আল জামিউস সহীহ- ইমাম বুখারী রহঃ
الجامع الصحيح للبخاري
২৪- রোযার অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ১ টি
হাদীস নং: ১৮১০
আন্তর্জাতিক নং: ১৯৩৪
১২১০. রোযাদারের জন্য কাঁচা বা শুকনো মিসওয়াক ব্যবহার করা।
আমির ইবনে রবীআ (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি নবী (ﷺ) কে রোযা অবস্থায় অসংখ্যবার মিসওয়াক করতে দেখেছি।
আবু হুরায়রা (রাযিঃ) নবী (ﷺ) থেকে বর্ণনা করেন যে, তিনি বলেছেন, আমার উম্মতের জন্য যদি কষ্টকর মনে না করতাম, তাহলে প্রতিবার উযুর সময়ই আমি তাদের মিসওয়াকের নির্দেশ দিতাম।
জাবির (রাযিঃ) এবং যায়দ ইবনে খালিদ (রাযিঃ) এর সূত্রে নবী করীম (ﷺ) থেকে অনুরূপ বর্ণিত হয়েছে এবং তিনি রোযাদার এবং যে রোযাদার নয় তাদের মধ্যে কোন পার্থক্য করেননি।
আয়িশা (রাযিঃ) নবী করীম (ﷺ) থেকে বর্ণনা করেন যে, মিসওয়াক করায় রয়েছে মুখের পবিত্রতা ও আল্লাহর সন্তুষ্টি।
আতা (রাহঃ) ও কাতাদা (রাহঃ) বলেন, রোযাদার তার মুখের থুথু গিলে ফেলতে পারে।
আমির ইবনে রবীআ (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি নবী (ﷺ) কে রোযা অবস্থায় অসংখ্যবার মিসওয়াক করতে দেখেছি।
আবু হুরায়রা (রাযিঃ) নবী (ﷺ) থেকে বর্ণনা করেন যে, তিনি বলেছেন, আমার উম্মতের জন্য যদি কষ্টকর মনে না করতাম, তাহলে প্রতিবার উযুর সময়ই আমি তাদের মিসওয়াকের নির্দেশ দিতাম।
জাবির (রাযিঃ) এবং যায়দ ইবনে খালিদ (রাযিঃ) এর সূত্রে নবী করীম (ﷺ) থেকে অনুরূপ বর্ণিত হয়েছে এবং তিনি রোযাদার এবং যে রোযাদার নয় তাদের মধ্যে কোন পার্থক্য করেননি।
আয়িশা (রাযিঃ) নবী করীম (ﷺ) থেকে বর্ণনা করেন যে, মিসওয়াক করায় রয়েছে মুখের পবিত্রতা ও আল্লাহর সন্তুষ্টি।
আতা (রাহঃ) ও কাতাদা (রাহঃ) বলেন, রোযাদার তার মুখের থুথু গিলে ফেলতে পারে।
১৮১০। আবদান (রাহঃ) ......... হুমরান (রাহঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি উসমান (রাযিঃ) কে উযু করতে দেখেছি। তিনি তিনবার হাতের উপর পানি ঢাললেন। এরপর তিনি কুলি করলেন, নাকে পানি দিলেন। তারপর তিনবার চেহারা (মুখমণ্ডল) ধুলেন। এরপর ডান হাত কনুই পর্যন্ত তিনবার ধুলেন এবং বামহাত কনুই পর্যন্ত তিনবার ধুলেন। এরপর তিনি মাথা মাসাহ করলেন। তারপর ডান পা তিনবার ধুলেন তারপর বাম পা তিনবার ধুলেন। এরপর বললেন, আমি রাসূলুল্লাহ (ﷺ) কে উযু করতে দেখেছি আমার এ উযুর মতই। এরপর তিনি বলেছেন, যে ব্যক্তি আমার এ উযুর মত উযু করে দু’রাক’আত নামায আদায় করবে এবং মনে মনে কোন কিছুর চিন্তা-ভাবনায় লিপ্ত হবে না, তার অতীতের সকল গুনাহ মাফ করে দেওয়া হবে।
بَابُ سِوَاكِ الرَّطْبِ وَاليَابِسِ لِلصَّائِمِ وَيُذْكَرُ عَنْ عَامِرِ بْنِ رَبِيعَةَ، قَالَ: رَأَيْتُ النَّبِيَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ «يَسْتَاكُ وَهُوَ صَائِمٌ» مَا لاَ أُحْصِي أَوْ أَعُدُّ وَقَالَ أَبُو هُرَيْرَةَ عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: " لَوْلاَ أَنْ أَشُقَّ عَلَى أُمَّتِي لَأَمَرْتُهُمْ بِالسِّوَاكِ عِنْدَ كُلِّ وُضُوءٍ وَيُرْوَى نَحْوُهُ عَنْ جَابِرٍ، وَزَيْدِ بْنِ خَالِدٍ عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَلَمْ يَخُصَّ الصَّائِمَ مِنْ غَيْرِهِ وَقَالَتْ عَائِشَةُ: عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ «السِّوَاكُ مَطْهَرَةٌ لِلْفَمِ مَرْضَاةٌ لِلرَّبِّ» وَقَالَ عَطَاءٌ، وَقَتَادَةُ: «يَبْتَلِعُ رِيقَهُ»
1934 - حَدَّثَنَا عَبْدَانُ، أَخْبَرَنَا عَبْدُ اللَّهِ، أَخْبَرَنَا مَعْمَرٌ، قَالَ: حَدَّثَنِي الزُّهْرِيُّ، عَنْ عَطَاءِ بْنِ يَزِيدَ، عَنْ حُمْرَانَ، رَأَيْتُ عُثْمَانَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ، تَوَضَّأَ فَأَفْرَغَ عَلَى يَدَيْهِ ثَلاَثًا، ثُمَّ تَمَضْمَضَ وَاسْتَنْثَرَ، ثُمَّ غَسَلَ وَجْهَهُ ثَلاَثًا، ثُمَّ غَسَلَ يَدَهُ اليُمْنَى إِلَى المَرْفِقِ ثَلاَثًا، ثُمَّ غَسَلَ يَدَهُ اليُسْرَى إِلَى المَرْفِقِ ثَلاَثًا، ثُمَّ مَسَحَ بِرَأْسِهِ، ثُمَّ غَسَلَ رِجْلَهُ اليُمْنَى ثَلاَثًا، ثُمَّ اليُسْرَى ثَلاَثًا، ثُمَّ قَالَ: رَأَيْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ تَوَضَّأَ نَحْوَ وَضُوئِي هَذَا ثُمَّ قَالَ: «مَنْ تَوَضَّأَ وُضُوئِي هَذَا، ثُمَّ يُصَلِّي رَكْعَتَيْنِ لاَ يُحَدِّثُ نَفْسَهُ فِيهِمَا بِشَيْءٍ، إِلَّا غُفِرَ لَهُ مَا تَقَدَّمَ مِنْ ذَنْبِهِ»