মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত শরীফ)
مشكاة المصابيح للتبريزي
৫- নামাযের অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ১ টি
অনুসন্ধান করুন
হাদীস নংঃ ১১৫০

পরিচ্ছেদঃ ২৯. প্রথম অনুচ্ছেদ - দু’বার সালাত আদায় করা
কোন ব্যক্তি ঘরে ফরয নামায পড়ার পর মসজিদে জামাআত হইতে দেখিল, তাহার কি করা কর্তব্য? এসম্পর্কীয় যাবতীয় হাদীস আলোচনা করিয়া ইমাম আবু হানীফা ও তাঁহার অনুসারীগণ এ সিদ্ধান্তে পৌঁছিয়াছেন যে, সে যদি প্রথমে একা নামায পড়িয়া থাকে এবং ঐ নামায আছর মাগরিব ও ফজর না হয়, অর্থাৎ, যোহর ও এশা হয়, তাহা হইলে সে জামাআতে পুনরায় নামায পড়িবে। আর ইহা তাহার জন্য নফল হইবে। আছর ও ফজরের পর নফল পড়া মাকুরূহ এবং তিন রাকআত কোন নফল নাই। অতএব, এই তিন সময়ে পুনঃ পড়িবে না। পক্ষান্তরে ইমাম শাফেয়ী ও তাঁহার অনুসারীগণ বলেন, আছর, মাগরিব ও ফজর সকল নামাযই দ্বিতীয়বার জামাআতে পড়া যাইতে পারে; এমন কি, প্রথমে জামাআতের সহিত পড়িলেও পারিবে।
কোন ব্যক্তি ঘরে ফরয নামায পড়ার পর মসজিদে জামাআত হইতে দেখিল, তাহার কি করা কর্তব্য? এসম্পর্কীয় যাবতীয় হাদীস আলোচনা করিয়া ইমাম আবু হানীফা ও তাঁহার অনুসারীগণ এ সিদ্ধান্তে পৌঁছিয়াছেন যে, সে যদি প্রথমে একা নামায পড়িয়া থাকে এবং ঐ নামায আছর মাগরিব ও ফজর না হয়, অর্থাৎ, যোহর ও এশা হয়, তাহা হইলে সে জামাআতে পুনরায় নামায পড়িবে। আর ইহা তাহার জন্য নফল হইবে। আছর ও ফজরের পর নফল পড়া মাকুরূহ এবং তিন রাকআত কোন নফল নাই। অতএব, এই তিন সময়ে পুনঃ পড়িবে না। পক্ষান্তরে ইমাম শাফেয়ী ও তাঁহার অনুসারীগণ বলেন, আছর, মাগরিব ও ফজর সকল নামাযই দ্বিতীয়বার জামাআতে পড়া যাইতে পারে; এমন কি, প্রথমে জামাআতের সহিত পড়িলেও পারিবে।
১১৫০। হযরত জাবের (রাঃ) বলেন, মুআয ইবনে জাবাল (প্রথমে) নবী করীম ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাথে (মসজিদে নববীতে) নামায পড়িতেন, অতঃপর আপন লোকদের নিকট যাইয়া তাহাদের নামায পড়াইতেন। মোত্তাঃ

তাহকীক:
তাহকীক চলমান