মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত শরীফ)

مشكاة المصابيح للتبريزي

৮- রোযার অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ

মোট হাদীস টি

অনুসন্ধান করুন

হাদীস নংঃ ২০১৯
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৪. প্রথম অনুচ্ছেদ - মুসাফিরের সওম।

কোরআনে রহিয়াছেঃ فَمَن كَانَ مِنكُم مَّرِيضًا أَوْ عَلَىٰ سَفَرٍ فَعِدَّةٌ مِّنْ أَيَّامٍ أُخَرَ “তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি রোগগ্রস্ত থাকে অথবা ভ্রমণে থাকে (আর রোযা না রাখে) সে যেন অন্য দিনসমূহে এই সংখ্যা পূর্ণ করে।” –সূরা বাকারা, আয়াত ১৮৪
এ ব্যাপারের হাদীসসমূহ আলোচনা করিয়া ওলামাসাধারণ (জমহুরে ওলামা) ও ইমামগণ একমত যে, ভ্রমণে বা সফরে রোযা রাখা ও না রাখা উভয় জায়েয। কেননা, হুযূর (ﷺ) সফরে রোযা রাখিয়াও ছিলেন, এবং ছাড়িয়াও ছিলেন। তবে উত্তম কোটি সে সম্পর্কে তাহাদের মধ্যে মতের বিভিন্নতা রহিয়াছে। ইমাম আ'যম আবু হানীফা, মালেক ও শাফেয়ী প্রমুখের মতে সক্ষম ও শক্তিবান ব্যক্তির পক্ষে সফরে রোযা রাখাই উত্তম। পক্ষান্তরে ইমাম আহমদ আওযায়ী প্রমুখের মতে না রাখাই উত্তম। আর কাহারও মতে রাখা না রাখা যাহার পক্ষে যাহা সহজ বিবেচিত হয়, তাহাই উত্তম। —আশে'অ্যা—অনুবাদক
২০১৯। হযরত আয়েশা (রাঃ) বলেন, হামযা ইবনে আমর আসলামী বেশী রোযা রাখিত। একদা সে নবী করীম ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে জিজ্ঞাসা করিল, হুযুর! আমি কি সফরে রোযা রাখিতে পারি? হুযুর (ছাঃ) বলিলেনঃ যদি চাহ রাখিতে পার আর যদি চাহ নাও রাখিতে পার। —মোত্তাঃ

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান