আল জামিউল কাবীর- ইমাম তিরমিযী রহঃ
الجامع الكبير للترمذي
১৫. শাসনকার্য পরিচালনা ও আদালত-বিচার অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ১ টি
অনুসন্ধান করুন...
হাদীস নং:১৩৫১
আন্তর্জাতিক নং: ১৩৫১
রুকবা প্রসঙ্গে।
১৩৫৫. আহমাদ ইবনে মানী‘ (রাহঃ) ...... জাবির (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, ‘উমরা’’ তার অধিকারীর জন্য জায়েয এবং ‘‘রুকবা’’ তার অধিকারীর জন্য জায়েয। - ইবনে মাজাহ ২৩৮৩, মুসালিম
ইমাম আবু ঈসা (রাহঃ) বলেন, এই হাদীসটি হাসান। কোন কোন রাবী এটিকে আবু যুবাইর (রাহঃ) ......... জাবির (রাযিঃ) সূত্রে মাওকূপরূপে বর্ণনা করেছেন। কতক সাহাবী ও অপরাপর আলিম এই হাদীস অনুসারে আমল করেছেন। তারা বলেন, ‘উমরা’’ এর মত ‘‘রুকবা’’-ও জায়েয। এ হল ইমাম আহমাদ ও ইসহাক (রাহঃ) এর অভিমত। কুফাবাসী কতক আলিম উমরা ও রুকবা এর মধ্যে পার্থক্য করেন। তারা ‘উমরা’’ জায়েয রেখেছেন কিন্তু রুকবা জায়েয রাখেননি।
রুকবা-এর ব্যাখ্যা হল, কেউ কাউকে বলল, এই বস্তুটি তোমার, যতদিন তুমি জীবিত থাকবে। তুমি যদি আমার পূর্বে মারা যাও তবে তা আমার কাছেই প্রত্যার্পিত হবে। (আর আমি যদি তোমার পূর্বে মারা যাই তবে তা তোমার)। ইমাম আহমাদ ও ইসহাক (রাহঃ) বলেন, ‘‘রুকবা’’ হল উমরা এর মত। যাকে রুকবা হিসাবে বস্তুটি প্রদান করা হবে সেটি তারই হয়ে যাবে। প্রথম জন অর্থাৎ দাতার কাছে তা প্রত্যার্পিত হবে না।
ইমাম আবু ঈসা (রাহঃ) বলেন, এই হাদীসটি হাসান। কোন কোন রাবী এটিকে আবু যুবাইর (রাহঃ) ......... জাবির (রাযিঃ) সূত্রে মাওকূপরূপে বর্ণনা করেছেন। কতক সাহাবী ও অপরাপর আলিম এই হাদীস অনুসারে আমল করেছেন। তারা বলেন, ‘উমরা’’ এর মত ‘‘রুকবা’’-ও জায়েয। এ হল ইমাম আহমাদ ও ইসহাক (রাহঃ) এর অভিমত। কুফাবাসী কতক আলিম উমরা ও রুকবা এর মধ্যে পার্থক্য করেন। তারা ‘উমরা’’ জায়েয রেখেছেন কিন্তু রুকবা জায়েয রাখেননি।
রুকবা-এর ব্যাখ্যা হল, কেউ কাউকে বলল, এই বস্তুটি তোমার, যতদিন তুমি জীবিত থাকবে। তুমি যদি আমার পূর্বে মারা যাও তবে তা আমার কাছেই প্রত্যার্পিত হবে। (আর আমি যদি তোমার পূর্বে মারা যাই তবে তা তোমার)। ইমাম আহমাদ ও ইসহাক (রাহঃ) বলেন, ‘‘রুকবা’’ হল উমরা এর মত। যাকে রুকবা হিসাবে বস্তুটি প্রদান করা হবে সেটি তারই হয়ে যাবে। প্রথম জন অর্থাৎ দাতার কাছে তা প্রত্যার্পিত হবে না।
باب مَا جَاءَ فِي الرُّقْبَى
حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ مَنِيعٍ، حَدَّثَنَا هُشَيْمٌ، عَنْ دَاوُدَ بْنِ أَبِي هِنْدٍ، عَنْ أَبِي الزُّبَيْرِ، عَنْ جَابِرٍ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " الْعُمْرَى جَائِزَةٌ لأَهْلِهَا وَالرُّقْبَى جَائِزَةٌ لأَهْلِهَا " . قَالَ أَبُو عِيسَى هَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ . وَقَدْ رَوَاهُ بَعْضُهُمْ عَنْ أَبِي الزُّبَيْرِ بِهَذَا الإِسْنَادِ عَنْ جَابِرٍ مَوْقُوفًا وَلَمْ يَرْفَعْهُ . وَالْعَمَلُ عَلَى هَذَا عِنْدَ بَعْضِ أَهْلِ الْعِلْمِ مِنْ أَصْحَابِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم وَغَيْرِهِمْ أَنَّ الرُّقْبَى جَائِزَةٌ مِثْلَ الْعُمْرَى . وَهُوَ قَوْلُ أَحْمَدَ وَإِسْحَاقَ . وَفَرَّقَ بَعْضُ أَهْلِ الْعِلْمِ مِنْ أَهْلِ الْكُوفَةِ وَغَيْرِهِمْ بَيْنَ الْعُمْرَى وَالرُّقْبَى فَأَجَازُوا الْعُمْرَى وَلَمْ يُجِيزُوا الرُّقْبَى . قَالَ أَبُو عِيسَى وَتَفْسِيرُ الرُّقْبَى أَنْ يَقُولَ هَذَا الشَّىْءُ لَكَ مَا عِشْتَ فَإِنْ مِتَّ قَبْلِي فَهِيَ رَاجِعَةٌ إِلَىَّ . وَقَالَ أَحْمَدُ وَإِسْحَاقُ الرُّقْبَى مِثْلُ الْعُمْرَى وَهِيَ لِمَنْ أُعْطِيَهَا وَلاَ تَرْجِعُ إِلَى الأَوَّلِ .

তাহকীক:
তাহকীক চলমান