প্রবন্ধ
এক: অবদুল্লাহ বিন উমার (রা.) বর্ণনা করেছেন:
-এক লোক নবিজীকে (সা.) প্রশ্ন করেছে:
-কোন ইসলাম উত্তম?
-তুমি আহার দান করবে। চিনে হোক না চিনে হোক, সালাম দিবে।
দুই: পরিবারের প্রয়োজন পুরো করার পর, উদ্বৃত্ত খাবার থাকলে তবেই অন্যকে আহার করাবে। যেমন: আশেপাশের গরীবকে, বাড়িতে আসা ভিক্ষুককে, মহল্লা পাহারা দেয়া প্রহরীকে, বাড়ির ঠিকা কাজের লোককে।
আবার বন্ধুবান্ধব, আত্মীয়স্বজন, পাড়া-প্রতিবেশি, সহকর্মীও এর আওতাভুক্ত হতে পারে।
তিন: হাদীসে গরীব মানুষকেই খাওয়াতে হবে এমনটা বলা হয়নি। বড়লোককে খাওয়ানোও সুন্নাত। হাদীসের মূল সুর হলো, পরস্পরের মধ্যে ভালোবাসা সৃষ্টি করা।
চার: সালাম দ্বারাও পরস্পর মিল-মহব্বত সৃষ্টি হয়। উভয় সুন্নাতের মাঝে একটা অদৃশ্য যোগসূত্র আছে।
আমাদের শি‘আর (স্লোগান) হলো:
– ইন তুতীঊহু তাহতাদু (وَإِنْ تُطِيعُوهُ تَهْتَدُوا): যদি তাঁর (নবিজীর) অনুসরণ করো, হিদায়াত পেয়ে যাবে। (নূর:৫৪)
মন্তব্য (...)
এ সম্পর্কিত আরও প্রবন্ধ
দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তির ১০ আমল
দুশ্চিন্তা, মানসিক অস্থিরতা আমাদের জীবনের এক অনাকাঙ্ক্ষিত অংশ। এটি আল্লাহর পক্ষ থেকে আযাব হতে পারে ...
চারটি মহৎ গুণ
...
সংঘাতময় পরিস্থিতি: উপেক্ষিত নববী আদর্শ
দিনে দিনে উত্তপ্ত হয়ে উঠছে পৃথিবী। সমতালে এর অধিবাসীরাও 'গরম' হয়ে উঠছে দিনকে দিন। সেই তাপ ও উত্তাপ ব...
বালা-মুসীবত ও মহামারী: সীরাতে মুস্তাকীমের পথনির্দেশ
বর্তমান বিশ্বে করোনা নামে একটা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব ঘটেছে। গোটা বিশ্বের মানুষ এর ভয়ে আতঙ্কিত। দুনিয়া...
মন্তব্য (0)
কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!
মন্তব্য করতে লগইন করুন