আল-আদাবুল মুফরাদ- ইমাম বুখারী রহঃ

الأدب المفرد للبخاري

আল-আদাবুল মুফরাদের পরিচ্ছেদসমূহ - এর পরিচ্ছেদসমূহ

মোট হাদীস টি

অনুসন্ধান করুন...

হাদীস নং:১০৮২
৪৯৮- কোন ব্যক্তির ডাকাও অনুমতি হিসাবে গণ্য।
১০৮২. আবুল আহ্‌ওয়াস বলেন, হযরত আব্দুল্লাহ্ (রাযিঃ) বলিয়াছেনঃ যখন কোন ব্যক্তিকে ডাকিয়া পাঠানো হয় তখন ধরিয়া নিতে হইবে যে, তাহাকে অনুমতি দেওয়া হইয়াছে।
بَابُ دُعَاءُ الرَّجُلِ إِذْنُهُ
حَدَّثَنَا سُلَيْمَانُ بْنُ حَرْبٍ، قَالَ‏:‏ حَدَّثَنَا شُعْبَةُ، عَنْ أَبِي إِسْحَاقَ، عَنْ أَبِي الأَحْوَصِ، عَنْ عَبْدِ اللهِ قَالَ‏:‏ إِذَا دُعِيَ الرَّجُلُ فَقَدْ أُذِنَ لَهُ‏.‏
tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নং:১০৮৩
৪৯৮- কোন ব্যক্তির ডাকাও অনুমতি হিসাবে গণ্য।
১০৮৩. হযরত আবু হুরায়রা (রাযিঃ) বলেন, নবী করীম (ﷺ) ফরমাইয়াছেনঃ যখন তোমাদিগের কাহাকেও ডাকিয়া পাঠান হয় এবং সে প্রেরিত ব্যক্তির সাথে সাথে চলিয়া আসে, তখন উহাই তাহার জন্য অনুমতিস্বরূপ । [অর্থাৎ নতুন করিয়া তাহার আর অনুমতি নেওয়ার প্রয়োজন করে না ।]
حَدَّثَنَا عَيَّاشُ بْنُ الْوَلِيدِ، قَالَ‏:‏ حَدَّثَنَا عَبْدُ الأَعْلَى، قَالَ‏:‏ حَدَّثَنَا سَعِيدٌ، عَنْ قَتَادَةَ، عَنْ أَبِي رَافِعٍ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ‏:‏ إِذَا دُعِيَ أَحَدُكُمْ فَجَاءَ مَعَ الرَّسُولِ، فَهُوَ إِذْنُهُ‏.‏
tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নং:১০৮৪
৪৯৮- কোন ব্যক্তির ডাকাও অনুমতি হিসাবে গণ্য।
১০৮৪. হযরত আবু হুরায়রা (রাযিঃ) বর্ণনা করেন, নবী করীম (ﷺ) ফরমাইয়াছেনঃ কোন ব্যক্তির নিকট অপর ব্যক্তির দূত পাঠানোর অর্থ তাহাকে (প্রবেশের) অনুমতি দেওয়া হইল ।
حَدَّثَنَا مُوسَى بْنُ إِسْمَاعِيلَ، قَالَ‏:‏ حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ سَلَمَةَ، عَنْ حَبِيبٍ، وَهِشَامٍ، عَنْ مُحَمَّدٍ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ‏:‏ رَسُولُ الرَّجُلِ إِلَى الرَّجُلِ إِذْنُهُ‏.‏
tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নং:১০৮৫
৪৯৮- কোন ব্যক্তির ডাকাও অনুমতি হিসাবে গণ্য।
১০৮৫. আবুল আলানিয়া বলেন, একদা আমি হযরত আবু সাঈদ খুদ্‌রী (রাযিঃ)-এর নিকট গিয়া উপস্থিত হইলাম এবং তাঁহাকে সালাম করিলাম, কিন্তু আমি অনুমতি পাইলাম না। আমি পুনরায় সালাম দিলাম কিন্তু এবারও অনুমতি পাইলাম না। অতঃপর আমি তৃতীয়বার সালাম দিলাম এবং উচ্চঃস্বরে বলিয়া উঠিলাম : “আস্‌সালামু আলাইকুম” হে গৃহবাসী! কিন্তু এবারও আমাকে অনুমতি দেওয়া হইল না । তখন আমি এক কোণায় গিয়া বসিয়া পড়িলাম। এমন সময় একটি বালক বাহির হইয়া আসিয়া বলিল : ভিতরে আসুন! তখন আবু সাঈদ (রাযিঃ) আমাকে লক্ষ্য করিয়া বলিলেনঃ ওহে! যদি তুমি ইহার বেশী সংখ্যকবার অনুমতি প্রার্থনা করিতে তবে তোমাকে আদৌ অনুমতি দেওয়া হইত না। (অর্থাৎ আমি আড়ালে থাকিয়া লক্ষ্য করিলাম, অনুমতি প্রার্থনার সঠিক নিয়ম সম্পর্কে তুমি অবগত আছ কিনা এবং সেই অনুযায়ী কাজ কর কিনা!)
রাবী আবুল আলানিয়া বলেন, অতঃপর আমি তাঁহাকে কয়েক ধরনের পাত্র সম্পর্কে প্রশ্ন করিলাম, কিন্তু আমি যে কয়েকটি পাত্র সম্পর্কেই তাঁহাকে প্রশ্ন করিলাম, সব কয়টি সম্পর্কেই তিনি কেবল ‘হারাম’ শব্দ বলিলেন।শেষ পর্যন্ত আমি তাঁহাকে মশক (ভিস্তি) সম্পর্কে প্রশ্ন করিলামঃ এবারও তিনি বলিলেন—“হারাম”। রাবী মুহাম্মাদ বলেন, উহা এমন পাত্র যাহার মুখে চামড়া রাখিয়া মুখ বন্ধ করিয়া দেওয়া হইত।
حَدَّثَنَا مُوسَى بْنُ إِسْمَاعِيلَ، قَالَ‏:‏ حَدَّثَنَا عَبْدُ الْوَاحِدِ، قَالَ‏:‏ حَدَّثَنَا عَاصِمٌ، قَالَ‏:‏ حَدَّثَنَا مُحَمَّدٌ، عَنْ أَبِي الْعَلاَنِيَةِ قَالَ‏:‏ أَتَيْتُ أَبَا سَعِيدٍ الْخُدْرِيَّ فَسَلَّمْتُ فَلَمْ يُؤْذَنْ لِي، ثُمَّ سَلَّمْتُ فَلَمْ يُؤْذَنْ لِي، ثُمَّ سَلَّمْتُ الثَّالِثَةَ فَرَفَعْتُ صَوْتِي وَقُلْتُ‏:‏ السَّلاَمُ عَلَيْكُمْ يَا أَهْلَ الدَّارِ، فَلَمْ يُؤْذَنْ لِي، فَتَنَحَّيْتُ نَاحِيَةً فَقَعَدْتُ، فَخَرَجَ إِلَيَّ غُلاَمٌ فَقَالَ‏:‏ ادْخُلْ، فَدَخَلْتُ، فَقَالَ لِي أَبُو سَعِيدٍ‏:‏ أَمَا إِنَّكَ لَوْ زِدْتَ لَمْ يُؤْذَنْ لَكَ، فَسَأَلْتُهُ عَنِ الأَوْعِيَةِ، فَلَمْ أَسْأَلْهُ عَنْ شَيْءٍ إِلاَّ قَالَ‏:‏ حَرَامٌ، حَتَّى سَأَلْتُهُ عَنِ الْجَفِّ، فَقَالَ‏:‏ حَرَامٌ‏.‏ فَقَالَ مُحَمَّدٌ‏:‏ يُتَّخَذُ عَلَى رَأْسِهِ إِدَمٌ، فَيُوكَأُ‏.‏
tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান