আল জামিউল কাবীর- ইমাম তিরমিযী রহঃ
الجامع الكبير للترمذي
৮. নবীজী ﷺ থেকে বর্ণিত রোযার অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ২ টি
অনুসন্ধান করুন...
হাদীস নং:৭৯৯
আন্তর্জাতিক নং: ৭৯৯
কেউ যদি আহার করার পর সফরের উদ্দেশ্যে বের হয়।
৭৯৭. কুতায়বা (রাহঃ) ...... মুহাম্মাদ ইবনে কা‘ব (রাহঃ) বলেন, আমি এক রমযানে আনাস (রাযিঃ) এর কাছে এলাম। তিনি তখন সফরের ইচ্ছা করছিলেন। আমি তাঁর সফরের উটটিকে হাওদা বেঁধে দিলাম। তিনি সফরের পোশাক পরে নিলেন এবং খাবার নিয়ে আসতে বললেন। অনন্তর তিনি তা আহার করলেন। আমি বললাম, এ কি সুন্নত? তিনি বললেন, সুন্নত। এরপর সওয়ার হয়ে গেলেন।
باب مَا جَاءَ فِيمَنْ أَكَلَ ثُمَّ خَرَجَ يُرِيدُ سَفَرًا
حَدَّثَنَا قُتَيْبَةُ، حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ جَعْفَرٍ، عَنْ زَيْدِ بْنِ أَسْلَمَ، عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ الْمُنْكَدِرِ، عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ كَعْبٍ، أَنَّهُ قَالَ أَتَيْتُ أَنَسَ بْنَ مَالِكٍ فِي رَمَضَانَ وَهُوَ يُرِيدُ سَفَرًا وَقَدْ رُحِلَتْ لَهُ رَاحِلَتُهُ وَلَبِسَ ثِيَابَ السَّفَرِ فَدَعَا بِطَعَامٍ فَأَكَلَ فَقُلْتُ لَهُ سُنَّةٌ قَالَ سُنَّةٌ . ثُمَّ رَكِبَ .

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নং:৮০০
আন্তর্জাতিক নং: ৮০০
কেউ যদি আহার করার পর সফরের উদ্দেশ্যে বের হয়।
৭৯৮. মুহাম্মাদ ইবনে ইসমাঈল (রাহঃ) ...... মুহাম্মাদ ইবনে কাব (রাহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি আনাস (রাযিঃ) এর কাছে রমযানে এলাম। এরপর উক্ত হাদীসের অনুরূপ বর্ণনা করলেন।
ইমাম আবু ঈসা (রাহঃ) বলেন, এই হাদীসটি হাসান। রাবী মুহাম্মাদ ইবনে জাফর হলেন, ইবনে আবু কাসীর মাদীনী নির্ভরযোগ্য রাবী। তিনি ইসমাঈল ইবনে জাফর (রাহঃ) এর ভাই। আর আব্দুল্লাহ ইবনে জাফর হলেন ইবনে নাজীহ; আলী ইবনে মাদীনী (রাহঃ) এর পিতা। ইয়াহয়া ইবনে মাঈন (রাহঃ) তাকে যঈফ বলেছেন। কোন কোন আলিম এই হাদীস অনুসারে মত ব্যক্ত করেছেন। তাঁরা বলেন মুসাফির ব্যক্তি সফরের উদ্দেশ্যে বাড়ী থেকে বের হওয়ার পূর্বে রোযা ভঙ্গ করতে পারবে।* তবে যতক্ষণ সে তার গ্রাম বা নগর প্রাচীর অতিক্রম না করেছে ততক্ষণ নামায কসর করতে পারবে না। এ হল ইসহাক ইবনে ইবরাহীম হানযালীর বক্তব্য।
*ইমাম আবু হানিফা (রাহঃ) সহ অধিকাংশ আলিম সফরে বের না হওয়া পর্যন্ত তা জায়েয রাখেন না।
ইমাম আবু ঈসা (রাহঃ) বলেন, এই হাদীসটি হাসান। রাবী মুহাম্মাদ ইবনে জাফর হলেন, ইবনে আবু কাসীর মাদীনী নির্ভরযোগ্য রাবী। তিনি ইসমাঈল ইবনে জাফর (রাহঃ) এর ভাই। আর আব্দুল্লাহ ইবনে জাফর হলেন ইবনে নাজীহ; আলী ইবনে মাদীনী (রাহঃ) এর পিতা। ইয়াহয়া ইবনে মাঈন (রাহঃ) তাকে যঈফ বলেছেন। কোন কোন আলিম এই হাদীস অনুসারে মত ব্যক্ত করেছেন। তাঁরা বলেন মুসাফির ব্যক্তি সফরের উদ্দেশ্যে বাড়ী থেকে বের হওয়ার পূর্বে রোযা ভঙ্গ করতে পারবে।* তবে যতক্ষণ সে তার গ্রাম বা নগর প্রাচীর অতিক্রম না করেছে ততক্ষণ নামায কসর করতে পারবে না। এ হল ইসহাক ইবনে ইবরাহীম হানযালীর বক্তব্য।
*ইমাম আবু হানিফা (রাহঃ) সহ অধিকাংশ আলিম সফরে বের না হওয়া পর্যন্ত তা জায়েয রাখেন না।
باب مَا جَاءَ فِيمَنْ أَكَلَ ثُمَّ خَرَجَ يُرِيدُ سَفَرًا
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ إِسْمَاعِيلَ، حَدَّثَنَا سَعِيدُ بْنُ أَبِي مَرْيَمَ، حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ جَعْفَرٍ، قَالَ حَدَّثَنِي زَيْدُ بْنُ أَسْلَمَ، قَالَ حَدَّثَنِي مُحَمَّدُ بْنُ الْمُنْكَدِرِ، عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ كَعْبٍ، قَالَ أَتَيْتُ أَنَسَ بْنَ مَالِكٍ فِي رَمَضَانَ فَذَكَرَ نَحْوَهُ . قَالَ أَبُو عِيسَى هَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ . وَمُحَمَّدُ بْنُ جَعْفَرٍ هُوَ ابْنُ أَبِي كَثِيرٍ هُوَ مَدِينِيٌّ ثِقَةٌ وَهُوَ أَخُو إِسْمَاعِيلَ بْنِ جَعْفَرٍ . وَعَبْدُ اللَّهِ بْنُ جَعْفَرٍ هُوَ ابْنُ نَجِيحٍ وَالِدُ عَلِيِّ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ الْمَدِينِيِّ وَكَانَ يَحْيَى بْنُ مَعِينٍ يُضَعِّفُهُ . وَقَدْ ذَهَبَ بَعْضُ أَهْلِ الْعِلْمِ إِلَى هَذَا الْحَدِيثِ وَقَالُوا لِلْمُسَافِرِ أَنْ يُفْطِرَ فِي بَيْتِهِ قَبْلَ أَنْ يَخْرُجَ وَلَيْسَ لَهُ أَنْ يَقْصُرَ الصَّلاَةَ حَتَّى يَخْرُجَ مِنْ جِدَارِ الْمَدِينَةِ أَوِ الْقَرْيَةِ . وَهُوَ قَوْلُ إِسْحَاقَ بْنِ إِبْرَاهِيمَ الْحَنْظَلِيِّ .

তাহকীক:
তাহকীক চলমান