আল জামিউল কাবীর- ইমাম তিরমিযী রহঃ

الجامع الكبير للترمذي

২৫. খাদ্য ও পানাহার সংক্রান্ত অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ

মোট হাদীস টি

অনুসন্ধান করুন...

হাদীস নং:১৭৮৯
আন্তর্জাতিক নং: ১৭৮৯
খরগোশ খাওয়া।
১৭৯৬। মাহমুদ ইবনে গায়লান (রাহঃ) ......... আনাস (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত যে, তিনি বলেন, মাররুয যাহরান-এর একটি খরগোশকে আমরা তাড়া করলাম। সাহাবীগণ এর পিছনে ধাওয়া করলেন। আমি তা পেয়ে গেলাম এবং তাকে ধরে ফেললাম। এরপর আবু তালহা (রাযিঃ)-এর কাছে তা নিয়ে আসলাম। তিনি তাকে একটি ধারালো পাথর দিয়ে যবেহ করলেন আমাকে দিয়ে এর একটি রান (বর্ণনান্তরে “চতুর”) নবী (ﷺ)-এর কাছে পাঠিয়ে দিলেন। তিনি তা আহার করলেন। বর্ণনাকারী হিশাম ইবনে যায়দ বলেন, আমি বললাম, তিনি কি তা খেয়েছেন? আনাস (রাযিঃ) বলেন, তিনি তা গ্রহণ করেছেন। ইবনে মাজাহ ৩২৪৩, নাসাঈ

এ বিষয়ে জাবির, আম্মার, মুহাম্মাদ ইবনে সাফওয়ান, যাকে বলা হয় মুহাম্মাদ ইবনে সায়ফী (রাযিঃ) থেকেও হাদীস বর্ণিত আছে। ইমাম আবু ঈসা (রাহঃ) বলেন, এই হাদীসটি হাসান-সহীহ। অধিকাংশ আলিমদের এতদনুসারে আমল রয়েছে। খরগোশ আহারে কোন দোষ আছে বলে তারা মনে করেন না। কতক আলিম খরগোশ খাওয়া অপছন্দনীয় বলে মনে করেন, তাঁরা বলেন, এর ঋতুস্রাব হয়ে থাকে।
باب مَا جَاءَ فِي أَكْلِ الأَرْنَبِ
حَدَّثَنَا مَحْمُودُ بْنُ غَيْلاَنَ، حَدَّثَنَا أَبُو دَاوُدَ، أَخْبَرَنَا شُعْبَةُ، عَنْ هِشَامِ بْنِ زَيْدِ بْنِ أَنَسٍ، قَالَ سَمِعْتُ أَنَسًا، يَقُولُ أَنْفَجْنَا أَرْنَبًا بِمَرِّ الظَّهْرَانِ فَسَعَى أَصْحَابُ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم خَلْفَهَا فَأَدْرَكْتُهَا فَأَخَذْتُهَا فَأَتَيْتُ بِهَا أَبَا طَلْحَةَ فَذَبَحَهَا بِمَرْوَةٍ فَبَعَثَ مَعِي بِفَخِذِهَا أَوْ بِوَرِكِهَا إِلَى النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم فَأَكَلَهُ . قَالَ قُلْتُ أَكَلَهُ قَالَ قَبِلَهُ . قَالَ أَبُو عِيسَى وَفِي الْبَابِ عَنْ جَابِرٍ وَعَمَّارٍ وَمُحَمَّدِ بْنِ صَفْوَانَ وَيُقَالُ مُحَمَّدُ بْنُ صَيْفِيٍّ . وَهَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ صَحِيحٌ . وَالْعَمَلُ عَلَى هَذَا عِنْدَ أَكْثَرِ أَهْلِ الْعِلْمِ لاَ يَرَوْنَ بِأَكْلِ الأَرْنَبِ بَأْسًا . وَقَدْ كَرِهَ بَعْضُ أَهْلِ الْعِلْمِ أَكْلَ الأَرْنَبِ وَقَالُوا إِنَّهَا تَدْمِي .
tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান