আল জামিউস সহীহ- ইমাম বুখারী রহঃ
৬- তায়াম্মুমের অধ্যায়
হাদীস নং:
আন্তর্জাতিক নং: ৩৩৭
২৩৫। মুকীম অবস্থায় পানি না পেলে এবং নামায ছুটে যাওয়ার ভয় থাকলে তায়াম্মুম করা।
আতা (রাহঃ)-এর অভিমতও তাই। হাসান বসরী (রাহঃ) বলেনঃ যে রোগীর কাছে পানি আছে কিন্তু তাঁর কাছে তা পৌছানোর কোন লোক না থাকে, তবে সে তায়াম্মুম করবে।
ইবনে উমর (রাযিঃ) জুরুফ নামক স্থানের জমি থেকে ফেরার সময় ‘মারবাদুন্না’আম’-এ পৌঁছলে আসরের সময় হয়ে যায়। তখন তিনি (তায়াম্মুম) করে নামায আদায় করলেন। পরে তিনি মদীনা পৌছলেন। তখনো সূর্য উপরে ছিল। কিন্তু তিনি নামায পুনরায় আদায় করলেন না।
আতা (রাহঃ)-এর অভিমতও তাই। হাসান বসরী (রাহঃ) বলেনঃ যে রোগীর কাছে পানি আছে কিন্তু তাঁর কাছে তা পৌছানোর কোন লোক না থাকে, তবে সে তায়াম্মুম করবে।
ইবনে উমর (রাযিঃ) জুরুফ নামক স্থানের জমি থেকে ফেরার সময় ‘মারবাদুন্না’আম’-এ পৌঁছলে আসরের সময় হয়ে যায়। তখন তিনি (তায়াম্মুম) করে নামায আদায় করলেন। পরে তিনি মদীনা পৌছলেন। তখনো সূর্য উপরে ছিল। কিন্তু তিনি নামায পুনরায় আদায় করলেন না।
৩৩০। ইয়াহয়া ইবনে বুকায়র (রাহঃ) ..... আবু জুহাইম (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেনঃ নবী (ﷺ) (মদীনার নিকটস্থ) ‘বি’রে জামাল’ থেকে আসছিলেন। পথিমধ্যে তাঁর সাথে এক ব্যক্তির দেখা হল। লোকটি তাঁকে সালাম দিলেন। নবী (ﷺ) জওয়াব না দিয়ে দেওয়ালের কাছে অগ্রসর হয়ে তাতে (হাত মেরে) নিজ চেহারা ও হস্তদ্বয় মাসাহ করে নিলেন, তারপর সালামের জওয়াব দিলেন।
