আল জামিউল কাবীর- ইমাম তিরমিযী রহঃ
الجامع الكبير للترمذي
৩৮. রাসূলুল্লাহ ﷺ থেকে বর্ণিত জান্নাতের বিবরণ - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ২ টি
অনুসন্ধান করুন...
হাদীস নং:২৫৪৯
আন্তর্জাতিক নং: ২৫৪৯
জান্নাতের বাজার।
২৫৫১. মুহাম্মাদ ইবনে ইসমাঈল (রাহঃ) ......... সাঈদ ইবনে মুসায়্যাব (রাহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি একদিন আবু হুরায়রা (রাযিঃ)-এর সঙ্গে সাক্ষাত করলে আবু হুরায়রা (রাযিঃ) বললেনঃ আল্লাহুর কাছে দুআ করি তিনি যেন আমাকে এবং তোমাকে জান্নাতের বাজারে একত্রিত করেন। সাঈদ বললেনঃ সেখানে কি বাজারও হবে?
তিনি বললেনঃ হ্যাঁ, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) আমাকে অবহিত করেছেন যে, জান্নাতীগণ জান্নাতে দাখিল হওয়ার পর নিজ নিজ আমলের আধিক্য অনুসারে বাসস্থানে অবতরণ করবে। পরে দুনিয়ার দিন হিসাবে প্রতি জুমআ বারের পরিমাণ অনুসারে তাদের (যিয়ারতের) অনুমতি দেওয়া হবে, তারা তাদের পরওয়ারদিগারের যিয়ারতে আসবে। তাদের জন্য তাঁর আরশ প্রকাশ করা হবে, জান্নাতের উদ্যানসমূহের একটিতে তাদের সম্মুখে পরওয়ারদিগারের তাজাল্লীর প্রকাশ ঘটবে। তাদের জন্য নূরের মিম্বর, মোতির মিম্বর, ইয়াকুতের মিম্বর, যাবারজাদের মিম্বর, স্বর্ণের মিম্বর, রূপার মিম্বর স্থাপন করা হবে। তাদের সবচেয়ে’ কম দরজার যিনি- তিনিও মিশক আম্বর ও কাফূরের স্তুপে উপবেশন করবেন। তবে জান্নাতের কেউ-ই হীন নন। সিংহাসন ওয়ালাদেরকে তারা নিজেদের চেয়ে আসনের দিক দিয়ে অধিক মর্যাদাবান বলে ভাববে না।
আবু হুরায়রা (রাযিঃ) বলেন, আমি বললাম, হে আল্লাহর রাসূল! আমরা কি আমাদের পরওয়ারদিগারের দর্শন পাব? তিনি বললেনঃ হ্যা। সূর্য বা পূর্ণিমার চাঁদ দেখতে কি তোমাদের মাঝে কোন সন্দেহের সৃষ্টি হয়? আমরা বললামঃ না। তিনি বললেনঃ তেমনিভাবে তোমাদের পরওয়ারদিগারের দীদারেও কোন সন্দেহ ঘটবে না। ঐ মজলিসে এমন কোন ব্যক্তি বাকী থাকবে না যার সঙ্গে আল্লাহ্ তাআলার কথোপকথন না হবে।
এমনকি তাদের জনৈক ব্যক্তিকে তিনি বললেনঃ হে অমুকের ছেলে অমুক, অমুক দিন তুমি অমুক অমুক কথা বলেছিলে তা কি মনে পড়ে? দুনিয়ার যিন্দেগীর কিছু অপরাধমূলক আচরণের কথা তাকে তিনি স্মরণ করিয়ে দিবেন। তখন সেই ব্যক্তি বলবেঃ হে রব, আপনি আমাকে ক্ষমা করে দেন নাই কি? তিনি বললেনঃ অবশ্যই আমার উদার মাগফিরাতের বদৌলতেই তো তুমি এই অবস্থানে এসে পৌঁছেছ। এই অবস্থায় হঠাৎ তাদের উপর দিয়ে এক খণ্ড মেঘ এসে তাদের ঢেকে ফেলবে। সেই মেঘ থেকে তাদের উপর সুগন্ধি বারি বর্ষিত হবে। এমন সুগন্ধ তারা কোন দিন কিছুতে পায় নাই।
আমাদের রব বলবেনঃ তোমাদের সম্মানে মেহমানদারীতে যা আমি তোমাদের জন্য তৈরী করেছি সে দিকে উঠে এস এবং যা মন চায় তা তুলে নাও। আমরা তখন বেহেশতী বিপণিতে আসব। ফিরিশতারা তা ঘিরে রাখবেন। তাতে এমন সব জিনিস থাকবে চক্ষু সেইরূপ কিছু দেখেনি কোন দিন, কান কোন দিন যা শোনেনি, মনে কোন ধারণাও হয়নি। আমাদের যা যা মন চাইবে সবই তুলে দেওয়া হবে আমাদের। সেখানে কেনাবেচা হবে না কিছুর। এই বিপণি বিতানেই জান্নাতীদের পরস্পর সাক্ষাত হবে। তিনি আরো বলেনঃ একজন উচ্চ মর্যাদার অধিকারী জান্নাতী ব্যক্তির হয়ত তার চেয়ে নিম্ন স্তরের কোন জান্নাতীর সঙ্গে সাক্ষাত হবে। জান্নাতীদের মধ্যে অবশ্য নিকৃষ্ট কেউ নেই। তখন তার গায়ের পোশাক-পরিচ্ছদ দেখে সে বিহ্বল হয়ে যাবে। অপরজন তার কথা শেষ করতেও পারবে না; এদিকে তার ধারণা হবে যা, তারটিই অধিক সুন্দর। কেননা, সেখানে কারো দুঃখিত হওয়ার অবকাশ নেই।
এরপর আমরা নিজ নিজ আবাসে ফিরে আসব। স্ত্রীগণ এসে অভ্যর্থনা জানাবে। বলবে, মারহাবা ওয়া আহলান- স্বাগতম শুভেচ্ছা। আমাদের নিকট থেকে যখন গিয়েছিলেন সে সময়ের তুলনায় এখন আপনারা আরো সুন্দর হয়ে ফিরে এসেছেন। তখন আমরা বলব, আমরা তো আজ মহাপরাক্রমশালী আমাদের প্রভুর মজলিসে বসেছি। তাই যেরূপে ফিরে এসেছি সেরূপে ফিরে আসাই তো আমাদের জন্য স্বাভাবিক। ইবনে মাজাহ
হাদীসটি গারীব। এই সূত্র ছাড়া এটি সম্পর্কে আমাদের কিছু জানা নেই।
তিনি বললেনঃ হ্যাঁ, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) আমাকে অবহিত করেছেন যে, জান্নাতীগণ জান্নাতে দাখিল হওয়ার পর নিজ নিজ আমলের আধিক্য অনুসারে বাসস্থানে অবতরণ করবে। পরে দুনিয়ার দিন হিসাবে প্রতি জুমআ বারের পরিমাণ অনুসারে তাদের (যিয়ারতের) অনুমতি দেওয়া হবে, তারা তাদের পরওয়ারদিগারের যিয়ারতে আসবে। তাদের জন্য তাঁর আরশ প্রকাশ করা হবে, জান্নাতের উদ্যানসমূহের একটিতে তাদের সম্মুখে পরওয়ারদিগারের তাজাল্লীর প্রকাশ ঘটবে। তাদের জন্য নূরের মিম্বর, মোতির মিম্বর, ইয়াকুতের মিম্বর, যাবারজাদের মিম্বর, স্বর্ণের মিম্বর, রূপার মিম্বর স্থাপন করা হবে। তাদের সবচেয়ে’ কম দরজার যিনি- তিনিও মিশক আম্বর ও কাফূরের স্তুপে উপবেশন করবেন। তবে জান্নাতের কেউ-ই হীন নন। সিংহাসন ওয়ালাদেরকে তারা নিজেদের চেয়ে আসনের দিক দিয়ে অধিক মর্যাদাবান বলে ভাববে না।
আবু হুরায়রা (রাযিঃ) বলেন, আমি বললাম, হে আল্লাহর রাসূল! আমরা কি আমাদের পরওয়ারদিগারের দর্শন পাব? তিনি বললেনঃ হ্যা। সূর্য বা পূর্ণিমার চাঁদ দেখতে কি তোমাদের মাঝে কোন সন্দেহের সৃষ্টি হয়? আমরা বললামঃ না। তিনি বললেনঃ তেমনিভাবে তোমাদের পরওয়ারদিগারের দীদারেও কোন সন্দেহ ঘটবে না। ঐ মজলিসে এমন কোন ব্যক্তি বাকী থাকবে না যার সঙ্গে আল্লাহ্ তাআলার কথোপকথন না হবে।
এমনকি তাদের জনৈক ব্যক্তিকে তিনি বললেনঃ হে অমুকের ছেলে অমুক, অমুক দিন তুমি অমুক অমুক কথা বলেছিলে তা কি মনে পড়ে? দুনিয়ার যিন্দেগীর কিছু অপরাধমূলক আচরণের কথা তাকে তিনি স্মরণ করিয়ে দিবেন। তখন সেই ব্যক্তি বলবেঃ হে রব, আপনি আমাকে ক্ষমা করে দেন নাই কি? তিনি বললেনঃ অবশ্যই আমার উদার মাগফিরাতের বদৌলতেই তো তুমি এই অবস্থানে এসে পৌঁছেছ। এই অবস্থায় হঠাৎ তাদের উপর দিয়ে এক খণ্ড মেঘ এসে তাদের ঢেকে ফেলবে। সেই মেঘ থেকে তাদের উপর সুগন্ধি বারি বর্ষিত হবে। এমন সুগন্ধ তারা কোন দিন কিছুতে পায় নাই।
আমাদের রব বলবেনঃ তোমাদের সম্মানে মেহমানদারীতে যা আমি তোমাদের জন্য তৈরী করেছি সে দিকে উঠে এস এবং যা মন চায় তা তুলে নাও। আমরা তখন বেহেশতী বিপণিতে আসব। ফিরিশতারা তা ঘিরে রাখবেন। তাতে এমন সব জিনিস থাকবে চক্ষু সেইরূপ কিছু দেখেনি কোন দিন, কান কোন দিন যা শোনেনি, মনে কোন ধারণাও হয়নি। আমাদের যা যা মন চাইবে সবই তুলে দেওয়া হবে আমাদের। সেখানে কেনাবেচা হবে না কিছুর। এই বিপণি বিতানেই জান্নাতীদের পরস্পর সাক্ষাত হবে। তিনি আরো বলেনঃ একজন উচ্চ মর্যাদার অধিকারী জান্নাতী ব্যক্তির হয়ত তার চেয়ে নিম্ন স্তরের কোন জান্নাতীর সঙ্গে সাক্ষাত হবে। জান্নাতীদের মধ্যে অবশ্য নিকৃষ্ট কেউ নেই। তখন তার গায়ের পোশাক-পরিচ্ছদ দেখে সে বিহ্বল হয়ে যাবে। অপরজন তার কথা শেষ করতেও পারবে না; এদিকে তার ধারণা হবে যা, তারটিই অধিক সুন্দর। কেননা, সেখানে কারো দুঃখিত হওয়ার অবকাশ নেই।
এরপর আমরা নিজ নিজ আবাসে ফিরে আসব। স্ত্রীগণ এসে অভ্যর্থনা জানাবে। বলবে, মারহাবা ওয়া আহলান- স্বাগতম শুভেচ্ছা। আমাদের নিকট থেকে যখন গিয়েছিলেন সে সময়ের তুলনায় এখন আপনারা আরো সুন্দর হয়ে ফিরে এসেছেন। তখন আমরা বলব, আমরা তো আজ মহাপরাক্রমশালী আমাদের প্রভুর মজলিসে বসেছি। তাই যেরূপে ফিরে এসেছি সেরূপে ফিরে আসাই তো আমাদের জন্য স্বাভাবিক। ইবনে মাজাহ
হাদীসটি গারীব। এই সূত্র ছাড়া এটি সম্পর্কে আমাদের কিছু জানা নেই।
بَابُ مَا جَاءَ فِي سُوقِ الجَنَّةِ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ إِسْمَاعِيلَ، حَدَّثَنَا هِشَامُ بْنُ عَمَّارٍ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الْحَمِيدِ بْنُ حَبِيبِ بْنِ أَبِي الْعِشْرِينَ، حَدَّثَنَا الأَوْزَاعِيُّ، حَدَّثَنَا حَسَّانُ بْنُ عَطِيَّةَ، عَنْ سَعِيدِ بْنِ الْمُسَيَّبِ، أَنَّهُ لَقِيَ أَبَا هُرَيْرَةَ فَقَالَ أَبُو هُرَيْرَةَ أَسْأَلُ اللَّهَ أَنْ يَجْمَعَ، بَيْنِي وَبَيْنَكَ فِي سُوقِ الْجَنَّةِ . فَقَالَ سَعِيدٌ أَفِيهَا سُوقٌ قَالَ نَعَمْ أَخْبَرَنِي رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " أَنَّ أَهْلَ الْجَنَّةِ إِذَا دَخَلُوهَا نَزَلُوا فِيهَا بِفَضْلِ أَعْمَالِهِمْ ثُمَّ يُؤْذَنُ فِي مِقْدَارِ يَوْمِ الْجُمُعَةِ مِنْ أَيَّامِ الدُّنْيَا فَيَزُورُونَ رَبَّهُمْ وَيُبْرِزُ لَهُمْ عَرْشَهُ وَيَتَبَدَّى لَهُمْ فِي رَوْضَةٍ مِنْ رِيَاضِ الْجَنَّةِ فَتُوضَعُ لَهُمْ مَنَابِرُ مِنْ نُورٍ وَمَنَابِرُ مِنْ لُؤْلُؤٍ وَمَنَابِرُ مِنْ يَاقُوتٍ وَمَنَابِرُ مِنْ زَبَرْجَدٍ وَمَنَابِرُ مِنْ ذَهَبٍ وَمَنَابِرُ مِنْ فِضَّةٍ وَيَجْلِسُ أَدْنَاهُمْ وَمَا فِيهِمْ مِنْ دَنِيٍّ عَلَى كُثْبَانِ الْمِسْكِ وَالْكَافُورِ وَمَا يُرَوْنَ أَنَّ أَصْحَابَ الْكَرَاسِيِّ بِأَفْضَلَ مِنْهُمْ مَجْلِسًا " . قَالَ أَبُو هُرَيْرَةَ قُلْتُ يَا رَسُولَ اللَّهِ وَهَلْ نَرَى رَبَّنَا قَالَ " نَعَمْ قَالَ هَلْ تَتَمَارَوْنَ فِي رُؤْيَةِ الشَّمْسِ وَالْقَمَرِ لَيْلَةَ الْبَدْرِ " . قُلْنَا لاَ . قَالَ " كَذَلِكَ لاَ تَتَمَارَوْنَ فِي رُؤْيَةِ رَبِّكُمْ وَلاَ يَبْقَى فِي ذَلِكَ الْمَجْلِسِ رَجُلٌ إِلاَّ حَاضَرَهُ اللَّهُ مُحَاضَرَةً حَتَّى يَقُولَ لِلرَّجُلِ مِنْهُمْ يَا فُلاَنُ ابْنَ فُلاَنٍ أَتَذْكُرُ يَوْمَ قُلْتَ كَذَا وَكَذَا فَيُذَكِّرُهُ بِبَعْضِ غَدَرَاتِهِ فِي الدُّنْيَا فَيَقُولُ يَا رَبِّ أَفَلَمْ تَغْفِرْ لِي فَيَقُولُ بَلَى فَبِسِعَةِ مَغْفِرَتِي بَلَغْتَ مَنْزِلَتَكَ هَذِهِ . فَبَيْنَمَا هُمْ عَلَى ذَلِكَ غَشِيَتْهُمْ سَحَابَةٌ مِنْ فَوْقِهِمْ فَأَمْطَرَتْ عَلَيْهِمْ طِيبًا لَمْ يَجِدُوا مِثْلَ رِيحِهِ شَيْئًا قَطُّ وَيَقُولُ رَبُّنَا تَبَارَكَ وَتَعَالَى قُومُوا إِلَى مَا أَعْدَدْتُ لَكُمْ مِنَ الْكَرَامَةِ فَخُذُوا مَا اشْتَهَيْتُمْ . قَالَ فَنَأْتِي سُوقًا قَدْ حَفَّتْ بِهِ الْمَلاَئِكَةُ فِيهِ مَا لَمْ تَنْظُرِ الْعُيُونُ إِلَى مِثْلِهِ وَلَمْ تَسْمَعِ الآذَانُ وَلَمْ يَخْطُرْ عَلَى الْقُلُوبِ فَيُحْمَلُ لَنَا مَا اشْتَهَيْنَا لَيْسَ يُبَاعُ فِيهَا وَلاَ يُشْتَرَى وَفِي ذَلِكَ السُّوقِ يَلْقَى أَهْلُ الْجَنَّةِ بَعْضُهُمْ بَعْضًا قَالَ فَيُقْبِلُ الرَّجُلُ ذُو الْمَنْزِلَةِ الْمُرْتَفِعَةِ فَيَلْقَى مَنْ هُوَ دُونَهُ وَمَا فِيهِمْ دَنِيٌّ فَيَرُوعُهُ مَا يَرَى عَلَيْهِ مِنَ اللِّبَاسِ فَمَا يَنْقَضِي آخِرُ حَدِيثِهِ حَتَّى يَتَخَيَّلَ إِلَيْهِ مَا هُوَ أَحْسَنُ مِنْهُ وَذَلِكَ أَنَّهُ لاَ يَنْبَغِي لأَحَدٍ أَنْ يَحْزَنَ فِيهَا ثُمَّ نَنْصَرِفُ إِلَى مَنَازِلِنَا فَتَتَلَقَّانَا أَزْوَاجُنَا فَيَقُلْنَ مَرْحَبًا وَأَهْلاً لَقَدْ جِئْتَ وَإِنَّ بِكَ مِنَ الْجَمَالِ أَفْضَلَ مِمَّا فَارَقْتَنَا عَلَيْهِ . فَنَقُولُ إِنَّا جَالَسْنَا الْيَوْمَ رَبَّنَا الْجَبَّارَ وَيَحِقُّنَا أَنْ نَنْقَلِبَ بِمِثْلِ مَا انْقَلَبْنَا " . قَالَ أَبُو عِيسَى هَذَا حَدِيثٌ غَرِيبٌ لاَ نَعْرِفُهُ إِلاَّ مِنْ هَذَا الْوَجْهِ وَقَدْ رَوَى سُوَيْدُ بْنُ عَمْرٍو عَنِ الأَوْزَاعِيِّ شَيْئًا مِنْ هَذَا الْحَدِيثِ .

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নং:২৫৫০
আন্তর্জাতিক নং: ২৫৫০
জান্নাতের বাজার।
২৫৫২. আহমদ ইবনে মানী’ ও হান্নাদ (রাহঃ) ..... আলী (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলেছেনঃ জান্নাতে একটি বিপণি রয়েছে। সেখানে নারী-পুরুষের প্রতিকৃতি ছাড়া আর কিছুর কেনা-বেচা হবে না। যখনই কোন ব্যক্তির কোন প্রতিকৃতি মন চাইবে সঙ্গে সঙ্গে সে সেই আকৃতি পেয়ে যাবে।
(আবু ঈসা বলেন) হাদীসটি গারীব।
(আবু ঈসা বলেন) হাদীসটি গারীব।
بَابُ مَا جَاءَ فِي سُوقِ الجَنَّةِ
حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ مَنِيعٍ، وَهَنَّادٌ، قَالاَ حَدَّثَنَا أَبُو مُعَاوِيَةَ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ إِسْحَاقَ، عَنِ النُّعْمَانِ بْنِ سَعْدٍ، عَنْ عَلِيٍّ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " إِنَّ فِي الْجَنَّةِ لَسُوقًا مَا فِيهَا شِرَاءٌ وَلاَ بَيْعٌ إِلاَّ الصُّوَرَ مِنَ الرِّجَالِ وَالنِّسَاءِ فَإِذَا اشْتَهَى الرَّجُلُ صُورَةً دَخَلَ فِيهَا " . قَالَ أَبُو عِيسَى هَذَا حَدِيثٌ غَرِيبٌ .

তাহকীক:
তাহকীক চলমান