আল মুওয়াত্তা-ইমাম মুহাম্মাদ রহঃ
موطأ الإمام مالك برواية الإمام محمد بن الحسن الشيباني
১৮- বিবিধ প্রসঙ্গ। - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ১ টি
অনুসন্ধান করুন...
হাদীস নং:৮৭৪
কারো পশুপালের নিকট দিয়ে যাওয়ার সময় মালিকের অনুমতি না নিয়ে দুধ দোহন করা।
৮৭৪। ইবনে উমার (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেনঃ তোমাদের কেউ যেন অপর ব্যক্তির পশুর দুধ তার অনুমতি ব্যতীত দোহন না করে। তোমাদের কেউ কি পছন্দ করে যে, কোন ব্যক্তি তার খাদ্যশস্যের গোলায় প্রবেশ করে তা ভেঙ্গেচুরে সেখান থেকে খাদ্যশস্য লুটে নিয়ে যাক? বরং এতে তোমরা দুঃখিতই হবে। তার পশুর পালের দুধ তার খাদ্য। অতএব তোমাদের কেউ যেন অপর কারো পশুর দুধ তার অনুমতি ছাড়া দোহন না করে।
ইমাম মুহাম্মাদ (রাহঃ) বলেন, আমরা এ হাদীস অনুযায়ী আমল করি। কোন ব্যক্তির পশুপালের কাছ দিয়ে যাওয়ার সময় তার অনুমতি না নিয়ে তার দুধ দোহন করা কারো পক্ষে জায়েয নয়। অনুরূপভাবে কারো খেজুর বাগান বা অন্য কোন ফলের বাগানের ভিতর দিয়ে যাওয়ার সময় মালিকের অনুমতি ব্যতীত ফল ছিড়বেও না এবং খাবেও না। কিন্তু দুর্দশায় পতিত হলে মালিকের অনুমতি ব্যতীত দুধ দোহন করে পান করা বা ফল ছিড়ে খাওয়া যেতে পারে। তবে মালিককে বিনিময় দিবে। ইমাম আবু হানীফারও এই মত।
ইমাম মুহাম্মাদ (রাহঃ) বলেন, আমরা এ হাদীস অনুযায়ী আমল করি। কোন ব্যক্তির পশুপালের কাছ দিয়ে যাওয়ার সময় তার অনুমতি না নিয়ে তার দুধ দোহন করা কারো পক্ষে জায়েয নয়। অনুরূপভাবে কারো খেজুর বাগান বা অন্য কোন ফলের বাগানের ভিতর দিয়ে যাওয়ার সময় মালিকের অনুমতি ব্যতীত ফল ছিড়বেও না এবং খাবেও না। কিন্তু দুর্দশায় পতিত হলে মালিকের অনুমতি ব্যতীত দুধ দোহন করে পান করা বা ফল ছিড়ে খাওয়া যেতে পারে। তবে মালিককে বিনিময় দিবে। ইমাম আবু হানীফারও এই মত।
بَابُ: الرَّجُلِ يَمُرُّ عَلَى مَاشِيَةِ الرَّجُلِ فَيَحْتَلِبُهَا بِغَيْرِ إِذْنِهِ
أَخْبَرَنَا مَالِكٌ، أَخْبَرَنَا نَافِعٌ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ، أَنّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: «لا يَحْتَلِبَنَّ أَحَدُكُمْ مَاشِيَةَ امْرِئٍ بِغَيْرِ إِذْنِهِ، أَيُحِبُّ أَحَدُكُمْ أَنْ تُؤْتَى مُشْرَبَتُهُ فَتُكْسَرَ خِزَانَتُهُ فَيَنْتَقِلَ طَعَامُهُ؟ فَإِنَّمَا تَخْزُنُ لَهُمْ ضُرُوعُ مَوَاشِيهِمْ أَطْعِمَتَهُمْ، فَلا يَحْلِبَنَّ أَحَدٌ مَاشِيَةَ امْرِئٍ بِغَيْرِ إِذْنِهِ» .
قَالَ مُحَمَّدٌ: وَبِهَذَا نَأْخُذُ، لا يَنْبَغِي لِرَجُلٍ مَرَّ عَلَى مَاشِيَةِ رَجُلٍ أَنْ يَحْلِبَ مِنْهَا شَيْئًا بِغَيْرِ أَمْرِ أَهْلِهَا، وَكَذَلِكَ إِنْ مَرَّ عَلَى حَائِطٍ لَهُ فِيهِ نَخْلٌ، أَوْ شَجَرٌ فِيهِ ثَمَرٌ فَلا يَأْخُذَنَّ مِنْ ذَلِكَ شَيْئًا، وَلا يَأْكُلْهُ إِلا بِإِذْنِ أَهْلِهِ إِلا أَنْ يُضْطَرَّ إِلَى ذَلِكَ، فَيَأْكُلُ، وَيَشْرَبُ، وَيَغْرَمُ ذَلِكَ لأَهْلِهِ، وَهُوَ قَوْلُ أَبِي حَنِيفَةَ رَحِمَهُ اللَّهُ تَعَالَى
قَالَ مُحَمَّدٌ: وَبِهَذَا نَأْخُذُ، لا يَنْبَغِي لِرَجُلٍ مَرَّ عَلَى مَاشِيَةِ رَجُلٍ أَنْ يَحْلِبَ مِنْهَا شَيْئًا بِغَيْرِ أَمْرِ أَهْلِهَا، وَكَذَلِكَ إِنْ مَرَّ عَلَى حَائِطٍ لَهُ فِيهِ نَخْلٌ، أَوْ شَجَرٌ فِيهِ ثَمَرٌ فَلا يَأْخُذَنَّ مِنْ ذَلِكَ شَيْئًا، وَلا يَأْكُلْهُ إِلا بِإِذْنِ أَهْلِهِ إِلا أَنْ يُضْطَرَّ إِلَى ذَلِكَ، فَيَأْكُلُ، وَيَشْرَبُ، وَيَغْرَمُ ذَلِكَ لأَهْلِهِ، وَهُوَ قَوْلُ أَبِي حَنِيفَةَ رَحِمَهُ اللَّهُ تَعَالَى

তাহকীক:
তাহকীক চলমান