আল মুসনাদুস সহীহ- ইমাম মুসলিম রহঃ
المسند الصحيح لمسلم
১৪- রোযার অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ৫ টি
অনুসন্ধান করুন...
হাদীস নং: ২৫৫৮
আন্তর্জাতিক নং: ১১৪৬-১
২৪. যে ব্যক্তি রমযানের রোযা পালন করেনি ওযরের কারণে যথাঃ রোগ, সফর ও মাসিক ঋতু ইত্যাদি, তবে তার জন্য রমযানের কাযা পরবর্তী রমযান না আসা পর্যন্ত বিলম্বে আদায় করা জায়েয
২৫৫৮। আহমদ ইবনে আব্দুল্লাহ ইবনে ইউনূস (রাহঃ) ......... আবু সালামা (রাহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন আমি আয়িশা (রাযিঃ) কে বলতে শুনেছি যে, আমার উপর রমযানের রোযা কাযা থেকে যেত। রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর কাজে ব্যস্ত থাকার কারণে শা’বান মাস ব্যতীত আমি তা আদায় করতে পারতাম না।
باب جواز تأخير قضاء رمضان
حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ يُونُسَ، حَدَّثَنَا زُهَيْرٌ، حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ سَعِيدٍ، عَنْ أَبِي، سَلَمَةَ قَالَ سَمِعْتُ عَائِشَةَ، - رضى الله عنها - تَقُولُ كَانَ يَكُونُ عَلَىَّ الصَّوْمُ مِنْ رَمَضَانَ فَمَا أَسْتَطِيعُ أَنْ أَقْضِيَهُ إِلاَّ فِي شَعْبَانَ الشُّغُلُ مِنْ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم أَوْ بِرَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم .

তাহকীক:
হাদীস নং: ২৫৫৯
আন্তর্জাতিক নং: ১১৪৬-২
২৪. যে ব্যক্তি রমযানের রোযা পালন করেনি ওযরের কারণে যথাঃ রোগ, সফর ও মাসিক ঋতু ইত্যাদি, তবে তার জন্য রমযানের কাযা পরবর্তী রমযান না আসা পর্যন্ত বিলম্বে আদায় করা জায়েয
২৫৫৯। ইসহাক ইবনে ইবরাহীম (রাহঃ) ......... ইয়াহয়া ইবনে সাঈদ (রাহঃ) এর সূত্রে এ সনদে অনুরূপ হাদীস বর্ণনা করেছেন। তবে এ হাদীসের মধ্যে রয়েছে যে, ″এবং রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর উপস্থিতির কারণে শাবানের পূর্বে আমার জন্য তা পালন সম্ভব হতো না।″
باب جواز تأخير قضاء رمضان
وَحَدَّثَنَا إِسْحَاقُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ، أَخْبَرَنَا بِشْرُ بْنُ عُمَرَ الزَّهْرَانِيُّ، حَدَّثَنِي سُلَيْمَانُ، بْنُ بِلاَلٍ حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ سَعِيدٍ، بِهَذَا الإِسْنَادِ غَيْرَ أَنَّهُ قَالَ وَذَلِكَ لِمَكَانِ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم .

তাহকীক:
হাদীস নং: ২৫৬০
আন্তর্জাতিক নং: ১১৪৬-৩
২৪. যে ব্যক্তি রমযানের রোযা পালন করেনি ওযরের কারণে যথাঃ রোগ, সফর ও মাসিক ঋতু ইত্যাদি, তবে তার জন্য রমযানের কাযা পরবর্তী রমযান না আসা পর্যন্ত বিলম্বে আদায় করা জায়েয
২৫৬০। মুহাম্মাদ ইবনে রাফি (রাহঃ) ......... ইয়াহয়া ইবনে সাঈদ (রাহঃ) থেকে এ সনদে অনুরূপ হাদীস বর্ণনা করেছেন। তবে এতে রয়েছে যে ইয়াহয়া (রাহঃ) বলেন, আমার ধারণা, এ বিলম্ব করা মূলত রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর খিদমতে থাকার কারণেই হয়েছিল।
باب جواز تأخير قضاء رمضان
وَحَدَّثَنِيهِ مُحَمَّدُ بْنُ رَافِعٍ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الرَّزَّاقِ، أَخْبَرَنَا ابْنُ جُرَيْجٍ، حَدَّثَنِي يَحْيَى، بْنُ سَعِيدٍ بِهَذَا الإِسْنَادِ وَقَالَ فَظَنَنْتُ أَنَّ ذَلِكَ لِمَكَانِهَا مِنَ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم . يَحْيَى يَقُولُهُ .

তাহকীক:
হাদীস নং: ২৫৬১
আন্তর্জাতিক নং: ১১৪৬-৪
২৪. যে ব্যক্তি রমযানের রোযা পালন করেনি ওযরের কারণে যথাঃ রোগ, সফর ও মাসিক ঋতু ইত্যাদি, তবে তার জন্য রমযানের কাযা পরবর্তী রমযান না আসা পর্যন্ত বিলম্বে আদায় করা জায়েয
২৫৬১। মুহাম্মাদ ইবনে মুসান্না ও আমরুন-নাকিদ (রাহঃ) ......... ইয়াহয়া (রাহঃ) থেকে এ সনদে অনুরূপ হাদীস বর্ণনা করেছেন। তবে এ হাদীসের মধ্যে রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর খিদমতে লিপ্ত থাকার কথা উল্লেখ নেই।
باب جواز تأخير قضاء رمضان
وَحَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ الْمُثَنَّى، حَدَّثَنَا عَبْدُ الْوَهَّابِ، ح وَحَدَّثَنَا عَمْرٌو النَّاقِدُ، حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، كِلاَهُمَا عَنْ يَحْيَى، بِهَذَا الإِسْنَادِ وَلَمْ يَذْكُرَا فِي الْحَدِيثِ الشُّغْلُ بِرَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم .

তাহকীক:
হাদীস নং: ২৫৬২
আন্তর্জাতিক নং: ১১৪৬-৬
২৪. যে ব্যক্তি রমযানের রোযা পালন করেনি ওযরের কারণে যথাঃ রোগ, সফর ও মাসিক ঋতু ইত্যাদি, তবে তার জন্য রমযানের কাযা পরবর্তী রমযান না আসা পর্যন্ত বিলম্বে আদায় করা জায়েয
২৫৬২। মুহাম্মাদ ইবনে আবু উমর মক্কী (রাহঃ) ......... আয়িশা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ আমাদের মঝে এমন অনেকে আছেন যিনি রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর যুগে রমযানের রোযা পালনে সক্ষম হতেন না। অতঃপর শা’বান না আসা পর্যন্ত রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর খিদমতে থাকার কারণে তার পক্ষে কাযা আদায় করাও সম্ভব হতো না।
باب جواز تأخير قضاء رمضان
وَحَدَّثَنِي مُحَمَّدُ بْنُ أَبِي عُمَرَ الْمَكِّيُّ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الْعَزِيزِ بْنُ مُحَمَّدٍ الدَّرَاوَرْدِيُّ، عَنْ يَزِيدَ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ الْهَادِ، عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ إِبْرَاهِيمَ، عَنْ أَبِي سَلَمَةَ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ، عَنْ عَائِشَةَ، - رضى الله عنها - أَنَّهَا قَالَتْ إِنْ كَانَتْ إِحْدَانَا لَتُفْطِرُ فِي زَمَانِ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فَمَا تَقْدِرُ عَلَى أَنْ تَقْضِيَهُ مَعَ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم حَتَّى يَأْتِيَ شَعْبَانُ .

তাহকীক: