আল জামিউল কাবীর- ইমাম তিরমিযী রহঃ
الجامع الكبير للترمذي
২৩. জিহাদের বিবিধ বিধানাবলী ও নবীজীর যুদ্ধাভিযানসমূহ - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ১ টি
অনুসন্ধান করুন...
হাদীস নং:১৭১১
আন্তর্জাতিক নং: ১৭১১
বালিগ হওয়ার বয়সসীমা এবং কখন থেকে (বায়তুল মাল থেকে) তার ভাতা নির্ধারণ করা হবে।
১৭১৭। মুহাম্মাদ ইবনে ওয়াযীর ওয়াসিতী (রাহঃ) ......... ইবনে উমর (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমাকে কোন এক সৈন্য দলে অন্তর্ভুক্তির জন্য একবার নবী (ﷺ) এর সম্মুখে পেশ করা হলো। আমার বয়স তখন চৌদ্দ। তিনি আমাকে এর জন্য গ্রহণ করলেন না। পরবর্তী বছর আরেক সেনা দলে অন্তর্ভুক্তির জন্য আমাকে পেশ করা হল। আমার বয়স তখন পনের। তিনি আমাকে এর জন্য গ্রহণ করলেন।
নাফি‘ (রাহঃ) বলেন, এই হাদীসটি উমর ইবনে আব্দুল আযীয (রাহঃ) এর কাছে বিবৃত করলে তিনি বললেন, এ হল বালিগ না বালিগের বয়সসীমা। এরপর তিনি যাদের পনের বছর হয়েছে তাদের জন্য বায়তুল মাল থেকে ভাতা নির্ধারণের ফরমান লিখে দিলেন।
ইবনে মাজাহ ২৫৪৩, নাসাঈ
ইবনে আবু উমর (রাহঃ) ......... উবাইদুল্লাহ (রাহঃ) থেকে অনুরূপ হাদীস বর্ণিত আছে। তবে এতে আছে যে, নাফি বলেন, উমর ইবনে আব্দুল আযীয বলেছেন, এ হল না বালিগ ও যুদ্ধাপযোগী হওয়ার বয়সসীমা। তবে এতে ফরমান লিখে দেওয়ার কথা উল্লেখ নাই।
ইসহাক ইবনে ইউসুফ (রাহঃ) এর রিওয়াযাতটি হাসান-সহীহ। সুফিয়ান ছাওরী (রাহঃ) এর রিওয়ায়াত হিসাবে গারীব।
নাফি‘ (রাহঃ) বলেন, এই হাদীসটি উমর ইবনে আব্দুল আযীয (রাহঃ) এর কাছে বিবৃত করলে তিনি বললেন, এ হল বালিগ না বালিগের বয়সসীমা। এরপর তিনি যাদের পনের বছর হয়েছে তাদের জন্য বায়তুল মাল থেকে ভাতা নির্ধারণের ফরমান লিখে দিলেন।
ইবনে মাজাহ ২৫৪৩, নাসাঈ
ইবনে আবু উমর (রাহঃ) ......... উবাইদুল্লাহ (রাহঃ) থেকে অনুরূপ হাদীস বর্ণিত আছে। তবে এতে আছে যে, নাফি বলেন, উমর ইবনে আব্দুল আযীয বলেছেন, এ হল না বালিগ ও যুদ্ধাপযোগী হওয়ার বয়সসীমা। তবে এতে ফরমান লিখে দেওয়ার কথা উল্লেখ নাই।
ইসহাক ইবনে ইউসুফ (রাহঃ) এর রিওয়াযাতটি হাসান-সহীহ। সুফিয়ান ছাওরী (রাহঃ) এর রিওয়ায়াত হিসাবে গারীব।
باب مَا جَاءَ فِي حَدِّ بُلُوغِ الرَّجُلِ وَمَتَى يُفْرَضُ لَهُ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ الْوَزِيرِ الْوَاسِطِيُّ، حَدَّثَنَا إِسْحَاقُ بْنُ يُوسُفَ الأَزْرَقُ، عَنْ سُفْيَانَ، عَنْ عُبَيْدِ اللَّهِ بْنِ عُمَرَ، عَنْ نَافِعٍ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ، قَالَ عُرِضْتُ عَلَى رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فِي جَيْشٍ وَأَنَا ابْنُ أَرْبَعَ عَشَرَةَ فَلَمْ يَقْبَلْنِي ثُمَّ عُرِضْتُ عَلَيْهِ مِنْ قَابِلٍ فِي جَيْشٍ وَأَنَا ابْنُ خَمْسَ عَشَرَةَ فَقَبِلَنِي . قَالَ نَافِعٌ فَحَدَّثْتُ بِهَذَا الْحَدِيثِ عُمَرَ بْنَ عَبْدِ الْعَزِيزِ فَقَالَ هَذَا حَدُّ مَا بَيْنَ الصَّغِيرِ وَالْكَبِيرِ . ثُمَّ كَتَبَ أَنْ يُفْرَضَ لِمَنْ بَلَغَ الْخَمْسَ عَشَرَةَ .
حَدَّثَنَا ابْنُ أَبِي عُمَرَ، حَدَّثَنَا سُفْيَانُ بْنُ عُيَيْنَةَ، عَنْ عُبَيْدِ اللَّهِ، نَحْوَهُ بِمَعْنَاهُ إِلاَّ أَنَّهُ قَالَ قَالَ عُمَرُ بْنُ عَبْدِ الْعَزِيزِ هَذَا حَدُّ مَا بَيْنَ الذُّرِّيَّةِ وَالْمُقَاتِلَةِ . وَلَمْ يَذْكُرْ أَنَّهُ كَتَبَ أَنْ يُفْرَضَ . قَالَ أَبُو عِيسَى حَدِيثُ إِسْحَاقَ بْنِ يُوسُفَ حَدِيثٌ حَسَنٌ صَحِيحٌ غَرِيبٌ مِنْ حَدِيثِ سُفْيَانَ الثَّوْرِيِّ .
حَدَّثَنَا ابْنُ أَبِي عُمَرَ، حَدَّثَنَا سُفْيَانُ بْنُ عُيَيْنَةَ، عَنْ عُبَيْدِ اللَّهِ، نَحْوَهُ بِمَعْنَاهُ إِلاَّ أَنَّهُ قَالَ قَالَ عُمَرُ بْنُ عَبْدِ الْعَزِيزِ هَذَا حَدُّ مَا بَيْنَ الذُّرِّيَّةِ وَالْمُقَاتِلَةِ . وَلَمْ يَذْكُرْ أَنَّهُ كَتَبَ أَنْ يُفْرَضَ . قَالَ أَبُو عِيسَى حَدِيثُ إِسْحَاقَ بْنِ يُوسُفَ حَدِيثٌ حَسَنٌ صَحِيحٌ غَرِيبٌ مِنْ حَدِيثِ سُفْيَانَ الثَّوْرِيِّ .

তাহকীক:
তাহকীক চলমান