আল জামিউস সহীহ- ইমাম বুখারী রহঃ
الجامع الصحيح للبخاري
৬৯- শপথ ও মান্নতের অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ৫ টি
হাদীস নং: ৬১৬৮
আন্তর্জাতিক নং: ৬৬২১
২৭৫০. শপথ ও মানতের অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ তোমাদের নিরর্থক শপথের জন্য আল্লাহ তোমাদেরকে দায়ী করবেন না, কিন্তু যেসব শপথ তোমরা ইচ্ছাকৃতভাবে দৃঢ় কর ........ তোমরা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা পর্যন্ত (৫:৮৯)।
৬১৬৮। মুহাম্মাদ ইবনে মূকাতিল আবুল হাসান (রাহঃ) ......... আয়েশা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত যে, আবু বকর (রাযিঃ) কখনও কসম ভঙ্গ করতেন না, যতক্ষণ না আল্লাহ তাআলা কসমের কাফফারা সংক্রান্ত আয়াত নাযিল করেন। তিনি বলতেন, আমি যেকোন ব্যাপারে কসম করি। এরপর যদি তার চেয়ে উত্তমটি দেখতে পাই তবে উত্তমটিই পালন করি এবং আমার কসম ভঙ্গের জন্য কাফফারা আদায় করে দেই।
كِتَابُ الأَيْمَانِ وَالنُّذُورِ بَابُ قَوْلِ اللَّهِ تَعَالَى: {لاَ يُؤَاخِذُكُمُ اللَّهُ بِاللَّغْوِ فِي أَيْمَانِكُمْ، وَلَكِنْ يُؤَاخِذُكُمْ بِمَا عَقَّدْتُمْ الأَيْمَانَ، فَكَفَّارَتُهُ إِطْعَامُ عَشَرَةِ مَسَاكِينَ مِنْ أَوْسَطِ مَا تُطْعِمُونَ أَهْلِيكُمْ، أَوْ كِسْوَتُهُمْ أَوْ تَحْرِيرُ رَقَبَةٍ، فَمَنْ لَمْ يَجِدْ فَصِيَامُ ثَلاَثَةِ أَيَّامٍ ذَلِكَ كَفَّارَةُ أَيْمَانِكُمْ إِذَا حَلَفْتُمْ، وَاحْفَظُوا أَيْمَانَكُمْ كَذَلِكَ يُبَيِّنُ اللَّهُ لَكُمْ آيَاتِهِ لَعَلَّكُمْ تَشْكُرُونَ} [المائدة: 89]
6621 - حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ مُقَاتِلٍ أَبُو الحَسَنِ، أَخْبَرَنَا عَبْدُ اللَّهِ، أَخْبَرَنَا هِشَامُ بْنُ عُرْوَةَ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ عَائِشَةَ: أَنَّ أَبَا بَكْرٍ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ، لَمْ يَكُنْ يَحْنَثُ فِي يَمِينٍ قَطُّ، حَتَّى أَنْزَلَ اللَّهُ كَفَّارَةَ اليَمِينِ، وَقَالَ: «لاَ أَحْلِفُ عَلَى يَمِينٍ، فَرَأَيْتُ غَيْرَهَا خَيْرًا مِنْهَا، إِلَّا أَتَيْتُ الَّذِي هُوَ خَيْرٌ، وَكَفَّرْتُ عَنْ يَمِينِي»

তাহকীক:
হাদীস নং: ৬১৬৯
আন্তর্জাতিক নং: ৬৬২২
২৭৫০. শপথ ও মানতের অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ তোমাদের নিরর্থক শপথের জন্য আল্লাহ তোমাদেরকে দায়ী করবেন না, কিন্তু যেসব শপথ তোমরা ইচ্ছাকৃতভাবে দৃঢ় কর ........ তোমরা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা পর্যন্ত (৫:৮৯)।
৬১৬৯। আবু নু'মান মুহাম্মাদ ইবনে ফযল (রাহঃ) ......... আব্দুর রহমান ইবনে সামুরা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী (ﷺ) বললেনঃ হে আব্দুর রহমান ইবনে সামুরা! তুমি নেতৃত্ব চেয়ো না। কেননা, চাওয়ার পর যদি নেতৃত্ব পাও তবে তোমার উপর দায়িত্ব চাপিয়ে দেওয়া হবে। আর যদি না চেয়ে তা পাও তবে তাতে আল্লাহর পক্ষ থেকে সাহায্যপ্রাপ্ত হবে। কোন কিছুর ব্যাপারে যদি কসম কর আর তা ব্যতীত অন্য কিছুর মাঝে কল্যাণ দেখতে পাও তবে স্বীয় কসমের কাফফারা আদায় করে তার চেয়ে উত্তমটি অবলম্বন কর।
كِتَابُ الأَيْمَانِ وَالنُّذُورِ بَابُ قَوْلِ اللَّهِ تَعَالَى: {لاَ يُؤَاخِذُكُمُ اللَّهُ بِاللَّغْوِ فِي أَيْمَانِكُمْ، وَلَكِنْ يُؤَاخِذُكُمْ بِمَا عَقَّدْتُمْ الأَيْمَانَ، فَكَفَّارَتُهُ إِطْعَامُ عَشَرَةِ مَسَاكِينَ مِنْ أَوْسَطِ مَا تُطْعِمُونَ أَهْلِيكُمْ، أَوْ كِسْوَتُهُمْ أَوْ تَحْرِيرُ رَقَبَةٍ، فَمَنْ لَمْ يَجِدْ فَصِيَامُ ثَلاَثَةِ أَيَّامٍ ذَلِكَ كَفَّارَةُ أَيْمَانِكُمْ إِذَا حَلَفْتُمْ، وَاحْفَظُوا أَيْمَانَكُمْ كَذَلِكَ يُبَيِّنُ اللَّهُ لَكُمْ آيَاتِهِ لَعَلَّكُمْ تَشْكُرُونَ} [المائدة: 89]
6622 - حَدَّثَنَا أَبُو النُّعْمَانِ مُحَمَّدُ بْنُ الفَضْلِ، حَدَّثَنَا جَرِيرُ بْنُ حَازِمٍ، حَدَّثَنَا الحَسَنُ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ سَمُرَةَ، قَالَ: قَالَ النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «يَا عَبْدَ الرَّحْمَنِ بْنَ سَمُرَةَ، لاَ تَسْأَلِ الإِمَارَةَ، فَإِنَّكَ إِنْ أُوتِيتَهَا عَنْ مَسْأَلَةٍ وُكِلْتَ إِلَيْهَا، وَإِنْ أُوتِيتَهَا مِنْ غَيْرِ مَسْأَلَةٍ أُعِنْتَ عَلَيْهَا [ص:128]، وَإِذَا حَلَفْتَ عَلَى يَمِينٍ، فَرَأَيْتَ غَيْرَهَا خَيْرًا مِنْهَا، فَكَفِّرْ عَنْ يَمِينِكَ وَأْتِ الَّذِي هُوَ خَيْرٌ»
হাদীস নং: ৬১৭০
আন্তর্জাতিক নং: ৬৬২৩
২৭৫০. শপথ ও মানতের অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ তোমাদের নিরর্থক শপথের জন্য আল্লাহ তোমাদেরকে দায়ী করবেন না, কিন্তু যেসব শপথ তোমরা ইচ্ছাকৃতভাবে দৃঢ় কর ........ তোমরা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা পর্যন্ত (৫:৮৯)।
৬১৭০। আবু নু'মান (রাহঃ) ......... আবু বুরদার পিতা আবু মুসা আশআরী (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেনঃ আমি একদা আশআরী সম্প্রদায়ের একদল লোকের সঙ্গে নবী (ﷺ) এর কাছে এলাম একটি বাহন সংগ্রহ করার জন্য। তখন তিনি বললেনঃ আল্লাহর কসম! আমি তোমাদেরকে বাহন দিতে পারব না। আর আমার কাছে এমন কোন জন্তু নেই, যার উপর আরোহণ করা যায়। বর্ণনাকারী বলেনঃ এরপর আল্লাহ যতক্ষণ চাইলেন, ততক্ষণ আমরা সেখানে অবস্থান করলাম। এরপর নবী (ﷺ) এর কাছে অতীব সুন্দর তিনটি উট আনা হল। তিনি সেগুলোর উপর আমাদেরকে আরোহণ করালেন।
এরপর আমরা যখন চলতে লাগলাম তখন বললাম অথবা আমাদের মাঝে কেউ বলল, আল্লাহর কসম! আল্লাহ আমাদেরকে বরকত প্রদান করবেন না। কেননা, আমরা যখন নবী (ﷺ) এর কাছে বাহন চাইতে গেলাম, তিনি আমাদেরকে বাহন দিবেন না বলে কসম করলেন, এরপর আমাদেরকে আরোহণ করালেন। চল, আমরা নবী (ﷺ) এর কাছে যাই এবং তাঁকে সে কথা স্মরণ করিয়ে দেই। এরপর আমরা তার কাছে এলাম। তিনি বললেনঃ আমি তোমাদেরকে আরোহণ করাইনি বরং আল্লাহ তাআলা আরোহণ করিয়েছেন। আল্লাহর কসম! আমি যখন আল্লাহর ইচ্ছা মুতাবিক কোন কসম করি আর তা ব্যতীত অন্যটির মাঝে যদি মঙ্গল দেখি, তখন কসমের জন্য কাফফারা আদায় করে দেই। আর যেটা কল্যাণকর সেটাই করে নেই অথবা (রাবী বলেছেনঃ) যেটা কল্যাণকর সেটাই করে নেই এবং স্বীয় কসমের কাফফারা আদায় করে দেই।
এরপর আমরা যখন চলতে লাগলাম তখন বললাম অথবা আমাদের মাঝে কেউ বলল, আল্লাহর কসম! আল্লাহ আমাদেরকে বরকত প্রদান করবেন না। কেননা, আমরা যখন নবী (ﷺ) এর কাছে বাহন চাইতে গেলাম, তিনি আমাদেরকে বাহন দিবেন না বলে কসম করলেন, এরপর আমাদেরকে আরোহণ করালেন। চল, আমরা নবী (ﷺ) এর কাছে যাই এবং তাঁকে সে কথা স্মরণ করিয়ে দেই। এরপর আমরা তার কাছে এলাম। তিনি বললেনঃ আমি তোমাদেরকে আরোহণ করাইনি বরং আল্লাহ তাআলা আরোহণ করিয়েছেন। আল্লাহর কসম! আমি যখন আল্লাহর ইচ্ছা মুতাবিক কোন কসম করি আর তা ব্যতীত অন্যটির মাঝে যদি মঙ্গল দেখি, তখন কসমের জন্য কাফফারা আদায় করে দেই। আর যেটা কল্যাণকর সেটাই করে নেই অথবা (রাবী বলেছেনঃ) যেটা কল্যাণকর সেটাই করে নেই এবং স্বীয় কসমের কাফফারা আদায় করে দেই।
كِتَابُ الأَيْمَانِ وَالنُّذُورِ بَابُ قَوْلِ اللَّهِ تَعَالَى: {لاَ يُؤَاخِذُكُمُ اللَّهُ بِاللَّغْوِ فِي أَيْمَانِكُمْ، وَلَكِنْ يُؤَاخِذُكُمْ بِمَا عَقَّدْتُمْ الأَيْمَانَ، فَكَفَّارَتُهُ إِطْعَامُ عَشَرَةِ مَسَاكِينَ مِنْ أَوْسَطِ مَا تُطْعِمُونَ أَهْلِيكُمْ، أَوْ كِسْوَتُهُمْ أَوْ تَحْرِيرُ رَقَبَةٍ، فَمَنْ لَمْ يَجِدْ فَصِيَامُ ثَلاَثَةِ أَيَّامٍ ذَلِكَ كَفَّارَةُ أَيْمَانِكُمْ إِذَا حَلَفْتُمْ، وَاحْفَظُوا أَيْمَانَكُمْ كَذَلِكَ يُبَيِّنُ اللَّهُ لَكُمْ آيَاتِهِ لَعَلَّكُمْ تَشْكُرُونَ} [المائدة: 89]
6623 - حَدَّثَنَا أَبُو النُّعْمَانِ، حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ زَيْدٍ، عَنْ غَيْلاَنَ بْنِ جَرِيرٍ، عَنْ أَبِي بُرْدَةَ، عَنْ أَبِيهِ، قَالَ: أَتَيْتُ النَّبِيَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِي رَهْطٍ مِنَ الأَشْعَرِيِّينَ أَسْتَحْمِلُهُ، فَقَالَ: «وَاللَّهِ لاَ أَحْمِلُكُمْ، وَمَا عِنْدِي مَا أَحْمِلُكُمْ عَلَيْهِ» قَالَ: ثُمَّ لَبِثْنَا مَا شَاءَ اللَّهُ أَنْ نَلْبَثَ، ثُمَّ أُتِيَ بِثَلاَثِ ذَوْدٍ غُرِّ الذُّرَى، فَحَمَلَنَا عَلَيْهَا، فَلَمَّا انْطَلَقْنَا قُلْنَا، أَوْ قَالَ بَعْضُنَا: وَاللَّهِ لاَ يُبَارَكُ لَنَا، أَتَيْنَا النَّبِيَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ نَسْتَحْمِلُهُ فَحَلَفَ أَنْ لاَ يَحْمِلَنَا، ثُمَّ حَمَلَنَا، فَارْجِعُوا بِنَا إِلَى النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَنُذَكِّرُهُ، فَأَتَيْنَاهُ فَقَالَ: " مَا أَنَا حَمَلْتُكُمْ، بَلِ اللَّهُ حَمَلَكُمْ، وَإِنِّي وَاللَّهِ - إِنْ شَاءَ اللَّهُ - لاَ أَحْلِفُ عَلَى يَمِينٍ، فَأَرَى غَيْرَهَا خَيْرًا مِنْهَا، إِلَّا كَفَّرْتُ عَنْ يَمِينِي وَأَتَيْتُ الَّذِي هُوَ خَيْرٌ - أَوْ: أَتَيْتُ الَّذِي هُوَ خَيْرٌ وَكَفَّرْتُ عَنْ يَمِينِي - "

তাহকীক:

বর্ণনাকারী:
হাদীস নং: ৬১৭১
আন্তর্জাতিক নং: ৬৬২৪ - ৬৬২৫
২৭৫০. শপথ ও মানতের অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ তোমাদের নিরর্থক শপথের জন্য আল্লাহ তোমাদেরকে দায়ী করবেন না, কিন্তু যেসব শপথ তোমরা ইচ্ছাকৃতভাবে দৃঢ় কর ........ তোমরা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা পর্যন্ত (৫:৮৯)।
৬১৭১। ইসহাক ইবনে ইবরাহীম (রাহঃ) ......... আবু হুরায়রা (রাযিঃ) সূত্রে নবী (ﷺ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেনঃ আমরা (দুনিয়ায়) সর্বশেষ আগমনকারী আর কিয়ামতের দিন হব সবার অগ্রগামী। এরপর রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বললেনঃ আল্লাহর কসম! তোমাদের মাঝে কেউ আপন পরিজনের ব্যাপারে শপথকারী হলে আল্লাহর নিকট সে গুনাহগার হবে ঐ ব্যক্তির তুলনায়, যে কাফফারা আদায় করে দেয় যা আল্লাহ তা'আলা অপরিহার্য করে দিয়েছেন।
كِتَابُ الأَيْمَانِ وَالنُّذُورِ بَابُ قَوْلِ اللَّهِ تَعَالَى: {لاَ يُؤَاخِذُكُمُ اللَّهُ بِاللَّغْوِ فِي أَيْمَانِكُمْ، وَلَكِنْ يُؤَاخِذُكُمْ بِمَا عَقَّدْتُمْ الأَيْمَانَ، فَكَفَّارَتُهُ إِطْعَامُ عَشَرَةِ مَسَاكِينَ مِنْ أَوْسَطِ مَا تُطْعِمُونَ أَهْلِيكُمْ، أَوْ كِسْوَتُهُمْ أَوْ تَحْرِيرُ رَقَبَةٍ، فَمَنْ لَمْ يَجِدْ فَصِيَامُ ثَلاَثَةِ أَيَّامٍ ذَلِكَ كَفَّارَةُ أَيْمَانِكُمْ إِذَا حَلَفْتُمْ، وَاحْفَظُوا أَيْمَانَكُمْ كَذَلِكَ يُبَيِّنُ اللَّهُ لَكُمْ آيَاتِهِ لَعَلَّكُمْ تَشْكُرُونَ} [المائدة: 89]
حَدَّثَنِي إِسْحَاقُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ، أَخْبَرَنَا عَبْدُ الرَّزَّاقِ، أَخْبَرَنَا مَعْمَرٌ، عَنْ هَمَّامِ بْنِ مُنَبِّهٍ، قَالَ هَذَا مَا حَدَّثَنَا أَبُو هُرَيْرَةَ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ " نَحْنُ الآخِرُونَ السَّابِقُونَ يَوْمَ الْقِيَامَةِ ".
فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " وَاللَّهِ لأَنْ يَلِجَّ أَحَدُكُمْ بِيَمِينِهِ فِي أَهْلِهِ آثَمُ لَهُ عِنْدَ اللَّهِ مِنْ أَنْ يُعْطِيَ كَفَّارَتَهُ الَّتِي افْتَرَضَ اللَّهُ عَلَيْهِ ".
فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " وَاللَّهِ لأَنْ يَلِجَّ أَحَدُكُمْ بِيَمِينِهِ فِي أَهْلِهِ آثَمُ لَهُ عِنْدَ اللَّهِ مِنْ أَنْ يُعْطِيَ كَفَّارَتَهُ الَّتِي افْتَرَضَ اللَّهُ عَلَيْهِ ".

তাহকীক:
হাদীস নং: ৬১৭২
আন্তর্জাতিক নং: ৬৬২৬
২৭৫০. শপথ ও মানতের অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ তোমাদের নিরর্থক শপথের জন্য আল্লাহ তোমাদেরকে দায়ী করবেন না, কিন্তু যেসব শপথ তোমরা ইচ্ছাকৃতভাবে দৃঢ় কর ........ তোমরা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা পর্যন্ত (৫:৮৯)।
৬১৭২। ইসহাক (রাহঃ) ......... আবু হুরায়রা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেনঃ যে ব্যক্তি আপন পরিবারের ব্যাপারে কসম করে এর উপর অটল থাকে, সে সবচেয়ে বড় গুনাহগার, অতএব সে যেন উত্তমটি অবলম্বন করে তথা কসম ভঙ্গ করে কাফফারা আদায় করে দেয়।
كِتَابُ الأَيْمَانِ وَالنُّذُورِ بَابُ قَوْلِ اللَّهِ تَعَالَى: {لاَ يُؤَاخِذُكُمُ اللَّهُ بِاللَّغْوِ فِي أَيْمَانِكُمْ، وَلَكِنْ يُؤَاخِذُكُمْ بِمَا عَقَّدْتُمْ الأَيْمَانَ، فَكَفَّارَتُهُ إِطْعَامُ عَشَرَةِ مَسَاكِينَ مِنْ أَوْسَطِ مَا تُطْعِمُونَ أَهْلِيكُمْ، أَوْ كِسْوَتُهُمْ أَوْ تَحْرِيرُ رَقَبَةٍ، فَمَنْ لَمْ يَجِدْ فَصِيَامُ ثَلاَثَةِ أَيَّامٍ ذَلِكَ كَفَّارَةُ أَيْمَانِكُمْ إِذَا حَلَفْتُمْ، وَاحْفَظُوا أَيْمَانَكُمْ كَذَلِكَ يُبَيِّنُ اللَّهُ لَكُمْ آيَاتِهِ لَعَلَّكُمْ تَشْكُرُونَ} [المائدة: 89]
6626 - حَدَّثَنِي إِسْحَاقُ يَعْنِي ابْنَ إِبْرَاهِيمَ، حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ صَالِحٍ، حَدَّثَنَا مُعَاوِيَةُ، عَنْ يَحْيَى، عَنْ عِكْرِمَةَ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «مَنِ اسْتَلَجَّ فِي أَهْلِهِ بِيَمِينٍ، فَهُوَ أَعْظَمُ إِثْمًا، لِيَبَرَّ» يَعْنِي الكَفَّارَةَ

তাহকীক: