আল জামিউস সহীহ- ইমাম বুখারী রহঃ
الجامع الصحيح للبخاري
৬৯- শপথ ও মান্নতের অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ৪ টি
হাদীস নং: ৬২৬৪
আন্তর্জাতিক নং: ৬৭২১
২৭৯০. কসম ভঙ্গ করার পূর্বে এবং পরে কাফফারা আদায় করা।
৬২৬৪। আলী ইবনে হুজর (রাহঃ) ......... যাহদাম জারমী (রাহঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমরা একদা আবু মুসা আশআরী (রাযিঃ) এর নিকট ছিলাম। আমাদের এবং এই জারম গোত্রের মাঝে ভ্রাতৃত্ব ও সুসম্পর্ক বিদ্যমান ছিল। রাবী বলেনঃ তাঁর জন্য খানা পেশ করা হল, তাতে ছিল মুরগীর গোশত। তাদের দলের মাঝে তাইমুল্লাহ গোত্রের এক ব্যক্তি ছিল, যার গায়ের রং ছিল লাল যেন দেখতে গোলাম। রাবী বলেনঃ লোকটি খানার কাছেও গেল না। আবু মুসা আশআরী তাকে বললেনঃ কাছে এসো (খানাতে শরীক হও)। কেননা, আমি রাসূলুল্লাহ (ﷺ) কে এর গোশত খেতে দেখেছি। লোকটি বলল, আমি একে (মুরগী) কিছু খেতে দেখেছি; ফলে আমি এটিকে ঘৃণা করছি। এবং সে থেকে কসম করেছি যে, কখনও আর এটি খাব না।
আবু মুসা (রাযিঃ) বলেন, কাছে এসো; আমি তোমাকে এ সম্পর্কে অবহিত করব। একদা আমরা আশআরী গোত্রের একটি দলের সঙ্গে রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর কাছে বাহন চাইবার জন্য আসলাম। তখন তিনি যাকাতের উট বণ্টন করছিলেন। –আইয়ুব বলেন, আমার মনে হয় তিনি বলেছিলেন, নবীজী তখন রাগান্বিত ছিলেন– তিনি বলেছিলেনঃ আল্লাহর কসম! আমি তোমাদেরকে বাহন দিব না; আমার কাছে বাহনযোগ্য কোন কিছুই নেই। রাবী বলেনঃ আমরা তখন প্রস্থান করলাম। এমন সময় তাঁর নিকট গনিমতের কয়েকটি উট আনা হল। তিনি বললেনঃ ঐ আশআরী লোকগুলো কোথায়? তখন আমরা ফিরে এলাম এবং রাসূলুল্লাহ (ﷺ) পাঁচটি আকর্ষনীয় উট আমাদেরকে দেওয়ার জন্য হুকুম করলেন। আমরা উটগুলো নিয়ে রওয়ানা হলাম।
এমন সময় আমি আমার সঙ্গীদেরকে বললাম, আমরা রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর কাছে বাহন চাওয়ার জন্য এসেছিলাম। আর তিনি আমাদেরকে বাহন দিবেন না বলে কসম করেছিলেন। কিন্তু এরপরে আমাদের কাছে লোক পাঠালেন এবং আমাদেরকে বাহন দিয়ে দিলেন। রাসূলুল্লাহ (ﷺ) তাঁর কসম ভুলে গিয়েছেন। আল্লাহর কসম! আমরা যদি রাসূলুল্লাহ (ﷺ) কে তার কসম ভুলিয়ে দিয়ে থাকি তাহলে তো আমরা কখনও কৃতকার্য হতে পারব না। চল, আমরা রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর কাছে ফিরে যাই এবং তার কসম সম্পর্কে স্মরণ করিয়ে দেই।
এরপর আমরা ফিরে গিয়ে বললাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ! আমরা আপনার কাছে বাহন চাওয়ার জন্য এসেছিলাম, আপনি আমাদেরকে বাহন দিবেন না বলে কসম করেছিলেন। কিন্তু পরে আবার বাহন দিয়েছিলেন। এতে আমরা ধারণা করলাম বা বুঝতে পারলাম, আপনি হয়ত কসম ভুলে গিয়েছেন। তখন তিনি বললেনঃ তোমরা চলে যাও। নিশ্চয়ই আল্লাহই তো তোমাদেরকে বাহন দিয়েছেন। আল্লাহর কসম! নিশ্চয়ই আমি যখন আল্লাহর ইচ্ছায় কোন বিষয়ে কসম করি আর তার অন্যটির মাঝে মঙ্গল দেখতে পাই, তখন যেটার মধ্যে কল্যাণ আছে সেটি বাস্তবায়িত করি এবং কসমের কাফফারা আদায় করে দেই।
হাম্মাদ ইবনে যায়দ আইয়ুব থেকে আবু কিলাবা এবং কাসিম ইবনে আসিম কুলায়বী (রাহঃ) বর্ণিত উপরোক্ত হাদীসে ইসমাঈল ইবনে ইবরাহীমের অনুসরণ করেছেন।
আবু মুসা (রাযিঃ) বলেন, কাছে এসো; আমি তোমাকে এ সম্পর্কে অবহিত করব। একদা আমরা আশআরী গোত্রের একটি দলের সঙ্গে রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর কাছে বাহন চাইবার জন্য আসলাম। তখন তিনি যাকাতের উট বণ্টন করছিলেন। –আইয়ুব বলেন, আমার মনে হয় তিনি বলেছিলেন, নবীজী তখন রাগান্বিত ছিলেন– তিনি বলেছিলেনঃ আল্লাহর কসম! আমি তোমাদেরকে বাহন দিব না; আমার কাছে বাহনযোগ্য কোন কিছুই নেই। রাবী বলেনঃ আমরা তখন প্রস্থান করলাম। এমন সময় তাঁর নিকট গনিমতের কয়েকটি উট আনা হল। তিনি বললেনঃ ঐ আশআরী লোকগুলো কোথায়? তখন আমরা ফিরে এলাম এবং রাসূলুল্লাহ (ﷺ) পাঁচটি আকর্ষনীয় উট আমাদেরকে দেওয়ার জন্য হুকুম করলেন। আমরা উটগুলো নিয়ে রওয়ানা হলাম।
এমন সময় আমি আমার সঙ্গীদেরকে বললাম, আমরা রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর কাছে বাহন চাওয়ার জন্য এসেছিলাম। আর তিনি আমাদেরকে বাহন দিবেন না বলে কসম করেছিলেন। কিন্তু এরপরে আমাদের কাছে লোক পাঠালেন এবং আমাদেরকে বাহন দিয়ে দিলেন। রাসূলুল্লাহ (ﷺ) তাঁর কসম ভুলে গিয়েছেন। আল্লাহর কসম! আমরা যদি রাসূলুল্লাহ (ﷺ) কে তার কসম ভুলিয়ে দিয়ে থাকি তাহলে তো আমরা কখনও কৃতকার্য হতে পারব না। চল, আমরা রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর কাছে ফিরে যাই এবং তার কসম সম্পর্কে স্মরণ করিয়ে দেই।
এরপর আমরা ফিরে গিয়ে বললাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ! আমরা আপনার কাছে বাহন চাওয়ার জন্য এসেছিলাম, আপনি আমাদেরকে বাহন দিবেন না বলে কসম করেছিলেন। কিন্তু পরে আবার বাহন দিয়েছিলেন। এতে আমরা ধারণা করলাম বা বুঝতে পারলাম, আপনি হয়ত কসম ভুলে গিয়েছেন। তখন তিনি বললেনঃ তোমরা চলে যাও। নিশ্চয়ই আল্লাহই তো তোমাদেরকে বাহন দিয়েছেন। আল্লাহর কসম! নিশ্চয়ই আমি যখন আল্লাহর ইচ্ছায় কোন বিষয়ে কসম করি আর তার অন্যটির মাঝে মঙ্গল দেখতে পাই, তখন যেটার মধ্যে কল্যাণ আছে সেটি বাস্তবায়িত করি এবং কসমের কাফফারা আদায় করে দেই।
হাম্মাদ ইবনে যায়দ আইয়ুব থেকে আবু কিলাবা এবং কাসিম ইবনে আসিম কুলায়বী (রাহঃ) বর্ণিত উপরোক্ত হাদীসে ইসমাঈল ইবনে ইবরাহীমের অনুসরণ করেছেন।
باب الْكَفَّارَةِ قَبْلَ الْحِنْثِ وَبَعْدَهُ
6721 - حَدَّثَنَا عَلِيُّ بْنُ حُجْرٍ، حَدَّثَنَا إِسْمَاعِيلُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ، عَنْ أَيُّوبَ، عَنِ القَاسِمِ التَّمِيمِيِّ، عَنْ زَهْدَمٍ الجَرْمِيِّ، قَالَ: كُنَّا عِنْدَ أَبِي مُوسَى، وَكَانَ بَيْنَنَا وَبَيْنَ هَذَا الحَيِّ مِنْ جَرْمٍ إِخَاءٌ وَمَعْرُوفٌ، قَالَ: فَقُدِّمَ طَعَامٌ، قَالَ: وَقُدِّمَ فِي طَعَامِهِ لَحْمُ دَجَاجٍ، قَالَ: وَفِي القَوْمِ رَجُلٌ مِنْ بَنِي تَيْمِ اللَّهِ، أَحْمَرُ كَأَنَّهُ مَوْلًى، قَالَ: فَلَمْ يَدْنُ، فَقَالَ لَهُ أَبُو مُوسَى: ادْنُ، فَإِنِّي قَدْ رَأَيْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَأْكُلُ مِنْهُ، قَالَ: إِنِّي رَأَيْتُهُ يَأْكُلُ شَيْئًا قَذِرْتُهُ، فَحَلَفْتُ أَنْ لاَ أَطْعَمَهُ أَبَدًا، فَقَالَ: ادْنُ أُخْبِرْكَ عَنْ ذَلِكَ، أَتَيْنَا رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِي رَهْطٍ مِنَ الأَشْعَرِيِّينَ أَسْتَحْمِلُهُ، وَهُوَ يَقْسِمُ نَعَمًا مِنْ نَعَمِ الصَّدَقَةِ - قَالَ أَيُّوبُ: أَحْسِبُهُ قَالَ: وَهُوَ غَضْبَانُ - قَالَ: «وَاللَّهِ لاَ أَحْمِلُكُمْ، وَمَا عِنْدِي مَا أَحْمِلُكُمْ عَلَيْهِ» ، قَالَ: فَانْطَلَقْنَا، فَأُتِيَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِنَهْبِ إِبِلٍ، فَقِيلَ: «أَيْنَ هَؤُلاَءِ الأَشْعَرِيُّونَ» فَأَتَيْنَا، فَأَمَرَ لَنَا بِخَمْسِ ذَوْدٍ غُرِّ الذُّرَى، قَالَ: فَانْدَفَعْنَا، فَقُلْتُ لِأَصْحَابِي: أَتَيْنَا رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ نَسْتَحْمِلُهُ، فَحَلَفَ أَنْ لاَ يَحْمِلَنَا، ثُمَّ أَرْسَلَ إِلَيْنَا فَحَمَلَنَا، نَسِيَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَمِينَهُ، وَاللَّهِ لَئِنْ تَغَفَّلْنَا رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَمِينَهُ لاَ نُفْلِحُ أَبَدًا، ارْجِعُوا بِنَا إِلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَلْنُذَكِّرْهُ يَمِينَهُ، فَرَجَعْنَا فَقُلْنَا: يَا رَسُولَ اللَّهِ أَتَيْنَاكَ نَسْتَحْمِلُكَ فَحَلَفْتَ أَنْ لاَ تَحْمِلَنَا، ثُمَّ حَمَلْتَنَا، فَظَنَنَّا - أَوْ: فَعَرَفْنَا أَنَّكَ نَسِيتَ يَمِينَكَ - قَالَ: «انْطَلِقُوا، فَإِنَّمَا حَمَلَكُمُ اللَّهُ، إِنِّي وَاللَّهِ - إِنْ شَاءَ اللَّهُ - لاَ أَحْلِفُ عَلَى يَمِينٍ، فَأَرَى غَيْرَهَا خَيْرًا مِنْهَا، إِلَّا أَتَيْتُ الَّذِي هُوَ خَيْرٌ وَتَحَلَّلْتُهَا» ، تَابَعَهُ حَمَّادُ بْنُ زَيْدٍ، عَنْ أَيُّوبَ، عَنْ أَبِي قِلاَبَةَ، وَالقَاسِمِ بْنِ عَاصِمٍ الكُلَيْبِيِّ. حَدَّثَنَا قُتَيْبَةُ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الوَهَّابِ، عَنْ أَيُّوبَ، عَنْ أَبِي قِلاَبَةَ، وَالقَاسِمِ التَّمِيمِيِّ، عَنْ زَهْدَمٍ، بِهَذَا، حَدَّثَنَا أَبُو مَعْمَرٍ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الوَارِثِ، حَدَّثَنَا أَيُّوبُ، عَنِ القَاسِمِ، عَنْ زَهْدَمٍ، بِهَذَا

তাহকীক:

বর্ণনাকারী:
হাদীস নং: ৬২৬৫
আন্তর্জাতিক নং: ৬৭২১
২৭৯০. কসম ভঙ্গ করার পূর্বে এবং পরে কাফফারা আদায় করা।
৬২৬৫। কুতায়বা (রাহঃ) ......... যাহদাম (রাহঃ) থেকে উক্তরূপ বর্ণিত আছে। (পূর্বোক্ত হাদীস)
باب الْكَفَّارَةِ قَبْلَ الْحِنْثِ وَبَعْدَهُ
6721 - ......... حَدَّثَنَا قُتَيْبَةُ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الوَهَّابِ، عَنْ أَيُّوبَ، عَنْ أَبِي قِلاَبَةَ، وَالقَاسِمِ التَّمِيمِيِّ، عَنْ زَهْدَمٍ، بِهَذَا

তাহকীক:

বর্ণনাকারী:
হাদীস নং: ৬২৬৬
আন্তর্জাতিক নং: ৬৭২১
২৭৯০. কসম ভঙ্গ করার পূর্বে এবং পরে কাফফারা আদায় করা।
৬২৬৬। আবু মা'মার (রাহঃ) ......... যাহদাম (রাহঃ) থেকেও উক্তরূপ বর্ণিত আছে। (হাদীস নং ৬২৬৪ দ্রষ্টব্য)
باب الْكَفَّارَةِ قَبْلَ الْحِنْثِ وَبَعْدَهُ
6721 - ........... حَدَّثَنَا أَبُو مَعْمَرٍ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الوَارِثِ، حَدَّثَنَا أَيُّوبُ، عَنِ القَاسِمِ، عَنْ زَهْدَمٍ، بِهَذَا

তাহকীক:

বর্ণনাকারী:
হাদীস নং: ৬২৬৭
আন্তর্জাতিক নং: ৬৭২২
২৭৯০. কসম ভঙ্গ করার পূর্বে এবং পরে কাফফারা আদায় করা।
৬২৬৭। মুহাম্মাদ ইবনে আব্দুল্লাহ (রাহঃ) ......... আব্দুর রহমান ইবনে সামুরা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেনঃ তুমি নেতৃত্ব চেয়ো না। কেননা, চাওয়া ব্যতীত যদি তোমাকে তা দেওয়া হয়, তবে তোমাকে তাতে সাহায্য করা হবে। আর যদি চাওয়ার পর তা তোমাকে দেওয়া হয়, তবে তা তোমার দায়িত্বেই ছেড়ে দেওয়া হবে (অর্থাৎ ভাল মন্দের দায়িত্ব তোমারই থাকবে)। তুমি যখন কোনকিছুতে কসম কর আর কল্যাণ তার অন্যটির মাঝে দেখতে পাও। তখন যেটির মাঝে কল্যাণ পাও, সেটাই বাস্তবায়িত কর। আর তোমার কৃত কসমের কাফফারা আদায় করে দাও।
আশহাল ইবনে হাতিম, ইবনে আউন থেকে উসমান ইবনে আমরের অনূসরণ করেছেন এবং ইউনুস, সিমাক ইবনে আতিয়্যা, সিমাক ইবনে হারব, হুমায়দ, কাতাদা, মানসুর, হিশাম ও রাবী উক্ত বর্ণনায় ইবনে আউনের অনুসরণ করেছেন।
আশহাল ইবনে হাতিম, ইবনে আউন থেকে উসমান ইবনে আমরের অনূসরণ করেছেন এবং ইউনুস, সিমাক ইবনে আতিয়্যা, সিমাক ইবনে হারব, হুমায়দ, কাতাদা, মানসুর, হিশাম ও রাবী উক্ত বর্ণনায় ইবনে আউনের অনুসরণ করেছেন।
باب الْكَفَّارَةِ قَبْلَ الْحِنْثِ وَبَعْدَهُ
6722 - حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ، حَدَّثَنَا عُثْمَانُ بْنُ عُمَرَ بْنِ فَارِسٍ، أَخْبَرَنَا ابْنُ عَوْنٍ، عَنِ الحَسَنِ، عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ سَمُرَةَ، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «لاَ تَسْأَلِ الإِمَارَةَ، فَإِنَّكَ إِنْ أُعْطِيتَهَا مِنْ غَيْرِ مَسْأَلَةٍ أُعِنْتَ عَلَيْهَا، وَإِنْ أُعْطِيتَهَا عَنْ مَسْأَلَةٍ وُكِلْتَ إِلَيْهَا، وَإِذَا حَلَفْتَ عَلَى يَمِينٍ، فَرَأَيْتَ غَيْرَهَا خَيْرًا مِنْهَا، فَأْتِ الَّذِي [ص:148] هُوَ خَيْرٌ، وَكَفِّرْ عَنْ يَمِينِكَ» تَابَعَهُ أَشْهَلُ بْنُ حَاتِمٍ، عَنْ ابْنِ عَوْنٍ، وَتَابَعَهُ يُونُسُ، وَسِمَاكُ بْنُ عَطِيَّةَ، وَسِمَاكُ بْنُ حَرْبٍ، وَحُمَيْدٌ، وَقَتَادَةُ، وَمَنْصُورٌ، وَهِشَامٌ، وَالرَّبِيعُ