আল জামিউল কাবীর- ইমাম তিরমিযী রহঃ
الجامع الكبير للترمذي
১৫. শাসনকার্য পরিচালনা ও আদালত-বিচার অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ১ টি
অনুসন্ধান করুন...
হাদীস নং:১৩৫৭
আন্তর্জাতিক নং: ১৩৫৭
পিতা-মাতার বিচ্ছেদ ঘটলে সন্তানকে কোন একজনের সঙ্গে থাকার ইখতিয়ার প্রদান।
১৩৬১. নসর ইবনে আলী (রাহঃ) ...... আবু হুরায়রা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) জনৈক সন্তানকে পিতা ও মাতার মাঝে কোন একজনের সঙ্গে থাকার ইখতিয়ার দিয়েছিলেন। - ইবনে মাজাহ ২৩৫১
এই বিষয়ে আব্দুল্লাহ ইবনে আমর ও আব্দুল হামীদ ইবনে জা‘ফারের পিতামহ রাফি ইবনে সিনান (রাযিঃ) থেকেও হাদীস বর্ণিত আছে। ইমাম আবু ঈসা (রাহঃ) বলেন, আবু হুরায়রা (রাযিঃ) বর্ণিত হাদীসটি হাসান সহীহ। আবু মায়মুনা-এর নাম হল সুলায়ম। কতক সাহাবী অপরাপর ও এতদনুসারে আমল করেছেন। তারা বলেন, সন্তানের ব্যাপারে যদি পিতা-মাতার মাঝে বিবাদ দেখা দেয় তবে সন্তানকে পিতা-মাতার মাঝে একজনের সঙ্গে থাকার ইখতিয়ার প্রদান করা হবে। এ হল ইমাম আহমাদ ও ইসহাক (রাহঃ)-এর অভিমত। তারা উভয়ে বলেন, সন্তান যতদিন শিশু থাকবে ততদিন তার ব্যাপারে মার হক বেশী। আর সাত বছর বয়সের হলে তাকে পিতা-মাতা যে কোন একজনের সঙ্গে অবস্থানের ইখতিয়ার প্রদান করা হবে। হিলাল ইবনে আবু মায়মুনা হলেন হিলাল ইবনে আলী উসামা। ইনি ছিলেন মাদানী বা মদীনাবাসী। তার বরাতে ইয়াহয়া ইবনে আবী কাছীর, মালিক ইবনে আনাস ও ফুলায়হ ইবনে সুলাইমান (রাহঃ)ও হাদীস রিওয়ায়েত করেছেন।
এই বিষয়ে আব্দুল্লাহ ইবনে আমর ও আব্দুল হামীদ ইবনে জা‘ফারের পিতামহ রাফি ইবনে সিনান (রাযিঃ) থেকেও হাদীস বর্ণিত আছে। ইমাম আবু ঈসা (রাহঃ) বলেন, আবু হুরায়রা (রাযিঃ) বর্ণিত হাদীসটি হাসান সহীহ। আবু মায়মুনা-এর নাম হল সুলায়ম। কতক সাহাবী অপরাপর ও এতদনুসারে আমল করেছেন। তারা বলেন, সন্তানের ব্যাপারে যদি পিতা-মাতার মাঝে বিবাদ দেখা দেয় তবে সন্তানকে পিতা-মাতার মাঝে একজনের সঙ্গে থাকার ইখতিয়ার প্রদান করা হবে। এ হল ইমাম আহমাদ ও ইসহাক (রাহঃ)-এর অভিমত। তারা উভয়ে বলেন, সন্তান যতদিন শিশু থাকবে ততদিন তার ব্যাপারে মার হক বেশী। আর সাত বছর বয়সের হলে তাকে পিতা-মাতা যে কোন একজনের সঙ্গে অবস্থানের ইখতিয়ার প্রদান করা হবে। হিলাল ইবনে আবু মায়মুনা হলেন হিলাল ইবনে আলী উসামা। ইনি ছিলেন মাদানী বা মদীনাবাসী। তার বরাতে ইয়াহয়া ইবনে আবী কাছীর, মালিক ইবনে আনাস ও ফুলায়হ ইবনে সুলাইমান (রাহঃ)ও হাদীস রিওয়ায়েত করেছেন।
باب مَا جَاءَ فِي تَخْيِيرِ الْغُلاَمِ بَيْنَ أَبَوَيْهِ إِذَا افْتَرَقَا
حَدَّثَنَا نَصْرُ بْنُ عَلِيٍّ، حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، عَنْ زِيَادِ بْنِ سَعْدٍ، عَنْ هِلاَلِ بْنِ أَبِي مَيْمُونَةَ الثَّعْلَبِيِّ، عَنْ أَبِي مَيْمُونَةَ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، أَنَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم خَيَّرَ غُلاَمًا بَيْنَ أَبِيهِ وَأُمِّهِ . قَالَ وَفِي الْبَابِ عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَمْرٍو وَجَدِّ عَبْدِ الْحَمِيدِ بْنِ جَعْفَرٍ . قَالَ أَبُو عِيسَى حَدِيثُ أَبِي هُرَيْرَةَ حَدِيثٌ حَسَنٌ صَحِيحٌ . وَأَبُو مَيْمُونَةَ اسْمُهُ سُلَيْمٌ . وَالْعَمَلُ عَلَى هَذَا عِنْدَ بَعْضِ أَهْلِ الْعِلْمِ مِنْ أَصْحَابِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم وَغَيْرِهِمْ قَالُوا يُخَيَّرُ الْغُلاَمُ بَيْنَ أَبَوَيْهِ إِذَا وَقَعَتْ بَيْنَهُمَا الْمُنَازَعَةُ فِي الْوَلَدِ . وَهُوَ قَوْلُ أَحْمَدَ وَإِسْحَاقَ وَقَالاَ مَا كَانَ الْوَلَدُ صَغِيرًا فَالأُمُّ أَحَقُّ فَإِذَا بَلَغَ الْغُلاَمُ سَبْعَ سِنِينَ خُيِّرَ بَيْنَ أَبَوَيْهِ . هِلاَلُ بْنُ أَبِي مَيْمُونَةَ هُوَ هِلاَلُ بْنُ عَلِيِّ بْنِ أُسَامَةَ وَهُوَ مَدَنِيٌّ وَقَدْ رَوَى عَنْهُ يَحْيَى بْنُ أَبِي كَثِيرٍ وَمَالِكُ بْنُ أَنَسٍ وَفُلَيْحُ بْنُ سُلَيْمَانَ .

তাহকীক:
তাহকীক চলমান