আল জামিউস সহীহ- ইমাম বুখারী রহঃ
الجامع الصحيح للبخاري
৪১- হিবা তথা উপহার প্রদান, এর ফযীলত ও এতে উৎসাহ প্রদান - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ৬ টি
হাদীস নং: ২৪৫৩
আন্তর্জাতিক নং: ২৬২৯
১৬৩৯. মানীহা* অর্থাৎ দুধ পানের জন্য উট বা বকরী দেওয়ার ফাযীলত
*মানীহা' ঐ দুগ্ধবতী জন্তুকে বলা হয় যা কাউকে দুধ পান করার জন্য দেওয়া হয় এবং দুধ পান শেষে মালিকের নিকট ফেরত দেওয়া হয়। (আইনী)
*মানীহা' ঐ দুগ্ধবতী জন্তুকে বলা হয় যা কাউকে দুধ পান করার জন্য দেওয়া হয় এবং দুধ পান শেষে মালিকের নিকট ফেরত দেওয়া হয়। (আইনী)
২৪৫৩। ইয়াহয়া ইবনে বুকায়ব (রাহঃ) .... আবু হুরায়রা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, মানীহা হিসাবে অধিক দুধেল উটনী ও অধিক দুধেল বকরী কতইনা উত্তম, যা সকালে বিকালে, পাত্র ভর্তি দুধ দেয়।
باب فَضْلِ الْمَنِيحَةِ
2629 - حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ بُكَيْرٍ، حَدَّثَنَا مَالِكٌ، عَنْ أَبِي الزِّنَادِ، عَنِ الأَعْرَجِ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ: أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: «نِعْمَ المَنِيحَةُ اللِّقْحَةُ الصَّفِيُّ مِنْحَةً، وَالشَّاةُ الصَّفِيُّ تَغْدُو بِإِنَاءٍ، وَتَرُوحُ بِإِنَاءٍ»

তাহকীক:
হাদীস নং: ২৪৫৪
আন্তর্জাতিক নং: ২৬২৯
১৬৩৯. মানীহা* অর্থাৎ দুধ পানের জন্য উট বা বকরী দেওয়ার ফাযীলত
*মানীহা' ঐ দুগ্ধবতী জন্তুকে বলা হয় যা কাউকে দুধ পান করার জন্য দেওয়া হয় এবং দুধ পান শেষে মালিকের নিকট ফেরত দেওয়া হয়। (আইনী)
*মানীহা' ঐ দুগ্ধবতী জন্তুকে বলা হয় যা কাউকে দুধ পান করার জন্য দেওয়া হয় এবং দুধ পান শেষে মালিকের নিকট ফেরত দেওয়া হয়। (আইনী)
২৪৫৪। আব্দুল্লাহ ইবনে ইউসুফ ও ইসমাঈল (রাহঃ) .... হাদীসটি মালিক (রাহঃ) থেকে বর্ণনা করেছেন, এতে তিনি বলেন, সাদ্কা হিসাবে কতইনা উত্তম (দুধেল উটনী, যা মানীহা হিসাবে দেওয়া হয়)।
باب فَضْلِ الْمَنِيحَةِ
2629 - حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ يُوسُفَ، وَإِسْمَاعِيلُ، عَنْ مَالِكٍ، قَالَ: «نِعْمَ الصَّدَقَةُ»

তাহকীক:
হাদীস নং: ২৪৫৫
আন্তর্জাতিক নং: ২৬৩০
১৬৩৯. মানীহা* অর্থাৎ দুধ পানের জন্য উট বা বকরী দেওয়ার ফাযীলত
*মানীহা' ঐ দুগ্ধবতী জন্তুকে বলা হয় যা কাউকে দুধ পান করার জন্য দেওয়া হয় এবং দুধ পান শেষে মালিকের নিকট ফেরত দেওয়া হয়। (আইনী)
*মানীহা' ঐ দুগ্ধবতী জন্তুকে বলা হয় যা কাউকে দুধ পান করার জন্য দেওয়া হয় এবং দুধ পান শেষে মালিকের নিকট ফেরত দেওয়া হয়। (আইনী)
২৪৫৫। আব্দুল্লাহ ইবনে ইউসুফ (রাহঃ) .... আনাস ইবনে মালিক (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, মক্কা থেকে মদীনায় হিজরতের সময় মুহাজিরদের হাতে কোন কিছু ছিল না। অন্য দিকে আনসারগণ ছিলেন জমি ও ভূসম্পত্তির অধিকারী। তাই আনসারগণ এই শর্তে মুহাজিরদের সাথে ভাগাভাগি করে নিলেন যে, প্রতি বছর তারা (মুহাজিররা) এর উৎপন্ন ফল ও ফসলের একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ তাদের (আনসারদের) দিবেন আর তারা এ কাজে শ্রম দিবে ও দায়দায়িত্ব নিবে। আনাসের মা উম্মে সুলাইম (রাযিঃ) ছিলেন আব্দুল্লাহ ইবনে আবু তালহার মা। আনাসের মা রাসূলুল্লাহ (ﷺ) কে (ফল ভোগ করার জন্য) কয়েকটি খেজুর গাছ দিয়েছিলেন। আর নবী (ﷺ) সেগুলো তার আযাদকৃত বাদী উসামা ইবনে যায়দের মা উম্মে আয়মানকে দান করে দিয়েছিলেন।
ইবনে শিহাব (রাহঃ) বলেন, আনাস (রাযিঃ) আমাকে বলেছেন যে, নবী (ﷺ) খায়বারে ইয়াহুদীদের বিরুদ্ধে লড়াই শেষে মদীনায় ফিরে এলে মুহাজিরগণ আনাসারদেরকে তাদের অস্থায়ী দানের সম্পত্তি ফিরিয়ে দিলেন; যেগুলো ফল ও ফসল ভোগ করার জন্য তারা মুহাজিরদের দান করেছিলেন। নবী (ﷺ) ও তার (আনাসের) মাকে তার খেজুর গাছগুলো ফিরিয়ে দিয়েছিলেন। তারপর রাসূলুল্লাহ (ﷺ) উম্মু আয়মানকে ঐ গাছগুলোর পরিবর্তে নিজ বাগানের কিছু অংশ দান করলেন। আহমদ ইবনে শাবীব (রাহঃ) বলেন, আমার পিতা আমাদেরকে ইউনুসের সূত্রে এ হাদীসটি উল্লেখ করেছেন এবংحَائِطِهِ এর স্থলেخَالِصِهِ বলেছেন, যার অর্থ নিজ ভূমি থেকে।
ইবনে শিহাব (রাহঃ) বলেন, আনাস (রাযিঃ) আমাকে বলেছেন যে, নবী (ﷺ) খায়বারে ইয়াহুদীদের বিরুদ্ধে লড়াই শেষে মদীনায় ফিরে এলে মুহাজিরগণ আনাসারদেরকে তাদের অস্থায়ী দানের সম্পত্তি ফিরিয়ে দিলেন; যেগুলো ফল ও ফসল ভোগ করার জন্য তারা মুহাজিরদের দান করেছিলেন। নবী (ﷺ) ও তার (আনাসের) মাকে তার খেজুর গাছগুলো ফিরিয়ে দিয়েছিলেন। তারপর রাসূলুল্লাহ (ﷺ) উম্মু আয়মানকে ঐ গাছগুলোর পরিবর্তে নিজ বাগানের কিছু অংশ দান করলেন। আহমদ ইবনে শাবীব (রাহঃ) বলেন, আমার পিতা আমাদেরকে ইউনুসের সূত্রে এ হাদীসটি উল্লেখ করেছেন এবংحَائِطِهِ এর স্থলেخَالِصِهِ বলেছেন, যার অর্থ নিজ ভূমি থেকে।
باب فَضْلِ الْمَنِيحَةِ
2630 - حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ يُوسُفَ، أَخْبَرَنَا ابْنُ وَهْبٍ، حَدَّثَنَا يُونُسُ، عَنِ ابْنِ شِهَابٍ، عَنْ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ، قَالَ: لَمَّا قَدِمَ المُهَاجِرُونَ المَدِينَةَ مِنْ مَكَّةَ، وَلَيْسَ بِأَيْدِيهِمْ - يَعْنِي شَيْئًا - وَكَانَتِ الأَنْصَارُ أَهْلَ الأَرْضِ وَالعَقَارِ، فَقَاسَمَهُمُ الأَنْصَارُ عَلَى أَنْ [ص:166] يُعْطُوهُمْ ثِمَارَ أَمْوَالِهِمْ كُلَّ عَامٍ، وَيَكْفُوهُمُ العَمَلَ وَالمَئُونَةَ، وَكَانَتْ أُمُّهُ أُمُّ أَنَسٍ أُمُّ سُلَيْمٍ كَانَتْ أُمَّ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ أَبِي طَلْحَةَ، «فَكَانَتْ أَعْطَتْ أُمُّ أَنَسٍ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عِذَاقًا فَأَعْطَاهُنَّ النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أُمَّ أَيْمَنَ مَوْلاَتَهُ أُمَّ أُسَامَةَ بْنِ زَيْدٍ» - قَالَ ابْنُ شِهَابٍ: فَأَخْبَرَنِي أَنَسُ بْنُ مَالِكٍ - «أَنَّ النَّبِيَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَمَّا فَرَغَ مِنْ قَتْلِ أَهْلِ خَيْبَرَ، فَانْصَرَفَ إِلَى المَدِينَةِ رَدَّ المُهَاجِرُونَ إِلَى الأَنْصَارِ مَنَائِحَهُمُ الَّتِي كَانُوا مَنَحُوهُمْ مِنْ ثِمَارِهِمْ، فَرَدَّ النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِلَى أُمِّهِ عِذَاقَهَا، وَأَعْطَى رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أُمَّ أَيْمَنَ مَكَانَهُنَّ مِنْ حَائِطِهِ» ، وَقَالَ أَحْمَدُ بْنُ شَبِيبٍ: أَخْبَرَنَا أَبِي، عَنْ يُونُسَ بِهَذَا، وَقَالَ: مَكَانَهُنَّ مِنْ خَالِصِهِ

তাহকীক:
হাদীস নং: ২৪৫৬
আন্তর্জাতিক নং: ২৬৩১
১৬৩৯. মানীহা* অর্থাৎ দুধ পানের জন্য উট বা বকরী দেওয়ার ফাযীলত
*মানীহা' ঐ দুগ্ধবতী জন্তুকে বলা হয় যা কাউকে দুধ পান করার জন্য দেওয়া হয় এবং দুধ পান শেষে মালিকের নিকট ফেরত দেওয়া হয়। (আইনী)
*মানীহা' ঐ দুগ্ধবতী জন্তুকে বলা হয় যা কাউকে দুধ পান করার জন্য দেওয়া হয় এবং দুধ পান শেষে মালিকের নিকট ফেরত দেওয়া হয়। (আইনী)
২৪৫৬। মুসাদ্দাদ (রাহঃ) .... আব্দুল্লাহ ইবনে আমর (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, (আল্লাহ্ তাআলার বিশেষ প্রিয়) চল্লিশটি স্বভাবের মধ্যে সর্বোৎকৃষ্ট হল দুধ পান করার জন্য কাউকে বকরী দেওয়া। কোন বান্দা যদি সাওয়াবের আশায় এবং পুরষ্কার দানের প্রতিশ্রুতিতে বিশ্বাস রেখে উক্ত চল্লিশ স্বভাবের যে কোন একটির উপরে আমল করে তবে আল্লাহ অবশ্যই তাকে জান্নাতে প্রবেশ করাবেন। হাসসান (রাহঃ) বলেন, দুধেল বকরী মানীহা দেওয়া ছাড়া আর যে, কয়টি স্বভাব আমরা গণনা করলাম, সেগুলো হল সালামের উত্তর দেওয়া, হাঁচি দাতার হাঁচির উত্তরে ইয়ারহামুকাল্লাহ বলা, (চলাচলের) পথ থেকে কষ্টদায়ক বস্তু সরানো ইত্যাদি। কিন্তু আমরা পনেরটি স্বভাবের বেশী গণনা করতে সক্ষম হলাম না।
باب فَضْلِ الْمَنِيحَةِ
2631 - حَدَّثَنَا مُسَدَّدٌ، حَدَّثَنَا عِيسَى بْنُ يُونُسَ، حَدَّثَنَا الأَوْزَاعِيُّ، عَنْ حَسَّانَ بْنِ عَطِيَّةَ، عَنْ أَبِي كَبْشَةَ السَّلُولِيِّ، سَمِعْتُ عَبْدَ اللَّهِ بْنَ عَمْرٍو رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمَا، يَقُولُ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «أَرْبَعُونَ خَصْلَةً أَعْلاَهُنَّ مَنِيحَةُ العَنْزِ، مَا مِنْ عَامِلٍ يَعْمَلُ بِخَصْلَةٍ مِنْهَا رَجَاءَ ثَوَابِهَا، وَتَصْدِيقَ مَوْعُودِهَا، إِلَّا أَدْخَلَهُ اللَّهُ بِهَا الجَنَّةَ» قَالَ حَسَّانُ: فَعَدَدْنَا مَا دُونَ مَنِيحَةِ العَنْزِ، مِنْ رَدِّ السَّلاَمِ، وَتَشْمِيتِ العَاطِسِ، وَإِمَاطَةِ الأَذَى عَنِ الطَّرِيقِ، وَنَحْوِهِ فَمَا اسْتَطَعْنَا أَنْ نَبْلُغَ خَمْسَ عَشْرَةَ خَصْلَةً
হাদীস নং: ২৪৫৭
আন্তর্জাতিক নং: ২৬৩২ - ২৬৩৩
১৬৩৯. মানীহা* অর্থাৎ দুধ পানের জন্য উট বা বকরী দেওয়ার ফাযীলত
*মানীহা' ঐ দুগ্ধবতী জন্তুকে বলা হয় যা কাউকে দুধ পান করার জন্য দেওয়া হয় এবং দুধ পান শেষে মালিকের নিকট ফেরত দেওয়া হয়। (আইনী)
*মানীহা' ঐ দুগ্ধবতী জন্তুকে বলা হয় যা কাউকে দুধ পান করার জন্য দেওয়া হয় এবং দুধ পান শেষে মালিকের নিকট ফেরত দেওয়া হয়। (আইনী)
২৪৫৭। মুহাম্মাদ ইবনে ইউসুফ (রাহঃ) .... জাবির (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমাদের মধ্যে কিছু লোকের অতিরিক্ত ভূসম্পত্তি ছিল। তারা পরস্পর পরামর্শ করে ঠিক করলো যে এগুলো আমরা তিন ভাগের এক ভাগ, চার ভাগের এক ভাগ বা অর্ধেক হিসাবে ইজারা দিব। একথা শুনে রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বললেন, কারো অতিরিক্ত জমি থাকলে হয় সে নিজেই চাষ করবে, কিংবা তার ভাইকে তা (চাষ করতে) দিবে। আর তা না করতে চাইলে তা নিজের কাছেই রেখে দিবে। মুহাম্মাদ ইবনে ইউসুফ (রাহঃ) .... আবু সাঈদ (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, জনৈক বেদুঈন নবী (ﷺ) এর কাছে এসে হিজরত সম্পর্কে জানতে চাইল। তিনি তাকে বললেন, থাম! হিজরতের ব্যাপার সুকঠিন। (তার চেয়ে বরং বল) তোমার কি উট আছে? সে বলল, হ্যাঁ আছে। তিনি বললেন, তুমি কি এর সাদ্কা (যাকাত) আদায় করে থাক? সে বললাম, হ্যাঁ। তিনি জিজ্ঞাসা করলেন, তুমি দুধ পানের জন্য এগুলো মানীহা হিসাবে দিয়ে থাকো সে বলল, হ্যাঁ। আবার তিনি প্রশ্ন করলেন, আচ্ছা! পানি পান করানোর (ঘাটে সমবেত অভাবী লোকদের মাঝে বিতরনের জন্য) উটগুলো দোহন করো কি? সে বলল হ্যাঁ। তখন তিনি ইরশাদ করলেন, এ যদি হয় তাহলে সাগরের ওপারে হলেও অর্থাৎ তুমি যেখানে থাক আমল করতে থাক। আল্লাহ তোমার আমলের প্রতিদানে কম করবেন না।
باب فَضْلِ الْمَنِيحَةِ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يُوسُفَ، حَدَّثَنَا الأَوْزَاعِيُّ، قَالَ حَدَّثَنِي عَطَاءٌ، عَنْ جَابِرٍ ـ رضى الله عنه ـ قَالَ كَانَتْ لِرِجَالٍ مِنَّا فُضُولُ أَرَضِينَ فَقَالُوا نُؤَاجِرُهَا بِالثُّلُثِ وَالرُّبُعِ وَالنِّصْفِ. فَقَالَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم " مَنْ كَانَتْ لَهُ أَرْضٌ فَلْيَزْرَعْهَا أَوْ لِيَمْنَحْهَا أَخَاهُ، فَإِنْ أَبَى فَلْيُمْسِكْ أَرْضَهُ ".
وَقَالَ مُحَمَّدُ بْنُ يُوسُفَ حَدَّثَنَا الأَوْزَاعِيُّ، حَدَّثَنِي الزُّهْرِيُّ، حَدَّثَنِي عَطَاءُ بْنُ يَزِيدَ، حَدَّثَنِي أَبُو سَعِيدٍ، قَالَ جَاءَ أَعْرَابِيٌّ إِلَى النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم فَسَأَلَهُ عَنِ الْهِجْرَةِ، فَقَالَ " وَيْحَكَ إِنَّ الْهِجْرَةَ شَأْنُهَا شَدِيدٌ فَهَلْ لَكَ مِنْ إِبِلٍ " قَالَ نَعَمْ. قَالَ " فَتُعْطِي صَدَقَتَهَا ". قَالَ نَعَمْ. قَالَ " فَهَلْ تَمْنَحُ مِنْهَا شَيْئًا ". قَالَ نَعَمْ. قَالَ " فَتَحْلُبُهَا يَوْمَ وِرْدِهَا ". قَالَ نَعَمْ. قَالَ " فَاعْمَلْ مِنْ وَرَاءِ الْبِحَارِ، فَإِنَّ اللَّهَ لَنْ يَتِرَكَ مِنْ عَمَلِكَ شَيْئًا ".
وَقَالَ مُحَمَّدُ بْنُ يُوسُفَ حَدَّثَنَا الأَوْزَاعِيُّ، حَدَّثَنِي الزُّهْرِيُّ، حَدَّثَنِي عَطَاءُ بْنُ يَزِيدَ، حَدَّثَنِي أَبُو سَعِيدٍ، قَالَ جَاءَ أَعْرَابِيٌّ إِلَى النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم فَسَأَلَهُ عَنِ الْهِجْرَةِ، فَقَالَ " وَيْحَكَ إِنَّ الْهِجْرَةَ شَأْنُهَا شَدِيدٌ فَهَلْ لَكَ مِنْ إِبِلٍ " قَالَ نَعَمْ. قَالَ " فَتُعْطِي صَدَقَتَهَا ". قَالَ نَعَمْ. قَالَ " فَهَلْ تَمْنَحُ مِنْهَا شَيْئًا ". قَالَ نَعَمْ. قَالَ " فَتَحْلُبُهَا يَوْمَ وِرْدِهَا ". قَالَ نَعَمْ. قَالَ " فَاعْمَلْ مِنْ وَرَاءِ الْبِحَارِ، فَإِنَّ اللَّهَ لَنْ يَتِرَكَ مِنْ عَمَلِكَ شَيْئًا ".

তাহকীক:
হাদীস নং: ২৪৫৮
আন্তর্জাতিক নং: ২৬৩৪
১৬৩৯. মানীহা* অর্থাৎ দুধ পানের জন্য উট বা বকরী দেওয়ার ফাযীলত
*মানীহা' ঐ দুগ্ধবতী জন্তুকে বলা হয় যা কাউকে দুধ পান করার জন্য দেওয়া হয় এবং দুধ পান শেষে মালিকের নিকট ফেরত দেওয়া হয়। (আইনী)
*মানীহা' ঐ দুগ্ধবতী জন্তুকে বলা হয় যা কাউকে দুধ পান করার জন্য দেওয়া হয় এবং দুধ পান শেষে মালিকের নিকট ফেরত দেওয়া হয়। (আইনী)
২৪৫৮। মুহাম্মাদ ইবনে বাশশার (রাহঃ) .... ইবনে আব্বাস (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী (ﷺ) একবার এক জমিতে গেলেন, যার ফসলগুলো আন্দোলিত হচ্ছিল। তিনি জানতে চাইলেন, কার (ফসলের) জমি? লোকেরা বলল, (অমুক ব্যক্তির কাছ থেকে) অমুক ব্যক্তি এটি ইজারা নিয়েছে। তিনি বললেন, জমিটার নির্দিষ্ট ভাড়া গ্রহণ না করে সে যদি তাকে সাময়িকভাবে তা দিয়ে দিত তবে সেটাই হতো তার জন্য উত্তম।
باب فَضْلِ الْمَنِيحَةِ
2634 - حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ بَشَّارٍ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الوَهَّابِ، حَدَّثَنَا أَيُّوبُ، عَنْ عَمْرٍو، عَنْ طَاوُسٍ، قَالَ: حَدَّثَنِي - أَعْلَمُهُمْ بِذَاكَ يَعْنِي - ابْنَ عَبَّاسٍ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمَا: أَنَّ النَّبِيَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ خَرَجَ إِلَى أَرْضٍ تَهْتَزُّ زَرْعًا، فَقَالَ: «لِمَنْ هَذِهِ؟» ، فَقَالُوا: اكْتَرَاهَا فُلاَنٌ، فَقَالَ: «أَمَا إِنَّهُ لَوْ مَنَحَهَا إِيَّاهُ كَانَ خَيْرًا لَهُ مِنْ أَنْ يَأْخُذَ عَلَيْهَا أَجْرًا مَعْلُومًا»

তাহকীক: