মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত শরীফ)
مشكاة المصابيح للتبريزي
৫- নামাযের অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ৫ টি
অনুসন্ধান করুন
হাদীস নংঃ ৬৩৬

পরিচ্ছেদঃ ৩. তৃতীয় অনুচ্ছেদ - সালাতের ফযীলত
৬৩৬। হযরত যায়েদ ইবনে ছাবেত (রাযিঃ) এবং হযরত আয়েশা (রাযিঃ) বলেছেন যে, মধ্যম নামায হল যোহরের নামায। -মালিক

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ৬৩৭

পরিচ্ছেদঃ ৩. তৃতীয় অনুচ্ছেদ - সালাতের ফযীলত
৬৩৭। হযরত যায়েদ ইবনে ছাবেত (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) যোহরের নামায মধ্যাহ্নের পর পরই আদায় করতেন। তিনি এমন কোন নামায আদায় করতেন না, যা রাসূলে পাক (ﷺ)-এর সাহাবীদের জন্য তদপেক্ষা বেশী কষ্টকর ছিল। তখন কুরআনে পাকে নাযিল হল, যার অর্থ এইঃ “নামাযসমূহের হেফাজাত কর। বিশেষতঃ উসতা নামাযের।” (সূরা বাকারাঃ ২৩৮) যায়েদ (রাযিঃ) বলেন, এর পূর্বেও দু'টো নামায রয়েছে, (যথাঃ এশা ও ফজর) এবং পরেও দু'টো নামায রয়েছে (যথাঃ আছর ও মাগরিব) –আহমদ, আবু দাউদ

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ৬৩৮

পরিচ্ছেদঃ ৩. তৃতীয় অনুচ্ছেদ - সালাতের ফযীলত
৬৩৮। ইমাম মালেকের নিকট ছহীহ্ সূত্রে পৌঁছেছে যে, হযরত আলী (রাযিঃ) এবং হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রাযিঃ) বলতেন, উসতা নামায হল ফজরের নামায। মুআত্তা'

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ৬৩৯

পরিচ্ছেদঃ ৩. তৃতীয় অনুচ্ছেদ - সালাতের ফযীলত
৬৩৯। তিরমিযী ইবনে আব্বাস (রাযিঃ) এবং ইবনে ওমর (রাযিঃ) হতে মুআল্লাকরূপে রেওয়ায়াত করেছেন।

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ৬৪০

পরিচ্ছেদঃ ৩. তৃতীয় অনুচ্ছেদ - সালাতের ফযীলত
৬৪০। হযরত সালমান ফারেসী (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, আমি রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-কে বলতে শুনেছি, যে ব্যক্তি ভোর বেলা ফজরের নামাযের দিকে রওয়ানা হয়, সে ঈমানের ঝাণ্ডা নিয়ে অগ্রসর হয়। আর যে ব্যক্তি ভোর বেলা (নামায না পড়ে) বাজারের দিকে রওয়ানা হয়, সে শয়তানের ঝাণ্ডা নিয়ে অগ্রসর হয়। —ইবনে মাজাহ

তাহকীক:
তাহকীক চলমান