আল জামিউস সহীহ- ইমাম বুখারী রহঃ
الجامع الصحيح للبخاري
৪৯- নবীজী সাঃ ও সাহাবা রাঃ ; মর্যাদা ও বিবিধ ফাযায়েল - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ২ টি
হাদীস নং: ৩৬৫০
আন্তর্জাতিক নং: ৩৯৩৪
২১৫৭.তারিখ গণনার সূচনা
৩৬৫০। আব্দুল্লাহ ইবনে মাসলামা (রাহঃ) .... সাহল ইবনে সা‘দ (রাযিঃ) বর্ণনা করেন, লোকেরা বছর গণনা নবী কারীম (ﷺ)- এর নবুওয়াত লাভের দিন থেকে করেনি এবং তাঁর ওফাত দিবস থেকেও করেনি বরং তাঁর মদীনায় হিজরত থেকে বছর গণনা করা হয়েছে।
بَابُ التَّارِيخِ، مِنْ أَيْنَ أَرَّخُوا التَّارِيخَ
3934 - حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ مَسْلَمَةَ، حَدَّثَنَا عَبْدُ العَزِيزِ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ سَهْلِ بْنِ سَعْدٍ، قَالَ: «مَا عَدُّوا مِنْ مَبْعَثِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَلاَ مِنْ وَفَاتِهِ، مَا عَدُّوا إِلَّا مِنْ مَقْدَمِهِ المَدِينَةَ»

তাহকীক:
হাদীস নং: ৩৬৫১
আন্তর্জাতিক নং: ৩৯৩৫
২১৫৭.তারিখ গণনার সূচনা
৩৬৫১। মুসাদ্দাদ (রাহঃ) .... আয়িশা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, প্রথম অবস্থায় দু‘ দু‘ রাক‘আত করে নামায ফরয করা হয়েছিল। আতঃপর নবী কারীম (ﷺ) যখন হিজরত করলেন, ঐ সময় নামায চার রাক‘আত করে দেয়া হয়। এবং সফরকালে পূর্বাবস্থায় অর্থাৎ দু‘রাক‘আত বহাল রাখা হয়। আব্দুর রাজ্জাক (রাহঃ) রেওয়ায়েত বর্ণনায় মা‘মর-এর অনুসরণ করেছেন।
بَابُ التَّارِيخِ، مِنْ أَيْنَ أَرَّخُوا التَّارِيخَ
3935 - حَدَّثَنَا مُسَدَّدٌ، حَدَّثَنَا يَزِيدُ بْنُ زُرَيْعٍ، حَدَّثَنَا مَعْمَرٌ، عَنِ الزُّهْرِيِّ، عَنْ عُرْوَةَ، عَنْ عَائِشَةَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهَا، قَالَتْ: «فُرِضَتِ الصَّلاَةُ رَكْعَتَيْنِ، ثُمَّ هَاجَرَ النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَفُرِضَتْ أَرْبَعًا، وَتُرِكَتْ صَلاَةُ السَّفَرِ عَلَى الأُولَى» تَابَعَهُ عَبْدُ الرَّزَّاقِ، عَنْ مَعْمَرٍ

তাহকীক: