মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত শরীফ)
مشكاة المصابيح للتبريزي
৫- নামাযের অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ৫ টি
অনুসন্ধান করুন
হাদীস নংঃ ১২৪৪

পরিচ্ছেদঃ ৩৪. প্রথম অনুচ্ছেদ - কাজে মধ্যপন্থা অবলম্বন করা
১২৪৪। আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেছেনঃ তোমাদের যে কোন ব্যক্তির প্রফুল্লতা ও সজীবতা থাকা পর্যন্ত ইবাদাত করা উচিৎ। যখন সে ক্লান্ত হয়ে পড়ে তখন যেন সে বসে পড়ে। (বুখারী, মুসলিম)[1]

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ১২৪৫

পরিচ্ছেদঃ ৩৪. প্রথম অনুচ্ছেদ - কাজে মধ্যপন্থা অবলম্বন করা
১২৪৫। ‘হযরতআয়িশা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেনঃ রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেনঃ নামায আদায়ের অবস্থায় তোমাদের কারো যদি তন্দ্রা আসে তবে সে যেন ঘুমের রেশ কেটে না যাওয়া পর্যন্ত ঘুমিয়ে নেয়। কারণ, তন্দ্রাবস্থায় নামায আদায় করলে সে জানতে পারবে না, সে কি ক্ষমা চাইছে, না নিজেকে গালি দিচ্ছে। (বুখারী, মুসলিম)

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ১২৪৬

পরিচ্ছেদঃ ৩৪. প্রথম অনুচ্ছেদ - কাজে মধ্যপন্থা অবলম্বন করা
১২৪৬। আবু হুরায়রা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, নবী করীম (ﷺ) ইরশাদ করেনঃ নিশ্চয়ই দ্বীন সহজ–সরল। দ্বীন নিয়ে যে কড়াকড়ি করে দ্বীন তার উপর বিজয়ী হয়। কাজেই তোমরা মধ্যপন্থা অবলম্বন কর এবং (মধ্যপন্থার) নিকটবর্তী থাক, আশান্বিত থাক এবং সকাল–সন্ধ্যায় ও রাতের কিছু অংশে (ইবাদতের মাধ্যমে) সাহায্য চাও। (বুখারী)

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ১২৪৭

পরিচ্ছেদঃ ৩৪. প্রথম অনুচ্ছেদ - কাজে মধ্যপন্থা অবলম্বন করা
১২৪৭। উমর ইবনুল খাত্তাব (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, যে ব্যক্তি তার নিয়মিত ওযীফা বা তার অংশবিশেষ আদায় করতে না পেরে ঘুমিয়ে পড়ল এবং পরে ফজর নামায ও যোহর নামাযের মধ্যবর্তী সময় তা পড়ে নিল তবে তার জন্য তেমনই লিপিবদ্ধ করা হরে যেন সে তা রাতেই পড়েছে। (মুসলিম)

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ১২৪৮

পরিচ্ছেদঃ ৩৪. প্রথম অনুচ্ছেদ - কাজে মধ্যপন্থা অবলম্বন করা
১২৪৮। ’ইমরান ইবনু হুসায়ন (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেছেনঃ দাঁড়িয়ে নামায আদায় করবে, তাতে সমর্থ না হলে বসে; যদি তাতেও সক্ষম না হও তাহলে কাত হয়ে শুয়ে। (বুখারী)

তাহকীক:
তাহকীক চলমান