আল জামিউস সহীহ- ইমাম বুখারী রহঃ
الجامع الصحيح للبخاري
৮৩- তাওহীদ অধ্যায় ও জাহমিয়্যাসহ ভ্রান্ত দলগুলোর অপনোদন - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ৪ টি
হাদীস নং: ৬৯৭৩
আন্তর্জাতিক নং: ৭৪৮১
৩১৩৪. আল্লাহ তাআলার বাণীঃ যাকে অনুমতি দেয়া হয়, সে ব্যতীত আল্লাহর কাছে কারো সুপারিশ ফলপ্রসূ হবে না। পরে যখন তাদের অন্তর থেকে ভয় বিদূরিত হবে, তখন তারা পরস্পরের মধ্যে জিজ্ঞাসাবাদ করবে, তোমাদের প্রতিপালক কি বললেন। তদুত্তরে তারা বলবে, যা সত্য তিনি তাই বলেছেন। তিনি সমুচ্চ মহান (৪৩ঃ ২৩)। আর এখানে এ কথা বলা হয়নি, তোমাদের প্রতিপালক কী সৃষ্টি করেছেন?
আল্লাহ তাআলা বলেনঃ কে সে যে তাঁর অনুমতি ব্যতীত তাঁর কাছে সুপারিশ করবে? (২ঃ ২৫৫)।
বর্ণনাকারী মাসরুক (রাহঃ) বলেন, আব্দুল্লাহ্ ইবনে মাসউদ (রাযিঃ) তাকে বর্ণনা করেছেন, তিনি বলেছেন, আল্লাহ যখন ওহীর দ্বারা বলেন, তখন আসমানের অধিবাসীগণ কিছু শুনতে পায়। তাদের অন্তর থেকে যখন ভয় দূর করে দেয়া হয়। আর ধ্বনি স্তিমিত হয়ে যায়। তখন তারা উপলব্ধি করে যে, যা ঘটেছে তা অবশ্যই একটা বাস্তব সত্য। তারা পরস্পরকে এ কথা জিজ্ঞাসা করতে থাকে যে, তোমাদের প্রতিপালক কি বলেছেন? তারা বলে 'হক' বলেছেন। জাবির (রাযিঃ) আব্দুল্লাহ্ ইবনে উনায়স (রাযিঃ) থেকে বর্ণনা করেন যে, তিনি বলেন, আমি নবী (ﷺ) থেকে শুনেছি, আল্লাহ সমস্ত বান্দাকে হাশরে একত্রিত করে এমন আওয়াজে ডাকবেন যে, নিকটবর্তীদের মত দূরবর্তীরাও শুনতে পাবে। আল্লাহর ভাষ্য থাকবে, আমিই মহা সম্রাট, আমিই প্রতিদানকারী।
আল্লাহ তাআলা বলেনঃ কে সে যে তাঁর অনুমতি ব্যতীত তাঁর কাছে সুপারিশ করবে? (২ঃ ২৫৫)।
বর্ণনাকারী মাসরুক (রাহঃ) বলেন, আব্দুল্লাহ্ ইবনে মাসউদ (রাযিঃ) তাকে বর্ণনা করেছেন, তিনি বলেছেন, আল্লাহ যখন ওহীর দ্বারা বলেন, তখন আসমানের অধিবাসীগণ কিছু শুনতে পায়। তাদের অন্তর থেকে যখন ভয় দূর করে দেয়া হয়। আর ধ্বনি স্তিমিত হয়ে যায়। তখন তারা উপলব্ধি করে যে, যা ঘটেছে তা অবশ্যই একটা বাস্তব সত্য। তারা পরস্পরকে এ কথা জিজ্ঞাসা করতে থাকে যে, তোমাদের প্রতিপালক কি বলেছেন? তারা বলে 'হক' বলেছেন। জাবির (রাযিঃ) আব্দুল্লাহ্ ইবনে উনায়স (রাযিঃ) থেকে বর্ণনা করেন যে, তিনি বলেন, আমি নবী (ﷺ) থেকে শুনেছি, আল্লাহ সমস্ত বান্দাকে হাশরে একত্রিত করে এমন আওয়াজে ডাকবেন যে, নিকটবর্তীদের মত দূরবর্তীরাও শুনতে পাবে। আল্লাহর ভাষ্য থাকবে, আমিই মহা সম্রাট, আমিই প্রতিদানকারী।
৬৯৭৩। আলী ইবনে আব্দুল্লাহ (রাহঃ) ......... আবু হুরায়রা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, নবী (ﷺ) বলেছেনঃ আল্লাহ তাআলা যখন আসমানে কোন হুকুম জারি করেন, ফিরিশতাগণ তার হুকুমের প্রতি বিনয় ও আনুগত্য প্রকাশার্থে স্বীয় পাখাসমূহ হেলাতে থাকেন। তাদের পাখা হেলানোর ধ্বনিটা যেন পাথরের উপর শিকলের ঝনঝনির ধ্বনি। বর্ণনাকারী আলী (রাহঃ) এবং সাফওয়ান ব্যতীত অন্যরা বর্ণনা করেছেন, আল্লাহ যে হুকুম তাদের প্রতি জারি করেন। এরপর ফিরিশতাদের হৃদয় থেকে যখন ভীতি দূরীভূত করা হয়, তখন তারা একে অপরকে বলতে থাকে, তোমাদের প্রতিপালক কী হুকুম জারি করেছেন? তারা বলেন, তিনি বলেছেন, হক। তিনি মহান ও সর্বোচ্চ।
বর্ণনাকারী আলী ......... আবু হুরায়রা (রাযিঃ) থেকে অনুরূপ বর্ণনা করেছেন। তিনি রাসূলুল্লাহ (ﷺ) থেকে বর্ণনা করেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) فُزِّعَ পড়েছেন। বর্ণনাকারী সুফিয়ান (রাহঃ) বলেছেন যে, আমর (রাহঃ)-ও এভাবেই পড়েছেন। তিনি বলেছেন, আমার জানা নেই যে, বর্ণনাকারী এরূপ শুনেছেন কি না? তবে আমাদের কিরাআত এরূপই।
বর্ণনাকারী আলী ......... আবু হুরায়রা (রাযিঃ) থেকে অনুরূপ বর্ণনা করেছেন। তিনি রাসূলুল্লাহ (ﷺ) থেকে বর্ণনা করেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) فُزِّعَ পড়েছেন। বর্ণনাকারী সুফিয়ান (রাহঃ) বলেছেন যে, আমর (রাহঃ)-ও এভাবেই পড়েছেন। তিনি বলেছেন, আমার জানা নেই যে, বর্ণনাকারী এরূপ শুনেছেন কি না? তবে আমাদের কিরাআত এরূপই।
بَابُ قَوْلِ اللَّهِ تَعَالَى: {وَلاَ تَنْفَعُ الشَّفَاعَةُ عِنْدَهُ إِلَّا لِمَنْ أَذِنَ لَهُ حَتَّى إِذَا فُزِّعَ عَنْ قُلُوبِهِمْ قَالُوا مَاذَا قَالَ رَبُّكُمْ قَالُوا الحَقَّ وَهُوَ العَلِيُّ الكَبِيرُ} [سبأ: 23] ، " وَلَمْ يَقُلْ: مَاذَا خَلَقَ رَبُّكُمْ "وَقَالَ جَلَّ ذِكْرُهُ: {مَنْ ذَا الَّذِي يَشْفَعُ عِنْدَهُ إِلَّا بِإِذْنِهِ} [البقرة: 255] وَقَالَ مَسْرُوقٌ، عَنْ ابْنِ مَسْعُودٍ: «إِذَا تَكَلَّمَ اللَّهُ بِالوَحْيِ سَمِعَ أَهْلُ السَّمَوَاتِ شَيْئًا، فَإِذَا فُزِّعَ عَنْ قُلُوبِهِمْ وَسَكَنَ الصَّوْتُ، عَرَفُوا أَنَّهُ الحَقُّ وَنَادَوْا» : {مَاذَا قَالَ رَبُّكُمْ قَالُوا الحَقَّ} [سبأ: 23] وَيُذْكَرُ عَنْ جَابِرٍ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ أُنَيْسٍ قَالَ: سَمِعْتُ النَّبِيَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُولُ: " يَحْشُرُ اللَّهُ العِبَادَ، فَيُنَادِيهِمْ بِصَوْتٍ يَسْمَعُهُ مَنْ بَعُدَ كَمَا يَسْمَعُهُ مَنْ قَرُبَ: أَنَا المَلِكُ، أَنَا الدَّيَّانُ
7481 - حَدَّثَنَا عَلِيُّ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ، حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، عَنْ عَمْرٍو، عَنْ عِكْرِمَةَ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، يَبْلُغُ بِهِ النَّبِيَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، قَالَ: " إِذَا قَضَى اللَّهُ الأَمْرَ فِي السَّمَاءِ، ضَرَبَتِ المَلاَئِكَةُ بِأَجْنِحَتِهَا خُضْعَانًا لِقَوْلِهِ، كَأَنَّهُ سِلْسِلَةٌ عَلَى صَفْوَانٍ قَالَ - عَلِيٌّ: وَقَالَ غَيْرُهُ: صَفْوَانٍ يَنْفُذُهُمْ ذَلِكَ - فَإِذَا ": {فُزِّعَ عَنْ قُلُوبِهِمْ قَالُوا مَاذَا قَالَ رَبُّكُمْ قَالُوا الحَقَّ وَهُوَ العَلِيُّ الكَبِيرُ} [سبأ: 23] ، قَالَ عَلِيٌّ، وَحَدَّثَنَا سُفْيَانُ: حَدَّثَنَا عَمْرٌو، عَنْ عِكْرِمَةَ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ بِهَذَا، قَالَ سُفْيَانُ: قَالَ عَمْرٌو: سَمِعْتُ عِكْرِمَةَ: حَدَّثَنَا أَبُو هُرَيْرَةَ، قَالَ عَلِيٌّ: قُلْتُ لِسُفْيَانَ: قَالَ سَمِعْتُ عِكْرِمَةَ، قَالَ: سَمِعْتُ أَبَا هُرَيْرَةَ؟ قَالَ: نَعَمْ، قُلْتُ لِسُفْيَانَ: إِنَّ إِنْسَانًا رَوَى عَنْ عَمْرٍو، عَنْ عِكْرِمَةَ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، يَرْفَعُهُ: أَنَّهُ قَرَأَ: (فُرِّغَ) ، قَالَ سُفْيَانُ: هَكَذَا قَرَأَ عَمْرٌو، فَلاَ أَدْرِي سَمِعَهُ هَكَذَا أَمْ لاَ؟ قَالَ سُفْيَانُ: وَهِيَ قِرَاءَتُنَا

তাহকীক:
হাদীস নং: ৬৯৭৪
আন্তর্জাতিক নং: ৭৪৮২
৩১৩৪. আল্লাহ তাআলার বাণীঃ যাকে অনুমতি দেয়া হয়, সে ব্যতীত আল্লাহর কাছে কারো সুপারিশ ফলপ্রসূ হবে না। পরে যখন তাদের অন্তর থেকে ভয় বিদূরিত হবে, তখন তারা পরস্পরের মধ্যে জিজ্ঞাসাবাদ করবে, তোমাদের প্রতিপালক কি বললেন। তদুত্তরে তারা বলবে, যা সত্য তিনি তাই বলেছেন। তিনি সমুচ্চ মহান (৪৩ঃ ২৩)।
৬৯৭৪। ইয়াহয়া ইবনে বুকায়র (রাহঃ) ......... আবু হুরায়রা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেনঃ আল্লাহ তাঁর কোন এক নবী থেকে (মধুময় স্বরে) যেভাবে কুরআন শ্রবন করেছেন, সেভাবে আর কিছুই তিনি শোনেননি। আবু হুরায়রা (রাযিঃ) এর এক সাথী বলেছে, يَتَغَنَّى بِالْقُرْآنِ এর অর্থ আবু হুরায়রা (রাযিঃ) উচ্চস্বরে কুরআন পড়া বোঝাতেন।
بَابُ قَوْلِ اللَّهِ تَعَالَى: {وَلاَ تَنْفَعُ الشَّفَاعَةُ عِنْدَهُ إِلَّا لِمَنْ أَذِنَ لَهُ حَتَّى إِذَا فُزِّعَ عَنْ قُلُوبِهِمْ قَالُوا مَاذَا قَالَ رَبُّكُمْ قَالُوا الحَقَّ وَهُوَ العَلِيُّ الكَبِيرُ} [سبأ: 23]
7482 - حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ بُكَيْرٍ، حَدَّثَنَا اللَّيْثُ، عَنْ عُقَيْلٍ، عَنِ ابْنِ شِهَابٍ، أَخْبَرَنِي أَبُو سَلَمَةَ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ أَنَّهُ كَانَ يَقُولُ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «مَا أَذِنَ اللَّهُ لِشَيْءٍ مَا أَذِنَ لِلنَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَتَغَنَّى بِالقُرْآنِ» ، وَقَالَ صَاحِبٌ لَهُ: يُرِيدُ: أَنْ يَجْهَرَ بِهِ

তাহকীক:
হাদীস নং: ৬৯৭৫
আন্তর্জাতিক নং: ৭৪৮৩
৩১৩৪. আল্লাহ তাআলার বাণীঃ যাকে অনুমতি দেয়া হয়, সে ব্যতীত আল্লাহর কাছে কারো সুপারিশ ফলপ্রসূ হবে না। পরে যখন তাদের অন্তর থেকে ভয় বিদূরিত হবে, তখন তারা পরস্পরের মধ্যে জিজ্ঞাসাবাদ করবে, তোমাদের প্রতিপালক কি বললেন। তদুত্তরে তারা বলবে, যা সত্য তিনি তাই বলেছেন। তিনি সমুচ্চ মহান (৪৩ঃ ২৩)।
৬৯৭৫। উমর ইবনে হাফস ইবনে গিয়াস (রাহঃ) ......... আবু সাঈদ খুদরী (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী (ﷺ) বলেছেনঃ আল্লাহ তাআলা আদমকে বলবেন, হে আদম! আদম (আলাইহিস সালাম) উত্তরে বলবেন, ইয়া আল্লাহ! তোমার নিকটে আমি হাযির, তোমার নিকটে আমি বহু ধন্যবাদ জ্ঞাপন করি। এরপর আল্লাহ তাকে এ স্বরে ডাকবেন, অবশ্যই আল্লাহ তোমাকে হুকুম করছেন, তোমার সন্তানদের মধ্য থেকে জাহান্নামে পাঠানোর জন্য একটি দলকে তুমি বের কর।
بَابُ قَوْلِ اللَّهِ تَعَالَى: {وَلاَ تَنْفَعُ الشَّفَاعَةُ عِنْدَهُ إِلَّا لِمَنْ أَذِنَ لَهُ حَتَّى إِذَا فُزِّعَ عَنْ قُلُوبِهِمْ قَالُوا مَاذَا قَالَ رَبُّكُمْ قَالُوا الحَقَّ وَهُوَ العَلِيُّ الكَبِيرُ} [سبأ: 23]
7483 - حَدَّثَنَا عُمَرُ بْنُ حَفْصِ بْنِ غِيَاثٍ، حَدَّثَنَا أَبِي، حَدَّثَنَا الأَعْمَشُ، حَدَّثَنَا أَبُو صَالِحٍ، عَنْ أَبِي سَعِيدٍ الخُدْرِيِّ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ، قَالَ: قَالَ النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: " يَقُولُ اللَّهُ: يَا آدَمُ، فَيَقُولُ: لَبَّيْكَ وَسَعْدَيْكَ، فَيُنَادَى بِصَوْتٍ إِنَّ اللَّهَ يَأْمُرُكَ أَنْ تُخْرِجَ مِنْ ذُرِّيَّتِكَ بَعْثًا إِلَى النَّارِ "

তাহকীক:

বর্ণনাকারী:
হাদীস নং: ৬৯৭৬
আন্তর্জাতিক নং: ৭৪৮৪
৩১৩৪. আল্লাহ তাআলার বাণীঃ যাকে অনুমতি দেয়া হয়, সে ব্যতীত আল্লাহর কাছে কারো সুপারিশ ফলপ্রসূ হবে না। পরে যখন তাদের অন্তর থেকে ভয় বিদূরিত হবে, তখন তারা পরস্পরের মধ্যে জিজ্ঞাসাবাদ করবে, তোমাদের প্রতিপালক কি বললেন। তদুত্তরে তারা বলবে, যা সত্য তিনি তাই বলেছেন। তিনি সমুচ্চ মহান (৪৩ঃ ২৩)।
৬৯৭৬। উবাইদ ইবনে ইসমাঈল (রাহঃ) ......... আয়েশা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, কোন মহিলার ব্যাপারে আমি এতটুকু ঈর্ষা বোধ করিনি, যতটুকু খাদীজা (রাযিঃ) এর ব্যাপারে করেছি। আর তা এজন্য যে, নবী (ﷺ) এর প্রতিপালক তাকে হুকুম দিয়েছেন যে, খাদীজা (রাযিঃ) কে জান্নাতের একটি ঘরের সুসংবাদ দিয়ে দিন।
بَابُ قَوْلِ اللَّهِ تَعَالَى: {وَلاَ تَنْفَعُ الشَّفَاعَةُ عِنْدَهُ إِلَّا لِمَنْ أَذِنَ لَهُ حَتَّى إِذَا فُزِّعَ عَنْ قُلُوبِهِمْ قَالُوا مَاذَا قَالَ رَبُّكُمْ قَالُوا الحَقَّ وَهُوَ العَلِيُّ الكَبِيرُ} [سبأ: 23]
7484 - حَدَّثَنَا عُبَيْدُ بْنُ إِسْمَاعِيلَ، حَدَّثَنَا أَبُو أُسَامَةَ، عَنْ هِشَامِ بْنِ عُرْوَةَ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ عَائِشَةَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهَا، قَالَتْ: «مَا غِرْتُ عَلَى امْرَأَةٍ مَا غِرْتُ عَلَى خَدِيجَةَ [ص:142]، وَلَقَدْ أَمَرَهُ رَبُّهُ أَنْ يُبَشِّرَهَا بِبَيْتٍ فِي الجَنَّةِ»