا فِيهِ وَإِنَّمَا طَعَنُوا فِيهِ لأَنَّهُ وَلِيَ أَمْرَ السُّلْطَانِ .