আল জামিউস সহীহ- ইমাম বুখারী রহঃ
الجامع الصحيح للبخاري
৭- নামাযের অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ১ টি
হাদীস নং: ৪৮৭
আন্তর্জাতিক নং: ৫১১
৩৪৩। কারো দিকে মুখ করে নামায আদায়।
উসমান (রাযিঃ) নামাযরত অবস্থায় কাউকে সামনে রাখা মাকরূহ মনে করতেন। এ হুকুম তখনই প্রযোজ্য, যখন তা মুসল্লীকে অন্যমনস্ক করে দেয়। কিন্তু যখন অন্যমনস্ক করে না, তখন যায়দ ইবনে সাবিত (রাযিঃ) এর মতানুসারে কোন ক্ষতি নেই। তিনি বলেনঃ একজন আরেকজনের নামায নষ্ট করতে পারে না।
উসমান (রাযিঃ) নামাযরত অবস্থায় কাউকে সামনে রাখা মাকরূহ মনে করতেন। এ হুকুম তখনই প্রযোজ্য, যখন তা মুসল্লীকে অন্যমনস্ক করে দেয়। কিন্তু যখন অন্যমনস্ক করে না, তখন যায়দ ইবনে সাবিত (রাযিঃ) এর মতানুসারে কোন ক্ষতি নেই। তিনি বলেনঃ একজন আরেকজনের নামায নষ্ট করতে পারে না।
৪৮৭। ইসমাঈল ইবনে খলীল (রাহঃ) .... আয়িশা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, একবার তাঁর সামনে নামায নষ্টকারী জিনিসের আলোচনা করা হল। লোকেরা বললোঃ কুকুর, গাধা ও মহিলা নামায নষ্ট করে দেয়। আয়িশা (রাযিঃ) বললেনঃ তোমরা আমাদের কুকুরের সমান করে দিয়েছ! আমি নবী (ﷺ)কে দেখেছি, নামায আদায় করছেন আর আমি তাঁর ও কিবলার মাঝে চৌকির উপর কাত হয়ে শুয়ে থাকতাম। কোন কোন সময় আমার বের হওয়ার দরকার হতো এবং তাঁর সামনের দিকে যাওয়া অপছন্দ করতাম। এজন্য আমি চুপে চুপে সরে পড়তাম।
আ’মাশ (রাহঃ) আয়িশা (রাযিঃ) থেকে অনুরূপ বর্ণনা করেছেন।
আ’মাশ (রাহঃ) আয়িশা (রাযিঃ) থেকে অনুরূপ বর্ণনা করেছেন।
بَابُ اسْتِقْبَالِ الرَّجُلِ صَاحِبَهُ أَوْ غَيْرَهُ فِي صَلاَتِهِ وَهُوَ يُصَلِّي وَكَرِهَ عُثْمَانُ: «أَنْ يُسْتَقْبَلَ الرَّجُلُ وَهُوَ يُصَلِّي» وَإِنَّمَا هَذَا إِذَا اشْتَغَلَ بِهِ فَأَمَّا إِذَا لَمْ يَشْتَغِلْ فَقَدْ قَالَ زَيْدُ بْنُ ثَابِتٍ: «مَا بَالَيْتُ إِنَّ الرَّجُلَ لاَ يَقْطَعُ صَلاَةَ الرَّجُلِ»
511 - حَدَّثَنَا إِسْمَاعِيلُ بْنُ خَلِيلٍ، حَدَّثَنَا عَلِيُّ بْنُ مُسْهِرٍ، عَنِ الأَعْمَشِ، عَنْ مُسْلِمٍ يَعْنِي ابْنَ صُبَيْحٍ، عَنْ مَسْرُوقٍ، عَنْ عَائِشَةَ، أَنَّهُ ذُكِرَ عِنْدَهَا مَا يَقْطَعُ الصَّلاَةَ، فَقَالُوا: يَقْطَعُهَا الكَلْبُ وَالحِمَارُ وَالمَرْأَةُ، قَالَتْ: لَقَدْ جَعَلْتُمُونَا كِلاَبًا، «لَقَدْ رَأَيْتُ النَّبِيَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يُصَلِّي، وَإِنِّي لَبَيْنَهُ وَبَيْنَ القِبْلَةِ، وَأَنَا مُضْطَجِعَةٌ عَلَى السَّرِيرِ، فَتَكُونُ لِي الحَاجَةُ، فَأَكْرَهُ أَنْ أَسْتَقْبِلَهُ، فَأَنْسَلُّ انْسِلاَلًا» وَعَنِ الأَعْمَشِ، عَنْ إِبْرَاهِيمَ، عَنِ الأَسْوَدِ، عَنْ عَائِشَةَ نَحْوَهُ

তাহকীক: