আল জামিউস সহীহ- ইমাম বুখারী রহঃ
الجامع الصحيح للبخاري
৬০- পানীয় দ্রব্যাদীর অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ২ টি
হাদীস নং: ৫১৮৫
আন্তর্জাতিক নং: ৫৫৮৫
২৯৫৩. মধু তৈরী মদ। এটিকে পরিভাষায় ‘বিতা’ বলে।
মা‘ন (রাহঃ) বলেন, আমি মালিক ইবনে আনাসকে ‘ফুককা’ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করেছি। তিনি বলেছেনঃ যদি তা নেশাগ্রস্ত না করে তাহলে কোন ক্ষতি নেই।
ইবনে দারাওয়ারদী বলেন, আমরা এ ব্যাপারে অনেককে জিজ্ঞাসা করেছি, তখন তারা বলেছেন, নেশাগ্রস্ত না করলে তাতে আপত্তি নেই।
মা‘ন (রাহঃ) বলেন, আমি মালিক ইবনে আনাসকে ‘ফুককা’ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করেছি। তিনি বলেছেনঃ যদি তা নেশাগ্রস্ত না করে তাহলে কোন ক্ষতি নেই।
ইবনে দারাওয়ারদী বলেন, আমরা এ ব্যাপারে অনেককে জিজ্ঞাসা করেছি, তখন তারা বলেছেন, নেশাগ্রস্ত না করলে তাতে আপত্তি নেই।
৫১৮৫। ‘আব্দুল্লাহ ইবনে ইউসুফ (রাহঃ) ......... ‘আয়েশা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) -কে ‘বিতা’ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল। তিনি বললেনঃ সব নেশা জাতীয় পানীয় হারাম।
باب الْخَمْرُ مِنَ الْعَسَلِ وَهْوَ الْبِتْعُ وَقَالَ مَعْنٌ سَأَلْتُ مَالِكَ بْنَ أَنَسٍ عَنِ الْفُقَّاعِ فَقَالَ إِذَا لَمْ يُسْكِرْ فَلاَ بَأْسَ. وَقَالَ ابْنُ الدَّرَاوَرْدِيِّ سَأَلْنَا عَنْهُ فَقَالُوا لاَ يُسْكِرُ، لاَ بَأْسَ بِهِ
5585 - حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ يُوسُفَ، أَخْبَرَنَا مَالِكٌ، عَنِ ابْنِ شِهَابٍ، عَنْ أَبِي سَلَمَةَ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ، أَنَّ عَائِشَةَ، قَالَتْ: سُئِلَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَنِ البِتْعِ، فَقَالَ: «كُلُّ شَرَابٍ أَسْكَرَ فَهُوَ حَرَامٌ»

তাহকীক:
হাদীস নং: ৫১৮৬
আন্তর্জাতিক নং: ৫৫৮৬ - ৫৫৮৭
২৯৫৩. মধু তৈরী মদ। এটিকে পরিভাষায় ‘বিতা’ বলে।
৫১৮৬। আবুল ইয়ামান (রাহঃ) ......... ‘আয়েশা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) -কে ‘বিতা’ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল। ‘বিতা’ হল মধু থেকে তৈরী নাবীয। ইয়ামানের অধিবাসীরা তা পান করত। তখন রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেনঃ যে সব পানীয় দ্রব্য নেশার সৃষ্টি করে তাই হারাম।
যুহরী থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আনাস ইবনে মালিক (রাযিঃ) আমাকে খবর দিয়েছেন যে, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেনঃ তোমরা দুব্বা (কদুর খোল) -এর মধ্যে নাবীয তৈরী করবে না, মুযাফফাতের (আলকাতরা যুক্ত পাত্র) মধ্যেও নয়। যুহরী বলেন, আবু হুরায়রা (রাযিঃ) এগুলোর সঙ্গে হানতাম (মাটির সবুজ পাত্র) ও নাকীরের (খেজুর বৃক্ষের মূলের খোল) কথাও সংযুক্ত করতেন।
যুহরী থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আনাস ইবনে মালিক (রাযিঃ) আমাকে খবর দিয়েছেন যে, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেনঃ তোমরা দুব্বা (কদুর খোল) -এর মধ্যে নাবীয তৈরী করবে না, মুযাফফাতের (আলকাতরা যুক্ত পাত্র) মধ্যেও নয়। যুহরী বলেন, আবু হুরায়রা (রাযিঃ) এগুলোর সঙ্গে হানতাম (মাটির সবুজ পাত্র) ও নাকীরের (খেজুর বৃক্ষের মূলের খোল) কথাও সংযুক্ত করতেন।
باب الْخَمْرُ مِنَ الْعَسَلِ وَهْوَ الْبِتْعُ
حَدَّثَنَا أَبُو الْيَمَانِ، أَخْبَرَنَا شُعَيْبٌ، عَنِ الزُّهْرِيِّ، قَالَ أَخْبَرَنِي أَبُو سَلَمَةَ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ، أَنَّ عَائِشَةَ ـ رضى الله عنها ـ قَالَتْ سُئِلَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم عَنِ الْبِتْعِ وَهْوَ نَبِيذُ الْعَسَلِ، وَكَانَ أَهْلُ الْيَمَنِ يَشْرَبُونَهُ، فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " كُلُّ شَرَابٍ أَسْكَرَ فَهْوَ حَرَامٌ ".
وَعَنِ الزُّهْرِيِّ، قَالَ حَدَّثَنِي أَنَسُ بْنُ مَالِكٍ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ " لاَ تَنْتَبِذُوا فِي الدُّبَّاءِ، وَلاَ فِي الْمُزَفَّتِ ". وَكَانَ أَبُو هُرَيْرَةَ يُلْحِقُ مَعَهَا الْحَنْتَمَ وَالنَّقِيرَ.
وَعَنِ الزُّهْرِيِّ، قَالَ حَدَّثَنِي أَنَسُ بْنُ مَالِكٍ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ " لاَ تَنْتَبِذُوا فِي الدُّبَّاءِ، وَلاَ فِي الْمُزَفَّتِ ". وَكَانَ أَبُو هُرَيْرَةَ يُلْحِقُ مَعَهَا الْحَنْتَمَ وَالنَّقِيرَ.

তাহকীক: