আল জামিউস সহীহ- ইমাম বুখারী রহঃ
الجامع الصحيح للبخاري
৫৯- কুরবানীর অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ৬ টি
হাদীস নং: ৫১৬৯
আন্তর্জাতিক নং: ৫৫৬৭
২৯৫০. কুরবানীর গোশত থেকে কতটুকু পরিমাণ আহার করা যাবে, আর কতটুকু পরিমাণ সঞ্চিত রাখা যাবে
৫১৬৯। ‘আলী ইবনে ‘আব্দুল্লাহ (রাহঃ) ......... জাবির ইবনে ‘আব্দুল্লাহ (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী করীম (ﷺ) -এর আমলে আমরা মদীনায় ফিরে আসা পর্যন্ত কুরবানীর গোশত জমা করে রাখতাম।
রাবী সুফিয়ান ইবনে ‘উয়াইনা একাধিকবার لُحُومَ الأَضَاحِيِّ এর স্থলে لُحُومَ الْهَدْىِ বলেছেন।
রাবী সুফিয়ান ইবনে ‘উয়াইনা একাধিকবার لُحُومَ الأَضَاحِيِّ এর স্থলে لُحُومَ الْهَدْىِ বলেছেন।
باب مَا يُؤْكَلُ مِنْ لُحُومِ الأَضَاحِيِّ وَمَا يُتَزَوَّدُ مِنْهَا
5567 - حَدَّثَنَا عَلِيُّ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ، حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، قَالَ: عَمْرٌو أَخْبَرَنِي عَطَاءٌ، سَمِعَ جَابِرَ بْنَ عَبْدِ اللَّهِ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمَا، قَالَ: «كُنَّا نَتَزَوَّدُ لُحُومَ الأَضَاحِيِّ عَلَى عَهْدِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِلَى المَدِينَةِ» وَقَالَ غَيْرَ مَرَّةٍ: «لُحُومَ الهَدْيِ»

তাহকীক:
হাদীস নং: ৫১৭০
আন্তর্জাতিক নং: ৫৫৬৮
২৯৫০. কুরবানীর গোশত থেকে কতটুকু পরিমাণ আহার করা যাবে, আর কতটুকু পরিমাণ সঞ্চিত রাখা যাবে
৫১৭০। ইসমা‘ঈল (রাহঃ) ......... আবু সা‘ঈদ খুদরী (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বর্ণনা করেন যে, তিনি (দীর্ঘ দিন) বাইরে ছিলেন, পরে ফিরে আসলে তার সামনে গোশত পরিবেশন করা হল। তিনি বললেনঃ এটি কি আমাদের কুরবানীর গোশত? এরপর তিনি বললেনঃ এটি সরিয়ে নাও, আমি তা খাব না। তিনি বলেন এরপর আমি উঠে গেলাম এবং ঘর থেকে বেরিয়ে আমার ভাই আবু কাতাদা ইবনে নু‘মান -এর নিকট এলাম। আবু কাতাদা (রাযিঃ) ছিলেন তার বৈপিত্রেয় ভাই এবং তিনি ছিলেন বদরী সাহাবী। তিনি বলেন, এরপর আমি তার কাছে ব্যাপারটি উল্লেখ করলে তিনি বললেনঃ তোমার অনুপস্থিতিতে এরূপ বিধান জারী হয়েছে।
باب مَا يُؤْكَلُ مِنْ لُحُومِ الأَضَاحِيِّ وَمَا يُتَزَوَّدُ مِنْهَا
5568 - حَدَّثَنَا إِسْمَاعِيلُ، قَالَ: حَدَّثَنِي سُلَيْمَانُ، عَنْ يَحْيَى بْنِ سَعِيدٍ، عَنِ القَاسِمِ، أَنَّ ابْنَ خَبَّابٍ، أَخْبَرَهُ: أَنَّهُ سَمِعَ أَبَا سَعِيدٍ، يُحَدِّثُ: " أَنَّهُ كَانَ غَائِبًا فَقَدِمَ، فَقُدِّمَ إِلَيْهِ لَحْمٌ، قَالُوا: هَذَا مِنْ لَحْمِ ضَحَايَانَا، فَقَالَ: أَخِّرُوهُ لاَ أَذُوقُهُ "، قَالَ: " ثُمَّ قُمْتُ فَخَرَجْتُ، حَتَّى آتِيَ أَخِي أَبَا قَتَادَةَ، وَكَانَ أَخَاهُ لِأُمِّهِ، وَكَانَ بَدْرِيًّا، فَذَكَرْتُ ذَلِكَ لَهُ، فَقَالَ: إِنَّهُ قَدْ حَدَثَ بَعْدَكَ أَمْرٌ "

তাহকীক:

বর্ণনাকারী:
হাদীস নং: ৫১৭১
আন্তর্জাতিক নং: ৫৫৬৯
২৯৫০. কুরবানীর গোশত থেকে কতটুকু পরিমাণ আহার করা যাবে, আর কতটুকু পরিমাণ সঞ্চিত রাখা যাবে
৫১৭১। আবু ‘আসিম (রাহঃ) ......... সালামা ইবনে আকওয়া (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী করীম (ﷺ) বলেছেনঃ তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি কুরবানী করেছে, সে যেন তৃতীয় দিবসে এমতাবস্থায় সকাল অতিবাহিত না করে যে, তার ঘরে কুরবানীর গোশত কিছু পরিমাণ অবশ্যই থাকে। এরপর যখন পরবর্তী বছর আসল, তখন সাহাবীগণ বললেনঃ ইয়া রাসুলাল্লাহ! আমরা কি সে রূপ করবো যে রূপ গত বছর করেছিলাম? তখন তিনি বললেনঃ তোমরা নিজেরা খাও অন্যকে খাওয়াও এবং সঞ্চয় করে রাখ কেননা, গত বছর তো মানুষের মধ্যে ছিল অভাব-অনটন। তাই আমি চেয়েছিলাম যে, তোমরা তাতে সাহায্য কর।
باب مَا يُؤْكَلُ مِنْ لُحُومِ الأَضَاحِيِّ وَمَا يُتَزَوَّدُ مِنْهَا
5569 - حَدَّثَنَا أَبُو عَاصِمٍ، عَنْ يَزِيدَ بْنِ أَبِي عُبَيْدٍ، عَنْ سَلَمَةَ بْنِ الأَكْوَعِ، قَالَ: قَالَ النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «مَنْ ضَحَّى مِنْكُمْ فَلاَ يُصْبِحَنَّ بَعْدَ ثَالِثَةٍ وَبَقِيَ فِي بَيْتِهِ مِنْهُ شَيْءٌ» فَلَمَّا كَانَ العَامُ المُقْبِلُ، قَالُوا: يَا رَسُولَ اللَّهِ، نَفْعَلُ كَمَا فَعَلْنَا عَامَ المَاضِي؟ قَالَ: «كُلُوا وَأَطْعِمُوا وَادَّخِرُوا، فَإِنَّ ذَلِكَ العَامَ كَانَ بِالنَّاسِ جَهْدٌ، فَأَرَدْتُ أَنْ تُعِينُوا فِيهَا»

তাহকীক:

বর্ণনাকারী:
হাদীস নং: ৫১৭২
আন্তর্জাতিক নং: ৫৫৭০
২৯৫০. কুরবানীর গোশত থেকে কতটুকু পরিমাণ আহার করা যাবে, আর কতটুকু পরিমাণ সঞ্চিত রাখা যাবে
৫১৭২। ইসমা‘ঈল ইবনে ‘আব্দুল্লাহ (রাহঃ) ......... ‘আয়েশা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, মদীনায় অবস্থানের সময় আমরা কুররানীর গোশতের মধ্যে লবন মিশ্রিত করে রেখে দিতাম। এরপর তা নবী করীম (ﷺ) -এর সামনে পেশ করতাম। তিনি বলতেনঃ তোমরা তিন দিনের পর খাবে না। তবে এটি জরুরী নয়। বরং তিনি চেয়েছেন যে, তা থেকে যেন অন্যদের খাওয়ান হয়। আল্লাহ অধিক অবগত।
باب مَا يُؤْكَلُ مِنْ لُحُومِ الأَضَاحِيِّ وَمَا يُتَزَوَّدُ مِنْهَا
5570 - حَدَّثَنَا إِسْمَاعِيلُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ، قَالَ: حَدَّثَنِي أَخِي، عَنْ سُلَيْمَانَ، عَنْ يَحْيَى بْنِ سَعِيدٍ، عَنْ عَمْرَةَ بِنْتِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ، عَنْ عَائِشَةَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهَا، قَالَتْ: الضَّحِيَّةُ كُنَّا نُمَلِّحُ مِنْهُ، فَنَقْدَمُ بِهِ إِلَى النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِالْمَدِينَةِ، فَقَالَ: «لاَ تَأْكُلُوا إِلَّا ثَلاَثَةَ أَيَّامٍ» وَلَيْسَتْ بِعَزِيمَةٍ، وَلَكِنْ أَرَادَ أَنْ يُطْعِمَ مِنْهُ، وَاللَّهُ أَعْلَمُ

তাহকীক:
হাদীস নং: ৫১৭৩
আন্তর্জাতিক নং: ৫৫৭১ - ৫৫৭৩
২৯৫০. কুরবানীর গোশত থেকে কতটুকু পরিমাণ আহার করা যাবে, আর কতটুকু পরিমাণ সঞ্চিত রাখা যাবে
৫১৭৩। হিব্বান ইবনে মুসা (রাহঃ) ......... ইবনে আযহাবের আযাদকৃত দাস আবু ‘উবাইদ (রাহঃ) থেকে বর্ণিত যে, তিনি ‘উমর ইবনে খাত্তাব (রাযিঃ) -এর সঙ্গে কুরবানীর ঈদের দিন ঈদগাহে হাযির ছিলেন। ‘উমর (রাযিঃ) খুতবার পূর্বে নামায আদায় করেন। এরপর সমবেত জনতার সামনে খুতবা দেন। তখন তিনি বলেন হে লোক সকল! রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এই দুই ঈদের দিনে রোযা পালন করতে নিষেধ করেছেন। তন্মধ্যে একটি তো হল তোমাদের জন্য তোমাদের রোযা ভঙ্গ করার দিন (অর্থাৎ ঈদুল ফিতর)। আর অপরটি হল এমন দিন যে দিন তোমরা তোমাদের কুরবানীর পশুর গোশত আহার করবে।
আবু ‘উবাইদ বলেনঃ এরপর আমি ‘উসমান ইবনে ‘আফফান (রাযিঃ) এর সময়ও হাযির হয়েছি। সেদিন ছিল জুমআর দিন। তিনি খুতবা দানের আগে নামায আদায় করলেন। এরপর তিনি খুতবা দিতে গিয়ে দাঁড়িয়ে বললেনঃ হে লোক সকল! এটি এমন দিন যেদিন তোমাদের জন্য দু’টি ঈদ একত্রিত হয়ে গেছে। কাজেই তোমাদের মধ্যে আওয়ালী (মদীনার চার মাইল পূর্বে অবস্থিত একটি স্থানের নাম) এলাকার যে ব্যক্তি জুমু‘আর নামায এর অপেক্ষা করতে ইচ্ছা করে সে যেন অপেক্ষা করে। আর যে ফিরে যেতে চায়, তার জন্য আমি অনুমতি দিলাম। আর ‘উবাইদ বলেনঃ এরপর আমি ঈদগাহে হাযির হয়েছি ‘আলী ইবনে আবু তালিব (রাযিঃ) -এর সময়ে। তিনি খুতবার পূর্বে নামায আদায় করেন। এরপর লোকজনের উদ্দেশ্যে খুতবা দেন। তিনি বলেন রাসূলুল্লাহ (ﷺ) তোমাদের কুরবানীর পশুর গোশত তিন দিনের অধিক কাল খেতে নিষেধ করেছেন।
মা‘মার, যুহরী, আবু ‘উবাইদ (রাহঃ) থেকে অনুরূপ বর্ণিত।
আবু ‘উবাইদ বলেনঃ এরপর আমি ‘উসমান ইবনে ‘আফফান (রাযিঃ) এর সময়ও হাযির হয়েছি। সেদিন ছিল জুমআর দিন। তিনি খুতবা দানের আগে নামায আদায় করলেন। এরপর তিনি খুতবা দিতে গিয়ে দাঁড়িয়ে বললেনঃ হে লোক সকল! এটি এমন দিন যেদিন তোমাদের জন্য দু’টি ঈদ একত্রিত হয়ে গেছে। কাজেই তোমাদের মধ্যে আওয়ালী (মদীনার চার মাইল পূর্বে অবস্থিত একটি স্থানের নাম) এলাকার যে ব্যক্তি জুমু‘আর নামায এর অপেক্ষা করতে ইচ্ছা করে সে যেন অপেক্ষা করে। আর যে ফিরে যেতে চায়, তার জন্য আমি অনুমতি দিলাম। আর ‘উবাইদ বলেনঃ এরপর আমি ঈদগাহে হাযির হয়েছি ‘আলী ইবনে আবু তালিব (রাযিঃ) -এর সময়ে। তিনি খুতবার পূর্বে নামায আদায় করেন। এরপর লোকজনের উদ্দেশ্যে খুতবা দেন। তিনি বলেন রাসূলুল্লাহ (ﷺ) তোমাদের কুরবানীর পশুর গোশত তিন দিনের অধিক কাল খেতে নিষেধ করেছেন।
মা‘মার, যুহরী, আবু ‘উবাইদ (রাহঃ) থেকে অনুরূপ বর্ণিত।
باب مَا يُؤْكَلُ مِنْ لُحُومِ الأَضَاحِيِّ وَمَا يُتَزَوَّدُ مِنْهَا
حَدَّثَنَا حِبَّانُ بْنُ مُوسَى، أَخْبَرَنَا عَبْدُ اللَّهِ، قَالَ أَخْبَرَنِي يُونُسُ، عَنِ الزُّهْرِيِّ، قَالَ حَدَّثَنِي أَبُو عُبَيْدٍ، مَوْلَى ابْنِ أَزْهَرَ أَنَّهُ شَهِدَ الْعِيدَ يَوْمَ الأَضْحَى مَعَ عُمَرَ بْنِ الْخَطَّابِ ـ رضى الله عنه ـ فَصَلَّى قَبْلَ الْخُطْبَةِ، ثُمَّ خَطَبَ النَّاسَ فَقَالَ يَا أَيُّهَا النَّاسُ إِنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَدْ نَهَاكُمْ عَنْ صِيَامِ هَذَيْنِ الْعِيدَيْنِ، أَمَّا أَحَدُهُمَا فَيَوْمُ فِطْرِكُمْ مِنْ صِيَامِكُمْ وَأَمَّا الآخَرُ فَيَوْمٌ تَأْكُلُونَ نُسُكَكُمْ.
قَالَ أَبُو عُبَيْدٍ ثُمَّ شَهِدْتُ مَعَ عُثْمَانَ بْنِ عَفَّانَ فَكَانَ ذَلِكَ يَوْمَ الْجُمُعَةِ، فَصَلَّى قَبْلَ الْخُطْبَةِ ثُمَّ خَطَبَ فَقَالَ يَا أَيُّهَا النَّاسُ إِنَّ هَذَا يَوْمٌ قَدِ اجْتَمَعَ لَكُمْ فِيهِ عِيدَانِ، فَمَنْ أَحَبَّ أَنْ يَنْتَظِرَ الْجُمُعَةَ مِنْ أَهْلِ الْعَوَالِي فَلْيَنْتَظِرْ، وَمَنْ أَحَبَّ أَنْ يَرْجِعَ فَقَدْ أَذِنْتُ لَهُ.
قَالَ أَبُو عُبَيْدٍ ثُمَّ شَهِدْتُهُ مَعَ عَلِيِّ بْنِ أَبِي طَالِبٍ، فَصَلَّى قَبْلَ الْخُطْبَةِ، ثُمَّ خَطَبَ النَّاسَ فَقَالَ إِنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم نَهَاكُمْ أَنْ تَأْكُلُوا لُحُومَ نُسُكِكُمْ فَوْقَ ثَلاَثٍ. وَعَنْ مَعْمَرٍ عَنِ الزُّهْرِيِّ عَنْ أَبِي عُبَيْدٍ نَحْوَهُ.
قَالَ أَبُو عُبَيْدٍ ثُمَّ شَهِدْتُ مَعَ عُثْمَانَ بْنِ عَفَّانَ فَكَانَ ذَلِكَ يَوْمَ الْجُمُعَةِ، فَصَلَّى قَبْلَ الْخُطْبَةِ ثُمَّ خَطَبَ فَقَالَ يَا أَيُّهَا النَّاسُ إِنَّ هَذَا يَوْمٌ قَدِ اجْتَمَعَ لَكُمْ فِيهِ عِيدَانِ، فَمَنْ أَحَبَّ أَنْ يَنْتَظِرَ الْجُمُعَةَ مِنْ أَهْلِ الْعَوَالِي فَلْيَنْتَظِرْ، وَمَنْ أَحَبَّ أَنْ يَرْجِعَ فَقَدْ أَذِنْتُ لَهُ.
قَالَ أَبُو عُبَيْدٍ ثُمَّ شَهِدْتُهُ مَعَ عَلِيِّ بْنِ أَبِي طَالِبٍ، فَصَلَّى قَبْلَ الْخُطْبَةِ، ثُمَّ خَطَبَ النَّاسَ فَقَالَ إِنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم نَهَاكُمْ أَنْ تَأْكُلُوا لُحُومَ نُسُكِكُمْ فَوْقَ ثَلاَثٍ. وَعَنْ مَعْمَرٍ عَنِ الزُّهْرِيِّ عَنْ أَبِي عُبَيْدٍ نَحْوَهُ.

তাহকীক:
হাদীস নং: ৫১৭৪
আন্তর্জাতিক নং: ৫৫৭৪
২৯৫০. কুরবানীর গোশত থেকে কতটুকু পরিমাণ আহার করা যাবে, আর কতটুকু পরিমাণ সঞ্চিত রাখা যাবে
৫১৭৪। মুহাম্মাদ ইবনে ‘আব্দুর রহীম (রাহঃ) ......... ‘আব্দুল্লাহ ইবনে ‘উমর (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেনঃ কুরবানীর গোশত থেকে তোমরা তিন দিন পর্যন্ত আহার কর। ‘আব্দুল্লাহ (রাযিঃ) মিনা থেকে ফিরার পর কুরবানীর গোশত খাওয়া থেকে বিরত থাকার কারণে যায়তুন দিয়ে আহার করতেন।
باب مَا يُؤْكَلُ مِنْ لُحُومِ الأَضَاحِيِّ وَمَا يُتَزَوَّدُ مِنْهَا
5574 - حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عَبْدِ الرَّحِيمِ، أَخْبَرَنَا يَعْقُوبُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ بْنِ سَعْدٍ، عَنِ ابْنِ أَخِي ابْنِ شِهَابٍ، عَنْ عَمِّهِ ابْنِ شِهَابٍ، عَنْ سَالِمٍ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عُمَرَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمَا، قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «كُلُوا مِنَ الأَضَاحِيِّ ثَلاَثًا» وَكَانَ عَبْدُ اللَّهِ يَأْكُلُ بِالزَّيْتِ حِينَ يَنْفِرُ مِنْ مِنًى، مِنْ أَجْلِ لُحُومِ الهَدْيِ

তাহকীক: