আল জামিউল কাবীর- ইমাম তিরমিযী রহঃ
الجامع الكبير للترمذي
১৭. নবীজী ﷺ থেকে বর্ণিত দন্ড বিধি - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ১ টি
অনুসন্ধান করুন...
হাদীস নং : ১৪২৩
আন্তর্জাতিক নং: ১৪২৩
যার উপর দণ্ডবিধি আরোপিত হয় না।
১৪২৮. মুহাম্মাদ ইবনে ইয়াহয়া কুতা‘ঈ (রাহঃ) ...... আলী (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত যে, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, তিন ব্যক্তির উপর থেকে দন্ডবিধি রহিত করে দেওয়া হয়েছে, ঘুমন্ত ব্যক্তি যতক্ষণ না সে জাগ্রত হয়, শিশু যতক্ষণ না সাবালক হয়, বেহুশ ব্যক্তি যতক্ষণ না তার হুঁশ ফিরে এসেছে। - ইবনে মাজাহ ২০৪১, ২০৪২
এই বিষয়ে আয়িশা (রাযিঃ) থেকেও হাদীস বর্ণিত আছে। ইমাম আবু ঈসা (রাহঃ) বলেন, আলী (রাযিঃ) বর্ণিত হাদীসটি এই সূত্রে হাসান-গারীব। আলী (রাযিঃ) -এর বরাতে একাধিক সূত্রে এটি বর্ণিত আছে। কেউ কেউعَنِ الصَّبِيِّ حَتَّى يَشِبَّ এর স্থলেعَنِ الْغُلاَمِ حَتَّى يَحْتَلِمَ উল্লেখ করেছেন। হাসান (রাহঃ) সরাসরি আলী (রাযিঃ) থেকে কিছু শুনেছেন বলে আমাদের জানা নেই। এই হাদীসটি আতা ইবনে সাঈব-আবু যাবয়ান-আলী (রাযিঃ) সূত্রেও নবী (ﷺ) থেকে বর্ণিত আছে। আ‘মাশ-আবু যাবয়াম-ইবনে আব্বাস-আলী (রাযিঃ) সূত্রে মাউকুফরূপে এটি বর্ণিত হয়েছে। এই সূত্রে এটিকে মারফু‘ করা হয়নি।
এই হাদীস অনুসারে আলিমগণের আমল রয়েছে। ইমাম আবু ঈসা (রাহঃ) বলেন, হাসান (রাহঃ) আলী (রাযিঃ) -এর সময়কাল পেয়েছেন কিন্তু তিনি তাঁর কাছ থেকে কিছু শুনেছেন বলে আমাদের জানা নেই। আবু যাবয়ান (রাহঃ) এর নাম হল হুসাইন ইবনে জুন্দুব।
এই বিষয়ে আয়িশা (রাযিঃ) থেকেও হাদীস বর্ণিত আছে। ইমাম আবু ঈসা (রাহঃ) বলেন, আলী (রাযিঃ) বর্ণিত হাদীসটি এই সূত্রে হাসান-গারীব। আলী (রাযিঃ) -এর বরাতে একাধিক সূত্রে এটি বর্ণিত আছে। কেউ কেউعَنِ الصَّبِيِّ حَتَّى يَشِبَّ এর স্থলেعَنِ الْغُلاَمِ حَتَّى يَحْتَلِمَ উল্লেখ করেছেন। হাসান (রাহঃ) সরাসরি আলী (রাযিঃ) থেকে কিছু শুনেছেন বলে আমাদের জানা নেই। এই হাদীসটি আতা ইবনে সাঈব-আবু যাবয়ান-আলী (রাযিঃ) সূত্রেও নবী (ﷺ) থেকে বর্ণিত আছে। আ‘মাশ-আবু যাবয়াম-ইবনে আব্বাস-আলী (রাযিঃ) সূত্রে মাউকুফরূপে এটি বর্ণিত হয়েছে। এই সূত্রে এটিকে মারফু‘ করা হয়নি।
এই হাদীস অনুসারে আলিমগণের আমল রয়েছে। ইমাম আবু ঈসা (রাহঃ) বলেন, হাসান (রাহঃ) আলী (রাযিঃ) -এর সময়কাল পেয়েছেন কিন্তু তিনি তাঁর কাছ থেকে কিছু শুনেছেন বলে আমাদের জানা নেই। আবু যাবয়ান (রাহঃ) এর নাম হল হুসাইন ইবনে জুন্দুব।
باب مَا جَاءَ فِيمَنْ لاَ يَجِبُ عَلَيْهِ الْحَدُّ .
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يَحْيَى الْقُطَعِيُّ الْبَصْرِيُّ، حَدَّثَنَا بِشْرُ بْنُ عُمَرَ، حَدَّثَنَا هَمَّامٌ، عَنْ قَتَادَةَ، عَنِ الْحَسَنِ الْبَصْرِيِّ، عَنْ عَلِيٍّ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ " رُفِعَ الْقَلَمُ عَنْ ثَلاَثَةٍ عَنِ النَّائِمِ حَتَّى يَسْتَيْقِظَ وَعَنِ الصَّبِيِّ حَتَّى يَشِبَّ وَعَنِ الْمَعْتُوهِ حَتَّى يَعْقِلَ " . قَالَ وَفِي الْبَابِ عَنْ عَائِشَةَ . قَالَ أَبُو عِيسَى حَدِيثُ عَلِيٍّ حَدِيثٌ حَسَنٌ غَرِيبٌ مِنْ هَذَا الْوَجْهِ وَقَدْ رُوِيَ مِنْ غَيْرِ وَجْهٍ عَنْ عَلِيٍّ عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم . وَذَكَرَ بَعْضُهُمْ " وَعَنِ الْغُلاَمِ حَتَّى يَحْتَلِمَ " . وَلاَ نَعْرِفُ لِلْحَسَنِ سَمَاعًا عَنْ عَلِيِّ بْنِ أَبِي طَالِبٍ . وَقَدْ رُوِيَ هَذَا الْحَدِيثُ عَنْ عَطَاءِ بْنِ السَّائِبِ عَنْ أَبِي ظَبْيَانَ عَنْ عَلِيِّ بْنِ أَبِي طَالِبٍ عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم نَحْوَ هَذَا الْحَدِيثِ . وَرَوَاهُ الأَعْمَشُ عَنْ أَبِي ظَبْيَانَ عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ عَنْ عَلِيٍّ مَوْقُوفًا وَلَمْ يَرْفَعْهُ . وَالْعَمَلُ عَلَى هَذَا الْحَدِيثِ عِنْدَ أَهْلِ الْعِلْمِ . قَالَ أَبُو عِيسَى قَدْ كَانَ الْحَسَنُ فِي زَمَانِ عَلِيٍّ وَقَدْ أَدْرَكَهُ وَلَكِنَّا لاَ نَعْرِفُ لَهُ سَمَاعًا مِنْهُ وَأَبُو ظَبْيَانَ اسْمُهُ حُصَيْنُ بْنُ جُنْدَبٍ .

তাহকীক:
তাহকীক চলমান