আল জামিউল কাবীর- ইমাম তিরমিযী রহঃ
الجامع الكبير للترمذي
৯. হজ্ব - উমরার অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ১ টি
অনুসন্ধান করুন...
হাদীস নং:৯৩২
আন্তর্জাতিক নং: ৯৩২
এই বিষয়ে আরো একটি অনুচ্ছেদ।
৯৩৪. আহমদ ইবনে আব্দা আয্-যাব্বী (রাহঃ) ...... ইবনে আব্বাস (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত আছে যে, নবী (ﷺ) বলেছেন, কিয়ামত পর্যন্ত হজ্জের মাসে উমরাও অন্তর্ভূক্ত হয়ে গেছে। - আবু দাউদ ১৫৭১, মুসলিম
এই বিষয়ে সুরাকা ইবনে মালিক ইবনে জুশুম ও জাবির ইবনে আব্দুল্লাহ (রাযিঃ) থেকে হাদীসটি বর্ণিত আছে। ইমাম আবু ঈসা (রাহঃ) বলেন, ইবনে আব্বাস (রাযিঃ) বর্ণিত হাদীসটি হাসান। এই হাদীসটির মর্ম হলো, হজ্জের মাসসমূহে উমরা করায় কোন অসুবিধা নাই। ইমাম শাফিঈ আহমদ ও ইসহাক (রাহঃ) ও এইরূপ মন্তব্য করেছেন। এই হাদীসটির মর্ম হলো জাহিলী যুগের লোকেরা হজ্জের মাসসমূহের উমরা করত না। ইসলামের আর্বিভাবের পর নবী (ﷺ) এই বিষয়ে অনুমতি দেন এবং বলেন, কিয়ামত পর্যন্ত হজ্জের মাসে উমরাও অন্তর্ভূক্ত হয়ে গেছে। অর্থাৎ হজ্জের মাসসমূহে উমরা করায় কোন দোষ নাই। হজ্জের মাস হল শাওয়াল, যুলকা’দা এবং যুলহিজ্জার দশ দিন। হজ্জের মাসগুলি ছাড়া হজ্জের ইহরাম বাধা অনুচিত (তা জায়েজ নয়) আর হারাম মাসগুলো হলো রজব, যুলকা’দা, যুলহিজ্জা ও মুহাররাম। একাধিক সাহাবী ও অপরাপর আলিম থেকে অনুরূপ রিওয়ায়াত বর্ণিত আছে।
এই বিষয়ে সুরাকা ইবনে মালিক ইবনে জুশুম ও জাবির ইবনে আব্দুল্লাহ (রাযিঃ) থেকে হাদীসটি বর্ণিত আছে। ইমাম আবু ঈসা (রাহঃ) বলেন, ইবনে আব্বাস (রাযিঃ) বর্ণিত হাদীসটি হাসান। এই হাদীসটির মর্ম হলো, হজ্জের মাসসমূহে উমরা করায় কোন অসুবিধা নাই। ইমাম শাফিঈ আহমদ ও ইসহাক (রাহঃ) ও এইরূপ মন্তব্য করেছেন। এই হাদীসটির মর্ম হলো জাহিলী যুগের লোকেরা হজ্জের মাসসমূহের উমরা করত না। ইসলামের আর্বিভাবের পর নবী (ﷺ) এই বিষয়ে অনুমতি দেন এবং বলেন, কিয়ামত পর্যন্ত হজ্জের মাসে উমরাও অন্তর্ভূক্ত হয়ে গেছে। অর্থাৎ হজ্জের মাসসমূহে উমরা করায় কোন দোষ নাই। হজ্জের মাস হল শাওয়াল, যুলকা’দা এবং যুলহিজ্জার দশ দিন। হজ্জের মাসগুলি ছাড়া হজ্জের ইহরাম বাধা অনুচিত (তা জায়েজ নয়) আর হারাম মাসগুলো হলো রজব, যুলকা’দা, যুলহিজ্জা ও মুহাররাম। একাধিক সাহাবী ও অপরাপর আলিম থেকে অনুরূপ রিওয়ায়াত বর্ণিত আছে।
باب مِنْهُ
حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ عَبْدَةَ الضَّبِّيُّ، حَدَّثَنَا زِيَادُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ، عَنْ يَزِيدَ بْنِ أَبِي زِيَادٍ، عَنْ مُجَاهِدٍ، عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ " دَخَلَتِ الْعُمْرَةُ فِي الْحَجِّ إِلَى يَوْمِ الْقِيَامَةِ " . قَالَ وَفِي الْبَابِ عَنْ سُرَاقَةَ بْنِ مَالِكِ بْنِ جُعْشُمٍ وَجَابِرِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ . قَالَ أَبُو عِيسَى حَدِيثُ ابْنِ عَبَّاسٍ حَدِيثٌ حَسَنٌ . وَمَعْنَى هَذَا الْحَدِيثِ أَنْ لاَ بَأْسَ بِالْعُمْرَةِ فِي أَشْهُرِ الْحَجِّ . وَهَكَذَا قَالَ الشَّافِعِيُّ وَأَحْمَدُ وَإِسْحَاقُ . وَمَعْنَى هَذَا الْحَدِيثِ أَنَّ أَهْلَ الْجَاهِلِيَّةِ كَانُوا لاَ يَعْتَمِرُونَ فِي أَشْهُرِ الْحَجِّ فَلَمَّا جَاءَ الإِسْلاَمُ رَخَّصَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم فِي ذَلِكَ فَقَالَ " دَخَلَتِ الْعُمْرَةُ فِي الْحَجِّ إِلَى يَوْمِ الْقِيَامَةِ " . يَعْنِي لاَ بَأْسَ بِالْعُمْرَةِ فِي أَشْهُرِ الْحَجِّ . وَأَشْهُرُ الْحَجِّ شَوَّالٌ وَذُو الْقَعْدَةِ وَعَشْرٌ مِنْ ذِي الْحِجَّةِ لاَ يَنْبَغِي لِلرَّجُلِ أَنْ يُهِلَّ بِالْحَجِّ إِلاَّ فِي أَشْهُرِ الْحَجِّ . وَأَشْهُرُ الْحُرُمِ رَجَبٌ وَذُو الْقَعْدَةِ وَذُو الْحِجَّةِ وَالْمُحَرَّمُ . هَكَذَا قَالَ غَيْرُ وَاحِدٍ مِنْ أَهْلِ الْعِلْمِ مِنْ أَصْحَابِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم وَغَيْرِهِمْ .

তাহকীক:
তাহকীক চলমান