আল জামিউল কাবীর- ইমাম তিরমিযী রহঃ
الجامع الكبير للترمذي
৮. নবীজী ﷺ থেকে বর্ণিত রোযার অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ১ টি
অনুসন্ধান করুন...
হাদীস নং:৭৭৩
আন্তর্জাতিক নং: ৭৭৩
আয়্যামে তাশরীক এ রোযা পালন হারাম।
৭৭১. হান্নাদ (রাহঃ) ..... উকবা ইবনে আমির (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূল (ﷺ) বলেছেন, আরাফার দিন, কুরবানীর দিন এবং আইয়্যামে তাশরীক হলো আমরা মুসলিম জনগণের ঈদের দিন। এ দিনগুলো হলো পানাহারের দিন।
এই বিষয়ে আলী, সা’দ, আবু হুরায়রা, জাবির, নুবায়শা বিশর ইবনে সুহায়ম, আব্দুল্লাহ ইবনে হুযাইফা, আনাস, হামযা ইবনে আমর আল-আসলামী, কাব ইবনে মালিক, আয়িশা, আমর ইবনে আস ও আব্দুল্লাহ ইবনে আমর (রাযিঃ) থেকেও হাদীস বর্ণিত আছে। ইমাম আবু ঈসা (রাহঃ) বলেন, উকবা ইবনে আমির (রাযিঃ) বর্ণিত হাদীসটি হাসান-সহীহ। আলিমগণ এতদনুসারে আমল করেছেন। তারা আয়্যামে তাশরীকের রোযা হারাম বলে মনে করেন। কিন্তু সাহাবী ও অন্যান্য আলিমগণের তামাত্তু হজ্জ পালনকারীর জন্য এই দিনগুলোর রোযা পালনের অবকাশ দিয়েছেন। শর্ত হয় যদি সে হাদী না পায় এবং প্রথম দশ দিনের মধ্যে সে যদি রোযা পালন করতে না পেরে থাকে তবে তাদের মতে সে আইয়্যামে তাশরীকে ঐ রোযা পালন করতে পারবে। ইমাম মালিক ইবনে আনাস, শাফিঈ, আহমাদ ও ইসহাক (রাহঃ) এই মত ব্যক্ত করেছেন। ইমাম আবু ঈসা (রাহঃ) বলেন, ইরাকবাসী মুহাদ্দীছগণ বলেন, মুসা ইবনে আলী ইবনে রাবাহ। মিসরবাসীগণ বলেন, মুসা ইবনে আলী এবং আবু ঈসা (রাহঃ) আরও বলেন, আমি কুতায়বাকে বলতে শুনেছি তিনি বলতে শুনেছেন যে, মুসা ইবনে আলী বলেছেন, আমার পিতার নাম তাসগীর (উলাই) রূপে উচ্চারণ কারো হালাল মনে করি না।
এই বিষয়ে আলী, সা’দ, আবু হুরায়রা, জাবির, নুবায়শা বিশর ইবনে সুহায়ম, আব্দুল্লাহ ইবনে হুযাইফা, আনাস, হামযা ইবনে আমর আল-আসলামী, কাব ইবনে মালিক, আয়িশা, আমর ইবনে আস ও আব্দুল্লাহ ইবনে আমর (রাযিঃ) থেকেও হাদীস বর্ণিত আছে। ইমাম আবু ঈসা (রাহঃ) বলেন, উকবা ইবনে আমির (রাযিঃ) বর্ণিত হাদীসটি হাসান-সহীহ। আলিমগণ এতদনুসারে আমল করেছেন। তারা আয়্যামে তাশরীকের রোযা হারাম বলে মনে করেন। কিন্তু সাহাবী ও অন্যান্য আলিমগণের তামাত্তু হজ্জ পালনকারীর জন্য এই দিনগুলোর রোযা পালনের অবকাশ দিয়েছেন। শর্ত হয় যদি সে হাদী না পায় এবং প্রথম দশ দিনের মধ্যে সে যদি রোযা পালন করতে না পেরে থাকে তবে তাদের মতে সে আইয়্যামে তাশরীকে ঐ রোযা পালন করতে পারবে। ইমাম মালিক ইবনে আনাস, শাফিঈ, আহমাদ ও ইসহাক (রাহঃ) এই মত ব্যক্ত করেছেন। ইমাম আবু ঈসা (রাহঃ) বলেন, ইরাকবাসী মুহাদ্দীছগণ বলেন, মুসা ইবনে আলী ইবনে রাবাহ। মিসরবাসীগণ বলেন, মুসা ইবনে আলী এবং আবু ঈসা (রাহঃ) আরও বলেন, আমি কুতায়বাকে বলতে শুনেছি তিনি বলতে শুনেছেন যে, মুসা ইবনে আলী বলেছেন, আমার পিতার নাম তাসগীর (উলাই) রূপে উচ্চারণ কারো হালাল মনে করি না।
باب مَا جَاءَ فِي كَرَاهِيَةِ الصَّوْمِ فِي أَيَّامِ التَّشْرِيقِ
حَدَّثَنَا هَنَّادٌ، حَدَّثَنَا وَكِيعٌ، عَنْ مُوسَى بْنِ عُلَىٍّ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ عُقْبَةَ بْنِ عَامِرٍ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " يَوْمُ عَرَفَةَ وَيَوْمُ النَّحْرِ وَأَيَّامُ التَّشْرِيقِ عِيدُنَا أَهْلَ الإِسْلاَمِ وَهِيَ أَيَّامُ أَكْلٍ وَشُرْبٍ " . قَالَ وَفِي الْبَابِ عَنْ عَلِيٍّ وَسَعْدٍ وَأَبِي هُرَيْرَةَ وَجَابِرٍ وَنُبَيْشَةَ وَبِشْرِ بْنِ سُحَيْمٍ وَعَبْدِ اللَّهِ بْنِ حُذَافَةَ وَأَنَسٍ وَحَمْزَةَ بْنِ عَمْرٍو الأَسْلَمِيِّ وَكَعْبِ بْنِ مَالِكٍ وَعَائِشَةَ وَعَمْرِو بْنِ الْعَاصِ وَعَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَمْرٍو . قَالَ أَبُو عِيسَى وَحَدِيثُ عُقْبَةَ بْنِ عَامِرٍ حَدِيثٌ حَسَنٌ صَحِيحٌ . وَالْعَمَلُ عَلَى هَذَا عِنْدَ أَهْلِ الْعِلْمِ يَكْرَهُونَ الصِّيَامَ أَيَّامَ التَّشْرِيقِ إِلاَّ أَنَّ قَوْمًا مِنْ أَصْحَابِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم وَغَيْرِهِمْ رَخَّصُوا لِلْمُتَمَتِّعِ إِذَا لَمْ يَجِدْ هَدْيًا وَلَمْ يَصُمْ فِي الْعَشْرِ أَنْ يَصُومَ أَيَّامَ التَّشْرِيقِ . وَبِهِ يَقُولُ مَالِكُ بْنُ أَنَسٍ وَالشَّافِعِيُّ وَأَحْمَدُ وَإِسْحَاقُ . قَالَ أَبُو عِيسَى وَأَهْلُ الْعِرَاقِ يَقُولُونَ مُوسَى بْنُ عَلِيِّ بْنِ رَبَاحٍ وَأَهْلُ مِصْرَ يَقُولُونَ مُوسَى بْنُ عُلَىٍّ . وَقَالَ سَمِعْتُ قُتَيْبَةُ يَقُولُ سَمِعْتُ اللَّيْثَ بْنَ سَعْدٍ يَقُولُ قَالَ مُوسَى بْنُ عَلِيٍّ لاَ أَجْعَلُ أَحَدًا فِي حِلٍّ صَغَّرَ اسْمَ أَبِي .