মুসনাদে ইমাম আযম আবু হানীফা রহঃ
مسند الامام الأعظم أبي حنيفة رحـ برواية الحصكفي
১৯. পানাহারের দ্রব্যাদি, কুরবানী, শিকার এবং যবেহ সম্পর্কে বর্ণনা - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ১ টি
অনুসন্ধান করুন...
হাদীস নং:৪২৭
শারাবের (মদের) মূল্য ভক্ষণ করা হারাম
হাদীস নং- ৪২৭
হযরত ইব্ন কায়স আল-হামদানী (রাহঃ) থেকে বর্ণিত, আবু আমির আস-সাকাফী প্রতি বছর নবী করীম (ﷺ)-এর জন্য আঙ্গুরের এক মশক শরাব হাদিয়া হিসেবে প্রেরণ করতেন।
অন্য এক রিওয়ায়েতে আছে, সাকীফের এক ব্যক্তি যার উপনাম ছিল আবু আমির, তিনি নবী করীম (ﷺ)-কে প্রতি বছর আঙ্গুরের তৈরী এক মশক শরাব প্রেরণ করতেন। শরাব হারাম হওয়ার বছরও তিনি প্রথমত এক মশক শরাব প্রেরণ করেন। রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বললেন: হে আবু আমির। যেহেতু আল্লাহ তা'আলা শরাব হারাম করে দিয়েছেন, তাই এখন তোমার শরাবের আমার প্রয়োজন নেই। তখন তিনি বললেন, কোন অসুবিধা নেই, আপনি এটা নিয়ে নিন এবং এটা বিক্রি করে এর মূল্য দ্বারা আপনার প্রয়োজনীয় কাজ মিটাবেন। হুযূর (ﷺ) বললেন : হে আবু আমির! আল্লাহ তা'আলা শরাব পান করা, বিক্রি করা এবং এর মূল্য খাওয়া বা ভোগ করা সমস্ত কিছুই হারাম করেছেন।
হযরত ইব্ন কায়স আল-হামদানী (রাহঃ) থেকে বর্ণিত, আবু আমির আস-সাকাফী প্রতি বছর নবী করীম (ﷺ)-এর জন্য আঙ্গুরের এক মশক শরাব হাদিয়া হিসেবে প্রেরণ করতেন।
অন্য এক রিওয়ায়েতে আছে, সাকীফের এক ব্যক্তি যার উপনাম ছিল আবু আমির, তিনি নবী করীম (ﷺ)-কে প্রতি বছর আঙ্গুরের তৈরী এক মশক শরাব প্রেরণ করতেন। শরাব হারাম হওয়ার বছরও তিনি প্রথমত এক মশক শরাব প্রেরণ করেন। রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বললেন: হে আবু আমির। যেহেতু আল্লাহ তা'আলা শরাব হারাম করে দিয়েছেন, তাই এখন তোমার শরাবের আমার প্রয়োজন নেই। তখন তিনি বললেন, কোন অসুবিধা নেই, আপনি এটা নিয়ে নিন এবং এটা বিক্রি করে এর মূল্য দ্বারা আপনার প্রয়োজনীয় কাজ মিটাবেন। হুযূর (ﷺ) বললেন : হে আবু আমির! আল্লাহ তা'আলা শরাব পান করা, বিক্রি করা এবং এর মূল্য খাওয়া বা ভোগ করা সমস্ত কিছুই হারাম করেছেন।
عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ قَيْسٍ الْهَمْدَانِيِّ، عَنْ أَبِي عَامِرٍ الثَّقَفِيِّ: «أَنَّهُ كَانَ يُهْدِي لِلنَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كُلَّ عَامٍ رَاوِيَةً مِنْ خَمْرٍ» .
وَفِي رِوَايَةٍ: أَنَّ رَجُلًا مِنْ ثَقِيفٍ يُكْنَى: أَبَا عَامِرٍ " كَانَ يُهْدِي لِلنَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كُلَّ عَامٍ رَاوِيَةً مِنْ خَمْرٍ، فَأَهْدَى فِي الْعَامِ الَّذِي حُرِّمَتْ فِيهِ الْخَمْرُ رَاوِيَةً كَمَا كَانَ يُهْدِي لَهُ، فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: " يَا أَبَا عَامِرٍ، إِنَّ اللَّهَ تَعَالَى قَدْ حَرَّمَ الْخَمْرَ، فَلَا حَاجَةَ لَنَا فِي خَمْرِكَ، قَالَ: خُذْهَا فَبِعْهَا، فَاسْتَعِنْ بِثَمَنِهَا عَلَى حَاجَتِكَ، فَقَالَ: يَا أَبَا عَامِرٍ، إِنَّ اللَّهَ قَدْ حَرَّمَ شُرْبَهَا، وَبَيْعَهَا، وَأَكْلَ ثَمَنِهَا "
وَفِي رِوَايَةٍ: أَنَّ رَجُلًا مِنْ ثَقِيفٍ يُكْنَى: أَبَا عَامِرٍ " كَانَ يُهْدِي لِلنَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كُلَّ عَامٍ رَاوِيَةً مِنْ خَمْرٍ، فَأَهْدَى فِي الْعَامِ الَّذِي حُرِّمَتْ فِيهِ الْخَمْرُ رَاوِيَةً كَمَا كَانَ يُهْدِي لَهُ، فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: " يَا أَبَا عَامِرٍ، إِنَّ اللَّهَ تَعَالَى قَدْ حَرَّمَ الْخَمْرَ، فَلَا حَاجَةَ لَنَا فِي خَمْرِكَ، قَالَ: خُذْهَا فَبِعْهَا، فَاسْتَعِنْ بِثَمَنِهَا عَلَى حَاجَتِكَ، فَقَالَ: يَا أَبَا عَامِرٍ، إِنَّ اللَّهَ قَدْ حَرَّمَ شُرْبَهَا، وَبَيْعَهَا، وَأَكْلَ ثَمَنِهَا "

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
