আল জামিউস সহীহ- ইমাম বুখারী রহঃ
الجامع الصحيح للبخاري
৫৪- তালাক - ডিভোর্স অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ২ টি
হাদীস নং: ৪৯৪০
আন্তর্জাতিক নং: ৫৩২৩ - ৫৩২৪
২৮০৮. ফাতিমা বিনতে কায়েসের ঘটনা।
মহান আল্লাহর বাণীঃ আর তোমাদের প্রতিপালক আল্লাহকে ভয় কর, তোমরা তাদের বাসগৃহ থেকে বহিষ্কার করো না এবং তারাও যেন বের না হয়, যদি না তারা স্পষ্ট অশ্লীলতায় জড়িয়ে পড়ে। এসব আল্লাহর বিধান; যে আল্লাহর বিধান লংঘন করে, সে নিজেরই উপর অত্যাচার করে। তুমি জাননা, হয়ত আল্লাহ্ এরপর কোন উপায় করে দেবেন ...... আর তোমরা নিজেদের সামর্থ অনুযায়ী যে স্থানে বাস কর, তাদেরকে সে স্থানে বাস করতে দাও ..... আল্লাহ্ কষ্টের পর শান্তি দিবেন। (সূরা তালাকঃ ১-৭)
মহান আল্লাহর বাণীঃ আর তোমাদের প্রতিপালক আল্লাহকে ভয় কর, তোমরা তাদের বাসগৃহ থেকে বহিষ্কার করো না এবং তারাও যেন বের না হয়, যদি না তারা স্পষ্ট অশ্লীলতায় জড়িয়ে পড়ে। এসব আল্লাহর বিধান; যে আল্লাহর বিধান লংঘন করে, সে নিজেরই উপর অত্যাচার করে। তুমি জাননা, হয়ত আল্লাহ্ এরপর কোন উপায় করে দেবেন ...... আর তোমরা নিজেদের সামর্থ অনুযায়ী যে স্থানে বাস কর, তাদেরকে সে স্থানে বাস করতে দাও ..... আল্লাহ্ কষ্টের পর শান্তি দিবেন। (সূরা তালাকঃ ১-৭)
৪৯৪০। মুহাম্মাদ ইবনে বাশশার (রাহঃ) ......... ‘আয়েশা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ ফাতিমার কি হল? সে কেন আল্লাহকে ভয় করছেনা অর্থাৎ তার এ কথায় যে, তালাকপ্রাপ্তা নারী (তার স্বামীর থেকে) খাদ্য ও বাসস্থান কিছুই পাবে না।
باب قِصَّةِ فَاطِمَةَ بِنْتِ قَيْسٍ وَقَوْلِهِ: {وَاتَّقُوا اللَّهَ رَبَّكُمْ لاَ تُخْرِجُوهُنَّ مِنْ بُيُوتِهِنَّ وَلاَ يَخْرُجْنَ إِلاَّ أَنْ يَأْتِينَ بِفَاحِشَةٍ مُبَيِّنَةٍ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ وَمَنْ يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَقَدْ ظَلَمَ نَفْسَهُ لاَ تَدْرِي لَعَلَّ اللَّهَ يُحْدِثُ بَعْدَ ذَلِكَ أَمْرًا}، {أَسْكِنُوهُنَّ مِنْ حَيْثُ سَكَنْتُمْ مِنْ وُجْدِكُمْ وَلاَ تُضَارُّوهُنَّ لِتُضَيِّقُوا عَلَيْهِنَّ وَإِنْ كُنَّ أُولاَتِ حَمْلٍ فَأَنْفِقُوا عَلَيْهِنَّ حَتَّى يَضَعْنَ حَمْلَهُنَّ} إِلَى قَوْلِهِ: {بَعْدَ عُسْرٍ يُسْرًا
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ بَشَّارٍ، حَدَّثَنَا غُنْدَرٌ، حَدَّثَنَا شُعْبَةُ، عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ الْقَاسِمِ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ عَائِشَةَ، أَنَّهَا قَالَتْ مَا لِفَاطِمَةَ أَلاَ تَتَّقِي اللَّهَ، يَعْنِي فِي قَوْلِهَا لاَ سُكْنَى وَلاَ نَفَقَةَ

তাহকীক:
হাদীস নং: ৪৯৪১
আন্তর্জাতিক নং: ৫৩২৫ - ৫৩২৬
২৮০৮. ফাতিমা বিনতে কায়েসের ঘটনা।
মহান আল্লাহর বাণীঃ আর তোমাদের প্রতিপালক আল্লাহকে ভয় কর, তোমরা তাদের বাসগৃহ থেকে বহিষ্কার করো না এবং তারাও যেন বের না হয়, যদি না তারা স্পষ্ট অশ্লীলতায় জড়িয়ে পড়ে। এসব আল্লাহর বিধান; যে আল্লাহর বিধান লংঘন করে, সে নিজেরই উপর অত্যাচার করে। তুমি জাননা, হয়ত আল্লাহ্ এরপর কোন উপায় করে দেবেন ...... আর তোমরা নিজেদের সামর্থ অনুযায়ী যে স্থানে বাস কর, তাদেরকে সে স্থানে বাস করতে দাও ..... আল্লাহ্ কষ্টের পর শান্তি দিবেন। (সূরা তালাকঃ ১-৭)
মহান আল্লাহর বাণীঃ আর তোমাদের প্রতিপালক আল্লাহকে ভয় কর, তোমরা তাদের বাসগৃহ থেকে বহিষ্কার করো না এবং তারাও যেন বের না হয়, যদি না তারা স্পষ্ট অশ্লীলতায় জড়িয়ে পড়ে। এসব আল্লাহর বিধান; যে আল্লাহর বিধান লংঘন করে, সে নিজেরই উপর অত্যাচার করে। তুমি জাননা, হয়ত আল্লাহ্ এরপর কোন উপায় করে দেবেন ...... আর তোমরা নিজেদের সামর্থ অনুযায়ী যে স্থানে বাস কর, তাদেরকে সে স্থানে বাস করতে দাও ..... আল্লাহ্ কষ্টের পর শান্তি দিবেন। (সূরা তালাকঃ ১-৭)
৪৯৪১। ‘আমর ইবনে ‘আব্বাস (রাহঃ) ......... কাসিম (রাহঃ) থেকে বর্ণিত। ‘উরওয়া ইবনে যুবাইর (রাহঃ) ‘আয়েশা (রাযিঃ) কে জিজ্ঞাসা করলঃ আপনি কি জানেন না, হাকামের কন্যা অমুককে তার স্বামী তিন তালাক দিলে, সে (তার পিতার ঘরে) চলে গিয়েছিল। তিনি বললেনঃ সে মন্দ কাজ করেছে।
উরওয়া বললঃ আপনি কি তার কথা শুনেন নি? তিনি বললেনঃ এ হাদীস বর্ণনায় তার কোন কল্যাণ নেই।
ইবনে আবু যিনাদ হিশাম সূত্রে তার (হিশামের) পিতা থেকে আরও বর্ণনা করেন যে, ‘আয়েশা (রাযিঃ) এ কথাকে অত্যন্ত দোষনীয় মনে করেন। তিনি আরও বলেন, ফাতিমা একটি ভীতিকর স্থানে থাকত, তার উপর আশঙ্কা থাকায় নবী (ﷺ) তাকে (স্থান পরিবর্তনের) অনুমতি প্রদান করেন।
উরওয়া বললঃ আপনি কি তার কথা শুনেন নি? তিনি বললেনঃ এ হাদীস বর্ণনায় তার কোন কল্যাণ নেই।
ইবনে আবু যিনাদ হিশাম সূত্রে তার (হিশামের) পিতা থেকে আরও বর্ণনা করেন যে, ‘আয়েশা (রাযিঃ) এ কথাকে অত্যন্ত দোষনীয় মনে করেন। তিনি আরও বলেন, ফাতিমা একটি ভীতিকর স্থানে থাকত, তার উপর আশঙ্কা থাকায় নবী (ﷺ) তাকে (স্থান পরিবর্তনের) অনুমতি প্রদান করেন।
باب قِصَّةِ فَاطِمَةَ بِنْتِ قَيْسٍ وَقَوْلِهِ: {وَاتَّقُوا اللَّهَ رَبَّكُمْ لاَ تُخْرِجُوهُنَّ مِنْ بُيُوتِهِنَّ وَلاَ يَخْرُجْنَ إِلاَّ أَنْ يَأْتِينَ بِفَاحِشَةٍ مُبَيِّنَةٍ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ وَمَنْ يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَقَدْ ظَلَمَ نَفْسَهُ لاَ تَدْرِي لَعَلَّ اللَّهَ يُحْدِثُ بَعْدَ ذَلِكَ أَمْرًا}، {أَسْكِنُوهُنَّ مِنْ حَيْثُ سَكَنْتُمْ مِنْ وُجْدِكُمْ وَلاَ تُضَارُّوهُنَّ لِتُضَيِّقُوا عَلَيْهِنَّ وَإِنْ كُنَّ أُولاَتِ حَمْلٍ فَأَنْفِقُوا عَلَيْهِنَّ حَتَّى يَضَعْنَ حَمْلَهُنَّ} إِلَى قَوْلِهِ: {بَعْدَ عُسْرٍ يُسْرًا
حَدَّثَنَا عَمْرُو بْنُ عَبَّاسٍ، حَدَّثَنَا ابْنُ مَهْدِيٍّ، حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ الْقَاسِمِ، عَنْ أَبِيهِ، قَالَ عُرْوَةُ بْنُ الزُّبَيْرِ لِعَائِشَةَ أَلَمْ تَرَيْنَ إِلَى فُلاَنَةَ بِنْتِ الْحَكَمِ طَلَّقَهَا زَوْجُهَا الْبَتَّةَ فَخَرَجَتْ. فَقَالَتْ بِئْسَ مَا صَنَعَتْ. قَالَ أَلَمْ تَسْمَعِي فِي قَوْلِ فَاطِمَةَ قَالَتْ أَمَا إِنَّهُ لَيْسَ لَهَا خَيْرٌ فِي ذِكْرِ هَذَا الْحَدِيثِ.
وَزَادَ ابْنُ أَبِي الزِّنَادِ عَنْ هِشَامٍ، عَنْ أَبِيهِ، عَابَتْ عَائِشَةُ أَشَدَّ الْعَيْبِ وَقَالَتْ إِنَّ فَاطِمَةَ كَانَتْ فِي مَكَانٍ وَحِشٍ فَخِيفَ عَلَى نَاحِيَتِهَا، فَلِذَلِكَ أَرْخَصَ لَهَا النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم.
وَزَادَ ابْنُ أَبِي الزِّنَادِ عَنْ هِشَامٍ، عَنْ أَبِيهِ، عَابَتْ عَائِشَةُ أَشَدَّ الْعَيْبِ وَقَالَتْ إِنَّ فَاطِمَةَ كَانَتْ فِي مَكَانٍ وَحِشٍ فَخِيفَ عَلَى نَاحِيَتِهَا، فَلِذَلِكَ أَرْخَصَ لَهَا النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم.

তাহকীক: